বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হতাশা থেকে মুক্তির আল-কুরআনের ১০ আয়াত

হতাশা মানুষের জীবনকে ধ্বংস করে দেয়। হতাশা ক্ষতি ছাড়া জীবনে কল্যাণ বয়ে আনে না। হতাশাগ্রস্ত মানুষ জীবনে কখনো সফলতার মুখ দেখতে পায় না।

এর পরেও আমরা জীবনে অনেক সময় নানা কারণে হতাশ হই। তখন সামনে এগিয়ে চলার উৎসাহ হারিয়ে ফেলি। নিজেকে চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ মনে হয় তখন।

এমন মুহূর্তে আমরা এমন আশ্রয় খুঁজি, যার কাছে আমরা পেতে পারি সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা। জীবনের কঠিন এমন মুহূর্তে মহান আল্লাহ ছাড়া আর কোনো উত্তম আশ্রয় নেই। একমাত্র মহান আল্লাহতায়ালা তার বান্দার সব ধরনের সমস্যা সমাধান করতে পারেন।

হতাশা দূর করার জন্য পবিত্র আল কুরআন থেকে অনুপ্রেরণামূলক ১০টি আয়াত তুলে ধরা হলো—

১. এবং তারা যতক্ষণ ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে, আল্লাহ কখনো তাদের উপর আযাব দেবেন না। (সূরা আল-আনফাল, আয়াত: ৩৩)
এ আয়াত দ্বারা বুঝতে পারি, বান্দা যতক্ষণ পর্যন্ত আল্লাহর দয়া ও ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত সে কোনো গুরুতর বিপদে পড়তে পারে না। সব মুহূর্তের জন্য আল্লাহ তার সহায় হয়ে থাকবেন।

২. তিনি নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলকে যথাযথভাবে সৃষ্টি করেছেন এবং তোমাদেরকে আকৃতি দান করেছেন, অতঃপর সুন্দর করেছেন তোমাদের আকৃতি। তারই কাছে সবাইকে ফিরতে হবে। (সূরা তাগাবুন, আয়াত: ৩)
এখানে আল্লাহ মানুষকে সুন্দরতম আকৃতিতে তৈরি ও তার কাছেই নিশ্চিত ফিরে যাওয়ার কথা ঘোষণা করেছেন। আল্লাহ তার যে সৃষ্টিকে সুন্দরতম আকৃতিতে সৃষ্টি করেছেন, তাকে সৃষ্টি করেই তিনি ছেড়ে দেননি। পাশাপাশি তার উপর সর্বদা খেয়াল রাখছেন। সব মানুষকেই তার কাছে ফিরে যেতে হবে। সুতরাং, আল্লাহ সবসময় তার বান্দাদের সঙ্গে আছেন।

৩. আর যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার জন্যে নিস্কৃতির পথ করে দেবেন। এবং তাকে তার ধারণাতীত জায়গা থেকে রিযিক দেবেন। যে ব্যক্তি আল্লাহর উপর ভরসা করে, তার জন্যে তিনিই যথেষ্ট। (সূরা তালাক, আয়াত: ২-৩)
আল্লাহ তার উপর নির্ভরকারী ব্যক্তিতে এ আয়াতে সুসংবাদ দিচ্ছেন যে, তার জন্য তিনিই যথেষ্ট। বান্দা যখন এক আল্লাহর উপর নির্ভর করতে পারে, তখন দুনিয়ার সব আপদ-বিপদ, দুশ্চিন্তা থেকে সে নিশ্চিন্ত হয়ে যায়।

৪. আমার রহমত সব বস্তুকে আবৃত করে আছে। (সূরা আরাফ, আয়াত: ১৫৬)
আল্লাহ তার সব সৃষ্টির প্রতি যেমন প্রতিমুহূর্তে খেয়াল রাখছেন, তেমনি প্রতিটি মানুষের প্রতিটি মুহূর্তে খেয়াল রাখছেন। সুতরাং, মানুষের হতাশার কোনো কারণই থাকতে পারে না।

৫. যা তোমার পালনকর্তা বলেন, তাই হচ্ছে যথার্থ সত্য। কাজেই তোমরা সংশয়বাদী হইও না। (সূরা আলে ইমরান, আয়াত: ৬০)
আল্লাহর চেয়ে অধিক জ্ঞানী আর কেউ হতে পারে না। সুতরাং যে ব্যক্তি তার উপর নির্ভর করতে পারে, তার জীবনে সাফল্যের অনিশ্চয়তার কোনো শঙ্কা থাকতে পারে না।

৬. আল্লাহ কাউকে তার সাধ্যাতীত কোনো কাজের ভার দেন না। (সূরা বাকারা, আয়াত: ২৮৬)
মানুষকে আল্লাহপাক যে পরিস্থিতিতেই রাখুন না কেন, মানুষ যদি সহনশীলতার সঙ্গে সামনে অগ্রসর হয়, তবে কোনো কিছুই তার সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে না।

৭. নিশ্চয় কষ্টের সঙ্গে স্বস্তি রয়েছে। (সূরা আলাম নাশরাহ, আয়াত: ৬)
মানুষের জীবন একাধারে দুঃখের আধার নয়, সার্বক্ষণিক সুখেরও নয়। জীবনে যেমন দুঃখ আছে, তেমনি সুখও আছে। কষ্টের পাশাপাশি স্বস্তিরও অনেক মুহূর্ত আসে জীবনে। জীবনে চূড়ান্ত হতাশার কিছুই নেই।

৮. উত্তম কাজ করো। আল্লাহ উত্তম কাজ করা ব্যক্তিদের ভালোবাসেন। (সূরা বাকারা, আয়াত: ১৯৫)
আল্লাহ এখানে মানুষকে সর্বদা উত্তম কাজে নিজেদের ব্যস্ত রাখার জন্য আহ্বান জানাচ্ছেন। যে ব্যক্তি উত্তম কাজের সঙ্গে থাকবে, আল্লাহও তাকে ভালোবাসবেন।

৯. অতপর কেউ অণু পরিমাণ সৎকর্ম করলে তা দেখতে পাবে। এবং কেউ অণু পরিমাণ অসৎকর্ম করলে তাও দেখতে পাবে। (সূরা যিলযাল, আয়াত: ৬-৭)
মানুষ যে কাজই করুক না কেন, তা কখনোই ব্যর্থ হতে পারে না। যত ছোট কাজই হোক, তার প্রতিদান সে পাবে। সুতরাং, তার হতাশার কোনো কারণ নেই।

১০. বলুন, হে আমার বান্দাগণ, যারা নিজেদের উপর যুলুম করেছো, তোমরা আল্লাহর রহমত থেকে নিরাশ হইও না। নিশ্চয় আল্লাহ সমস্ত গোনাহ মাফ করেন। তিনি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। (সূরা যুমার, আয়াত: ৫৩)
আল্লাহর ক্ষমাশীলতার মহাসমুদ্রের প্রমাণ এ আয়াত। আল্লাহ এখানে বান্দাকে তার রহমত থেকে নিরাশ হতে নিষেধ করেছেন। আল্লাহর কাছে যদি সঠিকভাবে কেউ ক্ষমা চাইতে পারে, আল্লাহ তাকে ক্ষমা করে তার রহমতের চাদরের নিচে আশ্রয় দেন।

মহান আল্লাহতায়ালা আমাদের হতাশাগ্রস্ত না করে ধৈর্য্যশীল হওয়ার তাওফিক দান করুক। আমিন।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে

ছবি: সংগৃহীত

সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে নিহত ফায়ার ফাইটার সোহানুজ্জামান নয়নের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম। একমাত্র ছেলে নয়নকে হারিয়ে মা পাগল হয়ে গেছে। দুই সন্তানের মধ্যে নয়ন ছিল ছোট। বড় বোন সুমির বিয়ে হয়ে গেছে। বাবা আখতারুজ্জামান স্তব্ধ হয়ে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছেন। তিনি বিশ্বাসই করতে পারছেন না তার ছেলেটি আর ফিরবে না।

কান্নায় বারবার মুর্ছা যাচ্ছেন নয়নের মমতাময়ী মা সোহাগী বেগম ও বোন আশামনি। প্রতিবেশী ও স্বজনরা তাদের শান্তনা দেবার ভাষা খুঁজে না পেলেও বৃথা চেষ্টা করে যাচ্ছিলেন। এঘটনায় শুধু নয়নের বাড়ীতেই নয় শোকের মাতম চলছে পুরো এলাকাজুড়ে। এলাকাবাসীও মেনে নিতে পারছেন না নয়নের এই অকাল মৃত্যুকে।

সোহানুজ্জামান নয়ন ২বছর আগে যোগ দেন ফায়ার সার্ভিসে। বর্তমানে তেজগাঁও ফায়ার টিমের স্পেশাল ব্রাঞ্চে কর্মরত ছিলেন। রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানার মিলনপুর ইউনিয়নের আটপুনিয়া গ্রামের কৃষক আক্তারুজ্জামানের একমাত্র ছেলে ছিলেন সোহানুজ্জামান নয়ন।

উল্লেখ্য যে, ২৫ ডিসেম্বর (বুধবার) রাত ২টার দিকে সচিবালয়ে আগুন নেভাতে গিয়ে রাস্তা পারাপারের সময় একটি অজ্ঞাতনামা ঘাতক ট্রাক তাকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে সোহানুজ্জামান নয়ন রাস্তায় পড়ে যান এবং গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান তার সহকর্মীরা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাকে রাত ৪টার দিকে তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  

আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। ছবি: সংগৃহীত

একজন ব্যক্তি বিমানবন্দর থেকে বাড়ি যেতে টানেল করেছে, আরেকজন বিমানবন্দরে থেকে যেন বাসায় যেতে পারে সেজন্য এক্সপ্রেসওয়ে করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের এস রহমান হলে ‘চট্টগ্রামের উন্নয়নে এবি পার্টির পাঁচ প্রস্তাব’ শীর্ষক মিট দ্যা প্রেস অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আপনাদের যে বিশাল ফ্লাইওভার (এলিভেটডের এক্সপ্রেসওয়ে)। এটার ওপর দিয়ে আসার সময় একটা এক্সিট দেখলাম না। এত বড় ফ্লাইওভারে মিনিমাম ১০টা এক্সিট দেওয়ার কথা ছিল। চট্টগ্রামের লোকেরা বলে একজন ব্যক্তির জন্য টানেল করা হয়েছে যেন সে বাড়ি থেকে এয়ারপোর্টে যেতে পারে। আরেকজন ব্যক্তির জন্য ফ্লাইওভার করা হয়েছে তার বাসা থেকে যেন এয়ারপোর্টে যেত পারে। একটা রাষ্ট্র তার উন্নয়নের মডেল তৈরি করেছে একটা লুটপাটের মডেল দিয়ে। তাহলে কিভাবে এটা স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের সাথে যায়? কারণ কথা ছিল রিপাবলিক করার। রাষ্ট্রের প্রত্যেকটা টাকা-পয়সা যে আপনি খরচ করবেন এটা মানুষের জন্য হতে হবে।’

সিডিএ’র প্ল্যান কোথায়, প্রশ্ন রেখে এবি পার্টির এ নেতা বলেন, ‘সিডিএ নিয়ে প্রচুর লেখালেখি হচ্ছে দেখি। চট্টগ্রামে বন্যা তো দেখিনি। সেই চট্টগ্রামে এখন প্রতিবছর অসম্ভব রকমের ঘাপলা মারা বন্যা হয়। এমনকি আপনাদের সাবেক মেয়রের বাসার নিচতলা নাকি ডুবে গেছে। তাহলে আপনি কি প্ল্যান করলেন? বন্যা হচ্ছে কেন? আপনাদের এখানে ২৫টি উন্নয়ন প্রকল্প থেকে শুধুমাত্র দিন-তারিখ কারেকশন করতে গিয়ে ১০ হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়ে গেছে। এসব প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর মধ্য দিয়ে এই টাকাগুলো খেয়ে ফেলেছে। তাহলে সিডিএ’র প্ল্যান কোথায়? এখানে তো উন্নয়ন নয়, শুধু ভোগান্তি দেখতে পাচ্ছি। কারণ আমি যে রিপাবলিক মডেলের রাষ্ট্র করতে চেয়েছিলাম এটার সাথে যায় না। যে উন্নয়ন প্রকল্প করলে মাসের পর মাস মানুষ পানিবন্দি হয়ে থাকে সেই প্রকল্পে কোনো ইনসাফ নাই।’

চট্টগ্রাম নিয়ে ষড়যন্ত্র করলে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘সীমান্ত থেকে এসে যারা চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দেবে তাদের কারো চোখ থাকবে না, হাতও থাকবে না। জুলাই-আগস্টের পরিবর্তনের পরে এই কলকাতা নিয়ে যাওয়া, চিকেন নেকের গল্প মনে করিয়ে দেওয়া, ফেনী নদীর ওপারে কেটে চট্টগ্রাম আলাদা করে নিয়ে যাবে, পার্বত্য চট্টগ্রামে ঝামেলা চলছে…। আমাদের বক্তব্য পরিষ্কার চট্টগ্রাম বাংলাদেশের অংশ যেকোনো মূল্যে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, আত্মমর্যাদা এবং জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে কোনো কম্প্রোমাইজ হবে না। সেজন্য দেশের প্রত্যেকটা পরতে পরতে যদি রিভাইজ করতে হয় আমরা করবো।’

দেশে নতুন জেনারেশনের রাজনীতির প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘ধর্ম এবং মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সম্মান এবং মর্যাদার বিষয়। এটাকে আমরা বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখবো। আমাদের রাজনীতির ভিত্তি হবে নাগরিক অধিকার। আমরা রাষ্ট্রটিকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চাই।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন এবি পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ও চট্টগ্রাম নগরীর আহ্বায়ক অ্যাডোভোকেট গোলাম ফারুক, যুগ্ম আহ্বায়ক ছিদ্দিকুর রহমান, সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ আবুল কাশেম, অর্থ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার জাহিদ হাসান চৌধুরী, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের বোর্ড সদস্য জাহিদুল করিম কচি, অ্যাডভোকেট ইব্রাহিম প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী

ছবি: সংগৃহীত

প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে মাঝপথে বিকল হয়ে গেছে এমভি গ্রীন লাইন জাহাজ। মাঝপথে আটকে আছে জাহাজের ক্রুসহ ৭১ জন যাত্রী। যেখানে বিজিবি-কোস্ট গার্ড তাদের উদ্ধারে কাজ শুরু করেছে।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টার দিকে সেন্টমার্টিন থেকে কক্সবাজার ফেরার পথে বঙ্গোপসাগরের টেকনাফের বাহারছড়া কচ্ছপিয়া অংশে নষ্ট হয়ে যায়। নষ্ট হওয়ার পরপরই জাহাজটি কূলে এসে নোঙর করে।

গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আহসান উদ্দিন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আহসান উদ্দিন। তিনি বলেন, আটকা পড়া ক্রুসহ ৭১ জনকে উদ্ধারে বিজিবি-কোস্ট গার্ড কাজ করছে। তারা ঘটনাস্থলে রয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে বাস পাঠানো হয়েছে তাদের কক্সবাজারে ফেরাতে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী
তিতাসের ১৬ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দর্শনা চেকপোস্টে ভারতীয় মদসহ এক ভুয়া পুলিশ আটক
আগুনে পুড়ল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, যেখানে অফিস করবেন আসিফ মাহমুদ
অবৈধ বালু ঘাটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, পালিয়ে গেল বালুখেকোরা  
নসরুল হামিদের ৯৮ ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন: দুদকের মামলা
ত্রিপুরা পল্লীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চারজন গ্রেপ্তার
সচিবালয় কিভাবে আওয়ামী মুক্ত করতে হয় সেটা ছাত্র জনতা জানে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
অবৈধ বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ৩১ জানুয়ারির পর
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের নতুন কমিটি
টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার  
তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সাদ অনুসারীদের অনুরোধ
দেশের অবস্থা ভালো না, শেখ হাসিনা আবারও আসবে: সোলায়মান সেলিম
রেলের পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক হলেন মোঃ সুবক্তগীন
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তের দাবি মির্জা ফখরুলের
বিপিএলে সাকিব না থাকায় হতাশ সুজন
বুধবার রাতে আগুন লেগেছিল ইস্কাটনের সচিব নিবাসেও
পূর্বাচলে হাসিনা পরিবারের প্লট নিয়ে দুদকের অনুসন্ধান শুরু