শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সমাবেশ নিয়ে বিএনপির সংশয়

খালেদা জিয়ার মু‌ক্তি ও বিদেশে চি‌কিৎসার দা‌বি‌তে ২য় ধা‌পে ঘো‌ষিত সমা‌বেশ কর্মসূ‌চি নি‌য়ে ‌বিএন‌পি‌র নেতাদের মধ্যে সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে দল‌টির এক‌টি নির্ভরশীল সূত্রে জানা গেছে, বুধবারের নির্ধা‌রিত সমাবেশ করা হ‌বে। পরবর্তী সমাবেশগুলো করা না করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে ১৩ থে‌কে ১৬ জানুয়া‌রি নারায়ণগঞ্জ সি‌টি নির্বাচনের ক্ষে‌ত্রে কতটুকু বি‌ধি‌নি‌ষেধ আরো‌পিত হয় সেই বি‌বেচনায়।

বুধবার (১২ জানুয়া‌রি) থে‌কে বিএন‌পি ঘো‌ষিত ৩৯ সমা‌বেশ কর্মসূ‌চি হওয়ার কথা র‌য়ে‌ছে। কিন্তু সোমবার (১০ জানুয়া‌রি) মন্ত্রী প‌রিষদ বিভাগ থে‌কে দে‌শে ফের ক‌রোনা সংক্রমণ বৃ‌দ্ধি হ‌চ্ছে ব‌লে বি‌ধি‌নি‌ষেধ আরোপ ক‌রে প্রজ্ঞাপন জা‌রি করা হয়। প্রজ্ঞাপ‌নে বি‌ধি‌নি‌ষে‌ধের ম‌ধ্যে সমা‌বে‌শের বিষয়‌টি উল্লেখ করা আছে।

অথচ সোমবার (১০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির নিয়মিত সাপ্তাহিক সভায় বিস্তারিত আলোচনা ক্রমে গৃহিত প্রস্তাব ও সিদ্ধান্তবলীর ম‌ধ্যে সমা‌বেশ করার বিষ‌য়ে কো‌নো সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দেওয়া হয়‌নি।

এদিকে মঙ্গলবার (১১ জানুয়া‌রি) দুপু‌রে গণমাধ্য‌মে খবর প্রকা‌শিত হয় যে বিএন‌পি মহাস‌চিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্ত্রীসহ করোনায় আক্রান্ত হ‌য়ে‌ছেন। আগামীকাল তার রাজশাহী মহানগ‌রের বাইরে নির্ধা‌রিত সমা‌বে‌শে প্রধান অতিথি হিসে‌বে উপ‌স্থিত থাকার কথা ছিল।

আজ (১১ জানুয়া‌রি) দুপু‌রে সংবাদ স‌ম্মেল‌নে বিএন‌পির সি‌নিয়র যুগ্মমহাস‌চিব রুহুল ক‌বির রিজভী ব‌লেন, 'শুধুমাত্র বিএনপির সভা-সমাবেশ ঠেকাতেই গতকাল জারি করা বিধি নিষেধ দেওয়া হয়েছে কিনা তা নিয়েই জনগণের প্রশ্ন রয়েছে। কারণ সরকারের বিরুদ্ধে মানুষ জেগে উঠেছে এবং ১৪৪ ধারা ভেঙ্গে সভা সমাবেশে যোগ দিতে শুরু করেছে মানুষ। এতেই আতঙ্কিত সরকার। যতোই চক্রান্তের জাল ফেলা হক না কেন, এই অবৈধ সরকারের পতন ঠেকানো যাবে না। মামলা দিয়ে, সাজা দিয়ে, বিধি নিষেধ নিয়ে, চক্রান্ত করে জনগণকে দাবিয়ে রাখা যাবে না।'

দল‌টির মহাস‌চিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর স্বাক্ষরিত বিজ্ঞ‌প্তিতে বলা হয়, কোভিড-১৯ এবং অমিক্রনের বিস্তার প্রতিরোধের কথা বলে ১০ জানুয়ারি সরকার যে নির্দেশাবলী জারি করেছে তাতে ঘরোয়া পরিবেশে সভা-সমাবেশের সুবিধা বহাল রেখে উম্মুক্ত স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে বিএনপি স্বাভাবিক রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণের সরকারি অপপ্রয়াস বলে মনে করছে। কারণ জাতিসং‌ঘের বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থা যেখানে বদ্ধ স্থানের চেয়ে উম্মুক্ত স্থানে অমিক্রন ও কোভিড-১৯ এর বিস্তারের সম্ভাবনা কম বলেছে সেখানে হাটবাজার, শপিংমল, স্কুল-কলেজ ইত্যাদি স্থানে স্বাস্থ্যবিধি মেনে কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি দিয়েছেন। তাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে উম্মুক্ত স্থানে সামাজিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সমাবেশ নিষেধের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক।

বিএনপি মনে করে, 'চলমান নির্বাচনী প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখে রাজনৈতিক সমাবেশ বন্ধ রাখা অগ্রহণযোগ্য। অকারণে ও ষড়যন্ত্রমূলক ভাবে দেশের বিভিন্ন স্থানে বিএনপির জনসমাবেশে সরকার, সরকারি দল একক কিংবা যৌথভাবে বাধা সৃষ্টি করার পরেও জনগণ তা প্রতিহত করে সফলভাবে সমাবেশ অনুষ্ঠান করায় সরকার জনগণের এই স্বতঃস্ফুর্ত প্রতিরোধ আন্দোলনকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য কোভিড-১৯ এবং ওমিক্রনকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করেছে।

ক্ষমতার মোহে বর্তমান কর্তৃত্ববাদী সরকার ষড়যন্ত্র করে দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানসমূহ ধ্বংস করেছে, দুর্নীতি, অর্থপাচার এবং অপশাসনের দ্বারা জনগণকে ক্রমবর্দ্ধমান ঋণের বেড়াজালে আবদ্ধ করেছে এবং ক্রমাগত জনগণের মৌলিক মানবাধিকারসমূহ হরণ করে বিশ্ব দরবারে দেশের মর্যাদা ধ্বংস করে দিয়েছে।'

এদিকে মঙ্গলবার (১১ জানুয়া‌রি) রা‌তে দলটির সি‌নিয়র যুগ্ম মহাস‌চিব রুহুল ক‌বির রিজভী ঢাকাপ্রকাশ‌কে জানান, 'আগামীকাল ১২ জানুয়া‌রি রাজশাহী মহানগ‌রের বাইরের সমা‌বে‌শে যা‌চ্ছেন না বিএন‌পির মহাস‌চিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এম‌নি ঢাকা থে‌কে কো‌নো কেন্দ্রীয় নেতারাও যা‌চ্ছেন না সেখা‌নে। ত‌বে মহাস‌চিব যে‌হেতু অসুস্থ তাই উনার সমা‌বে‌শে দলের স্থায়ী ক‌মি‌টির সদস্যরা উপ‌স্থিত থাক‌বেন।

এক প্র‌শ্নের জবা‌বে তি‌নি ব‌লেন, ১৩ জানুয়া‌রির পর থে‌কে সমা‌বেশ কর্মসূ‌চি পালন করা হ‌বে কিনা সেই ব্যাপা‌রে এখ‌নো চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়‌নি।

এমএইচ/এসআইএইচ/

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন- মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী ও মুঈনুল ইসলাম।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির তালিকা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন একপর্যায়ে গণ–অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়। ২২ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব, আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এই কমিটি দিয়ে এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছিল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার