মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিএনপির ১১ মার্চ মানববন্ধনে নেতাদের দায়িত্ব বণ্টন

যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসেবে শনিবার (১১ মার্চ) সারা দেশের জেলা ও মহানগর পর্যায়ে সকাল ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত মানববন্ধন কর্মসূচি পালনের সময় নির্ধারিত করা আছে বিএনপির।

বিদ্যুতের অস্বাভাবিক মূল্য বৃদ্ধি, চাল-ডাল-তেল-কৃষি উপকরণ-শিক্ষা উপকরণসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে এবং বর্তমান সংসদ বিলুপ্ত করে নিদর্লীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন ও খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তিসহ ১০ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে যুগপৎ আন্দোলনে সারা দেশে মহানগর ও জেলা পর্যায়ে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হবে।

বৃহস্পতিবার (৯ মার্চ) গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়; ১১ মার্চ মানববন্ধন কর্মসূচিতে বিভাগীয় সাংগঠনিক ও সহ-সাংগঠনিক সম্পাদকরা সমন্বয় সাধন করবেন। দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা ব্যতীত বিএনপি জাতীয় নির্বাহী কমিটির সকল নেতারা ও সাবেক সংসদ সদস্যগণ নিজ নিজ জেলা ও মহানগরে অংশগ্রহণ করবেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উক্ত মানববন্ধন কর্মসূচিকে সফল করতে সর্বস্তরের জনগণ এবং বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সকল পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের অনুরোধ জানিয়েছেন।

কর্মসূচি বাস্তবায়নে দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারাকে কোনো জেলা ও মহানগরে:

ঢাকা বিভাগ

ঢাকা মহানগর উত্তর-দক্ষিণ বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস।

ঢাকা জেলায় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক বেনজির আহমেদ টিটু, সহ-পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ডা. দেওয়ান সালাউদ্দীন। মানিকগঞ্জ জেলা স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান, গাজীপুর জেলা ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন, টাঙ্গাইল জেলা ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আযম খান, নারায়ণগঞ্জ জেলা খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আতাউর রহমান ঢালী, গাজীপুর মহানগরে সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আবদুস সালাম আজাদ, মুন্সিগঞ্জ জেলা আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. মাসুদ আহমেদ তালুকদার, নারায়ণগঞ্জ মহানগর স্বনির্ভর বিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা।

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাস, রকিবুল ইসলাম বকুল, আলহাজ্ব সালাহ উদ্দিন আহমেদ, আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, কাজী রওনাকুল ইসলাম টিপু, অর্পণা রায় দাস, মহিলা আফরোজা আব্বাস, কাজী আবুল বাশার, অ্যাড. সৈয়দ জয়নাল আবেদীন মেজবাহ, এটিএম আব্দুল বারী ড্যানী, কাদের গণি চৌধুরী, ইঞ্জি মো. আফজাল হোসেন সবুজ, আলহাজ্ব রফিকুল ইসলাম মাহতাব, সাদেক খান, শেখ রবিউল আলম রবি, আবু নাসের রহমতুল্লাহ, হাবিবুর রশিদ হাবিব, একরামুল হক বিপ্লব, মামুনুর রশিদ মামুন, রফিকুল ইসলাম রাসেল, কাজী রফিকুল ইসলাম (কাজী রফিক), আ ক ম মোজাম্মেল হক, ফরিদা ইয়াসমিন, অ্যাড. সাবেরা আলাউদ্দিন হেনা, সাঈদ সোহরাব, অ্যাড. কামরুল ইসলমা সজল, সালাহউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির, মীর রবিউল ইসলাম লাভলূ, হাসান মামুন, শামসুজ্জামান সুরুজ, ফজলুর রহমান খোকন, আনোয়ার হোসাইন, শহীদুল ইসলাম বাবুল, রাজীব আহসান, হেলাল খান, ইঞ্জি. ইশরাক হোসেন, মোস্তাফিজুর রহমান, সাইফ মাহমুদ জুয়েল, অধ্যক্ষ মাওলানা নজরুল ইসলাম, আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।

ঢাকা মহানগর উত্তর

ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিষ্টার শাহজাহান ওমর, কর্ণেল (অব.) জয়নুল আবেদীন, আশরাফ উদ্দিন আহম্মেদ উজ্জল, ডা. রফিকুল ইসলাম, অ্যাড. ফাহিমা নাসরিন মুন্নি, সুলতানা আহম্মেদ, দীপেন দেওয়ান, অ্যাড. জন গমেজ, অমলেন্দু অপু, ফিরোজ উজ-জামান (মামুন মোল্লা), নেওয়াজ হালিমা আরলী, জেড খান মো. রিয়াজ উদ্দিন নসু, প্রফেসর ড. মোর্শেদ হাসান খান, ইঞ্জি. মো. আশরাফ উদ্দিন বকুল, ইঞ্জি. এস এম গালিব, ডা. পারভেজ রেজা কাকন, ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, মুন্সি বজলুল বাসিত আঞ্জু, খান রবিউল ইসলাম রবি, আব্দুল কাদের ভূঁইয়া জুয়েল, আকরামুল হাসান, বজলুল করিম চৌধুরী আবেদ, আব্দুল মতিন, শেখ মো. শামীম, ওমর ফারুক শাফিন, মামুন হাসান, এস এম ওবায়দুল হক নাসির, আবু সাঈদ, অ্যাড. আরিফা জেসমিন, তাবিথ আউয়াল, হায়দার আলী লেলিন, মেহেরুন্নেছা হক, হাসান জাফির তুহিন, ইকবাল হোসেন শ্যামল, এস এম জিলানী, কাজী রওনাকুল ইসলাম শ্রাবণ, শফিকুল ইসলাম মিল্টন, মাওলানা শাহ মো. নেছারুল হক, জাকির হোসেন রোকন, হাজী মজিবুর রহমান, আব্দুর রহিম প্রমুখ।

কুমিল্লা বিভাগ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বরকত উল্লাহ বুলু, সায়েদুল হক সাঈদ, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা জয়নুল আবেদীন ফারুক, কুমিল্লা উত্তর জেলা মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা মহানগর রাশেদা বেগম হীরা, চাঁদপুর জেলা ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা,

ময়মনসিংহ বিভাগ: কিশোরগঞ্জ জেলা অ্যাড. ফজলুর রহমান, শরিফুল আলম, জামালপুর জেলা ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ওয়ারেছ আলী মামুন, নেত্রকোনা জেলা নীলুফার চৌধুরী মনি, ময়মনসিংহ উত্তর-দক্ষিণ এবং মহানগরে প্রধানমন্ত্রীর কর্মসূচি আছে কর্মসূচি পালিত হবে না। শেরপুর জেলা হেলেন জেরিন খান।

চট্টগ্রাম বিভাগ: কক্সবাজার জেলা নজরুল ইসলাম খান, চট্টগ্রাম মহানগর আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আব্দুল্লাহ আল নোমান, নোয়াখালী জেলা মো. শাহজাহান, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা মীর মো. নাসির উদ্দিন, ফেনী জেলা মাহবুবের রহমান শামীম, লক্ষীপুর জেলা শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, হারুন অর রশিদ, খাগড়াছড়ি জেলা এ এম নাজিম উদ্দিন, বান্দরবান জেলা বেলাল আহমেদ, রাঙ্গামাটি জেলা জালাল উদ্দীন মজুমদার।

বরিশাল বিভাগ: বরিশাল মহানগর বেগম সেলিমা রহমান, ভোলা জেলা মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, নাজিম উদ্দিন আলম, ঝালকাঠি জেলা এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, বরিশাল উত্তর জেলা অ্যাড. মজিবুর রহমান সরোয়ার, বরিশাল দক্ষিণ জেলা অ্যাড. বিলকিস জাহান শিরিন, পটুয়াখালী জেলা এবিএম মোশাররফ হোসেন, বরগুনা জেলা আ ক ন কুদ্দুসুর রহমান, পিরোজপুর জেলা মাহবুবুল হক নান্নু প্রমুখ।

রাজশাহী বিভাগ: বগুড়া জেলা মিজানুর রহমান মিনু, পাবনা জেলা হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু, রাজশাহী মহানগর অধ্যাপক শাহজাহান মিয়া, সিরাজগঞ্জ জেলা আব্দুল মান্নান তালুকদার, নওগাঁ জেলা হারুন-অর-রশিদ, নাটোর জেলা রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, রাজশাহী জেলা মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সৈয়দ শাহীন শওকত, জয়পুরহাট জেলা ওবায়দুর রহমান চন্দন প্রমুখ।

রংপুর বিভাগ: ঠাকুরগাঁও জেলা ড. আসাদুজ্জামান রিপন, রংপুর মহানগর আব্দুল হাই সিকদার, দিনাজপুর জেলা হাবিব-ঊন-নবী খান সোহেল, লালমনির হাট আসাদুল হাবিব দুলু, পঞ্চগড় জেলা ব্যারিস্টার নওশাদ জমির, রংপুর জেলা সামসুজ্জোহা খান, কুড়িগ্রাম জেলা আনিসুজ্জামান বাবু, নীলফামারী জেলা আব্দুল খালেক, সৈয়দপুর জেলা অ্যাড. শফিকুল হক মিলন, গাইবান্ধা জেলা সৈয়দা আশিফা আশরাফী পাপিয়া। 

ফরিদপুর বিভাগ: রাজবাড়ী জেলা জহুরুল ইসলাম শাহজাদা মিয়া, মাদারীপুর জেলা শামা ওবায়েদ, খন্দকার মাশুকুর রহমান, ফরিদপুর জেলা ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, সেলিমুজ্জামান সেলিম প্রমুখ।

খুলনা বিভাগ: ঝিনাইদহ জেলা শামসুজ্জামান দুদু, খুলনা মহানগর এ্যাড. নিতাই রায় চৌধুরী, সাতক্ষীরা জেলা ড. মামুন আহমেদ, যশোর জেলা অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, চুয়াডাঙ্গা জেলা অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া, খুলনা জেলা আজিজুল বারী হেলাল, কুষ্টিয়া জেলা মোঃ হারুন অর রশিদ, মাগুরা জেলা জয়ন্ত কুমার কুন্ড, বাগেরহাট জেলা অধ্যাপক এ বি এম ওবায়দুল, নড়াইল জেলা এম এ মালেক, মেহেরপুর জেলা আমিরুজ্জামান খান শিমুল প্রমুখ।

সিলেট বিভাগ: হবিগঞ্জ জেলা ড. মো. এনামুল হক চৌধুরী, সিলেট মহানগর খন্দকার আবদুল মোক্তাদির, সিলেট জেলা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেল আলাল, মৌলভীবাজার জেলা আরিফুল হক চৌধুরী, সুনামগঞ্জ জেলা ডাঃ সাখাওয়াত হাসান জীবন প্রমুখ।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়; জাতীয় নির্বাহী কমিটির সকল নেতৃবৃন্দ নিজ নিজ জেলার কর্মসূচিতে প্রত্যক্ষভাবে অংশগ্রহণ করবেন এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও সহ সাংগঠনিক সম্পাদকবৃন্দ কর্মসূচি সফল করতে সমন্বয় করবেন।

এমএইচ/এমএমএ/

 

Header Ad

আইনজীবী হত্যায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান

আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

বন্দরনগরী চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যার নিন্দা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও যথাযথ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।

পোস্টে শফিকুল আলম লিখেছেন, চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যার নিন্দা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি হত্যাকাণ্ডের তদন্ত ও যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।

তিনি লেখেন, জনগণকে শান্ত থাকার এবং অপ্রীতিকর কার্যকলাপে অংশ নেওয়া থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। তিনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলিকে বন্দর নগরীসহ সমস্ত ঝুঁকিপূর্ণ আশেপাশের এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করার নির্দেশ দিয়েছেন।

যেকোনো মূল্যে অন্তর্বর্তী সরকার বাংলাদেশের সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিশ্চিত করতে ও সমুন্নত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ বলেও জানিয়েছেন ড. ইউনূস।

এর আগে মঙ্গলবার বিকেলে চট্টগ্রাম আদালত প্রাঙ্গণে বাংলাদেশ সনাতনী জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র অধ্যক্ষ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর মুক্তির দাবিতে সৃষ্ট সংঘর্ষে নিহত হন আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ। নিহত আলিফ (৩৫) সহকারী সরকারি কৌঁসুলি (এপিপি)। সাইফুল লোহাগাড়ার চুনতি এলাকার জামাল উদ্দিনের ছেলে।

জানা গেছে, মঙ্গলবার সকালে চট্টগ্রাম ষষ্ঠ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কাজী শরীফুল ইসলামের আদালত চিন্ময়ের জামিন নামঞ্জুর করেন। পরে তার অনুসারীরা আদালত চত্বরে বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় কয়েকজন আহত হন।

আহতদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা আহত শিক্ষানবিশ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফকে মৃত ঘোষণা করেন।

Header Ad

এ আর রহমান আমার বাবার মতো: মোহিনী দে

এ আর রহমান এবং মোহিনী দে। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি হঠাৎ করেই সামাজিক মাধ্যমে সায়রা বানুর সঙ্গে ২৯ বছরের সংসারের ডিভোর্সের ঘোষণা করেন অস্কারজয়ী সুরকার এ আর রহমান। এ আর রহমান ডিভোর্স ঘোষণা করার কয়েক ঘণ্টা পরেই তার সহশিল্পী গিটার বাদক মোহিনী দেও বিবাহ বিচ্ছেদের ঘোষণা করেন।

এই দুই ঘটনাকে একসঙ্গে টেনে নেটদুনিয়ায় গুঞ্জন ছড়ায় পরকীয়ার কারণে উভয়ের ডিভোর্স হয়। এই গুঞ্জন নিয়ে রহমান কোনও মন্তব্য না করলেও, তার আইনজীবী এ বিষয়ে কথা বলেছেন। আর এবার সোশাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করে মোহিনী স্পষ্টই জানালেন, রহমান তার কাছে বাবার মতো।

হিন্দুস্থান টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইনস্টাগ্রামে একটি ভিডিও পোস্ট করেন মোহিনী। সঙ্গে লম্বা ক্যাপশন। মোহিনী জানান, ‘খুব অবাক লাগছে, চারিদিকে আমাকে আর রহমানকে নিয়ে যে ধরনের মিথ্যা খবর রটেছে। সংবাদমাধ্যমে পুরো বিষয়টাকে নিয়ে যেভাবে জলঘোলা করা হচ্ছে, তা সত্যি ক্রাইমের পর্যায় পরে।'

মোহিনীর কথায়, ‘আমার জীবনে পিতৃপ্রতিম অনেকেই রয়েছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম রহমান। আট বছরেরও বেশি সময় তার সঙ্গে কাজ করেছি। অকারণ কলঙ্কিত করা হচ্ছে।’

মোহিনী তার পোস্টে লিখেছেন, ‘হৃদয়ে খুবই বেদনা নিয়ে এটা জানাচ্ছি, যে মার্ক এবং আমি বিবাহবিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই বিচ্ছেদ একেবারেই দুজনের সিদ্ধান্ত।

দুজনে আলাদা হলেও, আমরা খুব ভালো বন্ধু থাকব এবং ম্যাকের সঙ্গে কাজেও যুক্ত থাকব। আমরা দুজনেই মিলে অনেকগুলো প্রোজেক্টে কাজ করছি। সেটা সফলভাবেই শেষ হবে। আমাদের এই সিদ্ধান্তকে সম্মান জানান আপনারা, এটাই সবার কাছে চাইবো।’

১৯৯৫ সালে রহমান ও সায়রা বানুর বিয়ে হয়েছিল। দেখাশোনা করেই নাকি এই বিয়ে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘ ২৯ বছর তারা একসঙ্গে কাটিয়েছেন। খাতিজা, রহিমা ও আমিন, তিন সন্তানের জন্ম হয়েছে। মেয়ে খাতিজার বিয়েও হয়ে গেছে।

বিয়ের এত বছর পর হঠাৎ কেন বিচ্ছেদের পথে হাঁটলেন রহমান ও সায়রা এই বিষয়ে এখনও পর্যন্ত কিছু জানা যায়নি। তবে এক্স হ্যান্ডেলে রহমান নিজের ও সায়রার যৌথ বিবৃতি শেয়ার করেছেন। যাতে জানানো হয়, দাম্পত্যের তিরিশ বছরের জন্য অনেক প্রত্যাশা ছিল রহমান ও তার স্ত্রীর কিন্তু তা হল না।

Header Ad

ইসকন আন্দোলনে দেশি-বিদেশি ইন্ধন রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ইসকনের আন্দোলনে দেশি-বিদেশি ইন্ধন রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিলেট সার্কিট হাউসে প্রশাসনিক ও বিভাগীয় কর্মকর্তাদের সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সম্পর্কিত এক মতবিনিময় সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা বলেন।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে দেশের বিভিন্ন জায়গায় ইসকনের আন্দোলনে দেশি-বিদেশি ইন্ধন রয়েছে। দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করাই বিশেষ কোনো গোষ্ঠির লক্ষ্য।

তিনি বলেন, বিগত কয়েক মাসের চেয়ে পরিস্থিতি বিবেচনায় এখন দেশের আইনশৃঙ্খলা অনেক ভালো। তবে এখনও লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার না হওয়ায় কিছু শঙ্কা থেকে গেছে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর উদ্দেশে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, সাদা পোশাকে কাউকে গ্রেপ্তার করা যাবে না। কেউ পরিচয় জানতে চাইলে উপযুক্ত প্রমাণ দেখাতে হবে। অকারণে কাউকে গ্রেপ্তারও করা যাবে না। কেউ অবৈধ আদেশ দিলে সেটাও পালন করবেন না।

তিনি বলেন, মিথ্যা মামলা বেড়ে গেছে। কোনো অবস্থায় মিথ্যা মামলা নেওয়া যাবে না। কেউ যদি মিথ্যা মামলা করে তাকে আইনের আওতায় আনতে হবে। মিথ্যা মামলা দিয়ে চাঁদাবাজি, হয়রানি বন্ধ করতে হবে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে যাই বলুক না কেন কাজ করে যেতে হবে। কাজ করতে গেলে অনেক সমস্যার সমালোচনা মোকাবিলা করতে হবে। কী পরিস্থিতির মধ্যে আপনারা কাজ শুরু করেছেন তা সবাইকে বিবেচনা করতে হবে। কেউ প্রশংসা করুক বা না করুক কাজ করে যেতে হবে।

তিনি আরও বলেন, অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযান আরও জোরদার করতে হবে। মব জাস্টিসের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্ক থাকতে হবে। শীর্ষ সন্ত্রাসীরা আইনি প্রক্রিয়ায় বের হওয়ার পর পুনরায় অপকর্মে জড়ালে তাদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। ঢাকার মোহাম্মদপুরে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে সব বাহিনীর সম্মিলিত প্রচেষ্টায় পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। সবাই মিলে একযোগে কাজ করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। যাদের কাছেই অপরাধের তথ্য থাকে তারা তা দিয়ে অন্যদের সহযোগিতা করবেন।

শিক্ষার্থীদের আন্দোলন নিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, তারা তাদের দাবি নিয়ে রাস্তা অবরোধ না করে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এসেও ক্ষোভ প্রকাশ করতে পারে। কিংবা আমাদের সঙ্গে আলোচনায়ও বসতে পারে। আমরা চাই শান্তিপূর্ণ সমাধান। আমরা কোনোভাবে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে কঠোর হতে চাই না।

তিনি বলেন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ সকল পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চলছে। শিগগিরই এ স্থিতিশীল একটি পরিবেশ তৈরি সম্ভব হবে বলে আশা করছি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আইনজীবী হত্যায় প্রধান উপদেষ্টার নিন্দা, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান
এ আর রহমান আমার বাবার মতো: মোহিনী দে
ইসকন আন্দোলনে দেশি-বিদেশি ইন্ধন রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সাইম আইয়ুবের বিস্ফোরক সেঞ্চুরিতে সমতায় ফিরলো পাকিস্তান
কে এই চিন্ময় কৃষ্ণ দাস, তাকে গ্রেপ্তার নিয়ে কেন এত হইচই
ভারত থেকে আলু ও পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ, বেড়েছে দাম
৮০ বছর বয়সেও মডেলিং করবেন রুনা খান
চট্টগ্রামে চিন্ময়ের অনুসারীদের হামলায় আইনজীবী নিহত
গুলিবিদ্ধ হওয়ার ২২ দিন পর নওগাঁ যুবদল নেতার মৃত্যু
ঢাকা ও চট্টগ্রামে ১০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চিন্ময় কৃষ্ণকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানিয়ে ভারতের বিবৃতি
সম্প্রদায়ের নেতা হিসেবে নয়, রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় চিন্ময় গ্রেফতার: আসিফ মাহমুদ
সংবিধানের ৬২ জায়গায় সংশোধনের প্রস্তাব বিএনপির
বঙ্গবন্ধু রেল সেতুতে চলল পরীক্ষামূলক ট্রেন
শাপলা চত্বর গণহত্যায় শেখ হাসিনাসহ ৪৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ
এখনও দেশের প্রতিষ্ঠিত অনেক গণমাধ্যম ভুল সংবাদ ও গুজব প্রচার করছে : উপদেষ্টা নাহিদ
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের জামিন নামঞ্জুর, কারাগারে প্রেরণ
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে উত্তাল পাকিস্তান, নিহত ছয়
কুমিল্লায় ট্রেনের ধাক্কায় অটোরিকশার ৫ যাত্রী নিহত
সিএমপি হেফাজতে ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ, তোলা হবে আদালতে