সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

‘সংলাপের সিদ্ধান্ত নিলে ভেবে দেখবে বিরোধী দলগুলো’

সরকার ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের লক্ষ্যে ১৪ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়ন ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে গণতন্ত্র মঞ্চ।

সোমবার (১৬ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ এই বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করেছে। বিক্ষোভ সমাবেশ কর্মসূচি শেষে নতুন করে আবারও কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়। আগামী ২৫ জানুয়ারি ঢাকাসহ সারাদেশে জেলা পর্যায়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করবে গণতন্ত্র মঞ্চ।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) সাধারণ সম্পাদক শহিদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির বক্তব্য শেষে এ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেন।

বিক্ষোভ সমাবেশে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, এই সরকারের অধীনে কোনো ভোট হবে না, নির্বাচন হবে না। এরা জনগণের ভোটে নির্বাচিত নয়। ১৪ বছর ধরে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখল করে আছে। কিন্তু ভোটের মুখোমুখি হওয়ার সাহস নেই। আমরা লক্ষ্য করছি তাদের মঞ্চ ভেঙে পড়ছে; অতিদ্রুত তাদের ক্ষমতার মসনদও ভেঙে পড়বে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে সাকি বলেন, আপনি (প্রধানমন্ত্রী) বলছেন অতি বাম অতি ডান এক হয়েছে সরকার হঠাতে; আমাদের কথা হচ্ছে ভোট চুরি করে প্রধানমন্ত্রী আপনি তো বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষকে এক কাতারে দাঁড় করিয়েছেন। তাই দেশের ১৮ কোটি মানুষ এই সরকারের পতন ঘটাতে এক কাতারে সমবেত হয়েছে। আমরা অবিলম্বে রাজপথেই যুগপৎভাবে ন্যূনতম এক দাবিতে আন্দোলন তৈরি করে এই সরকারকে ক্ষমতা হস্তান্তরে বাধ্য করব।

বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, সরকারের দাম যত কমছে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্য তত বৃদ্ধি পাচ্ছে না। এই সরকার বিদায় নেবে কিন্তু তাদের ঋণের বোঝা জনগণের গলায় চাপিয়ে দেবে। তাই আমাদের এই সরকারের বিরুদ্ধে ঐক্যেবদ্ধ গণআন্দোলনের জোয়ার তৈরি করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

এই সরকারের ভুল নীতি, আত্মঘাতী ও গণবিরোধী সিদ্ধান্তের কারণে পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাসের দাম বাড়ছে দাবি করে সাইফুল হক বলেন, প্রধানমন্ত্রী আপনি বিদায় নেওয়ার আগে মেগা দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন। প্রধানমন্ত্রী আপনি বলেছেন যারা দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত তাদের তালিকা দেন, ব্যবস্থা নেবেন; কথা হচ্ছে আপনি কি চোখে দেখেন না? আপনার বিভিন্ন সংস্থার লোকজন কি চোখে দেখেন না?

সরকারকে সংলাপের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর ডাকা কর্মসূচির দিনে আওয়ামী লীগ পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি দিয়ে পায়ে পাড়া দিয়ে ঝগড়া করতে চাচ্ছে। ক্ষমতা হারানোর আতঙ্কে ভীত হয়ে প্রতিদিন উসকানি দিচ্ছে। বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর আন্দোলন বাধা দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে, হামলা মামলা গ্রেপ্তার করে দমন করার পায়তারা করছে। দেশের বিরাজমান সংকট উত্তরণে সরকার কীভাবে পদত্যাগ করবে সিদ্ধান্ত নেন। সংলাপের সিদ্ধান্ত নিলে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো ভেবে দেখবে; কিন্তু ২০১৮ সালের মতো লোক দেখানো সংলাপে যাবে না কেউ।

ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, বাংলাদেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দেওয়ার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে। আমরা ভারতের তাবেদারী মানব না। ক্ষমতা থেকে সরানোর শক্তি নাই বলে প্রধানমন্ত্রী আপনি অতি আস্ফালন করবেন না। জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবেন না। নিরাপদে ক্ষমতা হস্তান্তর করুন, অন্যথায় পূর্বে যাদের হয়েছে সেই করুণ পরিণতি আপনারও হবে।

বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্যে দেন- গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, নির্বাহী সমন্বয়ক আবুল হোসেন রুবেল, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মীর মোফাজ্জল হোসেন মোস্তাক, নাগরিক ঐক্যের স্থায়ী কমিটির সদস্য মোমিনুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কাওসার, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের সহসভাপতি কে এম জাভেদ প্রমুখ। গণঅধিকার পরিষদের কাউকে বিক্ষোভ সমাবেশে দেখা যায়নি।

এসএন

Header Ad
Header Ad

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে আদালতের রায় ও গেজেট প্রকাশের বিরুদ্ধে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে। ঢাকার দুই বাসিন্দা এই নোটিশ পাঠান, যাতে ইশরাকের নামে গেজেট প্রকাশ ও শপথ অনুষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানানো হয়েছে।

নোটিশের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ওই দুই বাসিন্দার পক্ষে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জামান। তিনি জানান, গত ২৭ এপ্রিল (রোববার) এ নোটিশ পাঠানো হয়। তবে একই রাতে নির্বাচন কমিশন (ইসি) ইশরাক হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশ করে। ফলে এখন পরবর্তী আইনি পদক্ষেপ কী হবে, তা নোটিশদাতাদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, গত ২৭ মার্চ ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. নুরুল ইসলাম ২০২০ সালের ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন (ডিএসসিসি) নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে তৎকালীন বিএনপি প্রার্থী ইশরাক হোসেনকে বৈধ মেয়র ঘোষণা করেন। ওই নির্বাচনে ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল।

নোটিশের পক্ষের দাবি:

- ট্রাইব্যুনাল যথাযথ আইনি প্রক্রিয়া না মেনে দ্রুত রায় দিয়েছে।

- নির্বাচন কমিশন এ রায় চ্যালেঞ্জ করেনি, বরং গেজেট প্রকাশ করেছে।

- আইন উপদেষ্টার মতামতের জন্য অপেক্ষা না করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।

ট্রাইব্যুনালের আদেশে কার্যকারিতা নেই, কারণ মেয়রের মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে এবং পদটি অধ্যাদেশের মাধ্যমে ইতোমধ্যে শূন্য ঘোষণা করা হয়েছিল।

এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, আইন সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার, নির্বাচন কমিশন সচিব, বিচারক মো. নুরুল ইসলাম এবং ইশরাক হোসেন বরাবর।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের সঙ্গে সম্ভাব্য যুদ্ধের আশঙ্কায় পাকিস্তানকে সরাসরি সামরিক সহায়তা দিচ্ছে তুরস্ক। ভারতীয় গণমাধ্যম টাইমস অফ ইন্ডিয়া জানিয়েছে, ইতোমধ্যে তুরস্ক থেকে সাতটি অস্ত্রবাহী সামরিক বিমান পাকিস্তানে পৌঁছেছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৭ এপ্রিল তুরস্কের বিমান বাহিনীর একটি হারকিউলিস সি-১৩০ কার্গো বিমান করাচিতে অবতরণ করে, যাতে নানা ধরনের সামরিক সরঞ্জাম ছিল। এ ঘটনাকে তুরস্কের পক্ষ থেকে পাকিস্তানের জন্য বৃহত্তর প্রতিরক্ষা সহায়তার অংশ হিসেবে উল্লেখ করা হচ্ছে।

শুধু একটি বিমানই নয়, ইসলামাবাদের সামরিক ঘাঁটিতেও তুরস্কের আরও ছয়টি কার্গো বিমান অবতরণ করেছে, যেগুলোতেও সামরিক সরঞ্জাম ছিল বলে নিশ্চিত করেছে তুর্কি ও পাকিস্তানি সূত্র।

টাইমস অফ ইন্ডিয়া বিশ্লেষণ করে বলছে, ভারত-অধিকৃত কাশ্মীরের পেহেলগামে সাম্প্রতিক হামলার ঘটনার পর দিল্লি ও ইসলামাবাদের মধ্যে বেড়ে চলা উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে তুরস্কের এই পদক্ষেপ এসেছে।

তুরস্কের পাশাপাশি পাকিস্তান চীনের সঙ্গেও সামরিক সম্পর্ক জোরদার করছে। পরিসংখ্যান বলছে, ২০১৯ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে চীন প্রায় ৪০টি দেশে অস্ত্র রপ্তানি করেছে, যার মধ্যে ৮২ শতাংশেরও বেশি অস্ত্র গেছে পাকিস্তানে।

এদিকে, ভারতের সাথে যুদ্ধ শুরু হলে পাকিস্তানের পক্ষে লড়াই করার ঘোষণা দিয়েছে খালিস্তানপন্থী শিখরা। খালিস্তানি নেতা গুরপাতওয়ান্ত সিং পান্নু হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, যুদ্ধ বাধলে দুই কোটি শিখ পাকিস্তানের পক্ষে অপ্রতিরোধ্য দেয়াল হয়ে দাঁড়াবে এবং ভারতীয় সেনাদের পাঞ্জাব পার হতে দেওয়া হবে না। পান্নু আরও দাবি করেন, ভারতের বিজেপি সরকার রাজনৈতিক স্বার্থে কাশ্মীরে হামলার নাটক সাজিয়েছে এবং হিন্দুদের হত্যা করে নির্বাচনী ফায়দা তুলতে চাইছে।

তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে সতর্ক করে বলেন, ইন্দিরা গান্ধীর পরিণতি তাদেরও হতে পারে।

Header Ad
Header Ad

বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির তিন সহযোগী সংগঠন—জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদল—আগামী ৯ মে থেকে ২৮ মে পর্যন্ত দেশজুড়ে বিভাগীয় পর্যায়ে সেমিনার ও সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সোমবার (২৮ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কর্মসূচি ঘোষণা করেন যুবদলের সভাপতি আব্দুল মোনায়েম মুন্না।

তিনি জানান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় তিন সংগঠন সম্মিলিতভাবে ১০টি সাংগঠনিক বিভাগকে ৪টি বৃহত্তর অঞ্চলে ভাগ করে এ কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। উদ্দেশ্য হলো—তরুণদের ক্ষমতায়ন, রাষ্ট্রীয় নীতিনির্ধারণে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা এবং একটি আধুনিক, মানবিক বাংলাদেশ নির্মাণে তরুণ প্রজন্মের মতামত ও চিন্তা সংগ্রহ করা।

প্রথম দিন: "তারুণ্যের ভবিষ্যৎ ভাবনা, ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ" শীর্ষক সেমিনার।
দ্বিতীয় দিন: "তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ"।

সেমিনারে তরুণ প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী, চিন্তাবিদ ও উদ্যোক্তারা কর্মসংস্থান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, প্রযুক্তি, পরিবেশ ও রাজনৈতিক অধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করবেন। এ কর্মসূচি বিএনপি ঘোষিত ৩১ দফা রূপরেখা ও তারেক রহমানের রাজনৈতিক দর্শনের আলোকে পরিচালিত হবে।

চট্টগ্রাম ও কুমিল্লা বিভাগ:
▪ ৯ মে — কর্মসংস্থান ও শিল্পায়ন নিয়ে সেমিনার
▪ ১০ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

খুলনা ও বরিশাল বিভাগ:
▪ ১৬ মে — শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও মৌলিক অধিকার নিয়ে সেমিনার
▪ ১৭ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

রাজশাহী ও রংপুর বিভাগ:
▪ ২৩ মে — কৃষি উন্নয়ন, পরিবেশ রক্ষা ও নাগরিক সমস্যা নিয়ে সেমিনার
▪ ২৪ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

ঢাকা, ফরিদপুর, সিলেট ও ময়মনসিংহ বিভাগ:
▪ ২৭ মে — তরুণদের অর্থনৈতিক মুক্তি ও রাজনৈতিক ভাবনা নিয়ে সেমিনার
▪ ২৮ মে — তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার সমাবেশ

মোনায়েম মুন্না বলেন, এই কর্মসূচিগুলোর মাধ্যমে তরুণদের প্রত্যাশা, মতামত ও ভাবনাকে রাজনৈতিক নীতিতে যুক্ত করে একটি জনমুখী, অন্তর্ভুক্তিমূলক রাষ্ট্র গঠনের পথ তৈরি করবে বিএনপি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ
ইশরাককে মেয়র ঘোষণা করে গেজেট প্রকাশ
কাশ্মীর সীমান্তে ভারত-পাকিস্তানের ফের গোলাগুলি
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ, একাদশে ৩ পরিবর্তন
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
টটেনহামকে উড়িয়ে প্রিমিয়ার লিগের চ্যাম্পিয়ন লিভারপুল