বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

স্মৃতি কথা

হ্যালো, আঙ্কেল শুনছেন?
লোকটি পেছনে ফিরে তাকিয়ে দেখলো একটি মেয়ে তাকে ডাকছে। পেছনে ফিরে বললো, জ্বী বলুন।
মেয়েটি অনেকটা রাগী চেহারায় বললো আপনাকে অনেকক্ষণ ধরে ডাকছি। শোনেন না কেন?
লোকটি বললো আসলে খেয়াল করিনি। নিজ মনে হাটছি তো তাই।

লোকটির পরিচয় তার নাম রাকেশ। বয়স পঞ্চাশের কোটায়। ক'দিন ধরেই শারীরিক দুর্বলতায় ভুগছেন তিনি। কিছু খেতে পারছেন না। খেতে গেলেই অরুচি আসে। অন্যদিকে শ্বাসকষ্ট রোগটাও অযাচিতভাবে বেড়ে গেছে। রাকেশের এই রোগগুলো অনেক আগে থেকেই ছিল। তখন নিয়ন্ত্রণেই ছিল। এখন বয়সটাও বেড়েছে আর রোগগুলো প্রতিকারে রাকেশ খুব বেখেয়ালি হয়ে উঠছে।

রাকেশ: কিছু বলবে?
আগন্তুক: হুম। বলার জন্যই তো ডাকছি। নয়তো এমনি এমনি পেছন থেকে ডাকি। নিজ মনে হাটছেন তাই বলে আশেপাশে দেখবেন না। আমি ডেকে তো মরার দশা।

রাকেশ মনে মনে বলছে, বুঝলো মেয়েটা তারর প্রতি অনেক রেগে আছে। শাসন করছে। বড় যেমন ছোটদের শাসন করে ঠিক তেমন। কিন্তু এখানে বিপরীত কিছু ঘটছে। হঠাৎ রাকেশের মনে হলো শাসন করার ভঙ্গিমাটা তার পরিচিত কোনো মানুষের। এ মুহূর্তে মাথায় আনতে পারলো না। কিছুটা অবাক হয়েই তার কথায় আবার মনোযোগ দিল।

আগন্তুক: আপনার বইটা ওষুধের দোকানে ফেলে এসেছেন। এই ধরুন।
রাকেশ: ওহ তাই তো। ধন্যবাদ তোমাকে।
আগন্তুক: শুধু ধন্যবাদ দিয়ে এতক্ষণের শ্রম দূর হবে? চলুন একটা কফি খাওয়াবেন।
রাকেশ: তাহলে সামনের রেস্টুরেন্টে বসা যাক ।

রেস্টুরেন্টে বসে দুইটা কফি দিতে বললো রাকেশ। কফি খেতে খেতে মেয়েটার সাথে কথা হয় রাকেশের। মেয়েটার নাম মিনু মিত্র। মিনু সপ্তম শ্রেণিতে জেলা গার্লস স্কুলে পড়াশোনা করে। অনেক স্মার্ট, বুদ্ধিমতি, পড়াশোনায় ক্লাসের ১ম। খেলাধুলাতেও পিছিয়ে নেই। ক্রিকেট টিমেও নাকি নাম আছে।

রাকেশ লক্ষ্য করে মিনুর কফি খাওয়ার ধরন পরিচিত এক মানুষের মতো। আলতো করে দুই হাতে কফির কাপটা চেপে ধরে ফুদিয়ে দিয়ে কফিটা ঠান্ডা করে কেমন শব্দ করে যেন কফিতে চুমুক দেয়। এই মুহূর্তে মনে করতে পারলো না রাকেশ। মিনু জানালো তার বাবা গোপাল চন্দ্র বর্মণ সরকারি অফিসে চাকরি করেন। মা শহরের এক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা।

রাকেশ: মিনু, তুমি অনেক ভালো মেয়ে। আজকে তাহলে উঠি। সময় হলে তোমার বাবা-মাসহ বাসায় ঘুরতে এসো। এদিকের রহমান গলির ২৭ নং বাড়িতে থাকি। রাস্তা চেনো তো।
অনেকটা চঞ্চলতায় মিনু বলে উঠলো, রাস্তা এবং বাড়ি না জানলেও খুঁজে বের করে নিতে পারবো। শুধু বলুন কোন সময় গেলে আপনাকে পাওয়া যাবে।
মিনু: একটা কথা বলি, আপনার এই বইটি ‘চিতা বহ্নিমান’ আমার মায়ের কাছেও আছে।

মিনু অনেক বকবক করে। রাকেশের তাতে বিরক্ত বোধ হয়নি। সেদিন মিনু চলে যায়। রাকেশও বাসার দিকে চলতে শুরু করে। দশ মিনিট বাদে বাসায় পৌঁছে গেল রাকেশ। তখন দুপুর গরিয়ে গেছে। দুপুরের খাবার খেয়ে বিশ্রামের সময়। ওষুধগুলো টেবিলে রেখে ফ্রেশ হতে যায় রাকেশ। দুপুরের খাবার খাবে না বলে সিদ্ধান্ত নিল রাকেশ। তাই শিবুকে বললো খাবার গুলো তুলে রাখতে।

রাকেশ একা মানুষ। বিয়েও করেনি। পাশে থাকার মতো শুধু মা আনন্দময়ী ছিল। দুই বছর হলো তিনি পরলোক গমন করেছেন। বাসায় এখন রাকেশকে দেখভাল করার জন্য শিবু আছে।

বিকালে বেলকনিতে চেয়ারে হেলান দিয়ে শিবুকে চা দিতে বলে রাকেশ। রাকেশ চেয়ারে বসে বাইরের প্রকৃতিকে দেখছে। দেখতে দেখতে টেবিলে একটা চিঠি দেখতেই মৃন্ময়ীর কথা মনে হলো তার। চিঠিটার উপরটা সুন্দর নকশা করা। তবে এটা হাতের বানানো নয়। একসময় পদ্মরাগ নামে আগে চিঠি আসতো। খামের উপরে ফুলের নকশায় লেখা থাকতো তোমার প্রিয় ‘পদ্মরাগ’।

অনেক বছর কেটে গেছে। তার কথা ভুলে গেছে প্রায়। সে কোথায় আছে? কি করছে? রাকেশ কোনো কিছুতেই খেয়াল রাখেনি। সর্বশেষ চিঠিতে বিয়ের খবরটা শুধু পেয়েছিল। পাত্র একজন সরকারি চাকরিধারী মানুষ। কিন্তু বিয়ের পর আর খোঁজ খবর নেওয়া হয়নি। স্মৃতিগুলো আজ স্মৃতিই হয়ে আছে।

মৃন্ময়ীর সাথে রাকেশের পরিচয়টা ছিল ভিন্ন রকমভাবে। একটা অজানা ফোন কল থেকে পরিচয়। কোনো এক রাতে প্রায় পৌঁনে বারটা। ঘুমাতে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলো। হঠাৎ ফোনটা ভাইব্রেশন হতে থাকে। এতো রাতে রাকেশকে কেউ ফোন দেওয়ার কথা নয়। ফোনটা রিসিভ করি। ওপাশ থেকে একটি ছোট বাচ্চার আওয়াজ পাওয়া গেল।
আঙ্কেল, আঙ্কেল আপনি রাকেশ বলছেন?
রাকেশ: হুম আমি রাকেশ বলছি।
আগন্তুক: আপনার সর্বশেষ যে লেখাটি বেরিয়ছিল সেটি সত্যি অনেক ভালো হয়েছে। রাকেশের শেষ লেখা ছিল ‘সুজাতার কথা’। আমি আপনার লেখা নিয়মিতই পড়ি। আপনার লেখায় জাদু আছে।

গলার আওয়াজ থেকে রাকেশের মনে হলো, যে কথা বলছে তা সে ছয় থেকে সাত বছর বয়সের হবে। পরে বুঝতে পারে ছোট্ট মেয়েটি নিজে থেকে সব বলছে না। পাশে থেকে কেউ একজন বলছে।
আর সে ব্যক্তিটি হলো পদ্মরাগী মৃন্ময়ী....।

লেখক: স্বজন কুমার রায়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

আরএ/

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন