শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে জনগণকে বিভ্রান্ত করার জাল: মান্না

রাজনৈতিক মিত্রদের নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাচনকালীন সরকারের ইঙ্গিত ‘জনগণকে বিভ্রান্ত করার জাল’ বলে মন্তব্য করেছেন মাহমুদুর রহমান মান্না।

বুধবার (১৭ মে) দুপুরে গণতন্ত্র মঞ্চের এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি এই মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ‘উনি (শেখ হাসিনা) কোনো অন্তবর্তিকালীন সরকারের প্রস্তাব দেননি।উনি নিজে ক্ষমতায় থাকবেন। প্রথম দিকে বলেছিলেন, তার সেক্রেটারিসহ অন্যান্যদের নিয়ে মন্ত্রণালয়ে জায়গা দেবেন। পরে যখন বিএনপি মূল অপজিশন বললো যে, আমরা এটাতে যাব না। তখন বললো যে, ওদের কেন নেব? সরকার বলছে, বিএনপিকে নেব না। সংসদে যারা আছে তারা তো তাদের সঙ্গে আছেই। তারা কী করবে সেটা তারা জানেন।’

মান্না বলেন, ‘আমাদের বক্তব্য যে, এই সরকারকেই যেতে হবে। তারপরে নতুন করে একটা অন্তর্বতী সরকারের প্রশ্ন। বাকি যেগুলো ওরা বলেছেন ওইগুলোতে মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য, জাল বিছানোর জন্য বলছেন, ওইগুলোতে আমরা খুব কেয়ার করছি না।’

প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলনের বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী তার নেতৃত্বে সংসদে থাকা তার রাজনৈতিক মিত্রদের নিয়ে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের যে ইঙ্গিত দিয়েছেন তা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। এই ধরনের সরকার বর্তমান কর্তৃত্ববাদী নিপীড়নমূলক সরকারের সম্প্রসারণ।’

তিনি বলেন, ২০১৪ ও ২০১৮ সালের তামাশাপূর্ণ জালিয়াতির নির্বাচন প্রমাণ করেছে যে, আওয়ামী লীগ সরকারের নেতৃত্বে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ন্যুনতম কোনো অবকাশ নেই। সেই কারণে আমরা গণতন্ত্র মঞ্চ নির্বাচনের পূর্বে বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, জাতীয় সংসদ বিলুপ্তি ও অন্তর্বতীকালীন সরকার প্রতিষ্ঠা এবং সর্বোপরি সরকার ও শাসন্যবস্থা পরিবর্তনের সুনির্দিষ্ট ১৪ দফার ভিত্তিতে যুগপত ধারায় বিএনপিসহ বিরোধী দলসমূহের সঙ্গে গণসংগ্রাম জোরদার ও বিস্তৃত করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখছি।

ঢাকায় অবস্থানরত ছয় দেশের কুটনীতিকদের বাড়তি নিরাপত্তা প্রত্যাহারের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এই ঘটনা কুটনৈতিক সম্পর্ক ও বোঝাপড়ার ক্ষেত্রে অবিশ্বাস ও অস্থিরতা যে তৈরি করবে তা অনুমান করা কঠিন নয়। সরকারের এসব আচরণ থেকে বোঝা যায় যে, বিশাল বহর নিয়ে তিন দেশে প্রধানমন্ত্রীর ১৫ দিনের সফর দেশও সরকারের জন্য তেমন কিছু অর্জিত হয়নি, অর্থাত ক্ষমতায় থেকে আগামী নির্বাচনের ব্যাপারে কথিত এসব উন্নয়ন অংশীদারদেরকে তিনি ম্যানেজ করতে পারেননি।’

‘গত ১৫ মে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন ও বিবিসিতে দেওয়া তার সাক্ষাৎকার এবং সরকারের পদক্ষেপে তার প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। এসব তৎপরতায় সরকারের রাগ ও ক্ষোভেরও বহির্প্রকাশ ঘটেছে। হতাশা ও ক্ষোভ থেকে নেওয়া এসব বক্তব্য ও পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক কুটনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিসন্দেহে বড় ঝুঁকি সৃষ্টি করঠে যার সম্ভাব্য মাশুল দিতে হবে দেশ ও দেশের জনগনকে।’

দুপুর ১২টায় তোপখানা রোডে বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কার্যালয়ে সংহতি মিলনায়তনে এই সংবাদ সম্মেলন থেকে ঢাকা থেকে দিনাজপুর অভিমুখে রোডমার্চ ও পদযাত্রার পাঁচদিন কর্মসূচিও ঘোষণা করা হয়।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘আমরা যে কর্মসূচি দিয়েছি এটা সরকার পতনের চূড়ান্ত কর্মসূচি নয়। এটা হচ্ছে সরকার পতনের লক্ষ্যে ধারাবাহিক কর্মসূচির অংশ। চূড়ান্ত যে কর্মসূচি সেটা চূড়ান্ত সময় আসবে।’

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা জনগণকে আন্দোলনে সম্পৃক্ত করার নানা কর্মসূচি নিয়ে এগোচ্ছি। এই সরকার পতনের লক্ষ্যে জনগনের যে একটা অভ্যুত্থান সেটা আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ঘটবে। দিন-ক্ষণ ঠিক করে আন্দোলনের বিষয়টি আমরা এ্ভাবে বিশ্বাস করি না।’

তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, আন্দোলনটা জনগনের ভেতর থেকে তৈরি হচ্ছে এবং সেই আন্দোলন তার সময় মতো তার ভূমিকা পালন করবে। সরকার কিন্তু আন্দোলনের প্রস্তুতিতেই ইতিমধ্যে ভয় পেয়ে গেছে। তার মধ্যে প্রস্তুাব দিয়েছে যে নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপিকে তারা নিতে চায়। তার মানে হচ্ছে যে, তারা আগে-ভাগে একটা আপসের দিকে এগোচ্ছে। আন্দোলনের গতি যত বাড়বে আমরা দেখব যে, সুর বিভিন্নভাবে বদলাচ্ছে। এসব করে কোনো লাভ হবে না। তাদেরকে ক্ষমতা ছাড়তে হবে, জনগণ আর তাদেরকে ওই ২০১৪ ও ২০১৮ এর মতো ভোট করতে দেবে না।’

তিনি বলেন, ‘সরকার সম্ভাব্য গণঅভ্যুত্থানে তার পতন দেখছে এখন আগে-ভাগেই এই পতন জনগণ করে নাই, এই পতন আমেরিকা করেছে, ওমুক করেছে, তমুক করেছে- এটাই এখন সরকারের প্রধান যাকে বলে রাজনৈতিক প্রচারণা হয়ে দাঁড়িয়েছে।’

বিদেশি দেশগুলোর ওপর দায় দিয়ে একাত্তর সালের সেন্টিমেন্টকে আবারও মানুষের মধ্যে জাগিয়ে তুলে নিজেদের অপশাসনটাকে জায়েজ করতে চাচ্ছেন। ভোটের অধিকারকে কেড়ে নেওয়া জায়েজ করতে চাচ্ছে সেটা আর জনগন ভুলবে না।

সংবাদ সম্মেলনে সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, ইমরান ইমন, সাকী আনোয়ার রাষ্ট্র জেএসডির শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, মোশাররফ হোসেন মন্টু, নাগরিক ঐক্যের শহীদুল্লাহ কায়সার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের হাবিরুর রহমান রিজু, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির বহ্নি শিখা জামালী, আকবর খান প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  

ছবিঃ সংগৃহীত

সুনামগঞ্জের মধ্যনগর বাজারে অনির্দিষ্ট কালের জন্য সভা-সমাবেশ ও মিছিল নিষিদ্ধ করে ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। পুলিশের আসামি ধরাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া এবং দলীয় অফিস ভাঙচুরের ঘটনায় এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উজ্জ্বল রায়।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় আসামি ধরাকে কেন্দ্র করে মধ্যনগর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম মজনু এবং যুবদল নেতা শহিদ মিয়ার লোকজনের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় বিএনপি ও যুবদলের অস্থায়ী অফিস ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর থেকে মধ্যনগর বাজার এলাকায় উভয় পক্ষের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করে। রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনার আশঙ্কা এবং সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তায় শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী নির্দেশ দেওয়ার আগে পর্যন্ত বাজার এবং আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ মিছিল-মিটিং নিষিদ্ধ করা হয়।

মধ্যনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সজীব রহমান বলেন, ‘মধ্যনগর যুবদল নেতা শহিদ মিয়া ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাঈযুম মজনুর লোকজনের মধ্যে পুলিশের আসামি ধরা নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। পরে উভয় পক্ষের লোকজন বিএনপি ও যুবদলের অফিস ভাঙচুর করে। এতে বাজারের সাধারণ ব্যবসায়ী ও মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বাজার ও আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে উপজেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। বিশৃঙ্খল অবস্থা এড়াতে বাজারে পুলিশের টহল বৃদ্ধি করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাজার ও আশপাশের এলাকায় পুলিশ মোতায়েন থাকবে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।’

Header Ad
Header Ad

একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  

ছবিঃ সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন একুশে টিভি (ইটিভি) ভাঙচুরের হুমকির অভিযোগ উঠেছে এক জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে। এর আগে, ওই টিভি চ্যানেলের এক সংবাদকর্মীর সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন তিনি।

এ ঘটনায় শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় তেজগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে ইটিভি কর্তৃপক্ষ। জিডিতে উল্লেখ করা হয়েছে, একুশে টেলিভিশন এবং এর কর্মীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন, তাই তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশের কাছে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোবারক হোসেন বলেন, ‘মান্ডা এলাকায় একটি অনুষ্ঠানে দাঁড়ানো নিয়ে জামায়াতের এক নেতার সঙ্গে ইটিভির এক সংবাদকর্মীর তর্ক হয়। পরে ওই নেতা টেলিভিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বার্তা পাঠিয়ে ক্যামেরাম্যানকে চাকরিচ্যুত না করলে চ্যানেল ভাঙচুরের হুমকি দেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি আইনগতভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে, এ জন্য একটি জিডি নেওয়া হয়েছে।’

এদিকে, ইটিভির নিরাপত্তা সুপারভাইজার আল আমিন তেজগাঁও থানায় একটি জিডি করেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর মান্ডা গ্রিন মডেল টাউন অডিটোরিয়ামে জামায়াতে ইসলামীর পূর্বনির্ধারিত একটি অনুষ্ঠান ছিল। সেই অনুষ্ঠান কাভার করতে ইটিভির ক্যামেরাপারসন মোহাম্মদ রুমি হাসান তালুকদার সেখানে যান। এ সময় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতে ইসলামীর প্রচার সহকারী সাইফুল ইসলাম মিঠুর সঙ্গে তার কথা-কাটাকাটি হয়।

এরপর মিঠু হোয়াটসঅ্যাপে ইটিভির কয়েকজন সাংবাদিককে মেসেজ পাঠান। সেখানে একটি ছবি সংযুক্ত করে তিনি লেখেন, ‘চাকরিচ্যুত করতে হবে এ ক্যামেরাম্যানকে, না হলে একুশে টেলিভিশন ভাঙচুর হবে।’

এ হুমকির ঘটনায় একুশে টেলিভিশন এবং এর কর্মীরা আতঙ্কে রয়েছেন। জিডিতে ইটিভির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং হুমকিদাতা জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে সাইফুল ইসলাম মিঠুর মোবাইল নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

ওদিকে নগর জামায়াতের পক্ষ থেকে এক বার্তায় জানানো হয়, সাইফুল ইসলাম মিটু প্রচার সহকারী নন তিনি মহানগরী দক্ষিণ প্রচার বিভাগে কর্মরত কর্মচারী। ইতিমধ্যে তার তার বিরুদ্ধে অফিসিয়াল ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এবং ইটিভি কতৃপক্ষকে এ বিষয় নিয়ে দু:খ প্রকাশ করা হয়েছে।বিষয়টা মিটমাট হয়ে গেছে।

বার্তায় বলা হয়, সে যা করেছে তা অমার্জনীয় অপরাধ। সংগঠন অবহিত হওয়ার সাথে সাথে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে দক্ষিণ আফ্রিকার দেওয়া ৩১৬ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বড় ব্যবধানে হেরেছে আফগানিস্তান। ৪৩.৩ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে ২০৮ রান তুলতে সক্ষম হয় তারা। ফলে ১০৭ রানের বড় জয় পায় প্রোটিয়ারা।

এর আগে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন দক্ষিণ আফ্রিকার অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা। স্পোর্টিং উইকেটে বড় সংগ্রহ গড়ার লক্ষ্য ছিল স্পষ্ট। রিকেল্টনের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি, বাভুমা, রাসি ফন ডার ডুসেন ও এইডেন মার্করামের ফিফটিতে প্রোটিয়ারা ৩১৫ রানের বড় স্কোর গড়ে।

প্রোটিয়াদের ইনিংসে প্রথম উইকেট দ্রুতই হারায় দলটি। ষষ্ঠ ওভারেই মোহাম্মদ নবির বলে ২৮ রানে ভাঙে ওপেনিং জুটি। ১১ রানে ফেরেন টনি ডি জর্জি। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে বাভুমা ও রিকেল্টনের ১২৯ রানের জুটিতে ১৫০ পার করে দক্ষিণ আফ্রিকা। ২৯তম ওভারে ৭৬ বলে ৫৮ রান করা বাভুমাকে ফেরান নবি।

বাভুমার বিদায়ের পরই নিজের অসাধারণ সেঞ্চুরি তুলে নেন রিকেল্টন। তবে ৩৬তম ওভারে রশিদ খানের বলে স্টাম্পড হয়ে ১০৬ বলে ১০৩ রানে বিদায় নেন তিনি। তার ইনিংসে ছিল ৭টি চার ও ১টি ছক্কা। এরপর ডুসেন ৪৬ বলে ৫২ ও মার্করাম ৩৬ বলে ৫২ রান করেন। যার ফলে দক্ষিণ আফ্রিকা ৬ উইকেটে ৩১৫ রানের বড় স্কোর গড়ে।

আফগানিস্তানের হয়ে বল হাতে মোহাম্মদ নবি ৫১ রান দিয়ে ২টি উইকেট নেন।

জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে আফগানিস্তানের হয়ে সবচেয়ে বড় অবদান রাখেন রহমত শাহ, যিনি ৯২ বলে ৯০ রান করেন। এছাড়া, আজমতুল্লা ওমারজাই ও রশিদ খান ১৮ রান করে করেন। তবে দলের অন্য ব্যাটাররা ব্যর্থ হওয়ায় লক্ষ্য পূরণ সম্ভব হয়নি।

দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে বোলিংয়ে কাগিসো রাবাদা ৩ উইকেট, এনগিদি ও মুলডার ২টি করে উইকেট নেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  
একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  
আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান
আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১
খিলগাঁওয়ে স-মিলে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ
বিয়ের ছবি ভাইরাল, বললেন শুভকামনা জানানোর জন্য ধন্যবাদ
বাংলা ভাষায় মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন সৌদি রাষ্ট্রদূত
বিমানবন্দর থেকে ৪৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠালো মালয়েশিয়া