শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কাউকে ক্ষমতায় নিতে জাতীয় পার্টির রাজনীতি নয়: জিএম কাদের

কাউকে ক্ষমতায় নিতে বা ক্ষমতাচ্যুত করতে জাতীয় পার্টির রাজনীতি নয় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান ও বিরোধী দলীয় উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের।

তিনি বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টি দেশের মানুষকে মুক্তি দিতেই রাজনীতি করছে।’

রবিবার (৯ জানুয়ারি) জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে কিশোরগঞ্জ জেলা জাতীয় পার্টি নেতাদের সঙ্গে এক মতবিনিয়ম সভায় পার্টি চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা কারও আস্থা অর্জন বা কারও বিরাগভাজন হতে রাজনীতি করি না। দেশ ও মানুষের স্বার্থে জাতীয় পার্টি কাকে সমর্থন দেবে তাও পরে বিবেচনা করা হবে। জাতীয় পার্টি স্বতন্ত্র আদর্শ নিয়ে রাজনীতির মাঠে আছে। দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের পরিবর্তে বিএনপিকে চায় না। দেশের মানুষ দুটি দলের বিকল্প হিসেবে জাতীয় পার্টিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় দেখতে চায়।’

এ সময় জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আওয়ামী লীগের পরিবর্তে বিএনপি এলে দেশের অবস্থা আরও ভয়াবহ হয়ে উঠবে, খারাপ অবস্থার ধারাবাহিকতা সৃষ্টি হবে। বিএনপি বিনাবিচারে হত্যা শুরু করেছে, আওয়ামী লীগ এসে তার ধারাবাহিকতায় রক্ষা করছে। বিএনপি দুর্নীতিতে দেশকে চ্যাম্পিয়ন করেছে, আওয়ামী লীগ এসে সেই ধারাবাহিকতায় রক্ষা করছে।’

তিনি বলেন, ‘হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ জেলখানায় যখন অসুস্থ হয়ে মৃত্যুর
সঙ্গে পাঞ্জা লড়ছিল, তখন আমরা পিজি হাসপাতালে সুচিকিৎসার জন্য সরকারের কাছে আবেদন করেছিলাম। তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেতা শেখ হাসিনাও পল্লীবন্ধু এরশাদের সুচিকিৎসার জন্য বিবৃতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বিএনপি সরকার তখন জেলখানা থেকে পিজি হাসপাতালে নিয়ে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেনি।’

আজ বিএনপি তাদের নেত্রীর চিকিৎসার জন্য কান্নাকাটি করছে। জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ ভালো নেই। নিয়ন্ত্রণহীন ভাবে দ্রব্যমূল্য বেড়ে যাচ্ছে। অপরদিকে, কাজ নেই, মানুষের আয় নেই। তাই সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছে দেশের বেশির ভাগ মানুষ। এমএ পাশ করে যুবকরা কাজের অভাবে রাস্তার পাশে হকারি করছে।’

‘শিক্ষিত বেকাররা সিএনজি অটোরিক্সা চালাচ্ছে, তাদের মেধার মূল্যায়ন হচ্ছে না। শিক্ষিত বেকারদের আমরা দেশের স্বার্থে কাজে লাগাতে পারিনি। জীবনের ঝুকি নিয়ে প্রতিবছর শতশত শিক্ষিত বেকার সাগর-পাহাড় পাড়ি দিয়ে অবৈধভাবে বিদেশে যাচ্ছে, অনেকের মৃত্যু হচ্ছে। তেলের দাম বাড়ানো হচ্ছে, বিদ্যুত ও গ্যাসের দামও বাড়ানো হচ্ছে। কৃষক লোকসান দিয়ে ফসল ফলায় আর মধ্যসত্ত্ব ভোগীদের হাত ঘুড়ে সেই ফসল ১০গুন বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। দেখার যেনো কেউ নেই,’ যোগ করেন তিনি।

তিনি আরও বলেন, দেশের মানুষের মান-সম্মান, ইজ্জত ও জীবনের নিরাপত্তা নেই। সড়কে বের হলে দুর্ঘটনায় মানুষ মারা যাবে, ট্রেনের ধাক্কায় বাসের যাত্রী মারা যাবে আর নদীতে দূর্ঘটনায় অসংখ্য মানুষের মৃত্যু হবে-এটা যেন স্বাভাবিক ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুর্ঘটনায় মানুষ মারা যাবে এর কোনো বিচার হবে না। আবার স্বামী ও সন্তানের সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে গণধর্ষনের শিকার হচ্ছেন নারী। ইজ্জতের নিরাপত্তা নেই কোথাও।

জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান বলেন, নির্বাচনে সরকারি দলের টিকেট পেলেই সেখানকার পুলিশ ও প্রশাসনের একটি শ্রেণি নির্বাচনকে কলুষিত করতে উঠেপড়ে লেগে যায়। নির্বাচনের মাঠে প্রতিপক্ষকে দাঁড়াতেই দিতে চাচ্ছে না ক্ষমতাসীনরা। এক ইউএনওর হাত থেকে নিয়ে জাতীয় পার্টি প্রার্থীর মনোনয়ন পত্র ছিড়ে ফেলেছে তারা। তারপরও অনেক স্থানেই দেশের মানুষ লাঙ্গলে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেছেন। অনেক স্থানেই লাঙ্গলের বিজয় ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। এতেই প্রমাণ হচ্ছে দেশের মানুষ আওয়ামী লীগ আর বিএনপিকে চায় না।

কিশোরগঞ্জ জেলা আহ্বায়ক কমিটি মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন-মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু এমপি, কো- চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, মাননীয় চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মনিরুল ইসলাম মিলন, জহিরুল আলম রুবেল, যুগ্ম মহাসচিব মো. জসিম উদ্দিন ভূঁইয়া প্রমুখ।

 

এসএম/এমএমএ/

Header Ad

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি। ছবি: সংগৃহীত

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরলেন আরও ৮২ জন বাংলাদেশি। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাত ১১টায় এমিরেটস এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে দেশে ফিরেন তারা। তাদের মধ্যে ৭৬ জন সম্পূর্ণ সরকারি ব্যয়ে ও ছয়জন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার অর্থায়নে দেশে ফিরেন। এ নিয়ে ১১টি ফ্লাইটে এখন পর্যন্ত ৬৯৭ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরলেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, বৈরুত, লেবানন এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার সহযোগিতায় তাদের দেশে ফেরত আনা হয়েছে।

শুক্রবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, দেশে আসা ৮২ বাংলাদেশির মধ্যে ৭৬ জন লেবাননের বৈরতে বাংলাদেশ দূতাবাসে রেজিষ্ট্রেশন করেন। আর বাকি ছয়জন রেজিস্ট্রেশন করেছেন আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থায়। এ পর্যন্ত ১১টি ফ্লাইটে ৬৯৭ জন বাংলাদেশিকে লেবানন থেকে দেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, প্রত্যাবাসন করা এসব বাংলাদেশিকে বিমানবন্দরে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়, এবং আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থার কর্মকর্তারা।

এ সময় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিচালক মোস্তফা জামিল খান যুদ্ধের ভয়াবহতা নিয়ে কথা বলেন ও তাদের খোঁজ-খবর নেন। এ পর্যন্ত একজন বাংলাদেশি বোমা হামলায় নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

প্রসঙ্গত, লেবাননে চলমান সাম্প্রতিক যুদ্ধাবস্থায় যতজন প্রবাসী বাংলাদেশি দেশে ফিরে আসতে ইচ্ছুক তাদের সবাইকে সরকার রাষ্ট্রীয় খরচে দেশে ফেরত আনার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad

পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের দুর্গম পাহাড়ি এলাকায় যাত্রীবাহী গাড়িবহরে বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ৪৫ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২০ জন। পাকিস্তানের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, একাধিক যাত্রীবাহী গাড়িতে এলোপাতাড়ি গুলি চালানো হয়, যার ফলে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানের সীমান্তের কাছের কুররম অঞ্চলে এই হামলা ঘটে। পাকিস্তানের অভ্যন্তরীণ মন্ত্রী মহসিন নকভি নিশ্চিত করেছেন যে, হামলার স্থানটি আফগান সীমান্তের কাছাকাছি। জেলা পুলিশ এবং স্থানীয় হাসপাতালের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে নিরাপত্তা কর্মকর্তা, নারী ও শিশুরাও রয়েছে। তাদের আশঙ্কা, মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।

পুলিশ এখনো আততায়ীদের খুঁজে বের করার জন্য অভিযান শুরু করেছে। কুররম জেলা সম্প্রতি শিয়া এবং সুন্নি মুসলিমদের মধ্যে সম্প্রদায়গত সহিংসতার জন্য পরিচিত। তবে এই হামলার দায় কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠী এখনও স্বীকার করেনি।

এই অঞ্চলে সম্প্রতি জমি নিয়ে বিতর্ক এবং সশস্ত্র সংঘর্ষের কারণে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। আগস্ট এবং অক্টোবর মাসে জমি নিয়ে বিতর্কে সশস্ত্র সংঘর্ষ হয়, যা কয়েক সপ্তাহ ধরে চলেছিল এবং এতে ১০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছিল। এছাড়া, গত কয়েক সপ্তাহে খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের সীমান্তবর্তী বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় পাকিস্তানি সেনাদের মধ্যে ২০ জন নিহত হয়েছেন।

সরকারি তথ্য অনুযায়ী, চলতি মাসে পাকিস্তানজুড়ে একাধিক সন্ত্রাসী হামলায় ৬০ জনেরও বেশি নিরাপত্তা কর্মী নিহত হয়েছেন। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেশিরভাগ সহিংসতার দায় তেহরিক-ই-তালিবান পাকিস্তান (টিটিপি) সংগঠনটি স্বীকার করেছে। এই গোষ্ঠীকে বৈশ্বিক সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে জাতিসংঘ তালিকাভুক্ত করেছে এবং ইসলামাবাদ অভিযোগ করেছে যে, আফগানিস্তানের তালেবান শাসনের অধীনে থাকা ‘অভয়াঞ্চল’ থেকে টিটিপি পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে।

পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মুমতাজ বালোচ বৃহস্পতিবার বলেন, তাদের সরকারের দীর্ঘদিনের অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তিনি আবারও জোর দিয়ে বলেছেন, আফগান ভূখণ্ডে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যকলাপের বিরুদ্ধে আফগান তালেবান কর্তৃপক্ষের কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। তালেবান নেতারা দাবি করেছেন, তারা টিটিপি বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে আশ্রয় দেন না এবং প্রতিবেশী দেশগুলোর বিরুদ্ধে হুমকি দেওয়ার জন্য কাউকে সুযোগও দেন না।

এই হামলার ঘটনা পাকিস্তানে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের তীব্রতার একটি নতুন উদাহরণ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

Header Ad

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে পদাধিকারবলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক, সদস্য সচিব, মুখ্য সংগঠক ও মুখপাত্র এ কমিটির সদস্য থাকবে।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্যরা হলেন- মো. মাহিন সরকার, রশিদুল ইসলাম রিফাত, নুসরাত তাবাসসুম, লুৎফর রহমান, আহনাফ সাঈদ খান, তারেকুল ইসলাম (তারেক রেজা), তারিকুল ইসলাম, মো. মেহেরাব হোসেন সিফাত, আসাদুল্লাহ আল গালিব, মোহাম্মদ রাকিব, সিনথিয়া জাহিন আয়েশা, আসাদ বিন রনি, নাইম আবেদীন, মাহমুদা সুলতানা রিমি, ইব্রাহিম নিরব, রাসেল আহমেদ, রফিকুল ইসলাম আইনী ও মুঈনুল ইসলাম।

১৮ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির তালিকা। ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে গত ১ জুলাই সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়। এই আন্দোলন একপর্যায়ে গণ–অভ্যুত্থানে রূপ নেয়। ছাত্র-জনতার সেই অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে। আন্দোলন পরিচালনায় ৮ জুলাই ৬৫ সদস্যের সমন্বয়ক টিম গঠন করেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। পরে ৩ আগস্ট তা বাড়িয়ে ১৫৮ সদস্যের করা হয়। ২২ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক টিম বিলুপ্ত করে চার সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়।

কমিটিতে হাসনাত আবদুল্লাহকে আহ্বায়ক, আরিফ সোহেলকে সদস্যসচিব, আবদুল হান্নান মাসউদকে মুখ্য সংগঠক ও উমামা ফাতেমাকে মুখপাত্র করা হয়। এই কমিটি দিয়ে এতদিন সংগঠনটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছিল।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যুদ্ধবিধ্বস্ত লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮২ বাংলাদেশি
পাকিস্তানে যাত্রীবাহী গাড়িতে সন্ত্রাসী হামলা, নিহত ৪৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন
তামিমকে অধিনায়ক করে বাংলাদেশের দল ঘোষণা
নতুন নির্বাচন কমিশন শপথ নেবে রোববার
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার
খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার