শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জীবনের মূল্যবোধ

মূল্যবোধ এমন একটি জিনিস যা কখনো নিজের মধ্যে পোষণ না করে অন্যের কাছে আশা না করা ঠিক নয়। মানবিক আচরণ সমৃদ্ধ করার সুষ্ঠু নীতি ও মানদণ্ডই হচ্ছে মূল্যবোধ। এ মূল্যবোধ শব্দটা মানুষকে সমাজ জীবনে মর্যাদাবান হতে উদ্বুদ্ধ ও সহায়তা করে থাকে। যে চিন্তা চেতনা, লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য মানুষের মানবিক আচরণ, ব্যবহার ও কর্মকাণ্ডকে নিয়ন্ত্রিত করে তাই মানবিক মূল্যবোধ। অবক্ষয় ও অস্থিতিশীলতা প্রায়শই মানবিক মূল্যবোধ সৃষ্টির পথে শত বাধা হয়ে বিরাজ করে। মানবিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের ফলে সমাজে নিষ্ঠুর অমানবিক কাজগুলো ক্রমবর্ধমান হারে বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে।

জীবন-অস্তিত্ব বা বেঁচে থাকাটা জীবনের মূল্যবোধ বোঝার আগে আসছে। জীবনের প্রথম চাহিদা, প্রথম ও আদি তাগিদ হলো, ‘জীবিকা’। স্ত্রী-পুরুষ নির্বিশেষে, যে কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের প্রাথমিক অধিকার বা Fundamental right হলো, নিজের খাওয়া-পরার সংস্থান নিজে করা। এর পরই আসবে self-esteem বা স্বাভিমান। ব্যক্তি-স্বাধীনতা ও স্বাভিমান বা আত্মমর্যাদা, এই দুটি শক্ত শিকড়ের বুনিয়াদে গড়ে ওঠে জীবনের মূল্যবোধ এবং সারা জীবন আমরা প্রতি পদে পদে জীবনের মূল্যবোধ উপলব্ধি করতে থাকি। জীবনের চাহিদা ভিন্ন ভিন্ন মানুষের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন। কেউ চায় অর্থ, কেউ চায় জ্ঞান, কেউ চায় ভক্তি, কেউ চায় প্রেম, কেউ চায় ক্ষমতা, কেউ চায় যশ ইত্যাদি। এবং এই উচ্চাকাঙ্ক্ষার কোনো নির্দিষ্ট সীমারেখা টানা যায় না। কথায় বলে বটে, ‘অতি বাড় বেড় না, ঝরে পড়ে যাবে’—কিন্তু আমার যদি বুদ্ধি থাকে, শক্তি থাকে, দক্ষতা থাকে, তবে আমি ঝড়কে উপেক্ষা করতে পারি। আমার ক্ষমতা ও আত্মবিশ্বাস থাকলে কেন বাড় বাড়ব না? আকাঙ্ক্ষা গগণচুম্বী হবে না সীমারেখা মেনে চলবে, তা সবটাই নির্ভর করে ব্যক্তিবিশেষের চারিত্রিক দৃঢ়তার ওপর। আমরা আরম্ভ করি, শেষ করি না, আমরা আড়ম্বর করি, কাজ করি না, যাহা অনুষ্ঠান করি তাহা বিশ্বাস করি না, যা বিশ্বাস করি তা পালন করি না’। আবার আমাদের সমাজে অনেককে দেখা যায় আত্মপ্রশংসায় পঞ্চমুখ। তারা নিজেকে বড় বলে প্রচার করে এবং নিজের কর্মকীর্তি নিজেই প্রচার করতে অভ্যস্ত। আপনার কাজ আপনি করে যান নীরবে নিবৃত্তে। সাফল্য, সুনাম, যশ, খ্যাতি অমূল্য ভূষণ হয়ে আপনার চারিত্রিক মাধুর্যকে স্বমহিমায় ফুটিয়ে তুলবে। আত্মতুষ্টি থাকা ভালো, তবে আত্মপ্রশংসা এক্ষেত্রে অন্তরায় হয়ে দাঁড়াবে। আপনার মহৎ কাজের স্বীকৃতি প্রশংসার বাণী নিয়ে আপনার মাথায় মুকুট হয়ে শোভা বর্ধন করবে।

প্রাথমিক ধারণায় জীবনের মূল্যবোধকে আমরা সবাই সম্মান করি Universal moral values-এর যে সম্পর্কে তাবৎ বিশ্ববাসী সহমত। সেই নৈতিক গুণাবলী হলো— সততা, বিশ্বাস, প্রেম-প্রীতি, ভালোবাসা, ধৈর্য, শ্রদ্ধা, সহমর্মিতা, শ্রম, সত্যানুরক্তি, কর্তব্যপরায়ণতা, কৃতজ্ঞতা ইত্যাদি।

যাদের মধ্যে এই মানবিক গুণগুলির অভাব দেখা যায় তারা anti-social elements চোর-ডাকাত-খুনি প্রতারক-নিপীড়ক ইত্যাদি। কিন্তু এর মধ্যেও একটা ভাববার কথা আছে। ডাকাতে-পুলিশে হয়ত সমবেদনা-সহানুভূতির সম্পর্ক নেই। কিন্তু চোর-ডাকাতের নিজেদের গোষ্ঠীতে হয়ত তারা জীবনের মূল্যবোধের পরিচয় দেয়। এদের জীবনের মূল্যবোধ সংকীর্ণ গণ্ডির মধ্যে। সংসার জীবনে এক ডাকাত হয়ত স্নেহময় পিতা বা দায়িত্বশীল পুত্র এবং প্রেমময় স্বামীর ভূমিকা পালন করছে।

কর্মক্ষেত্রে ‘স্বজন-পোষণ’ নীতিতেও জীবনের মূল্যবোধ বিঘ্নিত হয়। যেমন, আমি আমার বোনপো বা ভাগ্নিকে খুব স্নেহ করি। আমার অফিসে তার কাজের ব্যবস্থা করে দিলাম। নিজের স্নেহ-ভালবাসাকে সম্মান দিলাম ঠিকই কিন্তু এর জন্য হয়ত এক যোগ্যতর প্রার্থীকে বঞ্চিত করলাম। জীবনের মূল্যবোধ লজ্জিত হলো।

মূল্যবোধ অহরহ পিষ্ট হয় আমাদের দৈনন্দিন জীবনে। অ্যাম্বুলেন্স-কর্মী মুমূর্ষু শিশুর নাক থেকে অক্সিজেনের নল খুলে নিল। কারণ সিলিন্ডারটি অ্যাম্বুলেন্স কর্তৃপক্ষের। হাসপাতালের শয্যা পর্যন্ত নাকে অক্সিজেনের নল রইল না। তার আশঙ্কা, যদি সিলিন্ডারটি খোয়া যায়। ফলতঃ শিশুর মৃত্যু। কিন্তু একথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, নিজের সন্তানের ক্ষেত্রে কিন্তু কর্মীটি এমন অবিবেচনা কাজ কখনোই করত না। অর্থাৎ সেই আপন-পর বিভেদ, স্বার্থপরতা। দ্বেষ-হিংসা-স্বার্থপরতা সব সময়ে জীবনের মূল্যবোধের অন্তরায়। মাদার টেরেসা পথ শিশুকে বুকে তুলে নিতেন। এই হলো জীবনের মূল্যবোধের সার্থকতা।

জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় দাম্পত্য, এমন এক সম্পর্ক, যাতে রক্তের সম্পর্ক নেই। অথচ সারা জীবন একসাথে পথ চলার শপথ। জীবনের মূল্যবোধে নিবিড়তম যোজনা হলো দাম্পত্যের দাবি। অত্যন্ত সংকটময় পরিস্থিতি। দুটি পৃথক সত্তার জীবনের মূল্যবোধ ভিন্ন-ভিন্ন। অতএব দ্বৈত পথ চলায় সংঘাতের সম্ভাবনা থাকবেই। সে অন্য প্রসঙ্গ।

‘তুমি-আমি দুজন প্রিয়, তুমি-আমি দুজন’ এর বৃত্তে যখন যখন সন্তান এর আবির্ভাব ঘটে, তখন পিতা-মাতার জীবনের মূল্যবোধের বৃত্তে, সন্তান থাকে কেন্দ্রে। বিশেষ করে নতুন মায়ের জীবনের মূল্যবোধে সন্তানই মুখ্য, বাকি সবকিছু গৌণ! জীবনের একটি অধ্যায় একেক ধরনের আবেগ-অনুভূতি প্রাধান্য পায়।

দায়িত্ব-কর্তব্যের সারা জীবন বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে আমরা জীবনের মূল্যবোধের চর্চা করি। যখনই দায়িত্ব-কর্তব্যে অবহেলা হয়, তখনই জীবনের মূল্যবোধ ক্ষুণ্ন হয়। নবীন প্রজন্মের জীবনের মূল্যবোধ নিয়ে সমাজের প্রভূত আক্ষেপ। প্রবীণের অভিযোগ, তাদের ঔদ্ধত্য ও বেপরোয়া প্রকৃতি। কিন্তু প্রবীণ প্রজন্ম যদি পিছু ফিরে তাকায়, তবে মনে পড়বে, তাদের কৈশোরে-যৌবনে তারাও গুরুজনদের কাছ থেকে একই অভিযোগ শুনতেন। প্রবীণ প্রজন্মের জীবনের মূল্যবোধ ছিল পরিবার ভিত্তিক। বর্তমান প্রজন্মের মূল্যবোধ আত্মকেন্দ্রিক।

সুখ-শান্তি নয়, জয়ই কাম্য, এটা বর্তমান প্রজন্মের দাবি' কাজী নজরুল ইসলাম বলেছেন, ‘নর দিল ক্ষুধা, নারী দিল সুধা’। বর্তমান প্রজন্মের মূল্যবোধ বলছে, ‘ক্ষুধা নারীরও আছে এবং সুধা পুরুষেরও তরফেও বর্ষিত হওয়া চাই। জীবনের মূল্যবোধে নারী-পুরুষের ভূমিকা পৃথক-পৃথক নয় মোটেই।’

কেরিয়ার-ক্ষুধা- হচ্ছে নবীন প্রজন্মের নিশানাযুক্ত মূল্যবোধ। ‘আমার জীবন আমার’ এই জীবনবোধ কিন্তু শেষ কথা নয়। ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে তৈরি করার দায়িত্ব কিন্তু নবীন প্রজন্মের। প্রবল আত্মবিশ্বাস, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, উচ্চশিক্ষা অবশ্যই জীবনে সুপ্রতিষ্ঠিত হতে সাহায্য করবে। কিন্তু মানুষ তো একা নয়, সভ্যতাকে এগিয়ে নিতে হলে একক উন্নতি কোনো কাজে আসে না। 'আমি ব্যক্তিগত উন্নতি নিয়ে এমনি মত রইলাম, সন্তানকে কোয়ালিটি টাইম টুকুও দিলাম না। সে গোল্লায় গেল, তখন ব্যক্তিগত সাফল্য-ব্যর্থতার নামান্তর। ব্যক্তিগত সাফল্য সম্পূর্ণ মূল্যহীন যদি না তা পরবর্তী প্রজন্মকে উচ্চতর আসনে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।

একটি মাত্র জীবন আর এই জীবনের মূল্যবোধ সর্বজনীন-সর্বকালীন, তার অদল-বদল হয় না। যুগে-যুগে বংশ পরম্পরায় দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টায়। ধ্যান-ধারণার রকমফের ঘটে। কিন্তু মূল কাঠামোটি অর্থাৎ Universal Moral Values অটুট থাকে। সর্বাঙ্গসুন্দর জীবন গড়ে ওঠে ব্যক্তিসত্তার সার্থক বিকাশে। আর জীবনের মূল্যবোধকে যদি এক বাক্যে প্রকাশ করি, তবে বলতে হয়, ‘সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে’।

আরএ/

Header Ad

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি

ছবি: সংগৃহীত

ওপার বাংলার জনপ্রিয় অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর সাথে এবার জুটি বাধলেন বাংলাদেশের তারকা অভিনেত্রী আফসানা মিমি। বিপ্লবী দীনেশ গুপ্তর জীবনকাহিনি নিয়ে এই সিনেমা নির্মাণ করতে যাচ্ছেন ভারতের জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত নির্মাতা মানসমুকুল পাল।

জানা গেছে, হুমায়ূন আহমেদের একটি উপন্যাসকে কেন্দ্র করে সিনেমা বানাবেন নির্মাতা মানসমুকুল পাল। আগামীতে সেই সিনেমাতেই দেখা যাবে মিঠুনকে। শোনা যাচ্ছে, অভিনেতার বিপরীতে দেখা যেতে পারে বাংলাদেশি অভিনেত্রী আফসানা মিমিকে। যদিও নিশ্চিত করে কিছু জানাননি নির্মাতা। তবে ভারতের জাতীয় পুরস্কারজয়ী এই পরিচালক চিত্রনাট্য লেখার আগে বাংলাদেশ ভ্রমণ করবেন।

মূলত সিনেমার চিত্রনাট্য লেখার আগে হুমায়ূন আহমেদের উপন্যাসে থাকা জায়গাগুলো নিজে ঘুরে দেখতে চান মানসমুকুল। ভারতীয় গণমাধ্যমে এ প্রসঙ্গে নির্মাতা বলেন, হুমায়ূন আহমেদের যে উপন্যাস অবলম্বনে চিত্রনাট্য লেখা শুরু করছি তাতে বাংলাদেশের একাধিক জায়গার উল্লেখ রয়েছে।

তাই ঢাকা, কিশোরগঞ্জসহ অন্যান্য জায়গায় যাওয়ার কথা আছে। সেই জায়গাগুলো নিজে দেখলে উপলব্ধি থাকবে, আর তাতে চিত্রনাট্য লেখার কাজও সহজ হবে।

শুধু জায়গা পরিদর্শন নয়, বাংলাদেশে এসে অভিনেত্রী আফসানা মিমির সঙ্গেও দেখা করবেন মানসমুকুল। তিনি এ-ও জানান, সিনেমার অধিকাংশ শুটিং বাংলাদেশে হবে। কিন্তু এখনই নয়। বর্তমানে মানসমুকুলের হাতে ৩টি সিনেমার কাজ রয়েছে। সেসব চলচ্চিত্র শেষ করে তবেই তিনি এই সিনেমার কাজ শুরু করবেন।

Header Ad

দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জানিয়েছেন, দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে চুয়াডাঙ্গা টাউন ফুটবল মাঠে জেলা বিএনপির সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় তারেক রহমান বলেন, সব রাজনৈতিক দল মিলে আমরা এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছি। দেশের মানুষের হাতে ক্ষমতা ফিরে যেতে নির্বাচন প্রয়োজন।

তিনি বলেন, দেশের উন্নয়নের জন্য আরও ২ বছর আগে সংস্কারের প্রস্তাব ৩১ দফা দিয়েছি আমরা। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। একজন শুরু করবে, আরেকজন টেনে নিয়ে যাবে। অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ ও সত্যিকারের নির্বাচন আয়োজন করতে পারলে, জনগণ তবেই জনপ্রতিনিধি বাছাই করতে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে।

নির্বাচন সম্পর্কে তিনি বলেন, অনেকের মনে প্রশ্ন আমরা কেন বারবার নির্বাচনের কথা বলছি। আমরা বিশ্বাস করি, অন্তর্বর্তী সরকার একটি নির্বাচন আয়োজন করতে পারবে। এর ফলে সংসদের যারা জনপ্রতিনিধি বাছাই হয়ে আসবে, তারা সংসদে বসে আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে, কীভাবে দেশের প্রত্যেকটি সেক্টরের সমস্যা সমাধান করা যায়। সকল সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব প্রকৃত ও সত্যিকারের একটি নির্বাচনের মাধ্যমে।

নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দায়িত্ব নিতে হলে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে আশপাশের মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করতে হবে। যদি এই প্রত্যাশা পূরণ করতে পারা যায়, তবেই মানুষ আপনাদের দায়িত্ব দিবে, অন্যথায় দ্বিতীয়বার ভাববে।

এর আগে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মাহমুদ হাসান খান বাবুর সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, বিএনপির খুলনা বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, বিএনপি খুলনা বিভাগের সহসাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সদস্যসচিব মো. শরীফুজ্জামান শরীফ, বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল প্রমুখ।

Header Ad

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা

ফাইল ছবি

আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় লঘুচাপ সৃষ্টি হবে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ ড. মো. বজলুর রশিদের দেওয়া পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

আবহাওয়া অফিস জানায়, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত দেশের উত্তরাঞ্চলের কোথাও কোথাও মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা এবং দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে

রোববার (২৪ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষরাত থেকে ভোর পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। এছাড়া আগামী পাঁচদিনে আবহাওয়া পরিস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...
অ্যান্টিগায় প্রথম দিন শেষে স্বস্তিতে টাইগাররা
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন পরীমণির প্রথম স্বামী
বিচারের আগে আ.লীগের মাঠে থাকার সুযোগ নেই: উপদেষ্টা নাহিদ
মাকে হত্যার পর থানায় হাজির ছেলে
৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান