রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ইংল্যান্ড-জার্মানিতেও এত স্বচ্ছভাবে ইসি নিয়োগ হয় না: আইনমন্ত্রী

প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের আইন নিয়ে বিএনপি নেতারা না বুঝে কথা বলছেন বলে মন্তব্য করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

স্পিকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আসলে কোথায় ধাক্কা লেগেছে জানেন? এভাবে যদি নির্বাচন কমিশন গঠন হয়, আর সেই নির্বাচন কমিশন গঠন করার পর উনারা (বিএনপি) আর ভোট চুরি করতে পারবেন না। এতেই উনাদের গাত্রদাহ হয়ে গেছে।’

তিনি বলেন, ‘নিউজল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, নেপাল, ভুটান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, দক্ষিণ আফ্রিকা, জার্মানি, ইংল্যান্ড প্রত্যেকটা রাষ্ট্রে এরকম স্বচ্ছভাবে নির্বাচন কমিশন নিয়োগের ব্যাপার নেই। জার্মানিতে অন্তবর্তী সরকার নিয়োগ দেয়, অস্ট্রেলিয়ায় গভর্নর জেনারেল নিয়োগ দেয়, নিউজিল্যান্ডেও তাই করে। সংসদীয় গণতন্ত্র যেখানে চলে সেখানে যেভাবে নির্বাচন কমিশন নির্বাচিত হন বা নির্বাচন কমিশনার মনোনিত হয় সেভাবে করার জন্য এ আইন করেছি।’

রোববার (২৩ জানুয়ারি) সংসদ অধিবেশনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন-২০২২ উত্থাপনকালে বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য বিরোধিতা করে দেওয়া বক্তব্যের জবাবে আইনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

‘সার্চ কমিটির সিদ্ধান্ত কখন নেওয়া হয়? প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান সাহেব যখন সংলাপের আয়োজন করেন, সংলাপে দাওয়াত দেন। তখন সবাই মিলে সংলাপে যান। তখন একটা জনমত হয়েছিল একটা সার্চ কমিটি হবে এবং সার্চ কমিটি হয়ে সেখানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং নির্বাচন কমিশনারের জন্য ১০ জনের নাম এ সার্চ কমিটি প্রস্তাব করবে। রাষ্ট্রপতি ১০ জনের মধ্যে থেকে ৫ জন দিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠন করবে। এভাবেই সার্চ কমিটি আসে। এটা আইন ছিল না। সেই সার্চ কমিটির মাধ্যমে যখন নির্বাচন কমিশনার হলো এবং দুইটা নির্বাচন হলো তখন উনাদের আপত্তি ছিল না’- যোগ করেন মন্ত্রী।

আইনমন্ত্রী প্রশ্ন রাখেন, ‘যদি কোনো নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনের কোনো সদস্য অন্যায় করেন তাহলে কি প্রস্তাবিত আইনের ৯ দফায় ইনডেমনিটি দেওয়া হয়েছে? এটা কি তাই বোঝায়? এটা তা না। যেই দুইবার সার্চ কমিটির মাধ্যমে করেছেন সেটাও আইনসিদ্ধ ছিল, সেটাও আইনের আওতায় আনা হয়েছে। তাদের কথা হচ্ছে যাই করেন তাল গাছ আমার। তাল উনাদের না, তাল গাছ জনগণের। এখানে যা বলছেন উনারা বুঝে বলছেন না।’

তিনি বলেন, ‘ওনারা মনে করেছিলেন এটা রাজনৈতিক ইস্যু। যখন আইনটা করে ফেলেছি পালের হাওয়া চলে গেছে। এখন কী বলবেন? এখন এইটা নেই, ওইটা আছে এসব নাচ-গান শুরু করে দিয়েছেন। এ আইনটা সংবিধানে রাষ্ট্রপতিকে যে ক্ষমতা দেওয়া হয় সেই ক্ষমতার পরিপ্রেক্ষিতে এবং সেই ক্ষমতার প্যারামিটার অনুযায়ী করা হয়েছে।’

আইনমন্ত্রী বলেছেন, ওনারা (বিএনপি) তো অনেক রকম আন্দোলন করেছেন। অমুকের শরীর খারাপ বিদেশ পাঠানোর আন্দোলন, অমুকের এটা তমুকের এটা আন্দোলনের পালে তো হাওয়া লাগেনি। এখন এটা নিয়ে আন্দোলন করার চেষ্টা করছেন, এটাও হবে না।

উত্থাপিত আইনের ব্যাখা করে মন্ত্রী বলেন, সংবিধানের ৬৬ অনুচ্ছেদে বলা আছে একজন সংসদ সদস্য নির্বাচন করতে পারবেন না, যদি তিনি নৈতিক স্খলজনিত কোনো অপরাধে দুই বছর বা তার বেশি দণ্ডিত হন। কিন্তু ৫ বছর পার হয়ে গেলে সেটা আর থাকে না। নির্বাচন কমিশনারের ব্যাপারে সেটাও রাখিনি। দুই বছরের বেশি যদি কেউ দণ্ডিত হন তাহলে তিনি কখনোই প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনার হতে পারবেন না। সংবিধানে যেসব অযোগ্যতার কথা লেখা আছে, সেই অযোগ্যতাই এ আইনে আনা হয়েছে।

আনিসুল হক বলেন, ‘ওনারা এক গান গাচ্ছেন। আমি সার্চ কমিটির আইন করছি। এখানে সার্চ কমিটির আইন কোথায় হলো? তারা আর কী চান? ওনারা চান ওনাদের পকেটে যে নাম সেই নাম দিয়ে দিতে হবে। এটা হবে না। এটা বাংলাদেশ। এটা জনগণ ঠিক করবে। এখানে জনগণ প্রাধান্য পাবে, কোনো দল না।’

বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদের উদ্দেশে বলেন, ‘তিনি ব্যাখা চেয়েছেন আমি যখন ব্যাখা দিচ্ছি, তিনি কথা বললে শিখবেনটা কী? বুঝবেন না তো, শিখবেন কী? আইনে যে চারজন সার্চ কমিটিতে রাখার কথা বলা হয়েছে, তারা প্রত্যেকেই সাংবিধানিক পদের অধিকারী। রাষ্ট্রপতি ইচ্ছা করলেই তাদের চাকরিচ্যুত করতে পারবেন না। সেই জন্য এ চারজনকে দেওয়া হয়েছে। এ চারজন যেটা করবেন তাতে রাষ্ট্রপতি যদি পছন্দ নাও করেন, ওনারা যে ১০জনের নাম দেবেন তার মধ্যেই থাকতে হবে রাষ্ট্রপতিকে। ‍শুধু তাই না অনুসন্ধান কমিটিতে তিনজন উপস্থিত হলেই কোরাম হবে এটাও রাখা হয়েছে। তাদের স্বাধীনতা এত বেশি যে তাদের পদ থেকে সরানো ছাড়া রাষ্ট্রপতি কিছু করতে পারবেন না।’

বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য বর্তমান প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং আগের নির্বাচন কমিশনারের বিচার দাবি করায় তার জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, তিনি (হারুন) বলেছেন নির্বাচন কমিশনারদের বিচার করতে হবে। আগে ওনাদের আজিজ সাহেবের বিচার করতে হবে। আগে ১ কোটি ভুয়া ভোটার যারা করেছে তাদের বিচার করতে হবে। তারপর এখানে আসতে হবে। এত তাড়াতাড়ি তিন তলায় উঠা যায় না, সিঁড়ি বেয়ে উঠতে হবে।

এসএম/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

থাকবে না সরকারি ছুটি

২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা

পিলখানা হত্যাকাণ্ড। ছবি: সংগৃহীত

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। দিনটি রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনের জন্য ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে এসব তথ্য জানান।

সকালে মন্ত্রিপরিষদ সচিব ড. শেখ আব্দুর রশীদ গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে ঘোষণা করে আজই প্রজ্ঞাপন জারি হবে। এ বছর থেকে দিবসটি পালন করা হবে। তবে এ দিনে থাকবে না সরকারি ছুটি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিবের এমন বক্তব্যের কিছু সময় পরই ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা করে পরিপত্র জারি করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু  
জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনিদের মুক্তি দিল না ইসরাইল