বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জাকাতের হিসাব করবেন কীভাবে

নবীজির (সা.) ঘোষণা অনুযায়ী, রমজানে একটি নফল ইবাদতে একটি ফরজের সমান সওয়াব পাওয়া যায়। আর একটি ফরজ ইবাদতে মেলে সত্তর গুণ সওয়াব। জাকাত যেহেতু ফরজ ইবাদত, তাই এক হাজার টাকা জাকাত হিসেবে আদায় করা হলে সত্তর হাজার টাকা জাকাত আদায়ের সওয়াব পাওয়া যায় রমজানে। এ কারণে অনেকেই জাকাত আদায়ের জন্য বেছে নেন পবিত্র রমজান মাস।

যেসব ক্ষেত্রে জাকাত দিতে হয়

জাকাত দিতে হয় স্বর্ণের, রুপার, নগদ সম্পদের, ব্যবসায়িক সম্পদের, জমাকৃত সম্পদের, উৎপাদিত কৃষি ফসলের। চারণভূমিতে চড়ে বেড়ায় এমন গরু, ছাগল, উট, দুম্বা যখন জাকাত ফরজ হওয়ার পরিমাণে হবে তখনও জাকাত দিতে হবে। ব্যাংকে জমাকৃত যেকোনো ধরনের টাকা জাকাতের সম্পদ হিসাবে গণনায় আসবে। এমনকি ফিক্সড ডিপোজিট হলেও মূল জমাকৃত টাকার জাকাত দিতে হবে। হজের জন্য জমাকৃত টাকার জাকাত দিতে হবে। তবে হজ কর্তৃপক্ষ বা হজ এজেন্টের কাছে টাকা জমা দেওয়া হয়ে গেলে অফেরতযোগ্য টাকার জাকাত লাগবে না।

যারা শেয়ার ব্যবসা করেন তারা শেয়ারের মার্কেট ভ্যালুর ওপর জাকাত দেবেন। বীমা থেকে যখন অর্থ পাওয়া যাবে তখন বিগত বছরসহ জাকাত আদায় করতে হবে। হারিয়ে যাওয়া, চুরি বা ছিনতাই হয়ে যাওয়া সম্পদে জাকাত নেই। ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা নেই এমন ঋণেরও জাকাত নেই। তবে এসব ফেরত পেলে শুধু সংশ্লিষ্ট বছরের জাকাত দিতে হবে। বিগত বছরের জাকাত দিতে হবে না।
বাড়িওয়ালার কাছে অগ্রিম ভাড়া হিসাবে জমাকৃত টাকার, দোকানের জন্য জামানতের টাকার জাকাত দিতে হবে। ব্যবসার সম্পদের ক্ষেত্রে জাকাত গণনায় কারখানা বা দোকানের মেশিনারিজের মূল্য ধরা হয় না। এমনিভাবে দোকান বা অফিস ডেকোরেশনের জিনিসপত্রের মূল্য জাকাতের হিসাবে আসে না। এসব ক্ষেত্রে শুধু কোম্পানি, কারখানা বা দোকানের আয় জাকাতের সম্পদ হিসেবে গণ্য হবে। কারখানার কাঁচামাল যেমন প্রেসের কালি, বস্ত্রকলের তুলা-সুতার মূল্যের জাকাত দিতে হবে।

বাড়ি ভাড়া দিলে শুধু ভাড়া থেকে আয়ের ওপর জাকাত দিতে হবে। বাড়ির মূল্যের ওপর জাকাত নেই। গাড়ি ভাড়ার ব্যবসায়ীরা গাড়ি থেকে আয়ের ওপর জাকাত দেবেন। গাড়ির মূল্যের ওপর জাকাত নেই। তবে যারা গাড়ি বিক্রির ব্যবসা করেন তারা গাড়ির মূল্যের ওপর জাকাত দেবেন। এমনিভাবে ফ্ল্যাট ও প্লট ব্যবসায়ীরাও ফ্ল্যাট ও প্লটের মূল্যের ওপর জাকাত দেবেন। নিজে ব্যবহারের জন্য প্লট কেনার জন্য টাকা জমা করলে বা কিস্তি দিলে যেহেতু তখনও সেই টাকার মালিক নিজেই থাকে তাই তা জাকাতের সম্পদ হিসেবে গণ্য হবে। তবে জমি ক্রয় চূড়ান্ত হয়ে গেলে সেই জমির মূল্যের জাকাত দিতে হবে না।

মুরগির ফার্ম থেকে ডিম উৎপাদন উদ্দেশ্য হলে ডিমের মূল্যের জাকাত দিতে হবে। মুরগির মূল্যের জাকাত দিতে হবে না। মুরগি এ ক্ষেত্রে কারখানার মেশিনারিজের মতো গণ্য হবে। তবে বয়লার ফার্ম হলে যাতে মুরগির বাচ্চা বড় করা হয় তাতে উৎপাদিত-পালিত মুরগির বাচ্চার মূল্যের জাকাত দিতে হবে। ফিসারিজের জন্য ভাড়াকৃত বা ক্রয়কৃত জমি বা পুকুরের মূল্যের জাকাত দিতে হবে না। তবে বিক্রিত মাছের মূল্যের ওপর জাকাত আসবে।

যেসব ক্ষেত্রে জাকাত দিতে হয় না

নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস, ব্যবহৃত কাপড়, ঘরোয়া ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র যেমন ফ্রিজ, এসি, ফ্যান, কম্পিউটার, ওভেন, ওয়াশিং মেশিন ইত্যাদি, থাকার জন্য বাড়ি, আগামী ফসল না পাওয়া পর্যন্ত পারিবারিক খাবারের জন্য জমাকৃত ধান, গম, চাল, লেখাপড়ার জন্য বইপত্র এবং কৃষি সরঞ্জামাদি যেমন ট্রাক্টর, মাড়াই মেশিন ইত্যাদিতে জাকাত ফরজ হয় না।

জাকাতের সম্পদ থেকে যা বিয়োগ হবে

ঋণের টাকায় জাকাত ওয়াজিব হয় না। বরং জাকাতের হিসাব করার সময় জাকাতযোগ্য সম্পদের হিসাব থেকে ঋণের টাকা বা সম্পদ বিয়োগ হবে। তবে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ হলে শুধু আগামী এক বছরে প্রদেয় ঋণের টাকা বিয়োগ হবে। ব্যবসার সম্পদে জাকাত হিসাব করার সময় মহাজন বা মাল সরববাহকারীকে প্রদেয় টাকা বা সম্পদ বাদ যাবে। ডায়মন্ডের অলঙ্কার ব্যবহার করলে জাকাত দিতে হয় না। তবে ডায়মন্ডের ব্যবসায়ীরা ডায়মন্ডের মূল্যের জাকাত দেবেন।

ব্যবসায়িক সম্পদে ২.৫ ভাগ জাকাত দিতে হয়। ব্যবসার উদ্দেশ্যে কোনো বস্তু ক্রয় করার পর তা ব্যক্তিগত ব্যবহারে নিলে তার জাকাত দিতে হবে না। আবার ব্যক্তিগত ব্যবহারের ইচ্ছায় ক্রয়কৃত কোনো বস্তু নিয়ে ব্যবসা করার ইচ্ছা করলেই তা ব্যবসায়িক বস্তু হবে না। যখন তা বিক্রি করবে তখনই তা ব্যবসায়িক বস্তু হিসেবে গণ্য হবে। কোনো বস্তু বা অলঙ্কার বন্ধক রেখে টাকা উঠালে বন্ধকি বস্তু জাকাতের হিসাবে আসবে না। প্রভিডেন্ট ফান্ডে যা বাধ্যতামূলকভাবে কেটে নেওয়া হয়, এর জাকাত দিতে হয় না। যদি নিজের পক্ষ থেকে অতিরিক্ত টাকা কাটানো হয় বা জমা রাখা হয় তাহলে অতিরিক্তের ওপর জাকাত আসবে।

 

মোট জাকাতযোগ্য সম্পদ থেকে যা বিয়োগ দেওয়ার থাকে তা বিয়োগ করে মোট প্রদেয় জাকাতের সম্পদের ৪০ ভাগের ১ ভাগ বা ২.৫ ভাগ টাকা বা সম্পদ সারা বছরে জাকাত দিতে হবে।

এসএ/

Header Ad
Header Ad

টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার  

উদ্ধারকৃত মোটরসাইকেলসহ চার ডাকাত। ছবি: সংগৃহীত

টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আল আমিনসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি-দক্ষিণ)। একইসঙ্গে ছিনতাইকৃত ৩টি মোটরসাইকেল উদ্ধার করা হয়।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইল জেলা পুলিশ সুপারের সম্মেলন কক্ষে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আব্দুল্লাহ আল মামুন এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গ্রেফতারকৃতরা হচ্ছেন- টাঙ্গাইল শহরের দক্ষিণ থানাপাড়ার মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে আল আমিন (২৭), কালিহাতী উপজেলার সিঙ্গাইর গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে রায়হান আহম্মেদ লিজন (২৮) এবং নোয়াখালী জেলার সেনবাগ উপজেলার বিজবাগ গ্রামের মজিবল হকের ছেলে হাসান (২৬) ও একই গ্রামের মৃত আনোয়ার হোসেনের ছেলে আশরাফ হোসেন (২৫)। তারা উভয়ই উত্তরবঙ্গ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে আন্তঃজেলা মোটরসাইকেল ছিনতাকারী দলের সক্রিয় সদস্য।

এদের মধ্যে আল আমিনের নামে দেশের বিভিন্ন থানায় নানা অপরাধের ২৭টি মামলা রয়েছে। এছাড়া অন্যদের নামে বিভিন্ন থানায় চুরি, ছিনতাই ও ডাকাতির একাধিক মামলা রয়েছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) আব্দুল্লাহ আল মামুন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে বগুড়াগামী মোটরসাইকেল চালক নোমান শেখ উত্তরবঙ্গ ও ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে গত ১৪ নভেম্বর টাঙ্গাইলের কান্দিলা পৌঁছলে পেছন থেকে ২টি মোটরসাইকেল এসে তার উপর হামলা করে। পরে তাকে আহত করে ২ লাখ ৯৭ হাজার টাকা মূল্যের মোটরসাইকেলটি ছিনতাই করে উত্তরবঙ্গের দিকে নিয়ে যায়।

এ ঘটনায় হামলার শিকার নোমান শেখ টাঙ্গাইল সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার সূত্র ধরে টাঙ্গাইলের কালিহাতী ও মির্জাপুর উপজেলা এবং কক্সবাজার ও নোয়াখালী জেলার বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে গ্রেফতার করা হয়।

তিনি আরও জানান, গ্রেফতারকৃত আসামিদের ১০ দিনের অধিকতর জিজ্ঞাসাদের (রিমান্ড) আবেদন করে গ্রেফতারকৃতদের আদালতে উপস্থাপন করা হয়। আদালত তাদের মধ্যে আল আমিনকে ৩ দিন এবং রায়হান আহম্মেদ লিজনকে অধিকতর জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২ দিনের (রিমান্ড) অনুমতি দিয়েছেন।

Header Ad
Header Ad

তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সাদ অনুসারীদের অনুরোধ

ছবি: সংগৃহীত

নিরাপত্তার স্বার্থে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ গ্রুপের অনুসারীদের শবগুজারি বা রাতযাপনসহ সব ধরনের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) এক চিঠিতে এ অনুরোধ জানানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রণালয়ের পরিচালক (জনসংযোগ) ফয়সল হাসান।

তাবলিগ জামাতের কাকরাইল মসজিদে শবগুজারি (রাতযাপন) কার্যক্রম চলাকালে শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা থেকে বৃহস্পতিবার চিঠি দেওয়া হয়। চিঠিতে বলা হয়, আগামী ২৭ ডিসেম্বর (শুক্রবার) থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কাকরাইল মসজিদে মাওলানা সাদ গ্রুপের অনুসারীদের শবগুজারি (রাতযাপন)-সহ তাবলিগ জামাতের সব কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হয়।

অপরদিকে, মাওলানা জোবায়েরের অনুসারীদের কোনও রকমের বড় জমায়েত থেকে বিরত থাকতে অনুরোধ জানানো হয়েছে পৃথক চিঠিতে।

মন্ত্রণালয়ের উপসচিব ইসরাত জাহানের সই করা চিঠির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, পুলিশ সদর দফতর, ডিজিএফআই, বিজিবি, এনএসআই, র‌্যাব, ডিএমপি, সকল বিভাগীয় কমিশনার, স্পেশাল ব্রাঞ্চের প্রধান, সব জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারদের।

Header Ad
Header Ad

দেশের অবস্থা ভালো না, শেখ হাসিনা আবারও আসবে: সোলায়মান সেলিম

ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিম। ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনা আবারও ফিরে আসবে, দেশের অবস্থা ভালো না। সরকার দু'বেলা ভাত খায়, কিন্তু দেশের মানুষ দু'বেলা ভাত পায় না। বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিম।

বৃহস্পতিবার (২৬ ডিসেম্বর) যুবদল নেতা শামীম হত্যা মামলায় সাবেক মন্ত্রী কামরুল ইসলাম ও ঢাকা-৭ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সোলায়মান সেলিমকে চার দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করা হয়। তাদের জামিন আবেদন করেন আইনজীবীরা। শুনানিকালে এজলাসে তোলার সময় তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় কয়েকজন পুলিশ সদস্য তাকে কথা বলতে নিষেধ করেন। একজন হেলমেট নিচে নামিয়ে দেন। তখন সোলায়মান সেলিম বলেন, ‘আমার মুখ যতই চাপায় রাখার চেষ্টা করুক, মুজিববাদীরা মুজিব আদর্শ কখনো ভুলবে না।’

এর আগে আজ ( বৃহস্পতিবার) বেলা ২টা ৩৫ মিনিটের দিকে তাদের সিএমএম আদালতের হাজতখানা থেকে বের করা হয়। পুলিশ সদস্যরা তাদের সিঁড়ি দিয়ে ৪র্থ তলায় ওঠানোর চেষ্টা করেন। তখন কামরুল ইসলাম দাঁড়িয়ে যান। বলেন, ‘হাঁটতে পারবো না। চারতলায় উঠতে পারবো না। লিফট আছে না। লিফটে ওঠায় দেন।’ পরে তাদের লিফটে করে ওপরে নেওয়া হয়। তবে সোলায়মান সেলিম লিফটে যেতে চাননি। পরে অবশ্য লিফটে করেই ওপরে ওঠেন।

পরে ঢাকার অ্যাডিশনাল চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জিয়াদুর রহমানের আদালতে জামিনের বিষয়ে শুনানি হয়। সোলায়মান সেলিমের পক্ষে শ্রী প্রাণনাথ জামিন চেয়ে আবেদন করেন। শুনানিতে তিনি বলেন, ‘চার দিনের রিমান্ডে ছিল। পুলিশ প্রতিবেদনে তিনি যে সম্পৃক্ত এমন সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নেই। আর ঘটনার সময় তিনি দলীয় কোনও পদে ছিলেন না।’

পরে কামরুল ইসলামের পক্ষে শুনানি করার জন্য ডাকা হয়। তবে কামরুল ইসলাম আইনজীবীকে শুনানি করতে দেননি।

রাষ্ট্রপক্ষে ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকী জামিনের বিরোধিতা করেন। তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার দোসররা এখনও সক্রিয়। জামিন পেলে অশান্তি সৃষ্টি করবে। শান্তি নষ্ট করবে। পরে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে তাদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরপর তাদের আবার কারাগারে নিয়ে যাওয়া হয়।’

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টাঙ্গাইলে ২৭ মামলার আসামিসহ ডাকাতচক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার  
তাবলিগ জামাতের কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে সাদ অনুসারীদের অনুরোধ
দেশের অবস্থা ভালো না, শেখ হাসিনা আবারও আসবে: সোলায়মান সেলিম
রেলের পূর্বাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক হলেন মোঃ সুবক্তগীন
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় সুষ্ঠু তদন্তের দাবি মির্জা ফখরুলের
বিপিএলে সাকিব না থাকায় হতাশ সুজন
বুধবার রাতে আগুন লেগেছিল ইস্কাটনের সচিব নিবাসেও
পূর্বাচলে হাসিনা পরিবারের প্লট নিয়ে দুদকের অনুসন্ধান শুরু  
চোখের জলে এক বীরকে বিদায় দিল ফায়ার সার্ভিস, পরিবারে শোকের মাতম
বিডা’র আমন্ত্রণে ঢাকায় আসছেন ইলন মাস্ক
সচিবালয়ে আগুন: কারণ খুঁজতে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
সরকার হাসিনা আমলের নথি চাওয়ার পরই সচিবালয়ে আগুন: রিজভী
ময়মনসিংহে ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত
হাসিনার দালালেরা বিভিন্ন অপকর্মের ফাইল পুড়িয়ে দিয়েছে: সারজিস
লামায় ত্রিপুরাদের পাড়ায় অগ্নিসংযোগের ঘটনায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা
সচিবালয়ে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন করলেন উপদেষ্টারা
সচিবালয়ের আগুন পরিকল্পিত হতে পারে: নৌবাহিনী কর্মকর্তা
বগুড়া কারাগারে সাবেক এমপি রিপুর ‘হার্ট অ্যাটাক’, আনা হয়েছে ঢাকায়
নিখোঁজের ৪২ ঘণ্টা পর কর্ণফুলী নদীতে মিলল ২ পর্যটকের লাশ
ভারত থেকে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় নারী-শিশুসহ আটক ১৬