রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আওয়ামী লীগের লবিস্ট নিয়োগের তথ্য দিলেন রুমিন ফারহানা

বিএনপির সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা বলেছেন, সম্প্রতি সময়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা বাংলাদেশের বিভৎস মানবাধিকার পরিস্থিতিকে নতুন করে দেশের অভ্যন্তরে এবং আন্তর্জাতিক মহলের সামনে নিয়ে এসেছে। সম্প্রতি র‌্যাবের বর্তমান এবং সাবেক ৭ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। এই দফায় বাংলাদেশের সঙ্গে চীন, উত্তর কোরিয়া এবং মিয়ানমারের বিরুদ্ধেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। যদিও গণতন্ত্র মানবাধিকার মত প্রকাশের স্বাধীনতার বিষয়গুলোতে সরকার বাংলাদেশকে উত্তর কোরিয়া কিংবা মিয়ানমারের কাতারে নিয়ে গেছে আরো আগে।

রবিবার (২৩ জানুয়ারি) স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংসদ অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের উপর আনিত ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন।

রুমিন ফারহানা বলেন, পরিস্থিতি দেখে এটা স্পষ্ট। নিষেধাজ্ঞা এখানেই শেষ হচ্ছে না। অ্যামিনেষ্টি ইন্টারন্যাশনাল, হিউম্যান রাইটস ওয়াচসহ বিশ্বের সনামধন্য ১২টি মানবাধিকার সংস্থা র‌্যাবের সদস্যদের জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে পদায়নের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিতে জাতিসংঘে জোর দাবি জানিয়েছে এবং জাতিসংঘ বিষয়টি বিবেচনায় নিয়েছে।

বিএনপি দলীয় এই সংসদ সদস্য বলেন, জনগণের করের টাকায় চলা একটি রাষ্ট্রীয় বাহিনীকে দলীয় ক্যাডারের মতো ব্যবহার করে এবং তাতে কর্মরত বহু নিরাপরাধ মানুষ এবং তাদের পরিবারের জীবনে সংকট তৈরি করেছে এই সরকার। মানবাধিকার সংস্থাগুলো, নাগরিক সমাজ, রাজনৈতিক দলগুলো বছরের পর বছর ধরে রাষ্ট্রীয় বাহিনীর বিচার বহির্ভূত হত্যা, গুম, গায়েবী মামলা ইত্যাদি বার বার বলেছে। তাতে কিছু আসে যায়নি সরকারের। পররাষ্ট্র মন্ত্রীসহ আর সব মন্ত্রীরা প্রথমে খুব কড়া ভাষায় আমেরিকাকে আক্রমণ করলেও তাদের গলার স্বর এখন যথেষ্ট নিচু। এখন নিজেদের দুর্বলতা নিয়ে আলোচনা করছে। প্রয়োজনে লবিস্ট ল ফার্ম নিয়োগের কথা বলছে।

তিনি আরো বলেন, লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ নতুন কোনো বিষয় না। জনগণের করের কোটি কোটি টাকা খরচ করে দীর্ঘদিন ধরে লবিস্ট ফার্ম পুষছে এই সরকার। এমন একটি ফার্মে গত বছর সরকার ত্রৈমাসিক ৮০ হাজার ডলার করে দিয়েছে। বছরে তার পরিমাণ দাঁড়ায় ৩ লাখ ২০ হাজার ডলার বা আনুমানিক ২ কোটির উপরে। সেপ্টেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের ফিডল্যান্ডের গ্রুপের সঙ্গে ৪০ হাজার ডলারে এক মাসের জন্য একটি চুক্তি করেন ওয়াশিংটনে নিয়োজিত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত শহিদুল ইসলাম। এ ছাড়া কোনওয়াদো কনসালটিংয়ের সঙ্গে বাংলাদেশে বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজে ইনস্টিটিউটের (বিইআই) মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার এক মাসের জন্য আর একটি চুক্তি করে। অগ্রীম দেওয়ার শর্তে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়। তাতে স্বাক্ষর করেন প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি বিনিয়োগ বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান।

তিনি বলেন, বাংলাদেশকে মার্কিন লবিস্ট নিয়োগ শিখিয়েছে আওয়ামী লীগ। এদেশের রাজনীতিতে লবিস্ট সংস্কৃতি শুরু হয়েছে আওয়ামী লীগের মাধ্যমে। দেশের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো ২০০৫, ২০০৬ এবং ২০০৭ সালে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ অ্যালগেস্ট অ্যাল পাই নামে লবিস্ট প্রতিষ্ঠানকে সাড়ে ১২ লাখ ডলার দিয়েছে। কোনো সংকটে পড়লেই সরকার সেটাকে ধামাচাপা দেওয়ার জন্য নতুন ইস্যু বানিয়ে সেটা ধামাচাপা দেওয়ার চেস্টা করে। এবার নিষেধাজ্ঞার পরেই বিএনপি লবিং করেছে, টাকা পাচার করেছে ইত্যাদি তথ্য দেওয়া হচ্ছে।

রুমিন ফারহান বলেন, তর্কের খাতিরে যদি বিএনপির লবিংয়ের সত্যতা স্বীকারও করে নেই। তবুও মনে রাখতে লবিস্ট ফার্ম বা ল ফার্ম নিয়োগ কোনো বেআইনি বিষয় না। সরকার দলীয় নেতাদের কথা শুনে মনে হয় লবিং গ্রুপটি আমাদের দেশীয় তদবিরের মতো। কোনো প্রভাবশালীকে টাকা ধরিয়ে দিয়ে যেকোনো বেআইনি কাজ করে ফেলা যায়। আমেরিকার লবিস্ট ফার্মের কাজ হচ্ছে সরবরাহকৃত তথ্য (সত্য তথ্য) ব্যবহার করে ক্ষমতার জায়গায় প্রভাব তৈরি করা। মিথ্যা তথ্য দিয়ে লবিং করলে যেকোনো ফল পাওয়া যায় না তার প্রমাণ হচ্ছে সাম্প্রতিক এই নিষেধাজ্ঞা। আওয়ামী লীগ তো লবিস্ট ফার্ম নিয়োগ করেছিল কিন্তু সেটি আওয়ামী লীগকে নিষেধাজ্ঞার হাত থেকে রক্ষা করতে পারে নাই।

তিনি বলেন, নিষেধাজ্ঞার পর এখন আর র‌্যাব গভীর রাতে সন্ত্রাসীদের নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারে যাচ্ছে না। কিংবা গোপন সংবাদ পেয়ে কোনো সন্ত্রাসীকে ধরতে গিয়ে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা সন্ত্রাসীরা পুলিশ বা র‌্যাবকে লক্ষ্য করে গুলিও ছুড়ছে না। তারপর পালানার সময় মারা যাচ্ছে না কোনো নির্দিষ্ট মানুষ। ঠিক যেন সন্ত্রাসীরা সাধু হয়ে গেছে। র‌্যাবকে গুলি করা বন্ধ করেছিল মেজর সিনহা রাশেদ হত্যার পর পর।

রুমিন ফারহান বলেন, মার্কিন চাপে নানা দিকে তোরজোর শুরু করেছে সরকার। এখানেও সঠিক পথে না গিয়ে উল্টো পথে হাটছে তারা। গুম হওয়া বেশ কিছু মানুষের ব্যাপারে যেহেতু মানুষ তথ্য চেয়েছে তাই সরকার ব্যাপারটি সমাধান করতে চাইছে। গুম হওয়া মানুষদের পরিবারের উপর নতুন করে নিপীরণ। তাদের পরিবারের সদস্য বা স্বজনকে তুলে নিয়ে গিয়ে লিখিত বিবৃতি দিতে বাধ্য করছে পুলিশ।

এ ছাড়াও নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে বিএনপির এই সাংসদ বলেন, নির্বাচন কমিশনে যদি পাঁচজন ফেরেশতাও নিয়োগ করা হয় তারপরও কিছু যায় আসে-না, যদি না নির্বাচনকালীন সরকারটি নির্দলীয় এবং নিরপেক্ষ হয়। খুব সঠিকভাবে ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ বুঝতে পেরেছিল বলে তারা নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে কোনো আন্দোলন করে নাই। আন্দোলন করেছে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার যাতে বহাল করা হয়। আজেকে পাশার দান উল্টে গেছে এবং আওয়ামী লীগ যখন ভোট ছাড়া ক্ষমতায় আছে দীর্ঘ ১৩ বছর একাধিকক্রমে। তখন তারা অবলীলায় বলতে পারে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠ হবে। সেই নির্বাচন কেমন হয় সেটা ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে দেখেছি। রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় নির্বাচন ব্যবস্থা ধ্বংস, বিচারবর্হিভূত হত্যা, গুম, খুন, হেফাজতে মৃত্যু, বিরোধী মত বিচার দমন বিরাজনীতিকরণ বিভাগের স্বাধীনতা নষ্ট করা। বিভৎস দুর্নীতি সব কিছুর ফল দেখে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের মেরেলিয়াম চ্যালেঞ্জ করপোরেশনের প্রকাশিত রিপোর্টে। এ ছাড়াও গণতন্ত্রের সূচক প্রকাশকারী ইকোনিমক ইনটেলিজেন্সসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংস্থার রিপোর্টে দেখা গেছে বাস্তব চিত্র। এসব থেকে বোঝা গেছে সরকারের বিদায় ঘণ্টা বেজে গেছে। সরকারের পতন সময়ের ব্যাপার মাত্র।

এসএম/এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু