রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জিএম কাদেরকে খোঁচা

আমি হলে হিজড়ার সাথে ইলেকশন করতাম না : রাঙ্গা

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় পার্টির বহিষ্কৃত সাবেক মহাসচিব ও রংপুর-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী মসিউর রহমান রাঙ্গা বলেছেন, ‘আল্লাহর মাইর দেখছেন? আমার অ্যাটেতো (এখানে) ৮-৯টা লোক আছি, ভোট কইরবার লাগছি (নির্বাচন করছি)। আর রংপুরোত বোলে (রংপুর-৩ আসন) একনা না দুকনা (এক-দুইজন) মানুষ করতেছে, তাও আমাদের মতন মানুষ নোয়ায়। আমি যদি এই রকম একটা সিটে ইলেকশন করতাম, খোদার কসম আমি ইলেকশন করতাম না। ফেলে দিয়ে চলে যাইতাম। মুই না করো উয়ার (তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থী) সাথে ইলেকশন। মুই মানুষের সাথে কইরবার চাও (নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা)।’ এসময় তার কর্মী-সমর্থকরা উচ্চস্বরে হিজড়া-হিজড়া বলে জানান দেন।'

শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় রংপুর সিটি কর্পোরেশনের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের চওড়ারহাট এলাকায় নির্বাচনী পথসভায় রংপুর-৩ আসনে তৃতীয় লিঙ্গের স্বতন্ত্র প্রার্থীর সঙ্গে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়ে এই আপত্তিকর মন্তব্য করে এসব কথা বলেন তিনি।

মসিউর রহমান রাঙ্গা রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া ও সিটির ১ থেকে ৮ নং ওয়ার্ড) আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য। জাতীয় পার্টি তার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার না করায় তিনি এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।

পথসভায় জাপা চেয়ারম্যান ও তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীকে ইঙ্গিত করে রাঙ্গা বলেন, ‌‌‘আল্লাহ তাদের (তৃতীয় লিঙ্গের জনগোষ্ঠী) সৃষ্টি করছে। সৃষ্টিকর্তার দোষ ধরিনা। তার কি খেলা আছে, আল্লাহ্ জানে। আমি তো জানি না। কিন্তু আমাদের তো একটা মানসম্মান আছে। মুই (আমি) যদি এলা (এখানে) তোমারগুল্যার মতন (আপনাদের মতো) দশটা মানুষের সাথে না বসিয়া ওইরকম মানুষের সাথে (তৃতীয় লিঙ্গের) বসনু হয়, তাইলে (তাহলে) কেমন হইল হয় (হতো)।'

এর আগে পার্টি থেকে নিজের বহিষ্কারের বিষয়টি তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমার কি দোষ? জাতীয় পার্টির দুইবারের মহাসচিব ছিলাম। কোনো কথাবার্তা নাই মোক (আমাকে) বিদায় (বহিষ্কার) করি দিলে, এটা কি বাপের চাকরি নাকি? নিজের পাইস্যা (টাকা) দিয়্যা (দিয়ে) দল করছি, কাদের সাহেব কি করছে? মসিউর রহমান রাঙ্গা ও এরশাদ সাহেবকে সবাই চিনতো। কোনদিন কাদের সাহেবের কথা কেউ শুনেন নাই। কোন কথাবার্তা নাই মোক (আমাকে) দল বিদায় করি দিলে।’

এসময় তিনি বলেন, আমি পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি, ইচ্ছে করলেই ট্রাক দিয়ে উনার (জিএম কাদেরের) ঢাকার অফিস হোক আর রংপুরের অফিস হোক উড়িয়ে দিতে পারতাম। কিন্তু আমি তা করিনি। কারণ ছ্যাপ ফেলবার (থুথু ফেলার) আগে দেইখপার (দেখা) লাগে ছ্যাপটা কোথায় ফেলছি। কারণ উপরে থুথু ফেললে গায়েই পড়ে। ওই লোকের বিরুদ্ধে কিছু কইলেও পড়ে।’

এসময় পথসভায় তার পক্ষের কর্মী-সমর্থকরা ছাড়াও বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষজন উপস্থিত ছিলেন।

এদিকে মসিউর রহমান রাঙ্গার এ ধরনের বক্তব্য নির্বাচনী আচরণিবিধি লঙ্ঘনের মতো অপরাধ বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয় সচেতন ভোটাররা। সব প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে এ ধরনের উসকানিমূলক ও মানহানিকর বক্তব্য না দেওয়ার জন্য আহ্বান জানান তারা।

প্রসঙ্গত, রংপুর-১ (গঙ্গাচড়া ও সিটি কর্পোরেশনের আংশিক) আসনটি জাতীয় পার্টির জন্য আওয়ামী লীগ ছেড়ে দেওয়ায় প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নিয়েছেন নৌকার প্রার্থী অ্যাডভোকেট রেজাউল করিম রাজু। তবে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন দলটির আরেক নেতা ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান বাবলু (কেটলি প্রতীক)। অন্যদিকে জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও সাবেক সংসদ সদস্য হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফের সঙ্গে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন পার্টির বহিষ্কৃত সাবেক মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা (ট্রাক)। এর ফলে আসনটিতে ত্রিমুখী লড়াইয়ে সম্ভাবনা দেখছেন সাধারণ ভোটাররা।

এই আসনে ভোটার ৩ লাখ ৩২ হাজার ৪৬ জন। বর্তমান সংসদ সদস্য ও সাবেক এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী মসিউর রহমান রাঙ্গা ২০০১ সালে নির্বাচিত হয়েছিলেন এ আসন থেকে। ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী হন। সর্বশেষ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি নির্বাচিত হন। এ আসন থেকে ২০০৮ সালে এরশাদের ভাতিজা হোসেন মকবুল শাহরিয়ার আসিফ জাতীয় পার্টি থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। এখানে আওয়ামী লীগের মনোনয়নবঞ্চিত স্বতন্ত্র প্রার্থী আসাদুজ্জামান বাবলুসহ ৯ জন প্রার্থী নির্বাচনে লড়বেন।

Header Ad
Header Ad

আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস

ছেলে আব্রামের সঙ্গে অপু বিশ্বাস, শাকিব খান এবং বুবলী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বুবলীর নাম উল্লেখ না করেই মন্তব্য করেছেন, যা নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। তিনি বলেন, আমার সন্তান (আব্রাম খান জয়) না থাকলে যাদের নিয়ে প্রসঙ্গ তৈরি হয়, তাদের আমি যোগ্য বলেই মনে করতাম না। কারণ যোগ্যতা একদিনে সৃষ্টি হয় না। আমি অপু বিশ্বাস, আমি একজন সুপারস্টার। এই ইন্ডাস্ট্রিতে আমার ১৭ বছর চলছে। তাই তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না।

২০১৭ সালে হঠাৎ একটি বেসরকারি টেলিভিশনের অনুষ্ঠানে পুত্র জয়কে সঙ্গে নিয়ে হাজির হন অপু। সেদিন তিনি প্রকাশ করেন, জয়ের বাবা চিত্রনায়ক শাকিব খান। অপু জানান, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে তাদের বিয়ে হয়েছিল। তবে ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে তাদের দাম্পত্য জীবনের সমাপ্তি ঘটে।

এ ঘটনার পর থেকে শাকিব ও অপু দু’জনেই আলাদা পথে এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছেন। তবে এখনও প্রায়ই অপুকে টেলিভিশন অনুষ্ঠানে সেই সম্পর্ক ও সন্তান নিয়ে প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়।

সম্প্রতি তেমনই এক অনুষ্ঠানে অপু জানালেন, আমার সেই ঘটনার পর অনেকেই মনে করেছেন, এভাবে সন্তান নিয়ে টেলিভিশনে না আসলেও পারতাম বা এটা আমার ভুল ছিল। পুরো বিষয়টি পারিবারিকভাবে সমাধান করতে পারতাম।

এরপর এই নায়িকা বললেন, পারিবারিকভাবে আমরা সমাধানের চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু প্রতিবার মনে হচ্ছিল, কেউ পেছন থেকে টেনে ধরছে। যে কারণে বাধনটা ছিঁড়ে গেছে।

অপু বিশ্বাসের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নায়িকা শবনম বুবলীকে বিয়ে করেন শাকিব খান। সেই সংসারেও নায়কের একটি পুত্র সন্তান জন্ম নেয়।

শাকিবকে ঘিরে অপু-বুবলী একাধিকবার বিবাদে জড়িয়েছেন। দু’জন দু’জনকে ইঙ্গিত করে প্রকাশ্যে কিংবা পরোক্ষভাবেই নানা মন্তব্য করেছেন। যে কারণে দুই নায়িকাকে নিয়েও একাধিকবার বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।

উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ১৮ এপ্রিল গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। ২০১৭ সালের ১০ এপ্রিল এই দম্পতির বিয়ের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসে। ওই দিন পুত্র জয়কে নিয়ে একটি বেসরকারি টেলিভিশনে লাইভে আসেন অপু। ২০১৮ সালের ১২ মার্চ বিবাহবিচ্ছেদের মাধ্যমে দাম্পত্য জীবনের ইতি টানেন এই তারকা জুটি।

এরপর ২০১৮ সালের ২০ জুলাই শবনম বুবলীকে গোপনে বিয়ে করেন শাকিব খান। ২০২০ সালের ২১ মার্চ জন্ম হয় তাদের সন্তান শেহজাদ খান বীরের। এরপর শাকিবের এ সংসারও ভেঙে যায়।

Header Ad
Header Ad

কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের

কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান’, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি আওয়ামী লীগের সাবেক ধর্মবিষয়ক উপকমিটির সদস্য সুশান্ত দাস গুপ্তের ব্যক্তিগত পেজ থেকে একটি আট সেকেন্ডের ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। ভিডিওতে দেখা যায়, এক যুবক পবিত্র কাবাঘরে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দিচ্ছেন। যা নিয়ে সকল মহলে তোলপাড় শুরু হয়। প্রশ্ন উঠে কে এই যুবক।

পরবর্তীতে জানা যায়, ওই যুবকের নাম হারুনুর রশিদ। তার বাড়ি চট্টগ্রামের লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের ঠাকুরদিঘী এলাকায়। হারুনুর রশিদ টোকাই হারুন নামেও পরিচিত। স্থানীয়রা ধারণা করছেন, হাইকোর্ট কর্তৃক ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা সংক্রান্ত রায় স্থগিত হওয়ার পর এ ঘটনা ঘটেছে।

হারুনের বয়স প্রায় ৩৫ বছর। জানা যায়, ২০০৮ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তিনি নিজেকে ছাত্রলীগ নেতা হিসেবে পরিচয় দিতেন, যদিও তার কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার প্রমাণ নেই। ঠাকুরদিঘী বাজার এলাকায় তিনি কিশোর গ্যাং গঠন করেন এবং বাগান দখল, অবৈধ বালি ও মাটি ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন। তার বাহিনী নিয়ে হামলা, সংঘর্ষ এবং এলাকায় দোকান ও প্রতিষ্ঠান থেকে চাঁদা আদায়ের অভিযোগও রয়েছে।

আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে হারুনের সক্রিয় ভূমিকা ছিল। এসব কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ হয়ে এলাকাবাসী তাকে নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করতেন। একপর্যায়ে তিনি সৌদি আরবে চলে যান এবং সেখানেও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন।

হারুনের ফেসবুক প্রোফাইলে সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনের সাবেক এমপি আবু রেজা মোহাম্মদ নেজাম উদ্দিন নদভীসহ আওয়ামী লীগের একাধিক নেতার সাথে তার ছবিও দেখা গেছে।

এদিকে সম্প্রতি হারুনের ‘জয় বাংলা’ স্লোগানের ভিডিও প্রকাশিত হওয়ার পর সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় এ নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে। স্থানীয়রা তার পাসপোর্ট বাতিল করে দেশে ফিরিয়ে এনে শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। তারা মনে করেন, চাঁদাবাজি ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জন্য হারুনের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া উচিত।

Header Ad
Header Ad

গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

শহীদুল্যাহেল কবীর ফারুক। ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রভাষক শহীদুল্যাহেল কবীর ফারুককে (৫০) গ্রেফতার করেছে সদর থানা পুলিশ। রবিবার (২২ ডিসেম্বর) ভোররাতে জেলা শহরের পলাশপাড়া এলাকার ভাড়া বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতার শহীদুল্যাহেল কবীর ফারুক সাদুল্লাপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও ঢোলভাঙ্গা স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী অধ্যাপক। তিনি সাদুল্লাপুর উপজেলার খোর্দ্দকোমরপুর ইউনিয়নের তালুক হরিদাস গ্রামের মোশাররফ হোসেন নওশার ছেলে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহিনুর ইসলাম তালুকদার জানান, গত ২৬ আগস্ট জেলা বিএনপি ও যুবদলের অফিসে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় জড়িত শহীদুল্যাহেল কবীর ফারুক। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে শহরের ভাড়া বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

ওসি আরও জানান, গ্রেফতারের পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। সদর থানায় দায়ের হওয়া বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে ফারুককে আদালতে হাজির করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আব্রাম না থাকলে তাকে আমার যোগ্য বলেই মনে করতাম না: অপু বিশ্বাস
কাবাঘরে ‌‘জয় বাংলা’ স্লোগান, পরিচয় জানা গেল সেই যুবকের
গাইবান্ধায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ডিসেম্বরেই বিশ্বব্যাংক ও এডিবির ১১০০ মিলিয়ন ডলার পাবে বাংলাদেশ
বঙ্গোপসাগর বড় বড় শক্তির নজরে পড়েছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর নাম পরিবর্তন হয়ে যা হলো
ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা