শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৫ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

আহ্লাদের আর শেষ নাই: খালেদা জিয়াকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রী

বেগম খালেদা জিয়ার আহ্লাদের শেষ নাই বলে মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস স্মরণে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

শেখ হাসিনা বলেন, খালেদা জিয়া অসুস্থ তাকে বিদেশে পাঠাও। আহ্লাদের আর শেষ নাই। পৃথিবীতে কোন দেশে আছে এতিমের অর্থ আত্মসাৎ করে সাজাপ্রাপ্ত আসামি ছিল। অন্তত আমি এই টুকু দয়া করেছি ঠিক আছে বয়োবৃদ্ধ মানুষ, হাঁটতে চলতে উঠতে বসতে অসুবিধা, শুইলে একজনের না ধরে উঠতে পারে না। জেলখানায় এরকম অবস্থা দেখেছি, বলেছি ঠিক আছে যেটুকু আমার ক্ষমতা আছে, এক্সিকিউটিভ ক্ষমতার মাধ্যমে তাকে তার বাসায় থাকার সুযোগ করে দিয়েছি। এখন সেজেগুজে মেকআপ নিয়ে ভ্রু এঁকে হাসাপাতালে যান, আর এদিকে তার ডাক্তাররা আবার রিপোর্ট দেন খুবই খারাপ অবস্থা। তিনি নাকি যায় যায়, তার লিভার নাকি পচে শেষ। লিভার সাধারণত পচে কি করলে সেটা আমি মুখ দিয়ে বলতে চাই না। কি খেলে লিভার পচে সেটা মানুষ জানে।

তিনি বলেন, আমার কাছে বলে কোন মুখে? জিয়াউর রহমান আমার বাবা মা ভাই তাদের হত্যা করেছে। ইনিডেমনিটি দিয়ে খুনিদের ক্ষমা করে বিভিন্ন ‍দূতাবাসে চাকরি দিয়েছে। তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দিল। খালেদা জিয়া আরও এক ধাপ এগিয়ে খুনিদের বিরোধী দলের চেয়ারে বসাল। তারা আবার মানবাধিকারের কথা শোনায়।

 

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে বলেন, যারা আমার বাবা-মা ভাইকে হত্যা করে বিচার চাইতে দেয়নি। তার জন্য এত করুণা, দয়া চায় কীভাবে আমার প্রশ্ন। তারপরও তো করেছি কম না।

তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে মারা গেল আমি গেছি আমার মুখের উপর দরজা বন্ধ করে দিয়েছে, আমাকে ঢুকতে দেয়নি। কত বড় অপমাণ। আমরা মনে হলো তুমি খালেদা, জিয়াউর রহমানের সাথে দুই মাস এক পর আমাদের বাসায় গিয়ে বসে থাকত। চেয়ারও পেত না, মোড়া ছিল সেই মোড়ায় বসতা আর এখন আমাকে ঢুকতে দেবে না।

আমার গাড়ি থামার সঙ্গে সঙ্গে গেট বন্ধ। আমাকে ঢুকতে দিল না। জীবনে কখনো এই রকম ইনসাল্ট করবে তারপরও তার জন্য দয়া দেখাতে হবে! দয়া তো দেখিয়েছি আর কত দয়া দেখাব? যে আমাকে খুন করতে চেয়েছে, আমার বাবা-মা-ভাই-বোনের হত্যার সঙ্গে জড়িত তার জন্য যথেষ্ট দয়া দেখানো হয়েছে। যে আমার হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে হত্যা করেছে, খুন করেছে নির্যাতন করেছে দিনের পর দিন নির্যাতন করেছে। অনেক দয়া দেখানো হয়েছে, এর বেশি দয়া আর আমাদের দেখানো সম্ভব না।

সরকার প্রধান বলেন, এখন আবার একটা নাটক সাজাচ্ছে। গাড়িতে করে তিনি (খালেদা জিয়া) হলুদ শাড়ি পরে হাসপাতালে যাচ্ছেন। এখন নাকি খুবই খারাপ অবস্থা বিদেশে পাঠাতে হবে। এভারকেয়ারে চিকিৎসা করাচ্ছে, সবচেয়ে আধুনিক চিকিৎসা, সবচেয়ে ব্যয়বহুল চিকিৎসা তাকে দিচ্ছি। আসামিকে কবে বিদেশে পাঠায় চিকিৎসার জন্য? তাহলে তো কারাগারে কোনো আসামি থাকবে না, সবাই দাবি করবে আমাকে বিদেশে পাঠান। আমরা কি সবাইকে পাঠাব? নানাভাবে নানা রকম অপপ্রচার চালানোর চেষ্টা ডিজিটাল মিডিয়ার মাধ্যমে।

আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, অপপ্রচারের বিরুদ্ধে আমাদের নেতা-কর্মীদের উপযুক্ত জবাব দিতে হবে। আমরা সংঘাত চাই না, আমরা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করি, জনগণের ক্ষমতায় বিশ্বাস করি। জাতির পিতা সেটাই শিখিয়ে গেছেন।

তিনি বলেন, যুদ্ধ আর মহামারির কারণে মানুষকে অনেকটা কষ্ট করতে হচ্ছে এটা আমি বুঝি। তাই এখন থেকেই সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। যার যতটুকু জায়গা আছে চাষ করতে হবে। যেখানে যার সুযোগ আছে উৎপাদন করতে হবে। এই যুদ্ধ সহজে শেষ হবে না। আমেরিকার আর একটা নির্বাচন না আসা পর্যন্ত এই যুদ্ধ চলবে এটা হলো বাস্তবতা।

মানুষের কষ্টের কথা চিন্তা করে আমরা ১ সেপ্টেম্বর থেকে ১ কোটি পরিবারকে ৩০ টাকা কেজি দরে চাল দেব। এ ছাড়া ৩৫ লাখ পরিবারকে ১৫ টাকা কেজি দরে চাল দেব। তাছাড়া ভিজিএফ, ভিজিডি কার্ডের মাধ্যমে বিনামূল্যে চাল দিচ্ছি। এভাবে আমরা মানুষের পাশে আছি।

এ সময় তিনি পাকিস্তানে বন্যার কথা তুলে ধরে বলেন, পাকিস্তানের বেলুচিস্তাানে বন্যা হয়েছে। বাচ্চারা খুব কষ্টে আছে। আমি খোঁজ নিতে বলেছি সেখানে কী কী পাঠানো যায়। আমরা তাদের রিলিফ পাঠাব। আমরা যুদ্ধে জয়ী হয়েছি তাদের প্রতি আমাদের একটা দায়িত্ব আছে জাতির পিতা আমাদের শিখিয়েছেন। আমরা আর্তমানবতার সেবায় মানুষের পাশে আছি। যারা বিত্তশালী আছে তাদের বলবে আশ পাশের মানুষের পাশে দাঁড়ান। এটাই আওয়ামী লীগের শিক্ষা।

ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু আহমেদ মান্নাফী। আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন— ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ ফজলুর রহমান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সংসদ সদস্য সাদেক খান।

অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এস এ মান্নান কচি।

এসএম/আরএ/

Header Ad
Header Ad

চুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি সাগরময় আচার্য আটক

চুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি সাগরময় আচার্য আটক। ছবি: সংগৃহীত

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) শাখার সভাপতি সাগরময় আচার্যকে আটক করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাতে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানা এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়।

কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবদুল করিম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, চুয়েট ছাত্রলীগ সভাপতি সাগরময়কে আটক করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

Header Ad
Header Ad

গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ থেকে পদত্যাগ করলেন জেদনী

শ্যামলী সুলতানা জেদনী। ছবি: সংগৃহীত

আত্মপ্রকাশের একদিনের মাথায় পদত্যাগ করেছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের সংগঠক শ্যামলী সুলতানা জেদনী। বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) রাত ১১টা ৫৬ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করে এ তথ্য জানান তিনি।

ফেসবুকে জেদনী লেখেন, ‘গণ-অভ্যুত্থানের স্পিরিটকে ধারণ করে এর ভীতকে মজবুত করার জন্য দেশের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে ছুটে বেড়িয়েছি। যখন মনে হয়েছে, হাতে সময় কম তবে কাজ অনেক; ঠিক তখনই সেমিস্টার ড্রপ দিয়ে এই জায়গাকে বেশি প্রাধান্য দিয়েছি। চলমান সেমিস্টারেও বেশিরভাগ ক্লাস করার সুযোগ হয়ে ওঠেনি। তবে বিশেষ কারণে সবকিছু থেকে আজ ইস্তফা দিতে হচ্ছে।’

তিনি আরো লেখেন, গত ৬ মাসে বোধহয় ১২০ দিনও বাসায় থাকতে পারিনি, মায়ের হাতের রান্না খেতে পারিনি। কারণ দেশের নানা প্রান্তের মানুষকে পড়ার জন্য, বোঝার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে গেছি। আমাদের সমাজে মেয়েদের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গির ইতিবাচক পরিবর্তন এখনও আসেনি। কাজেই যখন রাত ২/৩ টায় বাসায় ফিরতাম, গলির মোড়ের দোকানদার থেকে শুরু করে অনেকে আড়চোখে তাকাতো। এইসব উপেক্ষা করে চলার দারুণ ক্ষমতা সৃষ্টিকর্তা অবশ্য আমাকে দিয়েছে। পড়াশোনা, নিজের শখ, যত্ন বিসর্জন দেওয়া বা কারো কোনো ভাবনা নিয়ে আমার কোনো মাথাব্যথা নেই, কিংবা কোনো অনুশোচনা কাজ করছে না।

‘তবে আজ খারাপ লাগছে এই ভেবে যে, গত ৬ মাস আমার মাকে আমি ঠিকঠাক সময় দিতে পারিনি, বরং বেশিরভাগ সময় উপেক্ষা করে গেছি। আমার এইটুকু জার্নিতে আমার মা সবচেয়ে বেশি সাপোর্টিভ ছিল, কী কী করেছে আমার জন্য সেগুলো বলা এখানে মুখ্য বিষয়ও নয় অবশ্য। সবকিছু বাদ দিয়ে এই জায়গাকে আপন করে নেওয়ার ফলে যা কিছু হারিয়েছি, তা নিয়ে মা মাঝেমধ্যে বকা দিলেও আজ যখন আমি এখান থেকে বেরিয়ে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছি; ঠিক তখনই আমার মার চোখেও পানি দেখেছি!’

জেদনী লেখেন, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের জন্য শুভকামনা রইলো। ৫৪ বছরের কুৎসিত ছাত্র রাজনীতির অবসান এই প্লাটফর্মের হাত ধরে হোক, এই প্রত্যাশা! আপনারা সুস্থ ছাত্র রাজনীতির ধারা প্রতিষ্ঠা করুন, স্বজনপ্রীতির অবসান ঘটিয়ে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করার দিকে অগ্রসর হোন। যোগ্য নেতৃত্বকে প্রাধান্য দেওয়া এবং মানুষকে মর্যাদা দেয়ার বিষয়ে সচেতন হয়ে উঠুন, মানুষের অধিকারের কথা বলুন।

তিনি আরো লেখেন, যাদের সঙ্গে এতদিন কাজ করেছি কিংবা গল্প করেছি, তাদের জন্যও শুভকামনা রইলো। আপনারা এগিয়ে যান, সাংগঠনিকভাবে আপনাদের সঙ্গে না থাকলেও অন্যায়ের বিরুদ্ধে যেকোনো প্রতিবাদে আমি আপনাদের সঙ্গে থাকব, অনিয়মের বিরুদ্ধে আমার লড়াই আজীবন চলবে। আজকের সিদ্ধান্ত আমার জীবনের অন্যতম কঠিন এবং কষ্টের সিদ্ধান্ত তবে আবুল মনসুর আহমেদের একটা লাইনকে আমি ধারণ করি বলি এখানে থাকা আমার পক্ষে আর সম্ভব হয়ে উঠছে না।

ফেসবুক পোস্টে জেদনী লেখেন, আরেকটি বিষয় উল্লেখ করে দেওয়া ভালো, আমার এই পুরো জার্নিতে কিংবা কাজে আমি সংগঠন থেকে কোনো প্রকার অর্থ গ্রহণ করিনি।

গত বুধবার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাংশের নেতৃত্বে আত্মপ্রকাশ করে নতুন ছাত্রসংগঠন ‘বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’। এতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক আবু বাকের মজুমদারকে আহ্বায়ক এবং দপ্তর সম্পাদক জাহিদ আহসানকে সদস্যসচিব করে প্রাথমিকভাবে ছয় সদস্যের কেন্দ্রীয় কমিটি করা হয়।

এরপর বৃহস্পতিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যান্টিনে সংবাদ সম্মেলনে ২০৫ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেন সংগঠনের আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার।

Header Ad
Header Ad

বিধ্বস্ত গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ১৭ লাশ উদ্ধার

বিধ্বস্ত গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ১৭ লাশ উদ্ধার। ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ ১৫ মাসের বেশি সময় পর গত মাসেই ফিলিস্তিনের গাজায় কার্যকর হয়েছে যুদ্ধবিরতি চুক্তি। তবে এরপর থেকেই সেখানে ধ্বংসস্তূপের নিচে থেকে একের পর এক উদ্ধার হচ্ছে নিহতদের লাশ। আর এতে করে বেড়েই চলেছে প্রাণহানির সংখ্যা।

বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) বার্তাসংস্থা আনাদোলুর এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, গাজার ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ১৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এর ফলে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলের গণহত্যামূলক আক্রমণে নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৮ হাজার ৩৬৫ জনে।

ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, যুদ্ধের কারণে আরও ১৯ জন আহত ব্যক্তিকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর ফলে, গাজায় আহতের সংখ্যা বর্তমানে ১ লাখ ১১ হাজার ৭৮০ জনে দাঁড়িয়েছে।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানায়, যুদ্ধবিরতি কার্যকরের পর ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়া বহু মানুষকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। অনেক মানুষ এখনও সেখানে চাপা পড়ে আছেন এবং উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

গাজায় গত ১৯ জানুয়ারি থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, যার মধ্যে বন্দি বিনিময়, স্থায়ী শান্তি এবং গাজা থেকে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহারের মতো লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে।

জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন এবং ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। এর পাশাপাশি, আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে ইসরায়েল গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

এদিকে, গাজায় ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও নিহতের সংখ্যা বাড়তে থাকায় মানবিক সংকট আরও গভীর হচ্ছে, আর আন্তর্জাতিক মহল থেকে এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়েট ছাত্রলীগের সভাপতি সাগরময় আচার্য আটক
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ থেকে পদত্যাগ করলেন জেদনী
বিধ্বস্ত গাজায় ধ্বংসস্তূপ থেকে আরও ১৭ লাশ উদ্ধার
মধ্যরাতে শেওড়াপাড়া কাঁচাবাজারে ভয়াবহ আগুন, পুড়ে ছাই সব দোকান
‘জাতীয় নাগরিক পার্টির’ আত্মপ্রকাশ আজ, ৩ লাখ মানুষের সমাগমের প্রত্যাশা
মিয়ানমারে আটক ২৯ জেলেকে ফেরত আনলো বিজিবি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ণাঢ্য তারুণ্য উৎসবের আয়োজন
নতুন ছাত্রসংগঠন থেকে ২ নেতার পদত্যাগ
রাত পোহালেই বিএনপির নওগাঁ সদর ও পৌরসভা ভোট
দেশের বাজারে ফের কমলো সোনার দাম
চুয়াডাঙ্গায় গুণগতমানসম্পন্ন বীজ আখ উৎপাদন কৌশল ও ব্যবহারবিষয়ক দুদিনব্যাপী কৃষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে শিক্ষা সফরের ৪ বাসে ডাকাতি-লুটপাট, গ্রেফতার ৪
সবার জন্য উন্মুক্ত কনসার্ট, জেমসসহ গাইবেন আরও পাঁচ ব্যান্ড
বাবা সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন এমন সংবাদ দিয়ে ছেলেকে অপহরণ
রামপুরায় গাড়িচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত, বাসে আগুন
একযোগে পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৫৩ জন কর্মকর্তাকে রদবদল
‘টাকা-পয়সা-গয়না কেড়ে নেওয়াতে দুঃখ পাইনি, কিন্তু ধর্ষণের মিথ্যা খবর প্রচারে আমি ভেঙে পড়েছি’
বৈষম্যবিরোধীদের নতুন দল ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’, নেতৃত্বে যারা
নিরাপদ পানি পাওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার: হাইকোর্টের ঐতিহাসিক রায়
সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’: বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৭৪৩ জন