শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘আলতু-ফালতু’ লোক ছাত্রলীগে না ঢুকানোর নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর

জাতির পিতার আদর্শ বুকে নিয়ে তার হাতে তৈরি সংগঠন ছাত্রলীগ বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এই প্রত্যয় ব্যক্ত করে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘ছাত্রলীগ জাতির পিতার হাতে গড়া সংগঠন। এত বড় একটা সংগঠন তার মধ্যে কিছু কিছু তো.. আমরা ক্ষমতায় আছি বলে অনেকেই ভেতরে ঢুকে যায়। ঢুকে নিজেরাই গোলমাল করে। বদনামটা ছাত্রলীগের উপরে পড়ে। ছাত্রলীগকেও সতর্ক থাকতে হবে সংগঠন করার সময় গ্রুপ বাড়ানো জন্য আলতু-ফালতু লোক দলে ঢুকাবে না। তাতে নিজেদের বদনাম দলের বদনাম দেশের বদনাম’।

বুধবার (৩১ আগস্ট) দুপুরে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আওয়ামী লীগ সভাপতি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছাত্রলীগকে সতর্ক থাকতে হবে কারণ পেছনে তো আমাদের লোক লেগেই আছে, লেগেই থাকে। ছাত্রদল যত অপকর্ম করে গেছে সেটা নিয়ে কথা নেই কিন্তু ছাত্রলীগের একটু হলেই বড় করে দেখা হয়। এজন্য নিজেদের ঠিক থাকতে হবে। জাতির পিতার আদর্শ বুকে নিয়ে তার হাতে তৈরি সংগঠন এই বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। আমরা উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হয়েছি উন্নত বাংলাদেশ গড়তে হবে। সারাদেশে একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না।

তিনি বলেন, আগামী দিনের বাংলাদেশ গড়তে প্রকৃত দেশ প্রেমিক অসম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে স্বাধীনতার আদর্শে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। যেন সঠিক নেতৃত্ব দেওয়া যায়। ধন-সম্পদ, টাকা-পয়সা এগুলো কাজে লাগে না। করোনার সময় অনেক ধনী মানুষের টাকার পাহাড়ও কাজে লাগে নাই, এটা মনে রাখতে হবে; এটাই বাস্তবতা। এটাই সত্য। চাওয়া-পাওয়ার ঊর্ধ্বে উঠে ত্যাগ স্বীকার করে এগোতে পারলে সৎ নেতা হিসাবে নিজেকে গড়ে তোলা যায়। কিন্তু গড্ডালিকা প্রবাহের মতো অর্থ সম্পদের পেছনে ছুটলে অর্থ সম্পদেই ভেসে যেতে হয়, নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্যতাও থাকে না, দেশকেও কিছু দেওয়া যায় না। মানুষের জন্য কিছু করা যায় না। ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, জাতির পিতার লেখা বইগুলো পড়লে রাজনীতি করার অনেক জ্ঞান অর্জন করা যাবে।

আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, স্বাধীনতা সংগ্রামে জাতির পিতা অগ্রগামী সংগঠন হিসেবে সবার আগে নির্দেশ দিতেন ছাত্রলীগকে। ছাত্রলীগ যখন মাঠে নেমেছে তার সঙ্গে সঙ্গে অন্য সংগঠনগুলোও নেমেছে। কিন্তু ছাত্রলীগই আগে নেমেছে। তাই আজকের ছাত্রলীগকে মানবতার সেবা করে যেতে হবে। পাশাপাশি সব চেয়ে বেশি দরকার লেখাপড়া শিখতে হবে। আধুনিক প্রযুক্তি জ্ঞান সম্পন্ন দক্ষ জনশক্তি চাই। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে প্রজন্মের পর প্রজন্ম চলবে। তথ্য প্রযুক্তি যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে শিক্ষা দিক্ষায় উপযুক্ত নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে হবে। সেভাবে নিজেদের তৈরি হতে হবে। দেশ চালাতে গেলে শিক্ষার প্রয়োজন আছে। দেশ চালাতে গেলে জ্ঞানের প্রয়োজন আছে, ইতিহাস জানার প্রয়োজন আছে। দুদৃষ্টি সম্পন্ন হতে হবে। সেটা না থাকলে দেশের কোনো দিনই উন্নতি হবে না।

তিনি বলেন, ৭৫ এর পরে তো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছিল অস্ত্রের ঝনঝনানি, বোমাবাজি। আমরা সেখান থেকে ফিরিয়ে এনেছি। যখন খালেদা জিয়া বলল ছাত্রদল দিয়েই নাকি আওয়ামী লীগকে সিধা করে দেবে। অর্থাৎ ছাত্রদের হাতে অস্ত্র দেওয়া জিয়াউর রহমান শুরু করেছিল। আমি ছাত্রলীগের হাতে কাগজ কলম বই তুলে দিলাম যে আগে লেখাপড়া শিখতে হবে। শিক্ষা ছাড়া কোনো জাতিকে কেউ সেবা দিতে পারে না। জ্ঞানের আলো ছাড়া কাজ হবে কীভাবে? আমি সেটাই চাই। ছাত্রলীগের মূলনীতিতে শিক্ষা এক নম্বরে আছে। শিক্ষার দিকে সবাইকে নজর দিতে হবে।

সরকার প্রধান বলেন, করোনার কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা। উন্নত দেশগুলো হিমশিম খাচ্ছে। তাই আমাদের প্রত্যেকের সাশ্রয়ী হতে হবে। বিদ্যুৎ ব্যবহারে সাশ্রয়ী হতে হবে, পানি ব্যবহারে মিত্যব্যয়ী হতে হবে। এক ফোটা পানি যেন অপচয় না হয়। লন্ডনে বলে দিয়েছে গোসল করতে পারবে না কেউ। গাড়ি ধুতে পারবে না। সেখানে এই অবস্থা। আমাদের আগে থেকে সতর্ক থাকতে হবে ওরকম অবস্থায় যেন পড়তে না হয়। উন্নত দেশগুলোতে রেশনিং করে দেওয়া। আমেরিকা ইংল্যান্ড ইউরোপ সব দেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি।

ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের উদ্দেশে করে বলেন, অহেতুক ঘোরাঘুরি করার দরকার নাই। নিজেদের খাবার নিজেদের উৎপাদন করতে হবে। ছাত্রলীগ ধান কাটায় সাহায্যে করেছে দরকার হলে ধান রোপনেও সাহায্য করতে হবে। এক ফোটা জমিও যেন অনাবাদি না থাকে। নিজেদের খাবার নিজেরা উৎপাদন করতে হবে।

ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টচার্যের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ছাত্রলীগ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি সঞ্জিত চন্দ্র দাস ও সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেন।

এসএম/আরএ/

Header Ad
Header Ad

চুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি সাগরময় আচার্য আটক

চুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি সাগরময় আচার্য আটক। ছবি: সংগৃহীত

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) শাখার সভাপতি সাগরময় আচার্যকে আটক করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাতে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানা এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, চুয়েট ছাত্রলীগ সভাপতি সাগরময়কে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

Header Ad
Header Ad

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ থেকে পদত্যাগ করলেন জেদনী

শ্যামলী সুলতানা জেদনী। ছবি: সংগৃহীত

আত্মপ্রকাশের একদিনের মাথায় পদত্যাগ করেছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের সংগঠক শ্যামলী সুলতানা জেদনী। বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টা ৫৬ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করে এ তথ্য জানান তিনি।

ফেসবুকে জেদনী লেখেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে ধারণ করে এর ভীতকে মজবুত করার জন্য দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে বেড়িয়েছি। যখন মনে হয়েছে, হাতে সময় কম তবে কাজ অনেক; ঠিক তখনই সেমিস্টার ড্রপ দিয়ে এই জায়গাকে বেশি প্রাধান্য দিয়েছি। চলমান সেমিস্টারেও বেশিরভাগ ক্লাস করার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। তবে বিশেষ কারণে সবকিছু থেকে আজ ইস্তফা দিতে হচ্ছে।’

তিনি আরো লেখেন, গত ৬ মাসে বোধহয় ১২০ দিনও বাসায় থাকতে পারিনি, মায়ের হাতের রান্না খেতে পারিনি। কারণ দেশের নানা প্রান্তের মানুষকে পড়ার জন্য, বোঝার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে গেছি। আমাদের সমাজে মেয়েদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির ইতিবাচক পরিবর্তন এখনও আসেনি। কাজেই যখন রাত ২/৩ টায় বাসায় ফিরতাম, গলির মোড়ের দোকানদার থেকে শুরু করে অনেকে আড়চোখে তাকাতো। এইসব উপেক্ষা করে চলার দারুণ ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা অবশ্য আমাকে দিয়েছে। পড়াশোনা, নিজের শখ, যত্ন বিসর্জন দেওয়া বা কারো কোনো ভাবনা নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা নেই, কিংবা কোনো অনুশোচনা কাজ করছে না।

‘তবে আজ খারাপ লাগছে এই ভেবে যে, গত ৬ মাস আমার মাকে আমি ঠিকঠাক সময় দিতে পারিনি, বরং বেশিরভাগ সময় উপেক্ষা করে গেছি। আমার এইটুকু জার্নিতে আমার মা সবচেয়ে বেশি সাপোর্টিভ ছিল, কী কী করেছে আমার জন্য সেগুলো বলা এখানে মুখ্য বিষয়ও নয় অবশ্য। সবকিছু বাদ দিয়ে এই জায়গাকে আপন করে নেওয়ার ফলে যা কিছু হারিয়েছি, তা নিয়ে মা মাঝেমধ্যে বকা দিলেও আজ যখন আমি এখান থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি; ঠিক তখনই আমার মার চোখেও পানি দেখেছি!’

জেদনী লেখেন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের জন্য শুভকামনা রইলো। ৫৪ বছরের কুৎসিত ছাত্র রাজনীতির অবসান এই প্লাটফর্মের হাত ধরে হোক, এই প্রত্যাশা! আপনারা সুস্থ ছাত্র রাজনীতির ধারা প্রতিষ্ঠা করুন, স্বজনপ্রীতির অবসান ঘটিয়ে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করার দিকে অগ্রসর হোন। যোগ্য নেতৃত্বকে প্রাধান্য দেওয়া এবং মানুষকে মর্যাদা দেয়ার বিষয়ে সচেতন হয়ে উঠুন, মানুষের অধিকারের কথা বলুন।

তিনি আরো লেখেন, যাদের সঙ্গে এতদিন কাজ করেছি কিংবা গল্প করেছি, তাদের জন্যও শুভকামনা রইলো। আপনারা এগিয়ে যান, সাংগঠনিকভাবে আপনাদের সঙ্গে না থাকলেও অন্যায়ের বিরুদ্ধে যেকোনো প্রতিবাদে আমি আপনাদের সঙ্গে থাকব, অনিয়মের বিরুদ্ধে আমার লড়াই আজীবন চলবে। আজকের সিদ্ধান্ত আমার জীবনের অন্যতম কঠিন এবং কষ্টের সিদ্ধান্ত তবে আবুল মনসুর আহমেদের একটা লাইনকে আমি ধারণ করি বলি এখানে থাকা আমার পক্ষে আর সম্ভব হয়ে উঠছে না।

ফেসবুক পোস্টে জেদনী লেখেন, আরেকটি বিষয় উল্লেখ করে দেওয়া ভালো, আমার এই পুরো জার্নিতে কিংবা কাজে আমি সংগঠন থেকে কোনো প্রকার অর্থ গ্রহণ করিনি।

গত বুধবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশের নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করে নতুন ছাত্রসংগঠন ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’। এতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদারকে আহ্বায়ক এবং দপ্তর সম্পাদক জাহিদ আহসানকে সদস্যসচিব করে প্রাথমিকভাবে ছয় সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি করা হয়।

এরপর বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলনে ২০৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেন সংগঠনের আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার।

Header Ad
Header Ad

বিধ্বস্ত গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ১৭ লাশ উদ্ধার

বিধ্বস্ত গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ১৭ লাশ উদ্ধার। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ ১৫ মাসের বেশি সময় পর গত মাসেই ফিলিস্তিনের গাজায় কার্যকর হয়েছে যুদ্ধবিরতি চুক্তি। তবে এরপর থেকেই সেখানে ধ্বংসস্তূপের নিচে থেকে একের পর এক উদ্ধার হচ্ছে নিহতদের লাশ। আর এতে করে বেড়েই চলেছে প্রাণহানির সংখ্যা।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বার্তাসংস্থা আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ১৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এর ফলে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলের গণহত্যামূলক আক্রমণে নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৮ হাজার ৩৬৫ জনে।

ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুদ্ধের কারণে আরও ১৯ জন আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর ফলে, গাজায় আহতের সংখ্যা বর্তমানে ১ লাখ ১১ হাজার ৭৮০ জনে দাঁড়িয়েছে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পর ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়া বহু মানুষকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। অনেক মানুষ এখনও সেখানে চাপা পড়ে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

গাজায় গত ১৯ জানুয়ারি থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, যার মধ্যে বন্দি বিনিময়, স্থায়ী শান্তি এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহারের মতো লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।

জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এর পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে ইসরায়েল গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

এদিকে, গাজায় ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও নিহতের সংখ্যা বাড়তে থাকায় মানবিক সংকট আরও গভীর হচ্ছে, আর আন্তর্জাতিক মহল থেকে এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি সাগরময় আচার্য আটক
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ থেকে পদত্যাগ করলেন জেদনী
বিধ্বস্ত গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ১৭ লাশ উদ্ধার
মধ্যরাতে শেওড়াপাড়া কাঁচাবাজারে ভয়াবহ আগুন, পুড়ে ছাই সব দোকান
‘জাতীয় নাগরিক পার্টির’ আত্মপ্রকাশ আজ, ৩ লাখ মানুষের সমাগমের প্রত্যাশা
মিয়ানমারে আটক ২৯ জেলেকে ফেরত আনলো বিজিবি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ণাঢ্য তারুণ্য উৎসবের আয়োজন
নতুন ছাত্রসংগঠন থেকে ২ নেতার পদত্যাগ
রাত পোহালেই বিএনপির নওগাঁ সদর ও পৌরসভা ভোট
দেশের বাজারে ফের কমলো সোনার দাম
চুয়াডাঙ্গায় গুণগতমানসম্পন্ন বীজ আখ উৎপাদন কৌশল ও ব্যবহারবিষয়ক দুদিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতি-লুটপাট, গ্রেফতার ৪
সবার জন্য উন্মুক্ত কনসার্ট, জেমসসহ গাইবেন আরও পাঁচ ব্যান্ড
বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন এমন সংবাদ দিয়ে ছেলেকে অপহরণ
রামপুরায় গাড়িচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত, বাসে আগুন
একযোগে পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫৩ জন কর্মকর্তাকে রদবদল
‘টাকা-পয়সা-গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি’
বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’, নেতৃত্বে যারা
নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৭৪৩ জন