বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

মহাবিশ্বের মহৎ সত্তা

আকৃতিগত দিক দিয়ে এই মহাবিশ্বের প্রেক্ষাপটে মানুষ হিসেবে আমাদের অবস্থান কোথায়? এক বাক্যে হয়ত সবাই উত্তর দেবে—আমরা মানুষরা খুবই ক্ষুদ্র। কিন্তু কতটুকু ক্ষুদ্র? আমাদের থেকেও তো কত ক্ষুদ্র প্রাণীর অস্তিত্ব রয়েছে চারপাশে এই পৃথিবীতেই। যে সব প্রাণী আকৃতিগত দিক দিয়ে ছোট তাদের আমরা কোন দৃষ্টিতে দেখি? একটা পিঁপড়ার জীবন নিয়ে আমরা কতটুকু উদ্বিগ্ন হই? আমরা মানুষরা যখন আমাদের চেয়েও আকৃতিতে বড় এবং হিংস্র বন্য প্রাণীদের পোষ মানাই তখন অহংকার করে নিজেদের অনেক বড় ভাবি! আমরা নিজেদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দাবি করি। আমরা আসলে এই জগত সংসারে কতটুকু গুরুত্বপূর্ণ?

সাগর তলের ওই অতি ক্ষুদ্র অনুবিক্ক্ষণিক প্ল্যাঙ্কটন প্রাণিকূল যদি বিলীন হয়ে যায় কোনোদিন তাহলে এই পৃথিবীর সর্ববৃহৎ প্রাণী নীল তিমিও বিলুপ্ত হয়ে যাবে! কেননা নীল তিমি যে বেঁচে থাকে ওই অতিক্ষুদ্র প্ল্যাঙ্কটন খেয়েই। আমরা মানুষরা যদি একদিন বিলুপ্ত হয়ে যাই এই পৃথিবীর বুক থেকে তাহলে কি হবে? শক্তিশালী ডাইনোসরও তো সব বিলুপ্ত হয়ে গেছে, তাতে কি কোনো ক্ষতি হয়েছে আমাদের ইকো সিস্টেম বা বাস্তু জগতের? মানুষরা কি বাস্তু জগতের কোনো অপরিহার্য অংশ, নাকি এই সৌরজগত টিকে থাকার জন্য আমাদের কোনো প্রয়োজন আছে?

মানুষরাই কি জৈব বিবর্তনে শেষ ধাপ না কি কালের বিবর্তনে জৈব বিবর্তনও এগিয়ে যাবে এবং একদিন আমাদের থেকেও আরও চতুর কোনো প্রাণীর আবির্ভাব হবে এই পৃথিবীতে? তখন ওই নব বিবর্তিত প্রাণিকূল কি আমাদের নিম্ন শ্রেণির কোনো প্রাণী ভাববে, যেমনটি আমরা ভাবি ইথুপিয়া পাহাড়ের ওই বেবুন সম্প্রদায়কে? জৈব বিবর্তনের তত্ত্ব অনুসারে যারা আমাদের পূর্বপুরুষ!

একটা পিঁপড়ের দৃষ্টি সীমার বাইরে আমাদের দৈহিক আকৃতি, সম্ভবত পিঁপড়ে সম্প্রদায়ের কাছে মানুষই সর্ববৃহৎ প্রাণী! আমাদের কাছে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া হচ্ছে সবচেয়ে ক্ষুদ্র জীব, কেননা মাইক্রোস্কোপ ছাড়া খালি চোখে ওদের আমরা দেখতে পাই না। এই পৃথিবীতে মানুষরা দানব আর ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া হলো নগণ্য ক্ষুদ্র কোনো জৈবিক অস্তিত্ব। হাবল টেলিস্কোপ দিয়ে যখন পৃথিবীর ছবি তোলা হয় তখন কিন্তু পৃথিবীর বুকে আমাদের অর্থাৎ মানুষের বিচরণ দৃষ্টিগোচর হয় না। পৃথিবীর স্বাপেক্ষে আমরা হয়ে পরি অতি ক্ষুদ্র নগণ্য। আবার, এই পৃথিবী কিন্তু মিল্কিওয়ে নামক এক গ্যালাক্সি বা ছায়াপথের বাসিন্দা। আর এই ছায়াপথের স্বাপেক্ষে পৃথিবীর আকৃতি অতি ক্ষুদ্র অনুবিক্ষণিক— অনেকটা আমাদের কাছে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়ার আকৃতি যেমন। তাহলে ছায়াপথের স্বাপেক্ষে মানুষের আকৃতি কতটুকু হবে? আমাদের জানা মহাবিশ্বে শত শত কোটি গ্যালাক্সি বা ছায়াপথ রয়েছে। আর এই মহাবিশ্বের স্বাপেক্ষে আমাদের নিজস্ব ছায়াপথ মিল্কিওয়ের আকৃতি হবে অতিশয় ক্ষুদ্র! তাহলে এই মহাবিশ্বের স্বাপেক্ষে আমাদের আকৃতি কতটুকু? বিজ্ঞানের ভাষায় বলতে গেলে বলতে হয় মানুষের আকৃতি ও অবস্থান এই মহাবিশ্বে নেগলিজিবল বা নগণ্য অথবা তুচ্ছ!

এই দীনতার অবস্থানগত সত্ত্বেও আমাদের রয়েছে দর্শনতত্ত্ব, বিজ্ঞানতত্ত্ব এবং ধর্মতত্ত্ব— যা নিয়ে আমরা বড়াই করি এবং নিজেদের খুবই গুরুত্বপূর্ণ এক অস্তিত্ব রূপে দাড় করাই। আমরা আমাদের এতটাই গুরুত্বপূর্ণ ভাবি যে আমরা বলি সৃষ্টিকর্তা স্বয়ং নিজে তার সব ফেরেস্তাকুল নিয়ে ব্যস্ত আমরা কে কি করছি তা দেখার জন্য! আমরা খুনোখুনিতে লিপ্ত হই এই সৃষ্টি কর্তাকে কেন্দ্র করেই! সৃষ্টিকর্তার কি অন্য কোনো কাজ নেই? বিগ ব্যাং এর মাধ্যমে এই মহাবিশ্বের সৃষ্টি হয় ১৩.৭ বিলিয়ন বছর আগে আর আমাদের এই পৃথিবীর বয়স ৪.৫ বিলিয়ন বছর। এই ভূপৃষ্ঠে মানুষের আবির্ভাব ঘটে মাত্র ৪.৪ মিলিয়ন বছর আগে। এই মহাবিশ্বে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটেছে আমাদের অস্তিত্বের আবির্ভাবের পূর্বে। প্রায় ১৩ বিলিয়ন বছর সৃষ্টিকর্তা ব্যস্ত ছিলেন তার সৃষ্টিকর্ম নিয়ে। তিনি এখনো ব্যস্ত আছেন ক্রমবর্ধমান তার এই সৃষ্টিজগত তদারকিতে। আমার ধারণা স্বয়ং সৃষ্টিকর্তার কাছেও আমরা অতি তুচ্ছ নগণ্য। মানুষের অস্তিত্ব সম্পর্কে বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং একবার বিবিসির এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন—
‘We are such insignificant creatures on a minor planet of a very average star in the outer suburbs of one of a hundred billion galaxies. So it is difficult to believe in a God that would care about us or even notice our existence.’

আকৃতিগত এই মহাবিশ্বে দিক থেকে হতে পারি আমরা অতি তুচ্ছ নগণ্য অপ্রয়োজনীয় এক জৈবিক অস্তিত্ব। কিন্তু বৈচিত্র্যের দিক দিয়ে আমরা মানুষরা কি এক বিস্ময়কর প্রাণী নই? আমরাই তো একমাত্র প্রাণী যারা বৃষ্টিতে ভিজে ভিজে গান রচনা করি, অথবা সাগর পাড়ে দাঁড়িয়ে লিখে ফেলি পাতার পর পাতা কবিতা। আমাদের মাঝেই তো জন্ম নেয় রবীন্দ্র-নজরুল-সুকুমার। সেক্সপেয়ার লিখে ওথেলো অথবা জন্ম দেয় রোমিও-জুলিয়েটের! বিথোফেন বাঁধে সুর। আমরা মানুষরাই তো ভালবাসি, ভালোবাসার জন্য মৃত্যুকে বরণ করি হাসি মুখে। আমরা মানুষরাই তো যৌনতাকে উপভোগ করি চুম্বন অথবা বৈচিত্র্যময় সঙ্গম লীলায়। আমরা মানুষরাই তো মাতৃভাষার দাবিতে বুক পেতে দেই বন্দুকের সামনে। আমরা মানুষরাই তো কেও হই নেলসন ম্যান্ডেলা অথবা মাদার তেরেসা। আমরাই তো সেই মানুষ, যে তার শরীর কেটে অঙ্গ দান করে আরেক মানুষের জন্য। আকৃতিগত সকল তুচ্ছতাকে ছাপিয়ে আমাদের মাঝে এবং এই মহাবিশ্বে আমরাই শ্রেষ্ঠ এবং অতি তাৎপর্যপূর্ণ এক মহৎ সত্তা।

আরএ/

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব