মঙ্গলবার, ৪ মার্চ ২০২৫ | ১৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

জাতীয় পার্টি দেশের একনায়কতন্ত্রের পতন চায়: জিএম কাদের

দেশে এখন একনায়কতন্ত্র চলছে। জাতীয় পার্টি এই একনায়কতন্ত্রের পতন ও গণতন্ত্রের মুক্তি চায়, বলে মন্তব্য করেছেন পার্টির চেয়ারম্যান ও সংসদের বিরোধী দলের উপনেতা গোলাম মোহাম্মদ কাদের।

তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে বা সুবর্ণজয়ন্তীতে এসে বলতে হয় সার্বিকভাবে বিবেচনায় স্বাধীনতার পর থেকে অদ্যাবধি বাংলাদেশে কোনো সময় গণতন্ত্রের চর্চা গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে ছিল না। এর প্রধান কারন আমাদের সংবিধান। সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে এবং বিভিন্নভাবে গণতন্ত্রের চর্চার বিষয়ে জোড় দিয়ে বলা হয়েছে। কিন্তু সার্বিকভাবে সংবিধানের বিভিন্ন বিধানাবলীতে গণতন্ত্রের চর্চার চেয়ে একনায়কতন্ত্রবাদকে প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। দেশে এখন একনায়কতন্ত্র চলছে। আমরা একনায়কতন্ত্রের পতন চাই,গণতন্ত্রের মুক্তি চাই।’

শনিবার (১ জানুয়ারি) ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয় পার্টির ৩৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে জাপা চেয়ারম্যান এ কথা বলেন।

দেশের প্রধান দুটি দল আওয়ামী লীগ, বিএনপিকে অচল মুদ্রার সঙ্গে তুলনা করে বলেন, ‘অচল পয়সার এপিঠ আর ওপিঠ দেখা হয়ে গেছে। মানুষ এটাকে ‍ছুঁড়ে ফেলতে চায়। মানুষ নতুন পয়সা চায়, যেটা চলবে, চালু পয়সা। অচল পয়সা আর নয়। সচল পয়সা যেটা সেটা হলো আমাদের জাতীয় পার্টি।’

 

‘আমাদের রাজনীতি জবাবদিহিতামূলক সরকার প্রতিষ্ঠা করে মানুষের প্রত্যাশা পূরণ করা। এটা হলো আমাদের আগামীর রাজনীতি,’ তিনি বলেন।

জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা এইচএম এরশাদের ছোট ভাই জিএম কাদের নিজের ভাইয়ের বিরুদ্ধে নানা অপপ্রচারের জবাব দিতে গিয়ে বলেন, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানকে স্বৈরাচার বলা হয়। স্বৈরাচারের যদি নম্বর দেওয়া হয় জেনারেল এরশাদ সব চাইতে কম নম্বর পাবেন।

সামরিক শাসক এরশাদের শাসনামলে গণতন্ত্রের জন্য আন্দোলনে করতে প্রাণ দেওয়া নূর হোসেনের কথা তুলে ধরে জিএম কাদের বলেন, 'স্বৈরতন্ত্র নিপাত যাক, গণতন্ত্র মুক্তি পাক।'

দেশবাসীর উদ্দেশে তিনি বলেন, দেশের প্রধান রাজনৈতিক দুটি দল আওয়ামী লীগ, বিএনপি অপকর্ম দুর্নীতি, সন্ত্রাস ও লুণ্ঠনের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রেখেছে। এই ভুলটি করবেন না, বর্তমান সরকার চলে গিয়ে যদি বিএনপি আসে, যেটা চলছে সেটা চলবে।'

তিনি আরও বলেন, 'চাঁদাবাজি যেটা হচ্ছে, হতেই থাকবে। দলীয়করণ যেটা হচ্ছে, বৈষম্য হতেই থাকবে। এটা বন্ধ করতে হলে তাদের দুইজনকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে হবে। জনগণ আর চায় না। এখন জাতীয় পার্টিকে বিকল্প শক্তি হিসেবে দেখতে চায়। তারা প্রত্যাশা করছে জাতীয় পার্টি রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে দেশে সুশাসন ফিরে আসবে। দেশের মানুষ বিশ্বাস করে প্রত্যাশা করে ভবিষতেও জাতীয় পার্টি ক্ষমতায় আসলে সুশাসন ফিরে আসবে।'

জিএম কাদের বলেন, দেশের সর্বত্র চাঁদাবাজি ছড়িয়ে পড়েছে। বাড়ি করতে গেলে চাঁদা দিতে হয়। ঠিকাদারি কাজ পেলেও চাঁদা দিতে হয়। হাটে, মাঠে,ঘাটে, ফুটপাতেও চাঁদা দিতে হয়। হকারদের কাছেও চাঁদাবাজি। উবার চালকদের কাছেও চাঁদাবাজি। মানুষ যাবে কোথায়?

সরকারের উদ্দেশে বিরোধী দলের উপনেতা বলেন, সরকারকে কিছু বললেই বলবে ‘জিডিপি দেখেন। আমাদের জিডিপি কত বেশি। আমরা জিডিপিতে এগিয়ে আছি।’ আরে জিডিপি ধুয়ে কি আমি পানি খাব?

তিনি বলেন, 'দেশে নির্বাচন ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। কারচুপি তো দূরের কথা, কারচুপি এখন দরকারও নেই। আপনাকে দাঁড়াতেই দেবে না। আমাদের প্রার্থী দাঁড়ালেই তাকে মারা হচ্ছে, কাপড় ছিঁড়ে দেওয়া হচ্ছে, ধমক দেওয়া হচ্ছে, বাড়ি ঘরে আগুণ দেওয়া হচ্ছে, তাদের আটক করে রাখা হচ্ছে। ইউএনও এসপি তারা এসব কাজে সহযোগিতা করছে। আমাদের প্রশাসন, আমাদের পয়সায় চলে যে প্রশাসন সেই প্রশাসন আমাদের বিরুদ্ধে, দেশের সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে কাজ করছে, এর চেয়ে বড় কলঙ্কজনক কী হতে পারে? আমরা এর প্রতিবাদ করি তীব্র প্রতিবাদ করি। নির্বাচন যদি করতে হয় সবাইকে কাজ করতে দেন।'

স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, গ্রামেগঞ্জে কোথাও স্বাস্থ্যসেবা নেই। জেলা পর্যায়ও স্বাস্থ্যসেবা নেই। স্বাস্থ্যখাত দুর্নীতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে।

প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীর অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন সিনিয়র কো-চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, কো-চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ, এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা, অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম ও জাতীয় পার্টির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।

 

 এসএম/এএমএমএ/

 

 

Header Ad
Header Ad

যাত্রীদের নিরাপত্তায় মেট্রোরেলের ভেতরে পুলিশ মোতায়েন

যাত্রীদের নিরাপত্তায় মেট্রোরেলের ভেতরে পুলিশ মোতায়েন। ছবি: সংগৃহীত

মেট্রোরেলের ভেতরে যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আজ থেকে এমআরটি পুলিশ সদস্যরা দায়িত্ব পালন শুরু করেছে। মেট্রোরেলের প্রতিটি ট্রেনে দুইজন পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। যারা যাত্রীদের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডা নিয়ন্ত্রণ, অতিরিক্ত নিরাপত্তা প্রদান ও বিভিন্ন ধরনের সহায়তা করবেন।

ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দপ্তর মঙ্গলবার (৪ মার্চ) দুপুরে গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, এমআরটি পুলিশ সদস্যরা মেট্রোরেলের কোচগুলোতে টহলে থাকবেন এবং যাত্রীদের নিরাপত্তা ও অন্যান্য সমস্যা সমাধানে কাজ করবেন।

প্রতিটি ৬ কোচ বিশিষ্ট ট্রেনে দুইজন পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হবে। তাই বর্তমানে চলমান ১০টি ট্রেনে মোট ২০জন পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করছেন। তারা সকাল থেকে দুপুর এবং দুপুর থেকে রাত—এই দুটি শিফটে কাজ করবেন। পাশাপাশি স্টেশনগুলোতে যারা দায়িত্ব পালন করছেন, তারা তাদের নির্ধারিত দায়িত্বে থাকবেন।

এমআরটি পুলিশ সদস্যরা যাত্রীদের বাচ্চা, বৃদ্ধ অথবা হারানো মালামাল খুঁজে বের করা, চুরি-ছিনতাই প্রতিরোধ এবং যাত্রীদের মধ্যে বাগ্‌বিতণ্ডা শান্ত করার মতো নানা সমস্যা সমাধান করবে।

মেট্রোরেল ও স্টেশনের নিরাপত্তার জন্য ২০২৩ সালের নভেম্বরে ম্যাস র‍্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) পুলিশ কার্যক্রম শুরু করে।

Header Ad
Header Ad

ভারতের কারাগারে বন্দি ১০৬৭ বাংলাদেশি এবং পুলিশ লাইনে বন্দিশালার খোঁজ পেয়েছে গুম কমিশন

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিভিন্ন কারাগারে বন্দি ১০৬৭ বাংলাদেশির তালিকা ও পুলিশ লাইনে গোপন বন্দিশালার খোঁজ পেয়েছে গুম কমিশন গুমসংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি।

কমিশনের সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত বিচারক মইনুল ইসলাম চৌধুরী জানিয়েছেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ভারতের বিভিন্ন কারাগারে গত দুই-আড়াই বছরে আটক হওয়া বাংলাদেশিদের নাম ও ঠিকানাসহ একটি তালিকা পাওয়া গেছে। বর্তমানে কমিশন যাচাই করছে—এই তালিকায় গুম হওয়া কোনো ব্যক্তি রয়েছে কিনা।

কমিশন জানায়, বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা পুলিশের সুপার ও বিজিবি কর্মকর্তাদের কাছ থেকে ভারত থেকে পুশইন হওয়া ব্যক্তিদের তথ্য চাওয়া হলে ১৪০ জনের একটি তালিকা পাওয়া গেছে। তবে এই তালিকায় গুম হওয়া ব্যক্তিদের নাম এখনও পাওয়া যায়নি।

এছাড়া, গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন জানিয়েছে, এ পর্যন্ত ১,৭৫২টি অভিযোগ জমা পড়েছে, যার মধ্যে প্রায় ১,০০০টি অভিযোগ যাচাই-বাছাই সম্পন্ন হয়েছে। গুমের শিকার হয়ে ফিরে না আসা ৩৩০ জনের বর্তমান অবস্থাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

কমিশনের প্রধান মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "গুমের ঘটনায় বিভিন্ন বাহিনীর সদস্য জড়িত থাকলেও পুরো বাহিনীকে দায়ী করা উচিত নয়। অপরাধীদের ব্যক্তিগত দায় নির্ধারণ করা হবে।"

গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন জানিয়েছে, পুলিশের গোপন বন্দিশালা পাওয়ার তথ্য মিলেছে। কমিশনের সদস্য নূর খান জানান, বগুড়া পুলিশ লাইনে এ ধরনের একটি বন্দিশালা পাওয়া গেছে, যেখানে বিভিন্ন স্থান থেকে বন্দিদের জিজ্ঞাসাবাদের নামে নির্যাতন করা হতো।

তিনি বলেন, "পুলিশ লাইনের ভেতরে গোপন বন্দিশালা তৈরি করা হয়েছিল, যা একেবারে অবৈধ ছিল। আমাদের ধারণা, এ ধরনের বন্দিশালা আরো থাকতে পারে।" গুম কমিশনের পক্ষ থেকে আরও জানানো হয়েছে যে, এই ধরনের বন্দিশালা গত ১৫ বছরের মধ্যে নির্মিত হয়েছিল এবং গত ১০-১২ বছরে এমন স্থাপনা বেশি তৈরি হয়েছে। এখানে বন্দিদের নিয়ে আসা হতো, জিজ্ঞাসাবাদ ও নির্যাতন চলত, এবং কিছু ক্ষেত্রে বন্দিরা মৃত্যুবরণও করেছে।

এ বিষয়ে গুম কমিশন জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে এসব গোপন বন্দিশালার আরও সন্ধান পাওয়া যেতে পারে।

প্রসঙ্গ, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে গিয়ে ‘বিশেষ’ স্থানে রাখা হতো, যা পরবর্তীতে ‘আয়নাঘর’ নামে পরিচিতি পায়। সুইডেনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম নেত্র নিউজে প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে এসব স্থান সম্পর্কে জনসাধারণ জানতে পারে। গুম হওয়া ব্যক্তিদের অনেকেই শেখ হাসিনা সরকারের ক্ষমতাচ্যুতির পর আয়নাঘর থেকে ফিরে আসেন এবং তাদের বয়ানে উঠে আসে আয়নাঘরের ভয়াবহতার চিত্র।

Header Ad
Header Ad

জনকল্যাণে কাজ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: আমিনুল হক

বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক আমিনুল হক। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীতে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে গরিব ও অসহায় মানুষের মাঝে ইফতার সামগ্রী বিতরণ করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক ও ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক।

মঙ্গলবার (০৪ মার্চ) সকালে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে রাজধানীর পল্লবী ও রূপনগর থানার ৮টি ওয়ার্ডের অসহায়দের মাঝে এসব বিতরণ করা হয়।

এসময় আমিনুল হক বলেন, ‘জনকল্যাণে কাজ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য। গত ১৭ বছরে পতিত স্বৈরাচার সরকার জনগণের পাশে ছিল না। জনগণকে বঞ্চিত করে নিজেদের ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করতে ব্যস্ত সময় কাটিয়েছিল তারা।’

তিনি আরও বলেন, ‘ফ্যাসিষ্ট সরকারের নির্যাতন নিপীড়ন সহ্য করেও গত ১৭ বছরে বিএনপি জনগণের পাশে ছিল এবং এখনো বিএনপি জনগণের পাশে থেকে কাজ করছে। দেশে যখনই কোনো মহামারী দুর্যোগ বন্যা ও করোনাকালীন কঠিন সময় এসেছে। সেই কঠিন সময়েও বিএনপির নেতাকর্মীরা জনগণের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে। কারণ বিএনপি জনগণের দল।’

ইফতার সামগ্রী বিতরণের সময় বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

যাত্রীদের নিরাপত্তায় মেট্রোরেলের ভেতরে পুলিশ মোতায়েন
ভারতের কারাগারে বন্দি ১০৬৭ বাংলাদেশি এবং পুলিশ লাইনে বন্দিশালার খোঁজ পেয়েছে গুম কমিশন
জনকল্যাণে কাজ করাই বিএনপির মূল লক্ষ্য: আমিনুল হক
মার্কিন গোয়েন্দা প্রধান ও শেখ হাসিনার বৈঠক, যা জানা গেল
৯১ দিনে কোরআনের হাফেজ ৬ বছরের আব্দুর রহমান
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে বাধ্যতামূলক ডোপ টেস্ট
উপদেষ্টা হচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী আমিনুল ইসলাম
নতুন দলের বেশিরভাগ প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হবে: এম এ আজিজ
রোজাদারকে ইফতার করানোর বিশেষ পুরস্কার
প্রধান উপদেষ্টার আপত্তিতেই ‘ডেভিল হান্ট’ নাম বদলের সিদ্ধান্ত
ভারতের প্রতিশোধ নাকি আবার অস্ট্রেলিয়া?
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই চা শ্রমিক নিহত, আহত ১৮
নির্বাচনে ৩০০ আসনেই প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি চলছে: হাসনাত আব্দুল্লাহ
মার্কিন অনুদান বন্ধে ভারতে ট্রান্সজেন্ডার হাসপাতালগুলোর কার্যক্রম স্থগিত
পদত্যাগ করেছেন ইরানের ভাইস-প্রেসিডেন্ট জাভেদ জারিফ
পুরোনো সংবিধান রেখে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব নয় : নাহিদ ইসলাম
খালেদা জিয়ার শারী‌রিক অবস্থা স্থি‌তিশীল: ডা. জা‌হিদ  
রাবির তথ্য অফিসার পদে নিয়োগ পেলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা
বধ্যভূমিতে জুলাই শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাল এনসিপি  
অনিয়মের অভিযোগে কুবির রেজিস্ট্রারকে বাধ্যতামূলক ছুটি