বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পুনর্মিলনীতে শিক্ষকদের সান্নিধ্য

 

সকাল সোয়া ৮টায় শামসুল আলম স্যারের ইংরেজির ক্লাসের কথা মনে পড়ে গেল। স্যার পড়াচ্ছেন ‘দি লাঞ্চন’; সঙ্গে থাকত প্রচুর রেফারেন্স। আবার, জিম-ডেলার গল্প; কখনো মনে পড়ে মহাবীর ইউলিসিস কবিতার কথা। এ স্মৃতি সব আজ অতীত! তবুও ভোলার নয়, এখনও জ্বল জ্বল করে।

আমি নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার বিলচলন শহীদ শামসুজ্জোহা সরকারি কলেজের প্রাক্তন ছাত্র, ২০০১ সালে বাণিজ্য বিভাগ থেকে এইচএসসি পাস করি। দীর্ঘ একুশ বছর পরে ১১ জুলাই বন্ধুদের সঙ্গে মিলনমেলায় মিলিত হয়েছি। করোনার বাস্তবতায় জুমে বন্ধুদের সঙ্গে মিটিং করে অনুষ্ঠানের দিনে সবার সঙ্গে দেখা হলো। এ এক অজানা প্রশান্তি।

প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৯৬৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের শিক্ষক ড. শামসুজ্জোহা ছাত্রদের জীবন বাঁচাতে গিয়ে পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে শহীদ হন। তাঁর স্মৃতির স্মরণে তৎকালীন নাটোরের গুরুদাসপুর থানা সদরে অবস্থিত কলেজটির নামকরণ করা হয়। কলেজের ২০০১ সালের এইচএসসি ব্যাচ 'সংশপ্তক জোহা-২০০১' নামে পরিচিতি লাভ করেছে।

সকালে কলেজ ক্যাম্পাসে ঢুকতেই দেখলাম বন্ধুরা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে। তারা বিভিন্ন চায়ের দোকানে চা-চক্রে মেতেছে। আমিও তাদের সঙ্গে যুক্ত হলাম। কিন্তু, বেশিক্ষণ স্থায়ী হলো না আমার আড্ডা! উঠতেই হলো।

অবশ্য আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষকরা আমাদের আগেই কলেজ ক্যাম্পাসে এসে শুকুর আলীর চায়ের দোকানে চা পান করছেন। স্যারদের চা খাওয়ার পরে তাদের নিয়ে হল রুমে প্রবেশ করলাম। শিক্ষকমল্ডলীরাও আমাদের সঙ্গে আমাদের গেঞ্জি পরে নিলেন। যেন
আমরা সবাই এক মন, এক প্রাণ।

অবশেষে সেই মাহেন্দ্রক্ষণ। ছাত্র ও শিক্ষকমণ্ডলীর স্মৃতিচারণের পালা। শিক্ষকমণ্ডলী মঞ্চে আসন গ্রহণের পরে প্রথমেই আমাদের বন্ধুরা তাদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। তারপর তাদের ক্রেস্ট দিয়ে সম্মাননা জানানো হয়। পবিত্র কোরআন তেলাওয়াত করে বন্ধু রিপন আর গীতা থেকে পাঠ করে তাপস কুমার। আমাদের পক্ষে স্বাগত বক্তব্য দেন বন্ধু রাজীব ও ফজলুল হক। আর, সমাপনী বক্তব্য রাখে সজল মাহমুদ।

বন্ধুদের স্মৃতিচারণের পরে শুরু হয় শিক্ষকদের স্মৃতিচারণ পর্ব। প্রথমেই স্মৃতিচারণ করেন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষক মো. শামসুল আলম স্যার। তার নাতিদীর্ঘ বক্তব্য থেকে মুক্তিযুদ্ধের সময়ের বেশ কিছু বাস্তবতা ফুটে উঠেছে। স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অধ্যাপক মো. শামসুল আলম স্যার তার মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতির কথা তুলে ধরেন। মুক্তিযোদ্ধা এ শিক্ষক তরুণ প্রজন্মের প্রতি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পাঠের আহ্বান জানান।

আমি ও আমার বন্ধু ফেরদৌসি আক্তার কনার সঞ্চালনায় সংবর্ধনা ও সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে স্মৃতিচারণমূলক আরও বক্তব্য রাখেন অবসরে যাওয়া শিক্ষক অধ্যাপক মো. শহীদুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক মো. আবুল কাশেম, অধ্যাপক মো. শাহাদাৎ হোসেন, অধ্যাপক আব্দুস সালাম মণ্ডল, অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাক, অধ্যাপক আবু ইউনুস, অধ্যাপক মামুনুর রহমান, অধ্যাপক মো. আব্দুর রশীদ প্রমুখ। আরও কয়েকজন প্রিয় শিক্ষক আমাদের আয়োজনে আসতে পারেননি।

অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকমণ্ডলীর সংবর্ধনার এ উদ্যোগ সত্যিই প্রশংসনীয় ও প্রেরণাদায়ক। পাশাপাশি আগামী নতুন প্রজন্মের জন্য এটি একটি মহতি ও শিক্ষণীয় বার্তা বলে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষকরা মনে করেন। গুরুদাসপুরের মতো চলনবিলের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ শিক্ষার মানোন্নয়নে তথা শিক্ষকের মান রক্ষায় যে কার্যক্রম নিয়েছে তা অন্যান্য অঞ্চলের মানুষের জন্য সত্যিই অনুকরণীয় একটা বিষয় বলে বক্তারা মনে করেন।

তারা আরও বলেন যে, সংশপ্তক জোহা-২০০১ এর ভূমিকা দেখে আমাদের অবাক লেগেছে। কারণ, তারা দীর্ঘ সময় পার করলে শিক্ষা গুরুদের মনে রেখেছেন এবং তাদের মনেপ্রাণে সম্মান দেখিয়েছেন। আগামীতেও এ ধরনের কার্যক্রম নিয়ে এগিয়ে এসে এ অঞ্চলের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও শিক্ষার মানোন্নয়নে ঘটিয়ে উপযোগী মানবসম্পদ তৈরিতে ভূমিকা রাখবে এটাই প্রত্যাশা করি।

শিক্ষকরা মনে করেন, বিগত কয়েক বছর ধরে দেশে শিক্ষকদের নিগ্রহের হার বেড়েই চলছে। কয়েক মাসের ঘটনা পর্যালোচনা করলেই বোঝা যায়। প্রতিকূল সময়ে সংশপ্তক জোহা-২০০১ কতৃর্ক শিক্ষকদের সম্মানিত করা অবশ্যই ইতিবাচক।

শিক্ষকমণ্ডলীর সঙ্গে স্মৃতিচারণে অংশ নিয়ে ছাত্ররাও নস্টালজিক হয়ে ওঠে। সে এক অনিন্দ্য অনুভূতি। স্মৃতিচারণের পরে ছোট পরিসরে কেক কেটে, কলেজ কর্তৃপক্ষকে ব্যাচের পক্ষে ঘড়ি উপহার দিয়ে, শোভাযাত্রা শেষ করে মধ্যাহ্ন ভোজ হয়। বন্ধুদের অংশগ্রহণে র‍্যাফেল ড্র অনুষ্ঠিত হয়। অতপর, চলনবিলের হরদমা, বিলসা, কুন্দইল, ধামাইচ গ্রামগুলোতে নৌকাভ্রমণ দিয়ে আমাদের পুনর্মিলনীর যাত্রা শেষ হয়।

একুশ বছর পরে বন্ধুদের সঙ্গে মিলিত হবার পরে যে অভিব্যক্তি, যে অনুভূতি তা প্রকাশ করা যাবে না। বার বার শুধু মনে হলো আরও সময় যদি পেতাম বন্ধুদের সঙ্গে গল্প করার! কলেজ পেরিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি হয়েছিলাম। আর, বিশ্ববিদ্যালয় শেষ করে এখন কর্মজীবী হয়েছি। সেই সময়গুলো শিক্ষকদের প্রকৃত শিক্ষা, দোয়া আর বন্ধুদের ভালোবাসা ছিল। তা আজও ভোলার নয়।

লেখক: ব্যাংকার ও কবি।
fattahtanvir@gmail.com

Header Ad
Header Ad

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড। ছবি: সংগৃহীত

বগুড়ার জলেশ্বরীতলায় ‘লাইফ ওকে’ নামের এক পোশাক বিক্রির শো-রুম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে ৫০ টাকায় মিলবে টি-শার্ট এমন ঘোষণায় হুলস্থুল কান্ড ঘটেছে।

ছাড়ের খবরে আজ বুধবার সকালে শো-রুমটির সামনে এতো সংখ্যক মানুষ জড়ো হন যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর লাঠিচার্জে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। এছাড়াও শো-রুমটির বিক্রেতাদের মারপিটের শিকার হয়েছেন সস্তার ক্রেতারা।

জানা গেছে, চট্টগ্রামের প্রতিষ্ঠান ‘লাইফ ওকে’ বগুড়ায় প্রথমবারের মতো তাদের আউটলেট খুলতে যাচ্ছে। এ উপলক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটি তাদের ফেসবুক পেজে ঘোষণা দেয় ‘মাত্র ৫০ টাকায় টি-শার্ট, এক থেকে দেড়শ’ টাকার মধ্যে মিলবে শার্ট এবং আড়ইশ’ টাকায় পাওয়া যাবে এক্সপোর্ট ইউএসপোলো সোয়েটার।

এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।। ছবি: সংগৃহীত

এমন ঘোষণায় আজ সকাল থেকে অগণিত নারী-পুরুষ শো-রুমটির সামনে ভিড় করেন। জনসমাগম এমন ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে যে, পুরো জলেশ্বরীতলা এলাকা স্তব্ধ হয়ে যায়। বন্ধ হয়ে যায় রাস্তার যান চলাচল, লোকজনের চাপে আশেপাশের দোকানপাটও বন্ধ করতে বাধ্য হন ব্যবসায়ীরা, দেখা দেয় নিরাপত্তার শঙ্কা। এমন পরিস্থিতিতে সেখানে সেনাবাহিনীর সদস্যসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত হন।

সেনাবাহিনী আগত লোকজনকে রাস্তা থেকে সরে যেতে অনুরোধ করেন, এতে কাজ না হলে লাঠি চার্জ শুরু করেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। দুই দফা লাঠি চার্জের পর পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে এলে শো-রুমটি খুলে দেওয়া হয়। এর পরপরই আবারও লোকজন হুমড়ি খেয়ে পড়েন। এতে পরিস্থিতি আবারও নিয়ন্ত্রণের বাহিরে চলে যায়।

এমন পরিস্থিতিতে শো-রুমটির বিক্রেতারা ক্রেতাদের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে মারপিট করেন। পড়ে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে দ্রুত শো-রুমটি বন্ধ করে ভেতরে থাকা ক্রেতাদের বের করে দিয়ে আগামী সাতদিনের জন্য শো-রুমটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

ছবি: সংগৃহীত

নওগাঁর সাপাহার উপজেলার আদাতলা সীমান্ত এলাকা থেকে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্যরা এক বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ওই ব্যক্তির নাম সিরাজুল ইসলাম (৪২)। তিনি সাপাহার উপজেলার উত্তর পাতাড়ী গ্রামের ওসমান আলীর ছেলে।

গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে উপজেলার আদাতলা ভারত সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার এলাকা থেকে সিরাজুল ইসলামকে ধরে নেওয়া হয়। সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা খাতুন বিএসএফের বিরুদ্ধে তাঁর স্বামীকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেছেন।

সিরাজুলের পরিবার ও স্থানীয় বাসিন্দা সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের কোনো এক সময় সিরাজুল আরও ছয়-সাতজনের সঙ্গে সীমান্ত পেরিয়ে ভারতের অভ্যন্তরে গরু আনতে যায়। রাত ৩টার দিকে আদাতলা সীমান্তের ৪৪/১-এস পিলার সংলগ্ন এলাকা দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের সময় ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন থানার নাইরকুড়ী বিএসএফ ক্যাম্পের টহল সদস্যরা তাঁদেরকে ধাওয়া করে। এ সময় অন্যরা বাংলাদেশের সীমান্তে আসতে সক্ষম হলেও সিরাজুল বিএসএফ সদস্যদের হাতে ধরা পড়েন।

এ বিষয়ে বুধবর (৫ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ব্যাটালিয়ান ১৬ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল সাদিকুর রহমানের সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসুস্থ্য থাকায় সংশ্লিষ্ট আদাতলা সীমান্ত চৌকির (বিওপি) কমান্ডারের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন।

কিন্তু আদাতলা বিওপি ক্যাম্প কমান্ডারের সরকারি নাম্বারে একাধিকবার কল দিলেও কল রিসিফ না হওয়ায় তাঁর মন্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।

তবে বিএসএফের হাতে আটক সিরাজুল ইসলামের স্ত্রী এজেলা বলেন, সিরাজুল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তবে কোথায় যাচ্ছে তা বাড়িতে বলে যায়নি। রাত ৪টার দিকে তাঁর স্বামীর সাথে ভারতে গিয়েছিলো দাবি করে এলাকার কিছু ব্যাক্তি তাঁকে বলেন, সিরাজুলকে সীমান্ত এলাকা থেকে বিএসএফ সদস্যরা ধরে নিয়ে গেছে।

Header Ad
Header Ad

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ

মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় মনসুর নামে এক ব্যক্তির পোষা বিড়াল হত্যার অভিযোগে মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের বাসিন্দা আকবর হোসেন শিবলুর নামে আদালতে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

আজ বুধবার ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াক মামলাটি গ্রহণ করে মোহাম্মদপুর থানাকে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।

আজ পিপলস ফর অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ারের পক্ষে নাফিসা নওরীন চৌধুরী এ মামলাটি দায়ের করেন। বাদীপক্ষের আইনজীবী জাকির হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

মামলার সূত্রে জানা গেছে, গত ১ ফেব্রুয়ারি দুপুরের দিকে মোহাম্মদপুরের মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ারের ৯ম তলার বাসিন্দা মনসুর নামে এক ব্যক্তির বিড়াল হারিয়ে যায়।

পরে ভবনের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, আসামি আকবর হোসেন শিবলু বিড়ালটিকে এলোপাতাড়ি ফুটবলের মতো লাথি মারছেন। আসামির লাথির আঘাতে বিড়ালটির নিথর দেহ পড়ে থাকার পরও পা দিয়ে পিষ্ট করে মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব  
পটুয়াখালীতে বাংলাভিশনের সাংবাদিককে কুপিয়ে জখম  
উত্তরবঙ্গে অনির্দিষ্টকালের জন্য তেল বিক্রি বন্ধ
বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় ধাপের আখেরি মোনাজাত আজ  
শেখ হাসিনার বক্তব্য প্রচার নিয়ে কড়া বার্তা হাসনাত আবদুল্লাহর  
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলার রায় আজ    
সুইডেনে স্কুলে বন্দুক হামলা নিহত ১০ জন