বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিক্ষক রাজনীতি চান না ডিসিরা, আমরাও কি চেয়েছি!

শোনা যাচ্ছে এখন শিক্ষক রাজনীতি চান না ডিসিরা! আমরাও কি চেয়েছি কখনো? স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশের ছাত্র ও শিক্ষক রাজনীতির নেতিবাচক প্রভাব লক্ষ্য করে দেশের সুশীল সমাজের কেউই সেটা চাননি, আমরাও চাইনি। কিন্তু এই চিৎকার এতোদিন সাধারণের হলেও অতি সম্প্রতি সরকারের আমলাদের মধ্য থেকেই আসা এমন প্রস্তাব ওঠায় আশান্বিত হচ্ছি আমরা।

শোনা যাচ্ছে আসছে ২৪ থেকে ২৬ জানুয়ারি ৬৪ জেলার ডিসিদের নিয়ে অনুষ্ঠিত ডিসি সম্মেলনে এই প্রস্তাব তোলা হবে। বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদরাসা কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের রাজনীতির বাইরে রাখার জন্য সরকারের কাছে প্রস্তাব দিয়েছে ডিসিরা। এজন্য সরকারি কর্মচারী আচরণ বিধিমালার মত পৃথক সুনির্দিষ্ট বিধিমালা প্রণয়নের প্রস্তাব করা হয়েছে আসন্ন ডিসি সম্মেলনকে সামনে রেখে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে দেওয়া হয়েছে এই প্রস্তাব।

প্রস্তাবটি নিয়ে ২৪ জানুয়ারি বিকালে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ডিসিদের যে সেশন রয়েছে সেখানে আলোচনা হবে এতে শিক্ষামন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত থাকবেন। বেসরকারি শিক্ষকদের রাজনীতি থেকে দূরে রাখতে এই প্রস্তাবটি পাশ হলে তা স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে হবে একটি যুগান্তকারী ঘোষণা।

প্রান্তিক পর্যায়ে শিক্ষকদের রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতার ক্ষতিকর দিক বিবেচনা করে এই প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে বলে অনুমান করা হচ্ছে। গবেষণায় প্রমাণিত— যে শিক্ষকদের রাজনৈতিক চর্চা শিক্ষার মানের ক্ষেত্রেই ক্ষতিকর প্রভাব পড়েনি সার্বিক পরিস্থিতিকে ঘোলাটে করে তোলে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই রাজনৈতিক পরিচয় থাকায় সহকারী শিক্ষকের তকমা নিয়ে প্রধান শিক্ষককে হুমকি ধামকিতে তটস্থ রাখতে অপচেষ্টা চালান ফলশ্রুতিতে ব্যাহত হয় স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম।

শুধু রাজনীতি নয়, এই প্রস্তাবে শিক্ষকদের শুধু শিক্ষকতা ছাড়াও ঠিকাদারি, সাংবাদিকতা, ব্যবসাসহ শিক্ষা কার্যক্রম বহির্ভূত সব কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। ফলে শৃঙ্খলার উন্নতি হয়ে শিক্ষকরা পাঠদানে আরও বেশি মনোযোগী হতে পারবে। এতে শিক্ষকতার মান বাড়ার পাশাপাশি ইতিবাচক প্রভাব পড়বে সার্বিক শিক্ষা কার্যক্রমে।

শিক্ষকতা মানুষ গড়ার পেশা। তাই রাজনীতি করার ক্ষেত্রেও তাদের দায়িত্ব অপরিসীম। বিশ্বের অনেক দেশেই ডাকসাইটে শিক্ষকরা রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত সেখানে সুফল ও মিলেছে কিন্তু উল্টো ঘটেছে বাংলাদেশের বেলায়। এখানে শিক্ষকদের শিক্ষক পরিচয়টাই গৌণ। মুখ্য পরিচয় সে ব্যবসায়ী, সাংবাদিক, উদ্যোক্তা, দোকান মালিক কৃষিজীবী ইত্যাদি। তাদের যুক্তিও ফেলনা নয়। কম বেতনে বাড়তি আয়ের সুযোগ তারা হাতছাড়া করবে কেন।

সরকারি বেসরকারি বৈষম্য জিইয়ে রেখে, শিক্ষকদের আর্থিক প্রসঙ্গটি আমলে না নিয়ে, বেতন বাড়ার প্রসঙ্গটি কৌশলে এড়িয়ে তাদের আচরণ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা কতটুকু সফল হবে সেটা সময় বলবে। এক্ষেত্রে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাতীয়করণ করে বৈষম্য হ্রাস ও বেতন বৃদ্ধির পরিকল্পনার টেকসই পরিবর্তন আনবে বলে আমরা বিশ্বাস করি। তবে কথা সত্য যে স্বাধীনতা পরবর্তী বাংলাদেশের উত্থান পর্বে ব্যাপকহারে রাজনৈতিক পরিচয় ব্যবহার করে শিক্ষক হয়েছেন লাখ লাখ রাজনৈতিক কর্মী। স্বজনপ্রীতি ও রাজনীতিকরণের এমন নজির দেশের ইতিহাসে বিরল। এতে শুধু শিক্ষাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দেশ ও আমাদের ভবিষ্যৎ। আমাদের স্টেক হোল্ডাররা। যারা স্থানীয় পর্যায়ে প্রতিষ্ঠিত ওই সব স্কুলের সেবাগ্রহিতা। হোটেল মালিক নিশ্চয় নিজের হোটেলে রান্না খান না। বেসরকারি স্কুল শিক্ষকের ছেলে নিশ্চয়ই সেখানে কমই পড়েন, মন্ত্রীর ছেলে যেভাবে পড়েন বিদেশে।

আমাদের দেশের তথাকথিত শিক্ষক রাজনীতি ও ছাত্র রাজনীতির কারণে ক্ষতি হয়েছে শিক্ষার, সেই তুলনায় বাড়েনি রাজনীতির মান কিন্তু উদ্দেশ্য সেদিকেই ছিল বলে নীতি নির্ধারকরা মনে করেন। স্থানীয় রাজনীতি আর মাসলস পাওয়ার ব্যবহার করে নিয়োগ পাওয়া দেশের বৃহৎ অংশের শিক্ষক সমাজ বলবেন কী— শিক্ষায় তাদের অবদান কতটুকু? শিক্ষকতার মতো মহান ব্রতকে পেশায় পরিণত করার পরিণতি রাষ্ট্র খুব তাড়াতাড়িই টের পাবে। শিক্ষাকে অবহেলা করে পৃথিবীর কোনো দেশ এগিয়ে যেতে পারেনি সেখানে বাংলাদেশেরও কোনো বিকল্প আছে বলে আমরা অন্তত মনে করি না। ঠিক একই কথা অ্যারিষ্টোটল আজ থেকে আড়াই হাজার বছর আগে বুঝলেও আমরা কেন তা বুঝলাম আজ বিষয়টি প্রশ্নাতীত।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক রাজনীতি নিষিদ্ধ হোক এটা আমাদের সুযোগ্য জেলা প্রশাসকরা আজ বোঝেন, আমজনতা বুঝেছে আগেই। শুধু শিক্ষক রাজনীতি নয় ২৪ ঘণ্টা শিক্ষা চ্যানেল চালু করাসহ শিক্ষা সংস্কারের জন্য আরও নয়টি প্রস্তাব মন্ত্রণালয়েপাস হওয়ার অপেক্ষায় আছে বলে জানা গেছে। নতুন সিলেবাসে পুরনো বই ও শিক্ষাব্যবস্থা সংস্কারের নামে সব অপরাজনীতি রুখে আবারও মাথা তুলে দাঁড়াবে বাংলাদেশ। আমাদের যাত্রা এমন সম্ভাবনাময় আগামীর দিকে।

হাসিবুল হাসান: প্রাবন্ধিক, গল্পকার ও শিক্ষা গবেষক

আরএ/

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব