বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

লাকসাম জেলা বাস্তবায়নে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর নিকট খোলা চিঠি

লাকসাম জেলা বাস্তবায়নে স্থানীয় সরকার মন্ত্রীর নিকট খোলা চিঠি

মো. তাজুল ইসলাম
মন্ত্রী, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়

মাননীয় মন্ত্রী, আস্সালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ।

বাংলাদেশের মানচিত্রে লাকসাম একটি গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা। নানা ঐতিহ্য সমৃদ্ধ লাকসামকে জিলা বাস্তবায়নের দাবি ১৯৭২ সাল থেকে। আপনার পূর্বসূরি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাবেক দুই সংসদ সদস্য বৃহত্তর লাকসামের দুই কৃতি সন্তান রাজনীতিবীদ মরহুম আবদুল আউয়াল এবং মরহুম জালাল আহমেদ ১৯৭২ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে লাকসামকে জেলা করবার দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি প্রদান করেছিল। এটিই ছিল স্বাধীন বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে গঠিত আওয়ামী লীগ সরকারের কাছে দেওয়া প্রথম দাবি। ১৯৭২ থেকে ২০২২ সালে এই দাবির পঞ্চাশ বছর পার হতে চলেছে। কিন্তু লাকসামবাসীর স্বপ্নের এই লাকসাম জেলা আজো বাস্তবায়িত হয়নি।

মাননীয় মন্ত্রী,

আলোর শহর লাকসাম। এই লাকসামে আলোকিত মানুষের বসবাস। ‘কত লাকসাম কত বাত্তি’ নামে খ্যাত এই লাকসাম এর প্রায় চার শত একর জুড়ে রয়েছে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রেলওয়ে জংশন যার মাধ্যমে বাংলাদেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত ভ্রমণ করা সম্ভব। এক সময়ের বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম থানা লাকসামকে বিভক্ত করে ইতিমধ্যে চারটি উপজেলা গঠিত হয়েছে। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার তালিকা অনুযায়ী এ চারটি উপজেলায় সর্বমোট ভোটার সংখ্যা প্রায় দশ লাখ। বৃটেনের মহারাণী ভিক্টোরিয়া কর্তৃক উপাধী প্রাপ্ত নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণীর স্মৃতি বিজড়িত শহর এই লাকসাম।

মাননীয় মন্ত্রী,

বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক প্রণীত ভোটার তালিকা অনুযায়ী এই রকম প্রায় ২৫টি জেলা পাওয়া যাবে যার ভোটার সংখ্যা লাকসাম জেলা রূপরেখার ভোটার সংখ্যার চাইতেও কম। লাকসাম জেলা বাস্তবায়ন পরিষদ কর্তৃক প্রণীত লাকসাম জেলার সম্ভাব্য রূপরেখা অনুযায়ী লাকসাম জেলা বাস্তবায়ন সম্ভব বলে মনে করেন বিজ্ঞ মহল। আর লাকসাম জেলা বাস্তবায়ন করা হলে অত্র এলাকার মানুষের জীবন যাত্রার মান পরিবর্তনের পাশাপাশি লাকসামকে শিল্প ও বাণিজ্য নগরে রূপান্তরিত করা সম্ভব হবে। দেশের বিভিন্ন প্রশাসনিক অঞ্চলের পুন বিন্যাস করা হচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে নতুন জেলা ও বিভাগের সৃষ্টি হচ্ছে। এই ধারাবাহিকতায় বর্তমান কুমিল্লা জেলার অন্তঃর্গত লাকসামকে জেলা ঘোষণা করার জন্য আপনার নেতৃত্ব ও সহযোগিতার আহ্বান জানাচ্ছি।

মাননীয় মন্ত্রী,

বৃহত্তর লাকসামের সঙ্গে চাঁদপুরের শাহরাস্তি উপজেলা, নোয়াখালীর সোনাইমুড়ি উপজেলা এবং কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম ও বরুড়া উপজেলা যুক্ত করা গেলে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার লিষ্ট অনুযায়ী প্রস্তাবিত লাকসাম জিলার সর্বমোট ভোটার সংখ্যা দাঁড়াবে প্রায় বিশ লাখ। এক্ষেত্রে ইতিহাস, ঐতিহ্য, আয়তন, জনসংখ্যাসহ সকল দিক বিবেচনায় লাকসাম জিলা বাস্তবায়নের যৌক্তিক দাবিদার। বাংলাদেশে ইতিপূর্বে অনেক জিলা ঘোষিত হয়েছে যার ভোটার সংখ্যা বর্তমান লাকসাম জেলা রূপরেখার ভোটার সংখ্যার চাইতে অর্ধেক বা তার চেয়েও কম। উদাহরণস্বরূপ মেহেরপুর জিলা মাত্র ৩টি উপজিলা নিয়ে গঠিত, ঝালকাঠি জিলা মাত্র ৪টি উপজিলা নিয়ে গঠিত এবং বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার লিস্ট অনুযায়ী এ জিলার সর্বমোট ভোটার সংখ্যা সাড়ে ৩ লাখ। নড়াইল জেলা মাত্র ৩টি উপজিলা নিয়ে গঠিত এবং বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার লিস্ট অনুযায়ী এ জিলার সর্বমোট ভোটার সংখ্যা সোয়া ৪ লাখ মাত্র।

মাননীয় মন্ত্রী,

১৯৮৭ সালে লাকসাম পৌরসভার নবনির্মিত ভবন উদ্বোধন করতে লাকসাম এসেছিলেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি (তৎকালীন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী) মরহুম জিল্লুর রহমান। ওই সময় লাকসামবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে মহামান্য রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান লাকসামকে জিলা বাস্তয়নের আশ্বাস দিয়েছিলেন। ১৯৯১ সালে লাকসাম পাইলট স্কুল মাঠে বিশাল নির্বাচনী জনসভায় লাকসামবাসীর দাবির প্রেক্ষিতে বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লাকসামকে জেলা বাস্তবায়নের আশ্বাস দিয়েছিলেন।

মাননীয় মন্ত্রী,

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি জননেত্রী শেখ হাসিনার একজন আস্থাভাজন সংসদ সদস্য এবং মন্ত্রী আপনি। আপনার উপর আস্থারেখে জননেত্রী শেখ হাসিনা আপনাকে পাঁচবার মনোনয়ন দিয়েছেন এবং আপনি বৃহত্তর লাকসামবাসীর হয়ে সংসদে নেতৃত্ব দিয়েছেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জননেত্রী শেখ হাসিনা আপনার উপর আস্থা রেখে আপনাকে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব প্রদান করেছেন। আপনার এই সাফল্যে আমরা গর্বীত। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার আপনি একজন আস্থাভাজন বিশ্বস্ত কর্মী। আপনি চাইলেই সহজেই লাকসাম জেলা বাস্তবায়ন সম্ভব। আর আপনার সুদক্ষ নেতৃত্বে লাকসাম জেলা বাস্তবায়িত হলে ইতিহাসের পাতায় আপনার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে। যতদিন লাকসাম থাকবে ততদিন আপনার নাম উচ্চারিত হবে বৃহত্তর লাকসামের মানুষের মুখেমুখে।

মাননীয় মন্ত্রী,

উপরোল্লিখিত বিষয়াদি সু-বিচেনাপূর্বক লাকসামকে জেলা ঘোষণার জন্য আপনার সু-মহান কৃপাদৃষ্টি কামনা করছি। আপনার আন্তরিকতায় আপনার নেতৃত্বে লাকসাম জেলা বাস্তবায়ন হলে বৃহত্তর লাকসামবাসী আজীবন আপনার নিকট চির কৃতজ্ঞ থাকবে।

জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু
জয় হোক লাকসামের মানুষের।

বিনীত,

শিব্বীর আহমেদ, আহ্বায়ক, লাকসাম জেলা বাস্তবায়ন পরিষদ

 

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন