বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিশ্ব ফার্মেসি দিবস ও ফার্মাসিস্টদের অদেখা দুঃখ

চামড়া শিল্পের দৈন্যদশা, চিনিকল বন্ধের হিড়িক,পাটের সোনালি আঁশ যখন নিজেকে মেলে ধরার বাহন খুঁজে পাচ্ছে না, ঠিক তখন ওষুধ শিল্প যেন এক সোনার হরিণ।

যেখানে স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ চাহিদার মাত্র ২০ শতাংশ ওষুধ উৎপাদনে সক্ষম ছিল। বাকি ৮০ শতাংশ ছিল আমদানিনির্ভর। সেখানে বর্তমানে ওষুধের মোট চাহিদার প্রায় ৯৮ শতাংশই স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করে নিজেদের চাহিদা মিটিয়েও পৃথিবীর ১৫৭টি দেশে ওষুধ রপ্তানি করছে বাংলাদেশ।

ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ওষুধ রপ্তানি করা হয় ৬৪৬ কোটি ৯৮ লাখ ৫৩ হাজার টাকার। মাত্র ছয় বছরের ব্যবধানে অর্থাৎ ২০২০-২১ অর্থবছরে এসে ওষুধ রপ্তানির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়ায় ছয় হাজার ৫৭৫ কোটি ৮৬ লাখ টাকায়। বিষয়টিকে ‘ওষুধ রপ্তানিতে বাংলাদেশের বাজিমাত’ হিসেবে উল্লেখ করছেন সংশ্লিষ্টরা।

কিন্তু কেমন আছেন দিন রাত পরিশ্রম করে ওষুধ শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া ফার্মাসিস্টরা!

করোনাকালীন দুর্যোগে মৃত্যুর মিছিলকে ভয় না করে দেশের মানুষের জন্য লড়াই করে যাওয়া ফার্মাসিস্টরা পায়নি করোনা যোদ্ধার তকমা, মহামারির সেই সময়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকলেও এক মুহূর্তও ছুটি ছিল না যে র্মাসিস্টদের,অনেকের প্রণোদনা জুটলেও দেশের দুঃসময়ে শক্ত হাতে বৈঠা ধরা ফার্মাসিস্টদের ভাগ্যে জুটেনি কোনো করোনা প্রণোদনাও।

সব মিলিয়ে দেশের ঔষধ শিল্পের মূল চালিকা শক্তি ফার্মাসিস্টদের যেন দেখার কেউ নেই, অনেকটা অসহায়ভাবেই দিন যাপন করতে হচ্ছে তাদের।

পৃথিবীর অন্যান্য দেশ যখন ফার্মাসিস্টদের কাজের জায়গা সমাদৃত করে নিজেদের স্বাস্থ্য খাত কে সমৃদ্ধ করছে ঠিক তখনো বাংলাদেশে ওষুধ শিল্পের মূল চালিকাশক্তি এ ফার্মাসিস্টদের দৌড়ের দুয়ার যেন সংকোচিতই হয়ে আসছে।

যার ভয়াবহ প্রভাবের একটি চিত্র উঠে এসেছে বিবিসি বাংলার এক প্রতিবেদন, বিবিসির সেই প্রতিবেদনে বাংলাদেশে ফার্মেসিগুলোতে ৯৩ শতাংশ মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি ও নকল ওষুধ তৈরির কারখানার খোঁজ পাওয়া যায়ল ,এই ভয়াবহ তথ্য সামনে আসার পর হাইকোর্ট এক মাসের মধ্যে মেয়াদ উত্তীর্ণ সমস্ত ওষুধ ধ্বংস করার নির্দেশনা দিলেন। সাম্প্রতিক জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযানে একের পর এক প্রসিদ্ধ ফার্মেসিতেও মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রি ধরা পড়ায়, হতাশা প্রকাশ করেছেন সমাজ বিশ্লেষকরা।

এখনো ওষুধ সম্পর্কে মানুষের এই অসচেতনতার পেছনে,সরকারি হাসপাতালগুলোতে ফার্মাসিস্ট নিয়োগের অনুপস্থিতি, মডেল ফার্মেসিগুলোতে সাধারণ মানুষকে ওষুধ সম্পর্কে সম্মক ধারণা দিতে ফার্মাসিস্ট নিয়োগ বাধ্যতামূলক না করা, দেশের স্বাস্থ্য খাত নিয়ে কাজ করা প্রসিদ্ধ এনজিওগুলোর ফার্মাসিস্টদের সঙ্গে সমন্বয় না থাকাকে দায়ী করেন সিনিয়র ফার্মাসিস্টরা।

যার ফলে আমাদের দেশে ওষুধ শিল্প এগিয়ে গেলেও, স্বাস্থ্যখাত বিশ্বায়নের দিকে এগিয়ে যেতে পারছে না, এখনো পারছে না এই ভঙ্গুর অবস্থান থেকে বের হতে।

বিশ্বের অন্যান্য দেশ যেমন করে ডাক্তার, ফার্মাসিস্টসহ অন্যসব স্বাস্থ্যকর্মীদের নিয়ে, নিজেদের স্বাস্থ্য খাতকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, ঠিক তেমনি এই সম্ভাবনার বাংলাদেশেও সকলের সমন্বয়ে, সমন্বিত উদ্যোগেই পারে জনদুর্ভোগ কমিয়ে, স্বাস্থ্য খাতকে বিশ্বায়নের অভিযাত্রায় অভিযাত্রী হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিতে।

বিশ্ব ফার্মেসি দিবসে ফার্মাসিস্টদের জনসম্পৃক্ত দাবী পূরণ হবে,বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ ওষুধ সম্পর্কে সঠিক ধারণা পাবে, জনসাধারণের সচেতনতা ও সকলের যৌথ প্রচেষ্টায় ওষুধের অপব্যবহার এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ বিক্রির মতো জঘন্য অপরাধ প্রবণতাকে শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনবে সেটিই প্রত্যাশা।

লেখক: সাংগঠনিক সম্পাদক, বাংলাদেশ ফার্মাসিস্ট ফোরাম, নর্দান বিশ্ববিদ্যালয়

Header Ad
Header Ad

আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন

আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন। ছবি: সংগৃহীত

আজ ৫ ফেব্রুয়ারি, বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন। প্রিয় বন্ধুকে নিয়ে গোসল উপভোগ করতে পারেন। আবার গোসলকে নিয়মিত কাজের থেকে একটু বেশি আকর্ষণীয় বা স্মরনীয় করতে চলে যেতে পারেন দূরে কোথাও।

সেটা হতে পারে সমুদ্র বা সুইমিং পুল। আবার চলে যেতে পারেন গ্রামের পুকুরে। শৈশবের মতো দাপিয়ে গোসল করতে পারেন নদী, খাল-বিলেও। এতে বন্ধুর সাথে সুসময় কাটানোর পাশাপাশি শরীর ও মনে আসবে তাজা অনুভূতি।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কলোরাডোর ডেনভার শহরের একটি কোম্পানি ২০১৪ সালে ৫ ফেব্রুয়ারিকে 'ন্যাশনাল শাওয়ার উইথ এ ফ্রেন্ড ডে'- হিসেবে স্বীকৃতির আবেদন করে। পরে ২০১৫ সালে এটিকে দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়।

এই দিনটি পালনের মূল উদ্দেশ্য সুস্থ ও জীবানুমুক্ত গোসলে উৎসাহিত করার পাশাপাশি বাণিজ্যিক ক্যাম্পেইন। মূলতে শীতকালে গোসলের ভীতি দূর করে উপভোগ্য করতে করণীয় নানা বিষয় মাথায় রেখে কোম্পানিটি পণ্য উৎপাদন করে। যেমন, উন্নতমানের শাওয়ার, ওয়াটার হিটার, গিজার, পানি বিশুদ্ধকরণ ফিল্টার ইত্যাদি।

 

Header Ad
Header Ad

২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সংবাদ সম্মেলনে। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা ও ফরিদপুরকে আলাদা বিভাগ করার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) এ সংক্রান্ত সুপারিশ প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দিয়েছেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আবদুল মুয়ীদ চৌধুরী।

পরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দেশকে ৪টি প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। কুমিল্লা ও ফরিদপুরকে আলাদা বিভাগ করার সুপারিশও করা হয়েছে। এছাড়া ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ নিয়ে গ্রেটার সিটি ‘ঢাকা ক্যাপিটাল সিটি’ গঠনের সুপারিশ করেছে কমিশন।

এছাড়া ইমিগ্রেশনের জন্য পুলিশের আলাদা ইউনিট গঠনের সুপারিশ করেছে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন। পাবলিক সার্ভিস পৃথক করে তিনটি পাবলিক সার্ভিস কমিশন গঠনের প্রস্তাবও করা হয়েছে।

এদিকে বিচার বিভাগীয় সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি শাহ আবু নাঈম মমিনুর রহমান প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুপারিশ জমা দিয়েছেন।

এ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বিচার বিভাগ কোনো দিনও স্বাধীন ছিল না, তাই কমিশন পুরোপুরি স্বাধীন করার প্রস্তাব দিয়েছে। স্থায়ী অ্যাটর্নি সার্ভিস নিয়োগের সুপারিশ করেছে কমিশন। এছাড়া স্বতন্ত্র তদন্ত সংস্থা গঠনের সুপারিশ করেছে বিচার সংস্কার কমিশন। পুলিশী তদন্ত অনেক সময় রাজনৈতিক হয়ে থাকে এজন্য এটা দরকার বলে জানানো হয়।

ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট উপজেলা পর্যন্ত নেয়ার সুপারিশ, আর বিভাগীয় পর্যায়ে সুপ্রিম কোর্টের স্থায়ী বেঞ্চ নিয়ে যাওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়েছে।

কমিশনগুলোর প্রস্তাবনা নিয়ে সবার সঙ্গে আলাপ করে প্রাইরোটি বেসিসে কিছু প্রস্তাবনাকে একত্রিত করা হবে যেখানে সব পক্ষের স্বাক্ষর থাকবে সেটার নাম হবে জুলাই চার্টার। এই জুলাই চার্টাররের কতটুকু বাস্তবায়ন করতে চায় রাজনৈতিক দলগুলো তার উপর নির্ভর করছে নির্বাচন।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম, উপ–প্রেস সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

হাইকোর্টের রায়ে শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ জনসহ সকল আসামি খালাস পেয়েছেন। ১৯৯৪ সালে পাবনার ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনে তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলায় এই রায় দেওয়া হয়।

আজ বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মুহাম্মদ মাহবুব উল ইসলাম ও বিচারপতি হামিদুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। আদালতে আসামিপক্ষের আইনজীবী হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কায়সার কামাল ও মো. মাকসুদ উল্লাহ, আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান।

এর আগে, গত ৩০ জানুয়ারি মামলার ডেথ রেফারেন্স, আপিল ও জেল আপিলের শুনানি শেষে রায়ের জন্য ৫ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করা হয়।

২০১৯ সালের ৩ জুলাই পাবনার স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল-৩-এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক ও অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো. রুস্তম আলী এ মামলায় ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ২৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১৩ জনকে ১০ বছর করে কারাদণ্ড দেন। সাজাপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা বিএনপি, ছাত্রদল ও যুবদলের সাবেক ও বর্তমান নেতা-কর্মী ছিলেন বলে জানা গেছে।

পরবর্তীতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয় এবং আসামিরা খালাস চেয়ে আপিল করেন। আজকের রায়ে সবাইকে খালাস দেওয়া হলো।

আসামিপক্ষের আইনজীবী ব্যারিস্টার কায়সার কামাল আদালতের রায়কে স্বাগত জানিয়ে বলেন, "এই মামলায় আইনের চরম অপপ্রয়োগ হয়েছে। কোনো ধরনের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ না থাকা সত্ত্বেও ৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল, যা ছিল একটি পক্ষপাতদুষ্ট রায়। মামলার তদন্তও ছিল দুর্বল, অবহেলাজনিত ও কাল্পনিক ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত।"

তিনি আরও বলেন, "এই মামলায় দণ্ডিত ৪৭ জনের মধ্যে ইতোমধ্যে দুজন মারা গেছেন। বাকি ৪৫ জনের মধ্যে ৯ জন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ছিলেন, আর বাকিরা গত ৫ আগস্টের পর জামিনে মুক্তি পেয়েছেন।"

উল্লেখ্য, ১৯৯৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা খুলনা থেকে সৈয়দপুর যাওয়ার পথে পাবনার ঈশ্বরদী রেলওয়ে জংশন স্টেশনে হামলার শিকার হন। ট্রেন লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ ও বোমা হামলার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঈশ্বরদী জিআরপি থানার তৎকালীন ওসি নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন। প্রথমদিকে বিএনপির ছাত্রদল নেতা ও ঈশ্বরদী পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকারিয়া পিন্টুসহ সাতজনকে আসামি করা হয়।

পরের বছর তদন্তে কোনো সাক্ষী না পাওয়ায় পুলিশ আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেয়, যা তৎকালীন বিএনপি সরকার ক্ষমতায় থাকাকালীন সময়ে গৃহীত হয়। তবে আদালত ওই প্রতিবেদন গ্রহণ না করে অধিকতর তদন্তের জন্য মামলাটি সিআইডিতে পাঠান।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর মামলাটি পুনরায় তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়। ১৯৯৭ সালের ৩ এপ্রিল পুলিশ বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের ৫২ জন নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে নতুন অভিযোগপত্র দাখিল করে। দীর্ঘদিন বিচারিক প্রক্রিয়া চলার পর অবশেষে আজ হাইকোর্টের রায়ে সকল আসামিকে খালাস দেওয়া হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন  
বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান শিবলী রুবাইয়াত গ্রেফতার  
জাবিতে পোষ্য কোটা সম্পূর্ণরূপে বাতিলের ঘোষণা  
মুসলিম লীগ যেমন বিলুপ্ত হয়েছে, আওয়ামী লীগও বিলুপ্ত হবে : সলিমুল্লাহ খান
ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ রাব্বীসহ ৮ বুয়েট শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার