রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বাবার হত্যাকারী কারা, জানালেন রেজা কিবরিয়া

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকারের অর্থমন্ত্রী ছিলেন শাহ এ এম এস কিবরিয়া (শাহ আবু মোহাম্মদ শামসুল হক কিবরিয়া)। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা। বাবার হত্যাকাণ্ডের পেছনে আওয়ামী লীগকেই দায়ী করলেন তার ছেলে ড. রেজা কিবরিয়া।

ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, বাবার মৃত্যুর পর রাজনীতির উচ্চ মহল থেকে তদন্ত প্রভাবিত করা হয়েছিল। বাবা হত্যার বিচার চান কি না? এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, আওয়ামী লীগের কাছে কিছু না। আওয়ামী লীগ, এই দলটা দেশের সঙ্গে প্রতারণা করেছে, আমার বাবার আত্মার সঙ্গে প্রতারণা করা তাদের জন্য ব্যাপার না। বিশেষ করে এই প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে খুব ভালো করে জানি। ওনার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) ওপরে কোনো ভরসা নাই, তার সরকারের উপরেও কোনো ভরসা নাই। তবে হ্যাঁ বাংলার মাটিতে বিচার হবে। নতুন একটা সরকার যখন বাংলাদেশে আসবে, এই সরকার যখন ক্ষমতাচ্যুত হবে তখন বিচার হবে।

সদ্য শেষ হওয়া সংসদ অধিবেশনে প্রয়াত অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়ার মৃত্যুবার্ষিকীর দিন (২৭ জানুয়ারি) বিষয়টি আলোচনা করে সামনে নিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেদিন সংসদ অধিবেশনের সমাপনী বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ‘সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এমএস কিবরিয়া সাহেবকে গ্রেনেড মেরে হত্যা করেছিল। সেটার সঙ্গেও বিএনপি জড়িত। সেটাও বেরিয়েছে। কিন্তু দুর্ভাগ্য, এই বিচার কাজটায় বার বার বাধা দিচ্ছে তার পরিবার থেকে। যখনই বিচার কাজ শুরু হয় ওমনি তার পরিবার একটা বাধা দিয়ে রাখে।’

প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে ড. রেজা কিবরিয়া ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, একটা অসমাপ্ত তদন্ত এবং সীমিত তদন্ত। যার ভিত্তিতে আসল খুনিদের, আসল মদদ দাতাদের রক্ষা করা হচ্ছে। ওই তদন্ত আমি মানি না। সেই তদন্তের ভিত্তিতে সুষ্ঠ বিচার হতে পারে না।

তিনি বলেন, ওনার (প্রধানমন্ত্রী) এই কথাটা বুঝতে অনেক কষ্ট হচ্ছে। সেদিন ওনার দলের লোকের কি ভূমিকা ছিল সেই হত্যাকাণ্ডে। সেটা নিয়ে আর একটু তদন্ত যদি করেন তিনি (প্রধানমন্ত্রী) বুঝতে পারবেন। তিনি খুব ভালো করে জানেন তিনি যে কথাগুলা সংসদে বলেছেন সেই কথাগুলো সত্য না।

প্রধানমন্ত্রী তো বলেছেন এই হত্যাকাণ্ডে বিএনপি জড়তি আপনিও তাই মনে করেন কি-না? ড. রেজা বলেন, এখানে অনেকেই জড়িত। কিছু লোক টাকার বিনিময়ে কাজ করেছে, কিছু লোক রাজনৈতিক কারণে কাজ করেছে। এক দলে যে এটা হয়েছে তা আমি মনে করি না। ওনার (প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) দলের ভেতরে যদি ভালো করে তাকান তিনি হয়তো বুঝতে পারবেন ঘটনাটি কি ঘটেছে বা তিনি উপলবদ্ধি করতে পারবেন ঘটনাটি আসলে কি ঘটেছিল। আমার বাবাকে কারা হত্যা করেছে তিনি এটা খুব ভালো করে জানেন। তিনি যে কথা বলছেন বিএনপির বিরুদ্ধে একটা পলিটিক্যাল স্কোর করার জন্য।

রেজা কিবরিয়া বলেন, কোনো দল হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল, এতে আমি ইনটারেস্টেড না। আমি সত্যটা জানতে চাই। কারা এই হত্যাকাণ্ডের মদদদাতা ছিল? ঢাকায় বসে কারা জড়িত ছিল এবং এলাকায় যারা জড়িত ছিল এবং গ্রেনেডর উৎস কি-এই প্রশ্নগুলো অনেক আগে তুলেছি। এই দুই প্রশ্নের উত্তর কোনো দিনও পাইনি। সেদিন তদন্তকারীদের রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত করেছে; এটাও সবাই জানে। কারা প্রভাবিত করেছে এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, যারা ক্ষমতায় ছিল। আওয়ামী লীগ এটা করেছে। বিএনপি ঠিক মতো কাজ করেনি। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুটি ইউজলেস লোক ছিল। ফখরুদ্দীন আহমেদ বলে একটা দুষ্ট লোক ছিল যে দেশের অনেক ক্ষতি করেছে। সে ছিল জেনারেল মঈন। তারা এই হত্যাকাণ্ডের বাপারে কোন উদ্যোগ নেয়নি ইচ্ছাকৃত ভাবে।

আপনি কি কাউকে সন্দেহ করেন? এমন প্রশ্নের জবাবে রেজা কিবরিয়া বলেন, দুজনের নাম বললাম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের। আমাদের সরকারের অনেক উপর দিক থেকে বাধা দেওয়া হয়েছে। এটা পুলিশের বিভিন্ন সোর্স বিশেষ করে পুলিশের নিচের দিক থেকে আমরা এটা জানতে পেরেছি। তাদের কথা-বার্তায় জানতে পেরেছি তাদের উপর অনেক উপরের রাজনৈতিক চাপ আছে, যেন তদন্তটি ঠিকমতো না হয়। রায় প্রভাবিত করে বিএনপির কয়েকজন নিচের স্তরের কর্মীদের উপরে দোষটা দেওয়া হয়, এই চাপটা আছে আমি জানতে পেরেছি।

তাহলে বিএনপিকে যে দায়ী করা হচ্ছে এটা আপনি বিশ্বাস করেন না? জবাবে তিনি বলেন, কয়েকজন জড়িত ছিল। টাকার বিনিময়ে তারা জড়িত। রাজনৈতিক কারণে হত্যা হয়েছে আমার কাছে তা মনে হয় না। কয়েকজন টাকা খেয়ে করেছে। কয়েকজন খুনিদের সঙ্গে ব্যবসা করে করেছে বিএনপির লোক। হত্যাকাণ্ডের পেছনে যাদের উপর নজর যাতে না আসে সেই কারণে প্রভাবিত তদন্ত রিপোর্ট করতে দেওয়া হয়েছে।

এসএম/এসআইএইচ

 

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।

রোববার বিকেলে নিজের ভেরিফাইড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ওই পোস্টে ইশরাক লিখেছেন, "জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে।"

তিনি আরও লিখেছেন, "এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।"

 

তরুণ এই বিএনপি নেতা তার পোস্টে বলেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনায় স্থানীয় নির্বাচন থাকতে পারে। কিছু নতুন দল বা ছোট দল নিজেদের অবস্থান সুসংহত করার চেষ্টা করতে পারে। তবে তার মতে, "এই মার্কাবিহীন স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে।"

তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে, ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী বা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসেবে, বা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে, যে অবস্থানেই বিবেচনা করা হোক না কেন, আমি জানিয়ে দিচ্ছি—ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে চলে তা আমি জানি।"

ইশরাক হোসেন তার পোস্টের শেষ অংশে বলেন, "ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে চক্রান্ত হিসেবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কিভাবে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে, সেটাও আমাদের মুখস্থ।"

Header Ad
Header Ad

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!

ছবি: সংগৃহীত

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহতের ঘটনায় দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এরই মধ্যে ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়েছে। দিবসটি যথাযথভাবে পালনের জন্য সবাইকে অনুরোধ করেছে সরকার।

তবে পরিপত্র জারির পর থেকেই অনেকের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, ২৫ ফেব্রুয়ারি কি সরকারি ছুটি থাকবে? এ বিষয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও নানা আলোচনা চলছে।

সরকারি পরিপত্র অনুযায়ী, ২৫ ফেব্রুয়ারি সরকারি ছুটি থাকবে না। দিবসটি ‘গ’ শ্রেণীভুক্ত দিবস হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা জাতীয়ভাবে পালন করা হবে, তবে ছুটি থাকবে না।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, সরকার প্রতিবছর ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করেছে। তবে এটি সরকারি ছুটি ছাড়া জাতীয় দিবস হিসেবে পালন করা হবে।

এর আগে মন্ত্রিপরিষদসচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদও সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করা হবে, তবে এদিন সরকারি ছুটি থাকবে না।

উল্লেখ্য, ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানায় বিডিআর (বর্তমানে বিজিবি) সদর দপ্তরে ঘটে যাওয়া নির্মম হত্যাকাণ্ডে ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। শোকাবহ ও হৃদয়বিদারক এই দিনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের মাধ্যমে সেনা সদস্যদের আত্মত্যাগকে জাতীয় স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি