বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ভালোবাসা ও বিশ্বস্ততায় ২য় বর্ষে পদার্পণ

সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজ ও রাষ্ট্রের যুগান্তকারী গণমাধ্যম। নিরপেক্ষ, যৌক্তিক ও সত্য প্রকাশে আপোষহীন বস্তুনিষ্ঠ স্বচ্ছ দর্পণ। যেথায় প্রতিফলিত হয় সমাজ, রাষ্ট্র ও বিশ্বব্যবস্থার আলোচিত প্রতিচ্ছবি। সমালোচিত হয় নাগরিকদের অধিকার ও সমসাময়িক কার্যকলাপ। ২০২১ সালের ১ ডিসেম্বর তেমনই কিছু ঘটনাবহুল বিষয় নিয়ে সত্য সংবাদের প্রজ্জ্বলিত আলোক ঝাণ্ডা উঁচিয়ে আত্মপ্রকাশ করে দেশের স্বনামধন্য ও পাঠকনন্দিত অনলাইন পত্রিকা ‘ঢাকাপ্রকাশ’। সুস্থ সংবাদ, বিবর্ণ ঘটনাপ্রবাহের ক্ষুরধার বর্ণনা ও কণ্টকাকীর্ণ পথ অতিক্রম করে ১ম বছর পেরিয়ে আগামী ১ ডিসেম্বর সফলতা ও অর্জনের ২য় বছরে পদার্পণ করবে পত্রিকাটি।

পত্রিকা প্রকাশের প্রাণকেন্দ্র রাজধানী ঢাকার কারওয়ানবাজারের ৯৩, কাজী নজরুল ইসলাম এভিনিউয়ের ষষ্ঠ তলা থেকে প্রখ্যাত সাংবাদিক, সম্পাদক ও প্রকাশক মোস্তফা কামালের হাত ধরে প্রকাশিত হয় দেশের অন্যতম পাঠক নন্দিত পত্রিকা ‘ঢাকাপ্রকাশ’। বর্তমানে পত্রিকাটি তার সত্য, বস্তুনিষ্ঠ, তেজস্বী, অধিকার আদায়ী লেখনীর মাধ্যমে দেশের শান্তি প্রিয় সাধারণ মানুষদের বঞ্চনার ইতিহাস, খর্বকৃত আর্থসামাজিক অধিকার, রাজনৈতিক উত্থান-পতনের চক্রাকার আবর্তন ও নানাবিধ নির্যাতন-নিপীড়নের বিরুদ্ধে জাতিকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানান দিচ্ছে কলমের প্রতিটি আঁচড়ে— পত্রিকা পৃষ্ঠের পরতে পরতে।

বঙ্গবন্ধুর আপোষহীন মুক্তিকামী চেতনাকে লালন করে, ধারালো অস্ত্রের মতো দ্বিধাহীন সুতীক্ষ্ণ লেখনীকে ধারণ করে, নির্ভীক চিত্তের কল্যাণময়ী উদ্দীপনায়, আদর্শ জাতি গঠনের উপজীব্যের ভাবনা ধারায়, অপ্রতিরোধ্য বীর যোদ্ধার মতো কলম-যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে ঢাকাপ্রকাশ। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সমসাময়িক ঘটনাপ্রবাহ তুলে ধরছে গণমানুষের দর্শণ ইন্দ্রিয়ে। প্রকাশ করছে জানা-অজানা সত্যসমূহকে পরিস্ফুটিত তথ্য আকারে। আদর্শ দেশ গঠনের মন্ত্রে বলিয়ান হয়ে সত্য সংবাদের বলিষ্ঠ ঝাণ্ডা উঁচিয়ে ঢাকাপ্রকাশ রেখে চলেছে তার মস্তক উঁচু করা কৃতিত্বপূর্ণ অবদান।

দেশের মেধাবী বুদ্ধিজীবী সচেতনমহল সমাজ ও রাষ্ট্রের ইতিবাচক পরিবর্তনের স্বপ্ন দেখে। কল্পনা পটকে পশ্চাতে ফেলে বর্তমানে পত্রিকার পাতায় নিজস্ব কলামে সমাজ ভাবনার চিত্র আঁকে। আর এ জায়গাটি তৈরি করে দিয়েছে ঢাকাপ্রকাশ তাদের ‘মতামত’ নামক বিশেষ পাতা সংযোজনের মাধ্যমে। সপ্তাহের সাতটি কর্মদিবসেই সুবিন্যস্ত চিন্তন-ক্ষমতা সম্পন্ন এ সব মুক্তমনা লেখকদের লেখা নিয়ে ঢাকাপ্রকাশ প্রকাশ করে তাদের এই বিশেষ পাতা। যেখানে স্থান পায় প্রবীণ মনের নবীন অনুভূতি, আবেগ-ভাবাবেগ ও চিন্তন-চেতনার বিশেষ সমষ্টি। তাইতো দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ থেকে শুরু করে বর্তমানে সচেতন লেখক ও পাঠকদের কাছেও ঢাকাপ্রকাশ পেয়েছে মর্যাদাপূর্ণ গ্রহণযোগ্যতা— সবার অপরিমেয় নিঃস্বার্থ ভালোবাসা।

ঢাকাপ্রকাশ আজ কোটি মানুষের কাছে সত্য পৌঁছে দেওয়ার বিশ্বস্ত দিশারি। মিথ্যার বেসাতিদের রক্তবর্ণ চক্ষুকে উপেক্ষা করে জিঞ্জির ভেদ করা আলোর মশালধারী। যে আলোর রং সত্য, সুন্দর এবং গণমানুষের ভালোবাসায় সিক্ত অনিন্দ্য উপমার সংমিশ্রণ। আর তাই ঐতিহ্য ও সমৃদ্ধির ১ম বছর পেরিয়ে বিশ্বাস ও ভালোবাসার এই জায়গাকে সমুন্নত রেখে ঢাকাপ্রকাশ এগিয়ে চলুক আপন গতিতে— স্বমহিমায় জাতির স্বপ্ন ও স্বার্থকতার পথে। নতুন প্রজন্মের একজন তরুণ লেখক হিসেবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এমনটিই প্রত্যাশা। আজকের এই বিশেষ দিনে ঢাকাপ্রকাশ-এর সকল পাঠক, লেখক, সাংবাদিক, সম্পাদক ও প্রকাশকসহ সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি রইল অনেক অনেক শ্রদ্ধা, শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

লেখক: শিক্ষার্থী, লোকপ্রশাসন বিভাগ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় ও সাবেক উপ-প্রশিক্ষণ সম্পাদক, বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়।

আরএ/

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত