বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতায় ঢাকাপ্রকাশের নজির স্থাপন
বাংলাদেশের সাংবাদিকতার মান উন্নয়নের লক্ষে দেশের বহুল জনপ্রিয় সংবাদমাধ্যম ‘ঢাকাপ্রকাশ’-এর সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন। ইতোমধ্যে বস্তুনিষ্ঠ ও অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় এক নজির স্থাপন করেছে এই মিডিয়াটি।
সফলতা
ফেসবুকসহ সোশ্যাল মিডিয়ায় ঢাকাপ্রকাশ-এর সংবাদগুলো ব্যাপক শেয়ার হতে দেখেছি। আমি নিজেও ঢাকাপ্রকাশের একজন নিয়মিত পাঠক। অল্প সময়ে পাঠকের মনে স্থান করে নিয়েছে ঢাকাপ্রকাশ। ঢাকাপ্রকাশের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে সাধুবাদ জানাই।
দুর্নীতি, দুঃশাসন, অনিয়ম, সমস্যা, সম্ভাবনা, সুস্থ রাজনীতি প্রতিষ্ঠা ও উৎপাদনসহ নানা বিষয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের মাধ্যমে ইতোমধ্যে বেশ সাড়া জাগিয়েছে ঢাকাপ্রকাশ।
সামনের পরিকল্পনা
প্রতি বছর নিয়মিত এই ধরনের পুরস্কার আয়োজন অব্যাহত থাকলে বিভিন্ন দিক থেকে এটি হতে পারে দেশের সুনামধন্য মিডিয়া হাউজ। এতে ঢাকাসহ জেলা-উপজেলা পর্যায়ে সাংবাদিকতায় এক অনন্য নজির স্থাপন করবে ঢাকাপ্রকাশ।
এ ছাড়া জেলা-উপজেলা পর্যায়ে পুরস্কারের আয়োজন থাকলে কাজের প্রতি আগ্রহ আরও বাড়বে। ঢাকাপ্রকাশের সাংবাদিকদের কপি নিউজ থেকে বিরত থাকতে হবে। অন্য সব গণমাধ্যম থেকে ঢাকাপ্রকাশের সংবাদের মান হতে হবে ভিন্ন। অল্প কথায় পাঠককে বুঝাতে সক্ষম হতে হবে। প্রত্যেক সংবাদের শিরোনামেই ঘটনার আসল রহস্য নিয়ে আসতে হবে। যাতে মানুষ শিরোনাম পড়েই ঘটনার মূল রহস্য অনুভব করতে পারে। জেলা-উপজেলা পর্যায়ের সংবাদকর্মীদের প্রতিদিন কমপক্ষে ১০টি করে নিউজ তাদের ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করতে হবে। যাতে একেবারে তৃণমূল পর্যায়ে ঢাকাপ্রকাশের ব্যাপক পরিচিত হয়। সহজ ও চলিত ভাষায় সংবাদ লিখতে হবে। যাতে সাধারণ ফেসবুক ব্যবহারকারীরা সহজে সংবাদগুলো পড়তে ও বুঝতে পারেন।
মতামত
প্রথমবারের মতো এ আয়োজন পেশার প্রতি কাজের গতি আরও বাড়িয়ে দেবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আশাকরি কর্তৃপক্ষ এই ধরনের উদ্যোগ সব সময় চালু রাখবে।
ধন্যবাদ ঢাকাপ্রকাশের মাননীয় সম্পাদক, নির্বাহী সম্পাদক, বার্তা সম্পাদক, মফস্বল সম্পাদকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে।
লেখক: আমানত উল্যাহ, কমলনগর, লক্ষ্মীপুর
আরএ/