শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৬ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইসি গঠনে একদিনে আইন পাস করা সম্ভব: মেনন

নির্বাচন কমিশন গঠনে আইন করা ফরজ হয়ে গেছে বলে রাষ্ট্রপতি একমত প্রকাশ করেছেন-এমনটি জানিয়েছেন ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন। মঙ্গলবার (২৮ ডিসেম্বর) বিকালে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সংলাপ শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

মেনন বলেন, ‘আইন করা কেবল প্রয়োজনই নয়, রাষ্ট্রপতি আমাদের সঙ্গে অন্তত এটুক একমত হয়েছেন যে আইনটা করা একেবারে ফরজ হয়ে গেছে। কারণ, প্রতিবার আইন না করে নির্বাচন কমিশন গঠন করায় একটা বিতর্ক সৃষ্টি হয়। এই বিতর্ক নির্বাচন কমিশন সম্পর্কে আস্থাহীনতা তৈরি করে।’

রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘আইন করার ব্যাপারে সকল রাজনৈতিক দলের মত রয়েছে। এমনকি সরকারি দল আওয়ামী লীগও চায় আইন হোক। কেউ কিন্তু এ ব্যাপার অস্বীকার করছে না। সুতরাং রাষ্ট্রপতি যদি উদ্যোগ নেন তাহলে এই ঐক্যমতকে রূপায়ন করতে পারেন।’

তিনি বলেন, ‘আমরা রাষ্ট্রপতিকে বলেছি আপনি নাগরিকদের ডাকেন, মিডিয়ার লোকদের ডাকেন, বুদ্ধিজীবীদের ডাকেন। সবার মতামত নেন।’

সরকারি দল থেকে শুনেছি এই সময়ের মধ্যে আইন করা সম্ভব না। এ বিষয়ে আমরা বলেছি, ‘১৯৯৬ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে বিধান, আপনাদের স্মরণ আছে এক রাতের ভেতর হয়েছিল। যেটি নিয়ে ১৯৯৬ সালে পরবর্তীকালে আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। যুদ্ধাপরাধী বিচারের সময় আপিল প্রসঙ্গে যখন সংবিধান সংশোধনের প্রয়োজন দেখা দিলো তখন কিন্তু সময় লাগেনি। অন্য আইনের সময়ও খুব একটা লাগে না। এরকম উদাহরণ আমাদের আছে।’

রাশেদ খান মেনন বলেন, ‘রাষ্ট্রপতিকে বলেছি নতুন বছরের শুরুতে যে অধিবেশন হবে, সেখানে একটি উদ্যোগ নিতে পারেন। এর কাঠামো এর মধ্যে তৈরি করা আছে। শামসুল হুদা কমিশন সেটি তৈরি করে গেছেন। এছাড়া বিভিন্ন বিজ্ঞজনের নিকট আইনের বিধানগুলি রয়েছে। সরকাই চাইলে এগুলো নিতে পারে। প্রথম অধিবেশনে যেহেতু রাষ্ট্রপতি বক্তৃতা করবেন, আপনি (রাষ্ট্রপতি) আশ্বস্ত করেন যে আইনটা এই সংসদে পাস হবে।
আইন করতে তো সময় লাগবে আইনমন্ত্রী বলেছেন, আপনি কি মনে করেন? সম্প্রতি যে আইন হচ্ছে সেগুলোর কোনটাই পাশ হতে ২ ঘণ্টার বেশি লাগেনি। তারা হয়তো বলবে কমিটিতে যেতে হবে। যেদিন আইন কমিটিতে যাবে পরদিন বসে আইন পাস করা সম্ভব। কাজেই হুদা কমিশনের ড্রাফট আছে। তারা চাইলে সারা রাত বসে খেটে করে দেব। আমরা করেছি অতীতে এরকম অনেক উদাহরণ আছে।
যারা সাংবিধানিক পদে তারাই তো সার্চ কমিটির সদস্য হবেন। কাজেই যাদের নাম দেবেন সেটা সংসদে ভোট করতে হবে। সংসদে তো সবাইকে আনা সম্ভব না। তাই সংসদের কার্য উপদেষ্টা কমিটি আছে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী আছেন, বিরোধী দলীয় নেতা আছেন, স্পিকার আছেন। সার্চ কমিটিও গঠন করতে হলে সংসদকে জানিয়ে করতে হবে। তাতে জনমতের প্রতিফলন হবে, না হলে জনমতের প্রতিফল হবে না।
এরপর বলেছি নির্বাচন কমিশনে অন্তত ২ জন নারী সদস্য রাখবেন। একজন কার্যক্ষম নির্বাচন কমিশন চাই। চলমান ইউপি নির্বাচনে দেখিয়ে দিল এই নির্বাচনের কমিশনের কোনো ধরণের তাপ-উত্তাপ নেই। বরং তারা সহিংসতাকে উৎসাহিত করেছে। আইনের প্রয়োগ যে নির্বাচন কমিশন করতে পারবে সেই নির্বাচন কমিশন গঠন করতে হবে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের রাজনীতি এখন রাজনীতিবিদদের হাতে নাই। রাষ্ট্রপতিও দুঃখ করেছেন। সংসদের মধ্যে রাজনীতিবিদদের জায়গা নেই। আমরা আশা করবো রাজনীতিকে ফিরিয়ে আনার জন্য নির্বাচন কমিশন বড় ভূমিকা পালন করবে। টাকার খেলা না হলে রাজনীতিবিদদের হাতেই থাকবে রাজনীতি। এটা নির্বাচন কমিশন বন্ধ করতে পারে। এবার ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে কোটি টাকার উপরে খরচ হয়েছে। আমরা যদি সংসদ সদস্য নির্বাচন করি তখন কি হবে আমাদের? নির্বাচন কমিশনকে টাকার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে, প্রশাসনকে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং স্বাধীন সত্তা নিয়ে দাঁড়াতে হবে।’

রাজনৈতিক দলগুলোর সদিচ্ছা না থাকলে কি সম্ভব? এমন প্রশ্নের জবাবে মেনন বলেন, ‘আইন থাকলে রাজনৈতিক দলগুলো আইনের আশ্রয় নিতে পারি। আইন না থাকলে তো আইনের আশ্রয় নিতে পারি না। রাষ্ট্রপতিও মনে করেন আইনটা হয়ে যাওয়া উচিত।’

নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘এটা আলোচ্য বিষয় ছিল না। আমরা নির্বাচন করেছি দলীয় সরকারের অীধনে। সুতরাং আমরা তো মনে করছি না যেটা সংবিধানে নেই সেটা নিয়ে কথা বলা দরকার।’

নতুন ইসি গঠন হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন কি-না? এমন প্রশ্নের জবাবে মেনন বলেন, ‘আমরা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবো। নির্বাচন বর্জন করবো না। দলীয় সরকারের অধীনে তো নির্বাচন হচ্ছে। এর বাইরে তো নির্বাচন ব্যবস্থা সংবিধানে নেই। আমি মনে করি না সংবিধানে এই মুহূর্তে এটা করতে হবে। এটা করতে গেলে সমস্ত রাজনৈতিক দলের মতামত লাগে।’

বিএনপি বলছে সংলাপ দিয়ে কিছু হবে না আপনারা কি মনে করেন? এ প্রশ্নের জবাবে মেনন বলেন, ‘আমরা মনে করি সংলাপ হওয়া দরকার। গণগন্ত্রে সংলাপের বিকল্প নেই। যারা বলছেন সংলাপে কিছু হবে না। তাদের সেই কথা বাস্তবে নিয়ে আসতে হবে। আমরা আজিজ কমিশনকে আন্দোলন করে বাদ দিয়েছি। তারা যেটা বলছেন সেটা করুক, তারা বলেছে সংলাপ নাটকে পরিণত হয়েছে, তারা প্রমাণ করুন নাটক যাতে না হয় তার জন্য যা প্রয়োজন জনমত সংগঠিত করা, ঐক্যমত করা সেই কাজটা করুন। তখন দেখবো।

এসএম/এএন

Header Ad
Header Ad

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির

ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবারের মতো কোনো আরব নেতা সিরিয়া সফরে গেলেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় তিনি সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে পৌঁছান। চীনের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সিরিয়ায় প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের সরকারের পতনের পর এই প্রথমবার কোনো সরকারপ্রধান বা রাষ্ট্রপ্রধান দেশটি সফর করলেন। বর্তমানে সিরিয়ার অন্তর্বর্তী প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আহমেদ আল-শারা। সফরের সময় দামেস্ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে কাতারের আমিরকে স্বাগত জানান তিনি।

কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এক বিবৃতিতে জানান, নতুন সিরীয় প্রশাসনের সঙ্গে কাতার মাঠপর্যায়ে কাজ করতে আগ্রহী। বিশেষ করে সিরিয়ার জনগণের জন্য চলমান চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা করা, ইসরায়েলি দখলদারিত্ব প্রতিহত করা এবং সিরিয়ার ওপর থেকে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে সহায়তা করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে দেশটি।

বিশ্লেষকদের মতে, কাতারের আমিরের এই সফর মধ্যপ্রাচ্যের ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আনতে পারে। দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক অস্থিরতার পর এই সফর দুই দেশের সম্পর্ক পুনর্গঠনে ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন হত্যাকাণ্ডে পুলিশের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে প্রতিবেদন দিয়েছে তদন্ত কমিটি। তবে এই প্রতিবেদন নিয়ে ব্যাপক বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, তদন্ত কর্মকর্তারা পুলিশের দায় এড়াতে পক্ষপাতমূলক প্রতিবেদন দিয়েছেন এবং ইয়ামিনকে সন্ত্রাসী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন।

সমালোচকরা বলছেন, শেখ হাসিনার শাসনামলে পুলিশের নৈতিক অবক্ষয় এতটাই চরমে পৌঁছেছে যে গণঅভ্যুত্থানের পরও তারা নিজেদের পরিবর্তন করতে পারেনি। বরং, কঠিন চাপে থেকেও পুলিশের বিতর্কিত কর্মকাণ্ড মাঝে মাঝেই প্রকাশ পাচ্ছে।

তদন্ত প্রতিবেদনে পুলিশের দাবি, ইয়ামিন এপিসি (সাঁজোয়া যান) কারে উঠলে বাইরে থেকে সন্ত্রাসীরা গুলি ছোঁড়ে, যা তাকে আহত করে। এরপর এএসআই মোহাম্মদ আলী তাকে নামানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তার হাতে ব্যথা থাকায় ফসকে পড়ে যান ইয়ামিন। পুলিশ আরও জানায়, জনগণের কাছে হস্তান্তরের জন্য তাকে রোড ডিভাইডারে রাখা হয়, যাতে কেউ তাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারে।

তবে এই বক্তব্যের সঙ্গে ঘটনাস্থলের ভিডিও ফুটেজের কোনো মিল পাওয়া যায়নি। ভিডিও বিশ্লেষণে দেখা যায়, পুলিশের সদস্যরা নীল রঙের এপিসি কারের ওপর ইয়ামিনকে ফেলে রেখে টহল চালায় এবং ছাত্র-জনতার ওপর গুলি চালায়। কিছুক্ষণ পর এপিসি কারটি সাভারের রানা প্লাজা ও ভ্যাট অফিসের মাঝামাঝি এলাকায় আসে। এরপর এপিসির ভেতর থেকে এক পুলিশ সদস্য দরজা খুলে দেয় এবং আরেকজন ইয়ামিনকে টেনে-হিঁচড়ে রাস্তায় ফেলে দেয়।

ভিডিওতে আরও দেখা যায়, গুলিবিদ্ধ ইয়ামিন তখনও জীবিত ছিলেন। প্রচণ্ড কষ্টে নিশ্বাস নিতে দেখা যায় তাকে। তার পরনে ছিল নেভি ব্লু ট্রাউজার ও খয়েরি রঙের জামা। এপিসি থেকে ফেলে দেওয়ার পর তার দুই হাত দুই দিকে ছড়িয়ে যায় এবং একটি পা এপিসির বাঁ দিকের চাকার সঙ্গে আটকে থাকে। মৃত ভেবে পুলিশের সদস্যরা তার পায়ে আর গুলি না করে রাস্তার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে টেনে রোড ডিভাইডারের পাশে ফেলে দেয়। এরপর আরও দুই পুলিশ সদস্য নেমে এসে তাকে সার্ভিস লেনে ফেলে রেখে চলে যায়।

পুলিশের এই প্রতিবেদনকে ‘চরম পক্ষপাতদুষ্ট’ উল্লেখ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় একে অগ্রহণযোগ্য বলে ঘোষণা দিয়েছে। মন্ত্রণালয়ের এক সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে, তদন্ত কর্মকর্তারা শুধু পুলিশ সদস্যদের বক্তব্য নিয়েছেন, অথচ কোনো প্রত্যক্ষদর্শী, সংবাদকর্মী বা সাধারণ মানুষের সাক্ষ্য নেননি। এ কারণে তদন্ত প্রক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও অবিশ্বাস্য বলে মনে করা হচ্ছে।

এছাড়া, সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ এক প্রতিবেদনে পুলিশের আচরণকে ‘ভয়ংকর বর্বরতা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, তদন্ত কমিটির তিন পুলিশ সদস্য দায়িত্বে চরম অবহেলা করেছেন এবং অপেশাদারসুলভ আচরণ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য জননিরাপত্তা বিভাগের রাজনৈতিক শাখাকে সুপারিশ করা হয়েছে।

স্থানীয়দের অভিযোগ, পুলিশ নীল এপিসি কার থেকে ইয়ামিনের গুলিবিদ্ধ দেহ রাস্তায় ফেলে আতঙ্ক সৃষ্টি করতে চেয়েছিল। ঘটনাটি ঘটে সাভারের আশুলিয়া এলাকায়। কোনো ময়নাতদন্ত বা আনুষ্ঠানিক মৃত্যুসনদ না দিয়েই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ইয়ামিনের লাশ হস্তান্তর করে।

ঢাকা ও সাভার রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা ইয়ামিনের মৃত্যুর ঘটনায় মামলা না করার জন্য পরিবারকে ভয়ভীতি দেখায়। পরে, পরিবার তাকে সাভারের তালবাগে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে চাইলে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মিজানুর রহমান মিজান বাধা দেন। শেষ পর্যন্ত ব্যাংক টাউন কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।

তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুলিশ দায় মুক্তি পেয়েছে। কিন্তু ভিডিও ফুটেজের ভয়ংকর দৃশ্যগুলো ও প্রত্যক্ষদর্শীদের বর্ণনার সঙ্গে পুলিশের বক্তব্যের কোনো মিল নেই। তাহলে, শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে যদি সত্য প্রকাশ না পায়, তবে স্বাধীন তদন্ত কমিটির মাধ্যমে পুনরায় এই হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি উঠেছে। নিহত ইয়ামিনের পরিবার এবং আন্দোলনকারীরা ন্যায়বিচারের জন্য লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে।

Header Ad
Header Ad

রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও একাধিক হত্যা মামলায় সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নুরুজ্জামানকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) রাত ৯টায় রংপুর মহানগরীর সেন্ট্রাল রোডের পোস্ট অফিসের গলির এক বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) মোহাম্মদ শিবলী কায়সার।

উল্লেখ্য, ৫ আগস্টের পর থেকে মোহাম্মদ নুরুজ্জামান আত্মগোপনে ছিলেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দীর্ঘদিনের নজরদারির পর অবশেষে তাকে গ্রেফতার করা হলো।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রথম আরব নেতা হিসেবে সিরিয়া সফরে কাতারের আমির
শহীদ ইয়ামিনকে হত্যা করল কে? পুলিশের তদন্তে নতুন বিতর্ক
রংপুর থেকে গ্রেফতার সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান
কোটা পদ্ধতি পুনরায় পর্যালোচনার নতুন ৩ সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের
আমরা কারও কাছে চাঁদা চাইনি, চাইবোও না: জামায়াত আমির
নওগাঁ বারের নির্বাচনে সব পদে বিএনপি প্যানেলের জয়
আরব আমিরাতে চাঁদ দেখা গেছে, পবিত্র শবে বরাত ১৪ ফেব্রুয়ারি
ডিপসিকের চেয়েও কার্যকর নতুন এআই আনার দাবি আলিবাবার
প্রাথমিক শিক্ষার মান উন্নয়ন ও গুণগত পরিবর্তনই আমাদের মূল লক্ষ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
বাণিজ্য মেলায় সংঘর্ষ, আহত ১৬
শেখ হাসিনাসহ জড়িতদের বিচার দাবিতে আমরণ অনশনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা
পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নিলে নিজেই জানিয়ে দিবো: তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম
সাত কলেজের জন্য হচ্ছে ‘জুলাই ৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়’
ভোটারদের আস্থা পুনরুদ্ধারে উদ্যোগ নিতে বলেছে ইইউ: ইসি সচিব
রংপুরের টানা চতুর্থ হার, প্লে-অফের দৌড়ে টিকে রইলো খুলনা
চিরতরে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে ঢাকার মধুমিতা সিনেমা হল
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে 'জয় বাংলা' স্লোগান, আটক ৫
প্রধান উপদেষ্টার উদ্বোধনে শুরু হচ্ছে একুশে বইমেলা
সুইডেনে পবিত্র কোরআন পোড়ানো সেই যুবককে গুলি করে হত্যা
বাংলাদেশ পুলিশে ১৬টি শূন্য পদে নিয়োগ, আবেদন শুরু ২ ফেব্রুয়ারি