বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন: লাভ-ক্ষতির রাজনীতিতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলসমূহ

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ এখনও ঘোষণা করা হয়নি। কিন্তু নির্বাচন পদ্ধতির পরিবর্তন, বিশেষত সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের বিষয়টি ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক আলোচনায় উঠে এসেছে। আনুপাতিক নির্বাচনের পক্ষে ইসলামী দলসহ বিভিন্ন ছোট-বড় রাজনৈতিক দল থাকলেও বিএনপি এর বিরোধিতায় অটল রয়েছে। এ বিষয়ে দলগুলোর ভিন্নমত থাকার পাশাপাশি তাদের নিজ নিজ ভোটের কৌশল ও লাভ-ক্ষতির হিসাব কষছেন অনেকে। প্রশ্ন হলো, নতুন এই পদ্ধতিতে কোন দল লাভবান হবে আর কোন দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে?

আনুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতি কী?
বর্তমানে বাংলাদেশে ৩০০ আসনের জন্য ভোটাররা সরাসরি প্রার্থী নির্বাচন করেন। কিন্তু সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে একটি দল মোট ভোটের অনুপাতে আসন পাবে। অর্থাৎ, জনগণের সরাসরি ভোটে কোনো প্রার্থী নির্বাচিত হবেন না। যদি একটি দল ৪০ শতাংশ ভোট পায়, তবে তারা সংসদে ৩০০ আসনের মধ্যে ৪০ শতাংশ আসন পাবে। অনেকের মতে, এটি গণতন্ত্রের প্রকৃত প্রতিফলন ঘটাবে, কিন্তু তাতে বিজয়ী দলের আসন সংখ্যা কমে আসবে এবং ছোট দলগুলো তুলনামূলকভাবে বেশি আসন পাবে।

আওয়ামী লীগ-বিএনপির সম্ভাব্য ক্ষতি: পাশ্চাত্যের উদাহরণে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন বড় দলগুলোর আসন সংখ্যা কমায়। বাংলাদেশের বড় দুটি দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রচলিত নির্বাচনী পদ্ধতিতে ভোটের তুলনায় বেশি আসন পেয়েছে। উদাহরণস্বরূপ, ২০০১ সালে বিএনপি ৪০.৮৬ শতাংশ ভোট পেয়ে সংসদে ১৯৩টি আসন পেয়েছিল। কিন্তু সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে তাদের আসন সংখ্যা ১২৩-এ নেমে আসত, এবং আওয়ামী লীগ প্রায় সমান আসন পেত। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এই পরিবর্তন বড় দলগুলোর জন্য এককভাবে সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া কঠিন করে তুলবে।

জামায়াত ও ইসলামি দলগুলোর আশা: সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির সবচেয়ে জোরালো সমর্থন এসেছে জামায়াতে ইসলামী থেকে। দলটির আমির ড. শফিকুর রহমান বলেন, "সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন দেশের জনগণের প্রকৃত প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করবে। এটি কোনো নির্দিষ্ট দলের জন্য নয় বরং জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্য গুরুত্বপূর্ণ।" অনেকে মনে করছেন, সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে জামায়াত ও অন্যান্য ইসলামি দলগুলোর ভোটের অনুপাতে সংসদে আসন পাওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে, যা তাদের রাজনৈতিক অবস্থান সুদৃঢ় করতে পারে।

ছোট দলগুলোর চ্যালেঞ্জ ও সুবিধা: অনেক ছোট দল, যেমন সিপিবি, গণসংহতি আন্দোলন, এবি পার্টি এবং গণঅধিকার পরিষদ সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের সমর্থন দিচ্ছে। ছোট দলগুলোর আঞ্চলিক প্রভাব থাকলেও জাতীয় পর্যায়ে ভোট কম হওয়ায় বর্তমান পদ্ধতিতে তাদের সফলতা কম। গণ অধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক বলেন, “সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন নতুন রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সহায়ক হবে। এতে সরকার এককভাবে কর্তৃত্বপরায়ণ হতে পারবে না।”

বিএনপির বিরোধিতার কারণ: বিএনপি বলছে, বাংলাদেশে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় রাজনৈতিক সংস্কৃতি নেই। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, “সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন চালু করতে হলে পুরো রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনতে হবে।” তিনি আরও যোগ করেন যে, এর মাধ্যমে দেশের শাসনক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া জটিল হয়ে উঠতে পারে এবং উন্নয়ন বাধাগ্রস্ত হতে পারে।

আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ এবং অন্যান্য দলগুলোর দৃষ্টিভঙ্গি: আওয়ামী লীগ তাদের ভোট ব্যাংক নিয়ে আত্মবিশ্বাসী থাকলেও সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতিতে অংশ নিলে লাভ-ক্ষতির হিসাব মেলাতে হবে। গণ অধিকার পরিষদ এবং জামায়াতের মতানুসারে, আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করাই উত্তম। তারা মনে করেন, দেশের বর্তমান অবস্থা অনুযায়ী সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন একটি গণতান্ত্রিক সমাধান হতে পারে।

সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতবিরোধ স্পষ্ট। নতুন নির্বাচন পদ্ধতি চালু হলে ছোট দলগুলো সুবিধা পাবে বলে ধারণা করা হলেও বিএনপির মতো দল এর বিরোধিতা করছে। গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি এবং রাজনৈতিক কাঠামো নিয়ে মতভেদ থাকা সত্ত্বেও জনগণের প্রকৃত ইচ্ছার প্রতিফলন ঘটাতে সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের পক্ষের দাবি বেশ শক্তিশালী। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এ প্রস্তাব বাস্তবায়নে কতটা আগ্রহী, সেটি এখনও নিশ্চিত নয়। সূত্র: বিবিসি বাংলা

Header Ad
Header Ad

বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

দেশ ও প্রবাসীদের কল্যাণে ভবিষ্যতে নজর দেওয়া হবে জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমরা শেখ হাসিনার পতনের আগেই ৩১ দফা এবং সাত বছর আগে ভিশন-২০৩০ ঘোষণা করেছি, যা বাস্তবায়নে আমরা জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

আমীর খসরু বলেন, সরকারকে সহযোগিতা করছি, যাতে দেশ যত দ্রুত সম্ভব একটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসে। এর বিকল্প নেই। এর বাইরে অন্য কোনো রাজনৈতিক প্রক্রিয়া করতে গেলে মানুষের মনে সন্দেহ ও ভিন্ন ধারণা তৈরি হবে। সেটা হবে অগণতান্ত্রিক।

তিনি বলেন, স্বৈরাচার শেখ হাসিনা সরকার পতনের আন্দোলন ড্রাইভ করেছে বিএনপি। এই আন্দোলনের মূল চালিকাশক্তি ছিলো তারেক রহমান ও বেগম খালেদা জিয়া।

তিনি আরও বলেন, আজকে অনেকেই এই আন্দোলনের ক্রেডিট নিতে চায়। অথচ তারা আন্দোলন শুরুর অনেক পরে এসেছে। তারা জানে না বিদেশে কিভাবে আন্দোলন হয়েছে। লন্ডন, ইউরোপ, আমেরিকা, মধ্যপ্রাচ্যে কিভাবে আন্দোলন হয়েছে তারা জানে না।

এ সময় আন্দোলনে প্রবাসীদের ভূমিকাকে ডকুমেন্টস বা বই আকারে তুলে ধরার আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, ইতিহাস সংরক্ষণ না করলে তা ভবিষ্যৎ ইতিহাসে জায়গা পাবে না। তাই প্রবাসীদের এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ বই বা ডকুমেন্ট করে জাতির সামনে তুলে ধরতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় বিএনপি সর্বোচ্চ সহায়তা করবে বলেও জানান তিনি।

আলোচনা সভায় প্রবাসীরা জাতীয় সংসদ ও মন্ত্রী সভায় তাদের প্রতিনিধিত্বের দাবি তুলে ধরেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির সাবেক সভাপতি আব্দুল লতিফ সম্রাট, গিয়াস আহমেদ, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য আব্দুল লতিফ জুলি, সুইডেন বিএনপির সাবেক সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ, ফ্লোরিডা বিএনপির সভাপতি এমরান হক চাকলাদার, আব্দুল খান হারুন, অস্ট্রেলিয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতিব মুসলেমউদ্দীন হাওলাদার আরিফ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস

অপু বিশ্বাস। ছবি: সংগৃহীত

ঢালিউড কুইন’খ্যাত অভিনেত্রী অপু বিশ্বাস। শোবিজে তার পথচলা দুই যুগেরও বেশি। ভক্ত-দর্শকদের তিনি উপহার দিয়েছেন অসংখ্য ব্যবসাসফল সিনেমা।

সাবলীল অভিনয় ও সৌন্দর্য দিয়ে সিনেমাপ্রেমীদের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন এই চিত্রনায়িকা। দীর্ঘ এই পথচলায় কারণে-অকারণে অসংখ্য খবরের শিরোনাম হয়েছেন তিনি। কাজের পাশাপাশি উঠে এসেছে নায়িকার ব্যক্তিজীবনও।

দীর্ঘ এই পথচলায় অপ্রকাশিত এক সত্য এবার প্রকাশ্যে আনলেন অপু বিশ্বাস। জানালেন, নায়িকার জন্মের সময় তার বাবা-মা দ্বিধায় ছিলেন। তারা চাননি আর কোনো সন্তানের জন্ম দিতে। দেবাশীষ বিশ্বাসের উপস্থাপনায় ‘বিশ্বাসে মেলায় বন্ধু’তে হাজির হয়ে এসব কথা বলেন অপু।

অপু বিশ্বাস

নায়িকার কথায়, ‘বাবা মা ওই সময় তো এত বুঝতেন না। যতটুকু মার মুখে শোনা- পাঁচ মাস পর হওয়ার পর জানতে পেরেছেন যে, আমি আসছি। তখন মা-বাবা চাচ্ছিলেন না…। যেহেতু আমার তিন ভাই-বোন অলরেডি ছিলেন।’

বাবার চেয়ে কাকা ছিলেন অপুর সবচেয়ে কাছের মানুষ। সে কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কাকা আমার সবকিছু। একদম স্কুল থেকে সবকিছু। বাবাও অনেক ভালোবাসেন। কিন্তু আমার সমস্ত আবদার ছিল কাকার কাছে।’

Header Ad
Header Ad

৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

চার দফা দাবিতে ‘সাধারণ ম্যাটস শিক্ষার্থী ঐক্য পরিষদ’-এর ব্যানারে আজ বুধবার রাজধানীর শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছেন ম্যাটস শিক্ষার্থীরা। বিক্ষোভের কারণে শাহবাগ মোড় এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

আজ সকাল ১০টা ৪০ মিনিটে ম্যাটস শিক্ষার্থীরা প্রথমে কারওয়ান বাজার এলাকায় মেট্রোরেল স্টেশনের নিচে মূল সড়কের এক পাশে বিক্ষোভ শুরু করেন। বেলা সোয়া ১১টার দিকে তাঁরা শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনে গিয়ে সমাবেশ করেন এবং দুপুর ১২টা ৫০ মিনিটে শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নিয়ে অবরোধ শুরু করেন।

শিক্ষার্থীরা জানিয়েছেন, তিন মাস ধরে আন্দোলন করেও তাঁদের দাবি পূরণ হয়নি। তাঁদের চার দফা দাবি হলো:

১. দশম গ্রেডে শূন্য পদে দ্রুত নিয়োগ ও নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি।
২. কোর্স কারিকুলাম সংশোধন এবং প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তন করে মেডিকেল ইনস্টিটিউট করা।
৩. ‘অ্যালাইড-হেলথ প্রফেশনাল বোর্ড’ বাতিল করে স্বতন্ত্র ‘মেডিকেল এডুকেশন বোর্ড অব বাংলাদেশ’ গঠন।
৪. আন্তর্জাতিক মানদণ্ডের ক্লিনিক্যাল বিষয়ে উচ্চশিক্ষার সুযোগ প্রদান।

শাহবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ খালিদ মনসুর বলেন, আন্দোলনকারীদের বুঝিয়ে সরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে, তবে তাঁরা এখনও কথা শুনছেন না।

আন্দোলনের ফলে শাহবাগ এলাকার যানবাহন চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে, যা আশপাশের এলাকায়ও প্রভাব ফেলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিএনপি ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাতির কাছে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: আমীর খসরু
বাবা-মা চাচ্ছিলেন না আমি পৃথিবীতে আসি : অপু বিশ্বাস
৪ দফা দাবিতে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের শাহবাগ মোড় অবরোধ করে বিক্ষোভ
নিজের সিনেমায় নিজের লেখা গান গাইলেন মোশাররফ করিম
আদালতে চকলেট খেতে চাইলেন সাবেক শিল্প প্রতিমন্ত্রী
আগামী ৩ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস নিয়ে যা জানা গেল
৯ বছরেও শেষ হয়নি রিজার্ভ চুরির মামলার তদন্ত, দায়িত্ব নিতে চায় দুদক
গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়, নকআউট পর্বে বার্সেলোনা
চালের দাম বাড়ার আর সুযোগ দেব না, বরং কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন সম্ভব হচ্ছে না, চলছে বিকল্প চিকিৎসা