শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ | ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আমি নিশ্চিত মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আরও আসছে: রেজা কিবরিয়া

শুধু র‌্যাবের বর্তমান ও সাবেক সাত কর্মকর্তার উপরই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা নয়, আরও নিষেধাজ্ঞা আসার বিষয়ে তিনি নিশ্চিত বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া।

এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এ নিষেধাজ্ঞাই শেষ না। সামনে আরও নিষেধাজ্ঞা আসছে, সেই ব্যাপারে নিশ্চিত জানি। এতে শুধু সরকার নয়, দেশও বিপদে পড়ছে। এ সমস্যা থেকে উত্তরণে সব বিরোধী রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করা উচিত।’

শনিবার (২৯ জানুয়ারি) সকালে বিজয়নগর গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন কমিশন আইন ও চলমান পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। এসময় পাশে ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর।

আপনি কীভাবে নিশ্চিত হলেন আরও নিষেধাজ্ঞা আসছে? তাহলে কি আপনার সঙ্গে তাদের কোনো যোগসূত্র আছে- ঢাকাপ্রকাশের এমন প্রশ্নের জবাবে ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘বিভিন্ন জায়গার খুব রিলায়অ্যাবল (বিশ্বাসযোগ্য) সোর্স থেকে আমি জানতে পেরেছি। আমি আমেরকিায় কয়েকদিন ছিলাম। আমেরিকার ট্রেজারি ডিপার্টমেন্টের অনেক কর্মচারী আইএমএফ এ কাজ করতেন। নামগুলো জানি না।’

তিনি বলেন, ‘অপরাধীরা জানে তারা যেটা করেছে তাতে তারা এখন চিন্তিত, কার উপর কখন আসছে। তবে আমি নিশ্চিত এসব ফাইল আসছে। আমি নিশ্চিত যে এটা আসবে। এগুলোর ডসিয়ারগুলি তৈরি হচ্ছে। আপনারা বড় বড় ফাইল পাবেন। এটা থেকে কেউ রেহাই পাবে না।’

ড. কিবরিয়া বলেন, ‘একটা বিষয় মনে রাখবেন আমেরিকা খুব কার্যকরী ডকুমেন্ট ছাড়া এ ধরনের পদক্ষেপ নেয় না। তারা নিশ্চিত হয়েই এগুলো করে। তারা জানে এগুলো নিয়ে চ্যালেঞ্জ আসতে পারে সেটা ভেবেচিন্তেই করে। বরং খুনিরা- যারা মানুষ গুম করেছে তারা জানে চ্যালেঞ্জ করতে গেলে এমন জিনিস বের হবে তাতে তারা আর মুখ দেখাতে পারবে না।’

এসব নিষেধাজ্ঞার কারণে শুধু আওয়ামী লীগ নয়, পুরো দেশ বিপদে পড়বে উল্লেখ করে গণঅধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া বলেন, এটা একটা জাতীয় সমস্যা, শুধু আওয়ামী লীগের সমস্যা নয়। আওয়ামী লীগের শাসনের অবসান ঘটবে এটাও সরকার ইশারা-ইঙ্গিতে বুঝেছে এবং এ সরকারের জন্য এতদিন যারা কাজ করেছে, মানুষকে গুম-খুন করেছে তারা এখন দুশ্চিন্তায় আছে। 

তিনি বলেন, সরকার দেশের মানুষকে বুঝতে দিতে চায় না নিজের দোষে-অন্যায়ে তারা কত বড় বিপদে পড়েছে। কত বড় দুশ্চিন্তায় আছে। দেশকে বিপদে ফেলে দিয়েছে। আমাদের সামরিক বাহিনীকে বিপদে ফেলে দিয়েছে। পুলিশ বাহিনীকে বিপদে ফেলেছে। আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে এটা তারা এখন বুঝতে পারছে। শুধু নিজেরা ডুববে না, দেশকে ডুবিয়ে এ স্বৈরাচারী সরকার ক্ষমতাচ্যুত হবে। এ জিনিসটা সাধারণ মানুষ বুঝে গেছে, ব্যবসায়ীরাও বুঝে গেছে।

নিষেধাজ্ঞার কারণে সৃষ্ট সংকট মোকাবেলায় সরকারের প্রতি কোনো পরামর্শ আছে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে রেজা কিবরিয়া বলেন, আমার মনে হয় ফ্রি পরামর্শ কেউ পছন্দ করেন না। তারপরও আমরা ও বিরোধী দলের সবাই পরামর্শ দিতে রাজি আছি কারণ এটা শুধু সরকার নয় দেশের বিপদ। আওয়ামী লীগের বিপদে আই এম নট বদার কিন্তু দেশের বিপদে আমার একটা ইন্টারেস্ট আছে। আমাদের সামরিক বাহিনীর উপরে কোনো একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়ুক আমরা এটা চাই না। এটা দেশের জন্য ক্ষতিকর, আমাদের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। তারা মোটামুটি ভালো টাকা ইনকাম করে বিদেশে খুব ভালো সুনাম অর্জন করেছে। আমরা সব সময় প্রস্তুত তারা (সরকার) ডাকুক একটা মিটিং। কিন্তু আমি নিজে গিয়ে তাদের উপদেশ দেওয়ার পক্ষে না। কারণ তারা এটা ভালোভাবে নেবে না। কিন্তু মূল বিষয় হচ্ছে এটা থেকে উত্তরণ হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম।

তিনি বলেন, যাদের নামে এ নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে এবং ভবিষ্যতে যাদের নামে জারি হবে তাদের খুবই ভারি ভারি ডসিয়ার তৈরি হয়েছে। দুর্নীতি, শারীরিক নির্যাতন ও মানসিক নির্যাতনের বড় বড় ডসিয়ার আছে সবার উপরে। ডসিয়ারগুলি আরো কয়েক দিনের মধ্যে সম্পন্ন হবে। তারা ডসিয়ার সম্পন্ন করে কাজটা করে এ কারণে যে, যাদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করে তাদের বিরুদ্ধেও যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ নিয়েই করে। কারো কথা শুনে কিংবা কোনো বিরোধী দলের কথা শুনে কারো নামে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে দিল এমনটা ভাবার কোনো কারণ নেই। খুব হেভি ডকুমেন্টেশন নিয়ে এ কাজগুলো করা হয়। যদি এ নিষেধাজ্ঞা কেউ চ্যালেঞ্জ করতে চায় তাহলে এমন কিছু বেরিয়ে আসবে যেটার কারণে তাকে বা তাদের বাংলাদেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে হবে। এটা চ্যালেঞ্জ করার মতো তাদের মানসিকতা নেই, তারা শুধু বলতে পারে এগুলো মিথ্যা। কিন্তু কোর্টে এগুলো চ্যালেঞ্জ করার মতো কোনো অবস্থান তাদের নেই, নৈতিক কোনো শক্তি নেই।

এসময় নুরুলহক নুর বলেন, সরকারের উচিত ছিল যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ বা যে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অভিযোগ তাদেরকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া। কিন্ত সরকার আমেরিকার মতো রাষ্ট্র তাদের সাথে মশকরা করছে। আমেরিকা যাদের নিষেজ্ঞা দিলো সরকার তাদের প্রমশন দিয়েছে। কিছুদিন আগে বিপিএম পিপিএম যে পদক দেওয়া হয়েছে সেখানে নিষেধাজ্ঞার আওতায় আসা একজন ব্যক্তিকে কিন্তু পুরস্কৃতি করেছে। তার মানে সরকার এটা উত্তরণের জন্য যেটা সেটা না করে উল্টো তাদের চ্যালেঞ্জ করেছে। তারা (আমেরিকা) কিন্তু সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে।

তিনি বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তিকে দায়িত্ব থেকে সরাদে হবে, তদন্ত করতে হবে। আমেরিকাসহ আরও যে ১২টি সংগঠন জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে র‌্যাবকে না নিতে চিঠি লিখেছে সরকারের উচিত তাদের কাছে তথ্য প্রমাণগুলো উপস্থাপন করা।  

 

এসএম/এসএন

 

Header Ad

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি

ছবি: সংগৃহীত

তৃতীয় বিভাগ ক্রিকেটে আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটারসহ মোট ৯ জনকে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড। নিয়ম অমান্য করায় এই ক্রিকেটারদের প্রত্যেককে ১ বছরের নিষেধাজ্ঞা এবং ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা করেছে বিসিবি।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদের পক্ষে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আচরণ বিধি লঙ্ঘনের দায়ে ৮ ক্রিকেটার ও এক ক্লাব কর্তাকে ১ বছরের জন্য নিষিদ্ধ এবং সবাইকে কমপক্ষে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা গুনতে হবে।

এতে আরও বলা হয়েছে, ঘরোয়া ক্রিকেটের কোনো পর্যায়েই শৃঙ্খলাভঙ্গের কোনো ধরনের ঘটনায় নমনীয় হবে না বিসিবি। তাই এটিকে ক্রিকেটার ও কর্মকর্তাদের প্রতি বার্তা হিসেবে নেওয়া যায় যে, আচরণবিধি ভঙ্গের ঘটনায় বোর্ড কঠোর পদক্ষেপ নেবে।

ওই ৮ ক্রিকেটার হলেন, তেজগাঁও একাডেমির ইয়াসিন আরাফাত, রিফাত আল ইমন (অনিক), তাসিন আহমেদ রনবি, রাব্বি হাসান, পারভেজ আহমেদ জয়। স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের রানা খান, সাইফুল ইসলাম শাওন ও মোহাম্মদ হৃদয়। আর তেজগাঁও ক্লাবের কর্মকর্তা রবিন।

জানা গেছে, গত সোমবার পিকেএসফ ১ নম্বর মাঠে হওয়া সুপার লিগের ম্যাচে তেজগাঁও ক্রিকেট একাডেমি ও স্যাফায়ার স্পোর্টিং ক্লাবের ক্রিকেটাররা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের টেকনিক্যাল কমিটি ঘটনার প্রমাণ সাপেক্ষে তাদের শাস্তি দেয়।

Header Ad

উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী

বক্তব্য রাখছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনগণের দুর্ভোগের মধ্যে উপদেষ্টাদের অযাচিত কার্যকলাপ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে সতর্ক করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে নয়াপল্টনে শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন।

রিজভী বলেন, জনগণের দুর্ভোগ আগের মতোই রয়ে গেছে। অন্তর্বর্তী সরকার নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না। উপদেষ্টারা চাকরিজীবীর মতো কাজ করছেন। তাদের কাজে বিপ্লবের গতিশীলতা নেই।

তিনি বলেন, বিদেশে বসে শেখ হাসিনা গুজব ছড়িয়ে দুর্বৃত্তদের উসকানি দিচ্ছে। ক্ষমতা নিশ্চিত করার জন্যই গত ১৫ বছর পুলিশ দিয়ে হত্যা ও নির্যাতন চালানো হয়েছে।

বিএনপির এই নেতা অভিযোগ করেন, কারাগারের সালমান এফ রহমান বহাল তবিয়তে রয়েছেন। সেখানে সে খুব তৎপরতা চালাচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এখনও বঞ্চিত হচ্ছে। আন্দোলনে ছিল এমন পরিচয়ে কিছু মানুষ সব পদ দখল করে নিচ্ছে।

এ সময় আন্দোলনে হতাহতদের মাসিক ভাতা ও ভরণপোষণের দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে বলেও জানান বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব।

Header Ad

ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ

ছবি: সংগৃহীত

ভূমি এবং বেসামরিক বিমান, পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা এ এফ এম হাসান আরিফ জানিয়েছেন, ভারত বাংলাদেশিদের জন্য কবে থেকে ভিসা উন্মুক্ত করে দিবে, তা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার, এটা নিয়ে সরকারের কোনো বক্তব্য দেয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) গাজীপুরের কালিয়াকৈরের সফিপুর নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন তিনি।

হাসান আরিফ বলেন, দেশের পর্যটন বিকাশে তার মন্ত্রণালয় বিশদ পরিকল্পনা নিয়েছে। এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য পরবর্তীতে সাংবাদিকদের জানানো হবে।

এ সময় তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের দানকৃত জমিতে গড়ে তোলা হবে হাসপাতালসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। সমাজে অবস্থার কারণে বিভিন্নভাবে রোহিঙ্গাদের দেশ থেকে বিতাড়িত করেছে। ওয়ামী তাদের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমরা পিছিয়ে আছি। তবে শিক্ষার পাশাপাশি যুব সমাজকে এগিয়ে নিতে ওয়ামি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। অন্যতম মুসলিম দেশ হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সৌদি আরবের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি উপস্থিত সৌদি রাষ্ট্রদূতের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন, সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান,ওয়ামী সচিবালয়ের অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি জেনারেল প্রফেসর ড. আব্দুল হামিদ ইউসুফ আল মাজরু, ওয়ামী কার্যালয়ের বৈদেশিক অফিস ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ডিরেক্টর সাআ’দ আব্দুল্লাহ বিন জাবর ও ত্রাণ বিভাগের কর্মকর্তা আব্দুল মালেক আল আমের প্রমুখ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গাজীপুর জেলা প্রশাসক নাফিসা আরেফিন, জেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার আহামেদ, উপজেলা সহকারী ভূমি কমিশনার দিল আফরোজ।

এর আগে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের পর ভ্রাতৃপ্রতিম বাংলাদেশ ও সৌদি আরবের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্স ভবনে রয়েছে দ্বিতল বিশিষ্ট সুপরিসর মসজিদ, ১০০ জন এতিম শিশুর জন্য উন্নত মানসম্পন্ন আবাসন ব্যবস্থা, ১টি ক্যাডেট মাদ্রাসা, ১টি নুরানী ও হিফজ মাদরাসা, ১টি লাইব্রেরি হল, ১টি হলরুম ও কনফারেন্স রুম, তরুণ শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল লার্নিং জন্য একটি আইটি প্রশিক্ষণ সেন্টার ও ডাইনিং হল। এ ছাড়াও কমপ্লেক্স এর অবশিষ্ট পরিকল্পনার মধ্যে একটি হাসপাতাল, স্কুল, ভোকেশনাল সেন্টার, প্রশিক্ষণার্থীদের জন্য ডরমিটরি ও প্লে গ্রাউন্ড নির্মাণের বিষয় তিনি উল্লেখ করেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

৮ ক্রিকেটারসহ ৯ জনকে নিষিদ্ধ করলো বিসিবি
উপদেষ্টাদের যাচ্ছেতাই কর্মকাণ্ড মেনে নেওয়া হবে না: রিজভী
ভিসা কবে উন্মুক্ত করবে সেটা ভারতের নিজস্ব ব্যাপার: হাসান আরিফ
জুরাইন রেলক্রসিং ছাড়লেন রিকশাচালকরা, ৪ ঘণ্টা পর ট্রেন চলাচল শুরু
পাঁচ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
সাফজয়ী নারী ফুটবলার আইরিনকে নওগাঁয় সংবর্ধনা
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান
বেনাপোলে সীমান্ত থেকে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিল উদ্ধার
পুলিশ-অটোরিকশা চালক সংঘর্ষ, ঢাকা-পদ্মা সেতু ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভারতীয় সাবমেরিনের সঙ্গে মাছ ধরা নৌকার সংঘর্ষ, নিখোঁজ ২
সংসার ভাঙার দুদিন পরই সুখবর দিলেন এ আর রহমান
ঢাকায় পৌঁছেছেন বাইডেনের বিশেষ প্রতিনিধি
আ.লীগকে নির্বাচনের সুযোগ দেওয়ার বিষয়ে যা বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ