শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১২ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ওমরাহ পালনের সংক্ষিপ্ত বিবরণ

এহরাম
প্রয়োজনীয় সাফাই এবং অজু গোসলের পর এহরামের কাপড় পরুন। টুপি মাথায় দিয়ে এহরামের নিয়তে দু’রাকাত নামাজ পড়ুন।

নিয়ত: নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা রাকায়াতায় সালাতিল এহরাম, সুন্নত রাসুলিল্লাহি তায়ালা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’ব বাতিশ শরিফাতি আল্লাহু আকবার।

প্রথম রাকাতে সুরা কাফেরূন এবং দ্বিতীয় রাকাতে সুরা এখলাস পড়ুন। সালাম ফিরিয়ে এবার টুপি খুলে এভাবেই বসে থেকে যে যার নিয়ত করুন।

ওমরার নিয়ত: হে আল্লাহ আমি ওমরাহ করার নিয়ত করছি। আমার জন্য তা সহজ করে দাও এবং কবুল কর।

এবার অনুচ্চ কণ্ঠ (মহিলারা ফিস ফিসিয়ে) তিনবার তাবলিয়া পড়ুন।
তাবলিয়া: লাব্বাইক আল্লাহুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারিকা লাকা লাব্বাইক, ‘ইন্নাল হামদা ওয়ান্নি’মাতা লাকা ওয়াল মুলক, লা শারিকা লাক।

মক্কা শরীফে করণীয়
১. মসজিদা হারামে ঢোকার পর যখনই কালো গিলাফে ঢাকা বায়তুল্লাহ নজরে পড়বে তখনই তিনবার বলুন আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু এবং সঙ্গে সঙ্গে দাঁড়িয়ে মোনাজাত করুন।
২. হজরে আসোয়াদের বরাবর কালো দাগের একটু আগে এসে তালবিয়া পড়া বন্ধ করে দিন। এজতেবা করুন, অর্থাৎ আপনার চাদরের ডান অংশকে ডান বগলের নিচ দিয়ে বাম কাঁধের উপর রেখে দিন। এখন তাওয়াফের নিয়ত করুন।
নিয়ত: হে আল্লাহ আমি পবিত্র ঘর তাওয়াফের নিয়ত করছি। আমার জন্য তা সহজ করে দাও এবং আমার পক্ষ থেকে সেই সাতপাক তাওয়াফ কবুল করে নাও।
৩. এবার কালো দাগের উপর পা দিয়ে কাবার দিকে মুখ করে দাঁড়িয়ে নিম্নের দোয়া পড়তে পড়তে দু’হাত কান পর্যন্ত তলুন (মহিলারা বুক পর্যন্ত) এবং বাম হাত নামিয়ে এনে হজরে আসোয়াদের চুমু খান। দোয়া: বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার ওয়া লিল্লাহিল হামদ।
৪. এবার ডান দিকে ঘুরে তাওয়াফ শুরু করুন। প্রথম তিন চক্করে রমল করুন। দৃষ্টি মাটির দিকে রাখুন। এ অবস্থায় নিচের দোয়াটি পড়তে থাকুন এবং আরও যা যা দোয়া কালাম পড়তে মন চায় পড়ুন।
দোয়া: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু আ শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ওয়াহুয়া আলাকুল্লি শাইয়্যান ক্বাদির।
৫. রোকনে ইয়ামানি থেকে কালো দাগের (পায়ের দিকে দেখুন) একটু আগ পর্যন্ত নিম্নের দোয়াটি পড়তে থাকুন।
দোয়া: রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাছানাতাও ওয়াফিল আখিরাতি হাছানাতাও ওয়াকিনা আজাবান্নার, ওয়াআদ খিলনাল জান্নাতা মা’আল আবরার, ইয়া আজিজু ইয়া গাফফার, ইয়া রাব্বাল আলামিন।
৬. এখন এক চক্কর হলো। এবার ৩ নম্বর দোয়া পড়তে পড়তে কালো দাগের উপর পা দিয়ে ইশারায় চুমু খেয়ে দ্বিতীয় চক্কর শুরু করে আগের মতই শেষ করুন।
৭. সাত চক্কর শেষ করে ইশারায় অষ্টম চুমুটি খেয়ে এজতেবা খুলে কাঁধ ঢেকে মাকামে ইব্রাহিমের পিছনে দু’রাকাত সালাতিল তাওয়াফ (ওয়াজিব) নামাজ পড়ুন।
নিয়ত: নাওয়াইতুয়ান উসাল্লিয়া লিল্লাহি তায়ালা রাকায়াতায় সালাতিত তাওয়াফ, ওয়াজিবুল্লাহি তায়ালা মুতাওয়াজ্জিহান ইলা জিহাতিল কা’বা বাতিশ শরিফাতি আল্লাহু আকবার।
প্রথম রাকাতে সুরা কাফিরূন এবং দ্বিতীয় রাকাতে সুরা এখলাছ পড়ুন।
৮. এবার জম জম কুয়ার কাছে যান। পেট ভরে পানি খান। পানি খাওয়ার সময় নিম্নের দোয়াটি পড়ুন। দোয়া: হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট উপকারী ইলম (জ্ঞান) প্রশস্ত রিজিক, নেক আমল এবং সমস্ত বিমারি হইতে আরোগ্য প্রার্থনা করিতেছি।
৯. জম জম খেয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে উঠে হজরে আসোয়াদের বরাবর (কালোদাগ) দাঁড়িয়ে ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহু আকবার’ বলে হজরে আসোয়াদকে ইশারায় নবম চুমু খান।
১০. এবার সাঈ এর জন্য সাফা পাহাড়ের দিকে অগ্রসর হোন। একটু উপরে উঠলেই ক্বাবা শরীফ আপনার নজরে পড়বে। ক্বাবা শরীফের দিকে মুখ করে দোয়ার জন্য হাত তুলে তিনবার বলুন’ আলহামদুলিল্লাহ আল্লাহু আকবার লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’ এবং যা মন চায় দোয়া করুন।
১১. দোয়া বাদ ডান দিকে সরে গিয়ে মারওয়া পাহাড়ের দিকে মুখ করে সাঈ শুরু করার স্থানে দাঁড়িয়ে সাঈ এর নিয়ত করুন।
নিয়ত: হে আল্লাহ আমি তোমার জন্য সাফা-মারওয়ার সাঈ সাত চক্করের মাধ্যমে আদায় করার নিয়ত করছি। আমার জন্য ইহা সহজ করে দাও এবং কবুল করে নাও।
১২. স্বাভাবিক গতিতে মারওয়া পাহাড়ের দিকে অগ্রসর হোন। সবুজ বাতি ও সবুজ খাম্বাদ্বয়ের মাঝখানের জায়গাটি শুধু পুরুষরা দ্রুত গতিতে পার হোন (অন্যেরা দৌড়াচ্ছে দেখুন) এরপর স্বাভাবিক গতিতে চলুন। ৪ নম্বর অনুরুপ দোয়া পড়ুন।
১৩. মারওয়া পাহাড়ের সামান্য উচুতে উঠে ক্বাবা শরীফের দিকে ফিরে থেমে যান। যদিও ক্বাবা শরীফ নজরে না পড়ে। এবার সাফা পাহাড়ের অনুরূপভাবে ১০ নম্বর দোয়া পড়ুন।
১৪. সাফা থেকে মারওয়া এক চক্কর হল। পুনরায় মারওয়া থেকে সাফা হবে দ্বিতীয় চক্কর। এভাবে মারওয়াতে সাত চক্কর শেষ হবে। প্রতিবারেই যথা নিয়মে শেষ করবেন।
১৫. সাঈ এর মাথা মুন্ডনের জন্য নাপিতের দোকানে (সাফার দিকে) চলে আসুন। সম্পূর্ণ মাথা মুন্ডন করাই সর্বোত্তম।

 

সূত্র: মনসুর আহমেদ চৌধুরী, প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ইমপেক্ট ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ

আরএ/

Header Ad
Header Ad

৯৯৯ থেকে কল এলে সাবধান!

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বর ক্লোন করে বিকাশ বা অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের পিন নাম্বার জানতে চাওয়া হচ্ছে মর্মে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ পরিস্থিতিতে মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নাম্বার শেয়ার না করার পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর।

পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর জানান, ৯৯৯ থেকে কখনোই কোনো ব্যক্তির মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্টের (বিকাশ, নগদ, রকেট ইত্যাদি) পিন নম্বর অথবা ব্যাংকের ডেবিট বা ক্রেডিট কার্ডের পিন নাম্বার জানতে চাওয়ার কোন সুযোগ নেই। ৯৯৯ নাগরিকদের চাহিদা অনুযায়ী জরুরি মুহূর্তে পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও অ্যাম্বুলেন্স সেবা প্রদান করে থাকে।

মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট ও ব্যাংকের কার্ডের পিন নাম্বার কারো সাথে শেয়ার করবেন না। এ ধরনের প্রতারকচক্র থেকে সতর্ক থাকা ও তাদের সম্পর্কে সংশ্লিষ্ট থানা বা ৯৯৯ নম্বরে জানাতে জনগণকে অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা

বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামে বিমানের সিটের নিচ থেকে ২০টি সোনার বার উদ্ধার করা হয়। ছবি: সংগৃহীত

একের পর এক বিমানের ভেতরে বিভিন্ন স্থানে মিলছে অবৈধ সোনা। বিমানে এসব সোনা চোরাচালান প্রতিরোধে দেড় মাস আগেই এয়ারলাইন্সগুলোকে সতর্ক করেছিল শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। গত ১১ নভেম্বর সংস্থাটির মহাপরিচালক সৈয়দ মুশফিকুর রহমানের স্বাক্ষরে দেওয়া চিঠিতে দেশি-বিদেশি বিমানে চোরাচালান রোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে বলা হয়।

তবে, এ সতর্কতার পরও বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তর বাংলাদেশ বিমানের একটি সিটের নিচে বিশেষ কায়দায় লুকানো ২০টি সোনার বার উদ্ধার করে।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, চোরাচালানের উদ্দেশ্যে উড়োজাহাজের বিভিন্ন অংশে সোনা লুকিয়ে আনা হয়। ধরা পড়লে স্বর্ণ আটক করা হলেও যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ হওয়ায় সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসের বিরুদ্ধে কোনো আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।

তবে, সংশ্লিষ্ট এয়ারলাইনসের কর্মী বা কর্মকর্তারা জড়িত না থাকলে চোরাচালানের এই পদ্ধতি কার্যকর হওয়া অসম্ভব। তাই এয়ারলাইনস কর্তৃপক্ষকে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনায় কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছিল।

উড়োজাহাজে সোনা লুকানোর জন্য সিটের নিচ, বাথরুম, পাইপের ভেতর, কেটারিং এরিয়া বা লাগেজ সংরক্ষণস্থল ব্যবহৃত হয়। এ ক্ষেত্রে এয়ারলাইনসের কর্মীদের সহযোগিতা থাকার আশঙ্কা রয়েছে বলে মনে করে শুল্ক গোয়েন্দা।

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. মিনহাজ উদ্দিন বলেন, আমরা এয়ারলাইনসগুলোকে আগেই সতর্ক করেছিলাম। কিন্তু এরপরও চোরাচালানের ঘটনা ঘটায় বিমান জব্দ করা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ চলছে।

এই ঘটনায় দুবাইফেরত একটি উড়োজাহাজ জব্দ করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট যাত্রীকে আটক করা হয়েছে। চোরাচালান প্রতিরোধে গোয়েন্দা নজরদারি আরও জোরদার করা হবে বলে তিনি জানান।

Header Ad
Header Ad

সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ সচিবালয়ের ৭ নং ভবনে ভয়াবহ ও নজিরবিহীন অগ্নিকাণ্ডে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর গুরুত্বপূর্ণ নথি ও অবকাঠামো পুড়ে নষ্ট হয়ে যাওয়ার ঘটনায় জাতীয় নাগরিক কমিটি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। এটিকে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র বলে মনে করছে জাতীয় নাগরিক কমিটি।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) কমিটির মুখপাত্র সামান্তা শারমিনের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে অগ্নি নির্বাপণকর্মী সোহানুর জামানের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ এবং পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, সচিবালয়ের মতো একটি নিরাপত্তাবেষ্টিত স্থানে এই ধরনের অগ্নিকাণ্ড ফ্যাসিবাদী শক্তির ষড়যন্ত্র বলে আমরা মনে করি। এ ঘটনায় দেশের নিরাপত্তা পরিস্থিতির যথেষ্ট অবনতির চিত্র ফুটে উঠেছে। আমরা মনে করি, এই ঘটনার পরে দেশের গুরুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রীয় স্থাপনাগুলোর নিরাপত্তা জোরদার করা উচিত।

বিবৃতিতে তারা আরো বলেন, সংস্কার কমিশনগুলোর সম্ভাব্য চূড়ান্ত প্রতিবেদনের জন্য জাতি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি সংস্কার প্রস্তাবনা ও সংস্কার কার্যক্রমকে পিছিয়ে দেওয়ার জন্য বিভিন্ন মহল থেকে নানাবিধ তৎপরতা চলছে। সংস্কার কমিশনগুলো সরকারের কাছে নিজেদের চূড়ান্ত প্রতিবেদনগুলো দাখিল করার আগে এ ধরনের অস্থিরতা এবং কমিশনের কাজে প্রতিবন্ধকতা রাষ্ট্রের সংস্কার কার্যক্রমকে ব্যহত করার একটা অপচেষ্টা বলে মনে হচ্ছে।

এতে আরো বলা হয়, আমরা চরম উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, ফ্যাসিবাদের মদদপুষ্ট নানা মহল থেকে জুলাই অভ্যুত্থান পরবর্তী রাষ্ট্র পুনর্গঠন ও সংস্কার প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার অপচেষ্টা চালানো হচ্ছে। জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন চূড়ান্ত ও পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দাখিল হয়নি। এর আগে পদোন্নতিতে কোটা সংক্রান্ত সুপারিশ গণমাধ্যমে প্রকাশের ফলে ক্যাডারদের মাঝে এক ধরনের বিশৃঙ্খলা দেখা দিয়েছে।

এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার সুষ্ঠু ও বস্তুনিষ্ঠ তদন্ত করে বিচারের মাধ্যমে দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনার জোর দাবি জানায় জাতীয় নাগরিক কমিটি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৯৯৯ থেকে কল এলে সাবধান!
আগেই সতর্ক করেছিলেন গোয়েন্দারা, ব্যবস্থা নেয়নি বিমানের কর্তারা
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র: জাতীয় নাগরিক কমিটি
মারা গেছেন ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং  
ইয়েমেনের বিমানবন্দর-বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইসরায়েলি বিমান হামলা  
সুপ্রিম কোর্টসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
তিব্বতে ‘বিশ্বের বৃহত্তম’ জলবিদ্যুৎ বাঁধ তৈরি করবে চীন  
ফায়ার ফাইটার নয়ন এর বাড়ীতে শোকের মাতম চলছে
চট্টগ্রামের এক ইঞ্চি মাটিতে হাত দিলে কারও চোখ থাকবে না: ব্যারিস্টার ফুয়াদ  
সেন্টমার্টিন থেকে ফেরার পথে নষ্ট জাহাজ, মাঝপথে আটকা ৭১ যাত্রী
তিতাসের ১৬ হাজার অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দর্শনা চেকপোস্টে ভারতীয় মদসহ এক ভুয়া পুলিশ আটক
আগুনে পুড়ল ক্রীড়া মন্ত্রণালয়, যেখানে অফিস করবেন আসিফ মাহমুদ
অবৈধ বালু ঘাটে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান, পালিয়ে গেল বালুখেকোরা  
নসরুল হামিদের ৯৮ ব্যাংক হিসাবে অস্বাভাবিক লেনদেন: দুদকের মামলা
ত্রিপুরা পল্লীতে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় চারজন গ্রেপ্তার
সচিবালয় কিভাবে আওয়ামী মুক্ত করতে হয় সেটা ছাত্র জনতা জানে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
অবৈধ বসবাসকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা ৩১ জানুয়ারির পর
সচিবালয়ের অগ্নিকাণ্ড তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের নতুন কমিটি
টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার