রবিবার, ৫ জানুয়ারি ২০২৫ | ২১ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল  

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইমলাম আলমগীর বলেছেন, আমরা গণতন্ত্রের কথা বলি, কিন্তু গণতন্ত্রের চর্চা করি না। বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে। ফলে এখানে গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলো তৈরি হয়নি। আমরা রাজনৈতিক দলগুলো পরস্পর পরস্পরের সঙ্গে বিরোধে লিপ্ত হয়েছি। কিন্তু সহনশীলতার মধ্য দিয়ে গণতন্ত্রের চর্চা করলে আমরা অধিকার অর্জন করতে পারবো।

শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) দিনাজপুর সরকারি কলেজ মাঠে কলেজের অর্থনীতি বিভাগের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে সুবর্ণজয়ন্তী ও গুণীজন সম্মাননা ২০২৪ উদযাপিত হয়। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অত্র কলেজের অর্থনীতি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষক ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন ।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, আমার বিশ্বাস ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যারা আমাদের আশা-আকাঙ্ক্ষা, তারা আমাদের স্বপ্ন। সবচেয়ে বড় সহায়ক ভূমিকা পালন করবেন তারা। তরুণদের মধ্যে আকাঙ্ক্ষা আছে এবং কর্মক্ষমতা আছে। দেশপ্রেমে উদ্ধৃত্ত হয়ে তরুণরা কাজ করছে। তারা আন্দোলন করছে প্রাণ দিচ্ছে, সেখানে আমরা হেরে যেতে পারি না। আমরা নিশ্চয়ই জয়ী হবো।

তিনি বলেন, যদিও স্বাধীনতার পরে একটা অবস্থা তৈরি হয়েছিল ক্রিয়েটিভ সৃজনশীল কিছু করা যেতো। আজকে আমরা যারা রাজনীতি করছি । আমাদের ব্যর্থতা ৫৩ বছরেও বাংলাদেশকে একটা সুখী, শান্তিময়, প্রেমময় ভালোবাসাময় একটি দেশ গড়তে পারলাম না। আমরা রাজনীতি নিয়ে সংকীর্ণতায় ভুগি। আমরা নৈতিকতার সর্বনিম্ন পর্যায়ে চলে গেছি। আমরা যে জাতি, আমাদের গর্ব করে বলার কথা যে আমরা গর্বিত জাতি । কিছুদিন আগেও আমরা সেটা বলতে পারিনি। এখন আবার সেই আশা জেগে উঠেছে আমাদের মাঝে। আমরা আবার একটা স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছি। সেই স্বপ্নটি হচ্ছে সত্যিকার অর্থে স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান যে স্বপ্ন দেখেছিলেন একটা সুখী, সুন্দর, প্রেমময়, গণতান্ত্রিক সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। সেই বাংলাদেশকে নির্মাণ করার আমরা চেষ্টা করেছি। আমরা ৭১ সালে যুদ্ধেও ছিলাম, এরপরে গণতান্ত্রিক যুদ্ধে ছিলাম।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, আজকে সেই গণতান্ত্রিক যুদ্ধ শেষ হয়েছে কিন্তু এখন পর্যন্ত আমরা ঐক্যের যে যুদ্ধ সবাই মিলে একসঙ্গে দেশটাকে গঠন করবো তাকে নির্মাণ করবো তাকে একটা পথরেখা দেখাবে আজকে এই বয়সে এসে আমার কাছে মনে হয় এই জায়গায় আমাদের ব্যর্থতা আছে। সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে আমাদের ছেলেরা জীবন দিয়েছে, রাজনৈতিক কর্মীরা জীবন দিয়েছে।

দেশের তরুণ-শিক্ষার্থীদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, ‘আমাদের ছেলেমেয়েরা অমিত সম্ভাবনাময়। তারা দেশপ্রেমের কথা, পরিবর্তনের কথা বলছেন। সত্যিকার অর্থে বাংলাদেশ নির্মাণ করবার একটা পথও তারা দেখাতে পারেন। সুতরাং নেতিবাচক চিন্তা করলে হবে না।

“আমাদের পরস্পরকে সহনশীলতার মধ্য দিয়ে আনতে হবে, সম্মান করতে হবে। আমি যে রাজনৈতিক চিন্তাই করি না কেন, যদি দেশপ্রেম থাকে, দেশের প্রতি ভালোবাসা থাকে, তাহলে নিশ্চয়ই আজকে যে সুযোগ এসেছে, সেই সুযোগের যেন সদ্ব্যবহার আমরা করতে পারি।”

দিনাজপুর সরকারি কলেজের অর্থনীতি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক জাহেদা পারভীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কলেজের অধ্যক্ষ এ কে এম আল আবদুল্লাহসহ বিভিন্ন সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষরা বক্তব্য রাখেন।

Header Ad
Header Ad

৫০ বিচারকের ভারতে প্রশিক্ষণে যাওয়া বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

ভারতে প্রশিক্ষণের জন্য ৫০ জন বিচারককে অনুমতির প্রজ্ঞাপন বাতিল করেছে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

রোববার (৫ জানুয়ারি) মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

গত ৩০ ডিসেম্বর ভারতের ভূপালে অবস্থিত ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি এবং স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে প্রশিক্ষণের জন্য অধস্তন আদালতের ৫০ বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের পরিপ্রেক্ষিতে এ অনুমতি দেয় আইন মন্ত্রণালয়।

প্রশিক্ষণের জন্য সহকারী জজ, সিনিয়র সহকারী জজ, যুগ্ম জেলা ও জজ, অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ, জেলা ও দায়রা জজ এবং সমপর্যায়ের কর্মকর্তাদের মনোনয়ন দেওয়া হয়। আগামী ১০ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তার প্রশিক্ষণে অংশ নেওয়ার কথা ছিল।

আইন মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা বলা হয়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমি, ভূপাল এবং একটি স্টেট জুডিসিয়াল একাডেমিতে ১০-২০ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠেয় প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য ৫০ জন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে অনুমতি প্রদান করে বিগত ৩০ ডিসেম্বর একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা মোতাবেক ওই প্রজ্ঞাপনটি আজ বাতিল করা হলো। এর আগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, প্রশিক্ষণের যাবতীয় ব্যয় ভারত সরকার বহন করবে। এতে বাংলাদেশ সরকারের কোনো আর্থিক সংশ্লেষ নেই।

২০১৭ সালের এপ্রিলে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে বাংলাদেশের বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ ও সামর্থ্য বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট এবং ভারতের ন্যাশনাল জুডিসিয়াল একাডেমির মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়।

ওই সমঝোতা স্মারকের পর একই বছরের ২৯ জুলাই এক অনুষ্ঠানে তৎকালীন প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা বলেছিলেন, পৃথিবীর প্রত্যেকটা দেশে উচ্চ আদালতের বিচারকদের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা আছে। ভারতের প্রত্যেকটা রাজ্যে একটি জুডিসিয়ারি ট্রেনিং ইনস্টিটিউট আছে উচ্চ আদালতের বিচারকদের ট্রেনিংয়ের জন্য। ভূপালে তাদের জাতীয় জুডিসিয়ারি একাডেমি আছে। সেখানে আমাদের ১৫-১৬শ বিচারকের ট্রেনিংয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছি।

এরপর প্রথমবারের মতো ওই বছরের ১০ অক্টোবর থেকে ২৪ অক্টোবর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ নিতে ভারতে যান বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তারা। পর্যায়ক্রমে ইতোমধ্যে অনেক বিচারক প্রশিক্ষণ নেন।

Header Ad
Header Ad

এবার শেখ রেহানার ছোট মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক ‘ফ্ল্যাট বিতর্কে’

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার ছোট মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক রূপন্তীর নাম এবার যুক্ত হয়েছে একটি বিতর্কিত ফ্ল্যাট উপহার গ্রহণের ঘটনায়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ এবং সানডে টাইমস এ বিষয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

সানডে টাইমসের রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০০৯ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে আজমিনা সিদ্দিককে লন্ডনের হ্যাম্পস্টেডের ফিনচলে রোডে একটি ফ্ল্যাট উপহার দেওয়া হয়। উপহারের এই ফ্ল্যাটের মালিক ছিলেন বাংলাদেশের আইনজীবী মঈন গনি। ওই সময় আজমিনা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছিলেন।

তবে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ফ্ল্যাটটির দলিলে কোনো আর্থিক লেনদেনের প্রমাণ নেই।

প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, মঈন গনি শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি ছিলেন। ২০২১ সালে তাকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে  বিশ্ব ব্যাংকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এর আগে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে আওয়ামী লীগের সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে তিনি কাজ করেছেন।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ফ্ল্যাটটির ঠিকানা টিউলিপ সিদ্দিক ২০১২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত ব্যবহার করেছেন। এমনকি তার স্বামীও ২০১৬ সাল পর্যন্ত এই ফ্ল্যাটের ঠিকানা ব্যবহার করেছেন। ২০২১ সালে আজমিনা সিদ্দিক ফ্ল্যাটটি ৬ লাখ ৫০ হাজার পাউন্ডে বিক্রি করেন।

টিউলিপ সিদ্দিক এই অভিযোগ সম্পর্কে সানডে টাইমসকে বলেন, "আমি আমার বোনের বাসার ঠিকানা ব্যবহার করেছি এবং সেখানে থেকেছি। এখানে আওয়ামী লীগের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।"

এর আগেও শেখ রেহানার বড় মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের নাম আরেকটি বিতর্কে আসে। ২০০৪ সালে লন্ডনের কিংস ক্রস এলাকায় একটি দুই বেডরুমের অ্যাপার্টমেন্ট উপহার পাওয়ার অভিযোগ ওঠে। ওই ফ্ল্যাটটি আওয়ামী লীগের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ আবাসন ব্যবসায়ী আব্দুল মোতালিফ উপহার দেন বলে ফিনান্সিয়াল টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।

এ ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা চলছে। বিরোধী পক্ষ এটি নিয়ে সমালোচনা করলেও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা দাবি করছেন, এখানে কোনো রাজনৈতিক যোগসূত্র নেই। তবে বিষয়টি নিয়ে এখনও তদন্ত চলছে।

Header Ad
Header Ad

এবার প্রেমের টানে নাটোরে এলেন মালয়েশিয়ার নারী

ছবি: সংগৃহীত

সত্যিকারের প্রেম কখনো কোনো বাধা মানে না। এমনই এক নজির দেখা গেল নাটোরের গুরুদাসপুরে। সুদূর মালয়েশিয়া থেকে সিটি হাসনা (৩২) নামের এক নারী তার প্রেমিক আনিছ রহমানের (৪২) কাছে ছুটে এসেছেন।

শনিবার (৪ জানুয়ারি) সকালে সিটি হাসনা তার মায়ের সঙ্গে নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার খুবজিপুরে আনিছ রহমানের বাড়িতে পৌঁছান। দীর্ঘ ১৪ বছরের প্রেমের সম্পর্কের পর তাদের বিয়ে সম্পন্ন হতে যাচ্ছে।

২০১০ সালে মালয়েশিয়ায় কাজ করার সময় পরিচয় হয় গুরুদাসপুরের ছেলে আনিছ রহমান ও সিটি হাসনার। সেই পরিচয় থেকে গড়ে ওঠে গভীর প্রেম। পাঁচ বছর আগে তাদের বাগদান সম্পন্ন হলেও ভিসা জটিলতার কারণে সিটি হাসনা বাংলাদেশে আসতে পারেননি। এ সময় আনিছ মালয়েশিয়ায় যাতায়াত করতেন।

পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, রোববার (৫ জানুয়ারি) নাটোর আদালতে আনিছ ও সিটি হাসনার বিয়ে হবে। এরপর পারিবারিকভাবে আয়োজন করা হবে তাদের বিবাহোত্তর সংবর্ধনার।

আনিছের ছোট ভাই হক সাহেব বলেন, "আমার ভাই দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেছে এই সম্পর্কের জন্য। আমরা অনেক আনন্দিত যে, তাদের প্রেম সফল হতে যাচ্ছে।"

খুবজিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম বলেন, "মালয়েশিয়া থেকে নারীর আসার ঘটনা আমাদের এলাকায় খুবই ব্যতিক্রম। তাদের সম্পর্ক যেন সফল হয়, এ জন্য শুভকামনা রইল।"

আনিছ রহমান বলেন, "দীর্ঘ ১৪ বছরের সম্পর্ক শেষে আমরা এক হতে যাচ্ছি। আমাদের নতুন জীবনের জন্য সবার দোয়া চাই।"

সিটি হাসনা ও আনিছ রহমানের এই ভালোবাসার গল্প দেখিয়ে দিল, প্রেমের টানে দূরত্ব বা সংস্কৃতি কোনো বাধা হতে পারে না। তাদের জীবনের নতুন অধ্যায় সুখময় হোক-এটাই সবার প্রত্যাশা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৫০ বিচারকের ভারতে প্রশিক্ষণে যাওয়া বাতিল
এবার শেখ রেহানার ছোট মেয়ে আজমিনা সিদ্দিক ‘ফ্ল্যাট বিতর্কে’
এবার প্রেমের টানে নাটোরে এলেন মালয়েশিয়ার নারী
ইসরায়েলের কাছে ৮০০ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির পরিকল্পনা বাইডেন প্রশাসনের
সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী লতিফ বিশ্বাস আটক
বিসিবি সভাপতির দুর্ব্যবহার, বোর্ড ছাড়ার ইঙ্গিত ফাহিমের
সেনাবাহিনীর নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, সাড়ে ১৬ বছরেই আবেদনের সুযোগ  
দেশের সম্মান ও গৌরব অটুট রাখতে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁয় শহীদ ওয়াসিম আকরাম ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন পৌর ছাত্রদল
তারেক রহমানের দেশে ফেরার পরিবেশ তৈরি করতে পারিনি
যমুনা রেলসেতু দিয়ে ট্রেন ছুটলো ১২০ কি.মি গতিতে
৭২ এর সংবিধানকে নতুন করে ঠিক করার কিছু নেই: ড. কামাল হোসেন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তন আগামী সেপ্টেম্বরে  
প্রতিষ্ঠবার্ষিকীতে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, টাঙ্গাইলে গ্রেফতার ২
বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে একসঙ্গে অভিষেক-ঐশ্বরিয়া  
অব্যাহতিপ্রাপ্ত এসআইদের সচিবালয়ে অবস্থান, চাকরি পুনর্বহালের দাবি
এ বছরেই বড় পর্দায় হাজির হতে চান সাফা কবির
থানা থেকে আ.লীগ নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে জামায়াতের বিক্ষোভ-মিছিল
শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদন শুরু
নওগাঁর বিএনপির দুই নেতাকে সাময়িক বহিষ্কার