রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আমি নিশ্চিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরও আসছে: রেজা কিবরিয়া

শুধু র‌্যাবের বর্তমান ও সাবেক সাত কর্মকর্তার উপরই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা নয়, আরও নিষেধাজ্ঞা আসার বিষয়ে তিনি নিশ্চিত বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ নিষেধাজ্ঞাই শেষ না। সামনে আরও নিষেধাজ্ঞা আসছে, সেই ব্যাপারে নিশ্চিত জানি। এতে শুধু সরকার নয়, দেশও বিপদে পড়ছে। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে সব বিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।’

শনিবার (২৯ জানুয়ারি) সকালে বিজয়নগর গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন কমিশন আইন ও চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। এসময় পাশে ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর।

আপনি কীভাবে নিশ্চিত হলেন আরও নিষেধাজ্ঞা আসছে? তাহলে কি আপনার সঙ্গে তাদের কোনো যোগসূত্র আছে- ঢাকাপ্রকাশের এমন প্রশ্নের জবাবে ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গার খুব রিলায়অ্যাবল (বিশ্বাসযোগ্য) সোর্স থেকে আমি জানতে পেরেছি। আমি আমেরকিায় কয়েকদিন ছিলাম। আমেরিকার ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের অনেক কর্মচারী আইএমএফ এ কাজ করতেন। নামগুলো জানি না।’

তিনি বলেন, ‘অপরাধীরা জানে তারা যেটা করেছে তাতে তারা এখন চিন্তিত, কার উপর কখন আসছে। তবে আমি নিশ্চিত এসব ফাইল আসছে। আমি নিশ্চিত যে এটা আসবে। এগুলোর ডসিয়ারগুলি তৈরি হচ্ছে। আপনারা বড় বড় ফাইল পাবেন। এটা থেকে কেউ রেহাই পাবে না।’

ড. কিবরিয়া বলেন, ‘একটা বিষয় মনে রাখবেন আমেরিকা খুব কার্যকরী ডকুমেন্ট ছাড়া এ ধরনের পদক্ষেপ নেয় না। তারা নিশ্চিত হয়েই এগুলো করে। তারা জানে এগুলো নিয়ে চ্যালেঞ্জ আসতে পারে সেটা ভেবেচিন্তেই করে। বরং খুনিরা- যারা মানুষ গুম করেছে তারা জানে চ্যালেঞ্জ করতে গেলে এমন জিনিস বের হবে তাতে তারা আর মুখ দেখাতে পারবে না।’

এসব নিষেধাজ্ঞার কারণে শুধু আওয়ামী লীগ নয়, পুরো দেশ বিপদে পড়বে উল্লেখ করে গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া বলেন, এটা একটা জাতীয় সমস্যা, শুধু আওয়ামী লীগের সমস্যা নয়। আওয়ামী লীগের শাসনের অবসান ঘটবে এটাও সরকার ইশারা-ইঙ্গিতে বুঝেছে এবং এ সরকারের জন্য এতদিন যারা কাজ করেছে, মানুষকে গুম-খুন করেছে তারা এখন দুশ্চিন্তায় আছে। 

তিনি বলেন, সরকার দেশের মানুষকে বুঝতে দিতে চায় না নিজের দোষে-অন্যায়ে তারা কত বড় বিপদে পড়েছে। কত বড় দুশ্চিন্তায় আছে। দেশকে বিপদে ফেলে দিয়েছে। আমাদের সামরিক বাহিনীকে বিপদে ফেলে দিয়েছে। পুলিশ বাহিনীকে বিপদে ফেলেছে। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে এটা তারা এখন বুঝতে পারছে। শুধু নিজেরা ডুববে না, দেশকে ডুবিয়ে এ স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতাচ্যুত হবে। এ জিনিসটা সাধারণ মানুষ বুঝে গেছে, ব্যবসায়ীরাও বুঝে গেছে।

নিষেধাজ্ঞার কারণে সৃষ্ট সংকট মোকাবেলায় সরকারের প্রতি কোনো পরামর্শ আছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে রেজা কিবরিয়া বলেন, আমার মনে হয় ফ্রি পরামর্শ কেউ পছন্দ করেন না। তারপরও আমরা ও বিরোধী দলের সবাই পরামর্শ দিতে রাজি আছি কারণ এটা শুধু সরকার নয় দেশের বিপদ। আওয়ামী লীগের বিপদে আই এম নট বদার কিন্তু দেশের বিপদে আমার একটা ইন্টারেস্ট আছে। আমাদের সামরিক বাহিনীর উপরে কোনো একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়ুক আমরা এটা চাই না। এটা দেশের জন্য ক্ষতিকর, আমাদের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। তারা মোটামুটি ভালো টাকা ইনকাম করে বিদেশে খুব ভালো সুনাম অর্জন করেছে। আমরা সব সময় প্রস্তুত তারা (সরকার) ডাকুক একটা মিটিং। কিন্তু আমি নিজে গিয়ে তাদের উপদেশ দেওয়ার পক্ষে না। কারণ তারা এটা ভালোভাবে নেবে না। কিন্তু মূল বিষয় হচ্ছে এটা থেকে উত্তরণ হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

তিনি বলেন, যাদের নামে এ নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে যাদের নামে জারি হবে তাদের খুবই ভারি ভারি ডসিয়ার তৈরি হয়েছে। দুর্নীতি, শারীরিক নির্যাতন ও মানসিক নির্যাতনের বড় বড় ডসিয়ার আছে সবার উপরে। ডসিয়ারগুলি আরো কয়েক দিনের মধ্যে সম্পন্ন হবে। তারা ডসিয়ার সম্পন্ন করে কাজটা করে এ কারণে যে, যাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করে তাদের বিরুদ্ধেও যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ নিয়েই করে। কারো কথা শুনে কিংবা কোনো বিরোধী দলের কথা শুনে কারো নামে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে দিল এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। খুব হেভি ডকুমেন্টেশন নিয়ে এ কাজগুলো করা হয়। যদি এ নিষেধাজ্ঞা কেউ চ্যালেঞ্জ করতে চায় তাহলে এমন কিছু বেরিয়ে আসবে যেটার কারণে তাকে বা তাদের বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হবে। এটা চ্যালেঞ্জ করার মতো তাদের মানসিকতা নেই, তারা শুধু বলতে পারে এগুলো মিথ্যা। কিন্তু কোর্টে এগুলো চ্যালেঞ্জ করার মতো কোনো অবস্থান তাদের নেই, নৈতিক কোনো শক্তি নেই।

এসময় নুরুলহক নুর বলেন, সরকারের উচিত ছিল যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ বা যে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদেরকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া। কিন্ত সরকার আমেরিকার মতো রাষ্ট্র তাদের সাথে মশকরা করছে। আমেরিকা যাদের নিষেজ্ঞা দিলো সরকার তাদের প্রমশন দিয়েছে। কিছুদিন আগে বিপিএম পিপিএম যে পদক দেওয়া হয়েছে সেখানে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা একজন ব্যক্তিকে কিন্তু পুরস্কৃতি করেছে। তার মানে সরকার এটা উত্তরণের জন্য যেটা সেটা না করে উল্টো তাদের চ্যালেঞ্জ করেছে। তারা (আমেরিকা) কিন্তু সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

তিনি বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দায়িত্ব থেকে সরাদে হবে, তদন্ত করতে হবে। আমেরিকাসহ আরও যে ১২টি সংগঠন জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে র‌্যাবকে না নিতে চিঠি লিখেছে সরকারের উচিত তাদের কাছে তথ্য প্রমাণগুলো উপস্থাপন করা।  

 

এসএম/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁর মান্দায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে ভটভটির ধাক্কায় জায়েদা বিবি (৬৫) নামের এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। রোববার (২৩ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে নওগাঁ-রাজশাহী মহাসড়কের বিজয়পুর মোড় এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত জায়েদা বিবি উপজেলার কুসুম্বা ইউনিয়নের হাজীগোবিন্দপুর গ্রামের মৃত মনসুর রহমানের স্ত্রী।

নিহতের ছেলে আল মামুন বলেন, তাঁর বড় ভাই অবসরপ্রাপ্ত সেনাসদস্য রহিদুল ইসলাম রোববার সকালে উপজেলা সদরের প্রসাদপুর বাজার থেকে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হন। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। ভাইয়ের দুর্ঘটনার খবর জানতে পেরে তাঁর মা জায়েদা বিবি ভটভটিতে চড়ে হাসপাতালে যাচ্ছিলেন। পথে বিজয়পুর মোড় এলাকায় রাস্তা পারাপারের সময় একটি ভটভটি ধাক্কায় তিনি পাকা রাস্তায় পড়ে গুরুতর আহত হন। তাকে উদ্ধার করে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে নেওয়ার পথে তাঁর মায়ের মৃত্যু হয়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনসুর রহমান জানান, অভিযোগ না থাকায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত জায়েদা বিবির মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!

ছবি: সংগৃহীত

নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকা ঘটনা নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

ক্রমাগত দুশ্চিন্তা শরীরের স্ট্রেস-রেসপন্স সিস্টেমকে সক্রিয় রাখে, যা দীর্ঘমেয়াদে ক্রনিক স্ট্রেসের জন্ম দেয় এবং এমনকি অকাল মৃত্যুর কারণও হতে পারে।

গবেষণায় দেখা গেছে, দীর্ঘমেয়াদি মানসিক চাপ শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে দেয়, ফলে সংক্রমণ ও বিভিন্ন জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়। উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদরোগের মতো মারাত্মক কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার সঙ্গেও এটি সরাসরি সম্পর্কিত।

বিশেষজ্ঞরা জানান, দীর্ঘ সময় ধরে কর্টিসলসহ বিভিন্ন স্ট্রেস হরমোনের অতিরিক্ত নিঃসরণ হজমজনিত সমস্যা, পেশির টান, অনিদ্রা ও মাথাব্যথার কারণ হতে পারে।

এছাড়া, অনিয়ন্ত্রিত বিষয় নিয়ে অতিরিক্ত উদ্বেগ ধূমপান, অতিরিক্ত খাদ্যগ্রহণ বা মাদকাসক্তির মতো ক্ষতিকর অভ্যাস গড়ে তুলতে পারে, যা আরও ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি সৃষ্টি করে।

তবে, মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমানোর জন্য সচেতনতা ও সঠিক দিকনির্দেশনা অনুসরণ করলে এ সমস্যা মোকাবিলা করা সম্ভব। বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন, নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম, পর্যাপ্ত ঘুম, মেডিটেশন এবং মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য পেশাদার সহায়তা নেওয়া এসব সমস্যা সমাধানে কার্যকর হতে পারে।

সূত্র: আমেরিকান সাইকোলজিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন