রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আজ আহসান উল্লাহ মাস্টারের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী

আজ শনিবার (৭ মে) স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রখ্যাত শ্রমিক নেতা শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের ১৮তম মৃত্যুবার্ষিকী।

এ উপলক্ষে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার ফাউন্ডেশন ও শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার এমপি স্মৃতি পরিষদ ঢাকা ও গাজীপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় স্বাস্থ্যবিধি বজায় রেখে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।

কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, খাবার বিতরণ, শোক সভা এবং তার জীবন ও কর্মের ওপর প্রকাশনা।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের খাঁটি সৈনিক আহসানউল্লাহ মাস্টারের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করে দিবসটি উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

রাষ্ট্রপতি তার বাণীতে একজন শ্রমিক নেতার পাশাপাশি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের একজন ত্যাগী ও নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে বিভিন্ন সময়ে দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও রাজনীতিতে শহীদ আহসানউল্লাহ মাস্টারের অবদানের কথা স্মরণ করেন।

তিনি আহসানউল্লাহকে গণতন্ত্রের প্রতীক হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, তিনি শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার আদায়ে সর্বদা সোচ্চার ছিলেন এবং মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ে কখনোই পিছপা হননি।

রাষ্ট্রপতি বলেন, শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের মতো ত্যাগী ও মানবিক নেতৃত্বে মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়সহ গণতন্ত্রের বিকাশে নতুন প্রজন্মকে আলোর পথ দেখাবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে বলেছেন, আজীবন মানবসেবায় নিবেদিতপ্রাণ আহসানউল্লাহ মাস্টার শিক্ষক সমিতিসহ বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সামাজিক সংগঠনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯২ সালে উপজেলা পরিষদ বিলুপ্ত হওয়ার পর তিনি সমিতির আহ্বায়ক হিসেবে উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যানদের পক্ষে মামলা করেন এবং দেশব্যাপী আন্দোলন গড়ে তোলেন। পরবর্তীকালে তাকে গ্রেপ্তার করে কারারুদ্ধ করা হয়।

তিনি বলেন, আহসান উল্লাহ মাস্টারের স্বপ্ন ছিল মাদক-সন্ত্রাসমুক্ত টঙ্গী-গাজীপুর গড়ার, কিন্তু তৎকালীন হাওয়া ভবনের ডিজাইন করা জনপ্রিয় আওয়ামী লীগ নেতাদের নিশ্চিহ্ন করার বিএনপি-জামায়াত সরকারের নীলনকশা ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে তাকে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করতে হয়েছে।

ওমর ফারুক রতনের মতো তার কিছু ছাত্রকেও তাদের প্রিয় শিক্ষক আহসানুল্লাহ মাস্টারকে বাঁচাতে শাহাদাতের মুখোমুখি হতে হয়েছিল বলে শেখ হাসিনা উল্লেখ করেছেন।

'শুধু তাই নয়, আহসান উল্লাহ মাস্টারকে হত্যার পর মহাজোট সরকারের পুলিশ আন্দোলন কর্মসূচি ও প্রতিবাদী জনতার ওপর গুলি চালিয়ে আরও দুই নিরীহ মানুষকে হত্যা করে এবং আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের হাজার হাজার নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করে।' শেখ হাসিনা তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

দিবসটি উপলক্ষে আগামীকাল সকালে গাজীপুর সিটি করোপোরেশনের ৩৯ নম্বর ওয়ার্ডের হায়দ্রাবাদ গ্রামে শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং বিকালে খাবার বিতরণ, মিলাদ ও দোয়া-মাহফিল অনুষ্ঠিত হবে।

এ ছাড়াও এ উপলক্ষে গতকাল সকাল সাড়ে ১০টায় জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ‘সন্ত্রাসমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে রাজনীতিবিদ ও জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অ্যাডভোকেট আব্দুল বাতেনের সঞ্চালনায় সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম এমপি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মশিউর রহমান ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুন-অর-রশিদ হাওলাদার বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সভা পরিচালনা করেন সাংবাদিক আতাউর রহমান।

এ ছাড়া আওয়ামী লীগের গাজীপুর মহানগর শাখা, গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিয়ন, ভাওয়াল সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক পরিষদ, ভাওয়াল আইডিয়াল একাডেমি, হায়দ্রাবাদ জনকল্যাণ সমিতি ও ভাওয়াল শিশু কিশোর ফোরামসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন আলোচনা সভা, মিলাদ ও দোয়া-মাহফিলের আয়োজন করেছে।

উল্লেখ্য, শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার গাজীপুর-২ আসন (গাজীপুর সদর-টঙ্গী) থেকে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে দুইবার সংসদ সদস্য, ১৯৯০ সালে গাজীপুর সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং ১৯৮৩ ও ১৯৮৮ সালে দুবার পূবাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। তিনি জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) চেয়ারম্যানও ছিলেন।

২০০৪ সালের ৭ মে তৎকালীন বিএনপি-জামায়াত শাসনামলে নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় একদল সন্ত্রাসী তাকে গুলি করে হত্যা করে।

শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টারের বড় ছেলে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মো. জাহিদ আহসান রাসেল স্বাস্থ্যবিধি মেনে আহসান উল্লাহ মাস্টারের শাহাদাতবার্ষিকী অনুষ্ঠান পালনের জন্য হায়দ্রাবাদ, টঙ্গী ও গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগ ও শ্রমিক লীগসহ সকলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি দেশবাসীর কাছে তার প্রয়াত পিতার জন্য দোয়া কামনা করেছেন।

টিটি/

Header Ad

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত

ঋষভ পান্ত। ছবি: সংগৃহীত

আইপিএলের মেগা নিলামে শুরুতে রেকর্ড গড়ে বিক্রি হয়েছিলেন শ্রেয়াস আইয়ার। তাকে ২৬.৭৫ কোটি রুপিতে কিনেছিল পাঞ্জাব কিংস। কিন্তু সেই রেকর্ডও টেকেনি বেশিক্ষণ। আইপিএল ইতিহাসে সর্বোচ্চ দামে বিক্রি হয়েছেন ঋষভ পান্ত। তাকে ২৭ কোচটি রুপিতে দলে ভিড়িয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্টস।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সৌদি আরবের দ্বিতীয় বৃহত্তর শহর জেদ্দায় অনুষ্ঠিত হয়েছে এবারের মেগা নিলাম। আর যেখানে ২৭ কোটি রুপিতে পান্থকে দলে নিয়েছে লখনৌ সুপার জায়ান্ট। সেই সঙ্গে আইপিএলের ইতিহাসের সবচেয়ে দাবি খেলোয়াড় হলেন পান্থ।

২ কোটি রুপি ভিত্তি মূল্যতে নিলামে উঠে ছিলেন পান্থ। শুরুতে তাকে নিয়ে বেঙ্গালুরুর সঙ্গে লড়াই করতে থাকেন লখনৌ। এই দুই দলের লড়াইয়ে লখনৌ বিজয়ী হলেও, দ্বিতীয় ধাপে পান্থকে দলে নিতে মাঠে নামে সানারাইজার্স হায়দরাবাদ। এখানেও শেষ পর্যন্ত জয়ী হয়েছে লখনৌ।

কিন্তু তার জন্য দলটিকে খরচ করতে হয়েছে ২৭ কোটি রুপি। যা আইপিএল ইতিহাসের সর্বোচ্চ। সুতরাং আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি খেলোয়াড় এখন পান্থ।

গত আসরের নিলামে মিচেল স্টার্ককে ২৪ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে দলে ভিড়িয়ে রেকর্ড গড়েছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কিন্তু এবারে ২৬ কোটি ৭৫ লাখ রুপিতে শ্রেয়াস আইয়ারকে দলে নিয়ে সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে পাঞ্জাব কিংস। এর একজন পরেই নিলামে ওঠা পান্থের নাম। সেখানেই জাতীয় দলের সতীর্থকে পিছনে ফেলেছেন তিনি।

Header Ad

আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

গাজীপুরে পুলিশের দায়ের করা আরো এক মামলায় খালাস পেয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৩২ জন। রবিবার (২৪ নভেম্বর) গাজীপুর জেলা ও দায়রা জজ দ্বিতীয় আদালতের বিশেষ ট্রাইব্যুনাল-৩ এর বিচারক মো. বাহউদ্দিন কাজী দীর্ঘ শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, গাজীপুর সদর উপজেলার তৎকালীন হোতাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ি আওতাধীন মনিপুরের খাসপাড়া এলাকায় ২০১৫ সালের জানুয়ারি মাসে একটি পার্কিং করা বাসে পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ঘোষণায় ওই এলাকার মোতালেব মেম্বারকে প্রধান আসামি করে ১৮ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৪০ থেকে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা (বিস্ফোরক) আইনে জয়দেবপুর থানা পুলিশ এস আই দিলীপ চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে ১০১(১)১৫ নম্বর মামলাটি দায়ের করেন।

পরে একই বছরের আগস্টে এস আই এমদাদুল হক তদন্ত করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং সাবেক মেয়র ও প্রতিমন্ত্রী মৃত অধ্যাপক এমএ মান্নানের ছেলে মনজুরুল করিম রনিকে সংযুক্ত করে ৩২ জনের নামে আদালতে চার্জশিট দাখিল করলে আদালত তা গ্রহণ করেন। মামলাটি দীর্ঘ শুনানি শেষে মিথ্যা প্রমাণিত হওয়ায় আজ রোববার আসামিদের ওই মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

আদালতে শুনানিকালে রাষ্ট্রপক্ষের কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না এবং বিবাদী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন ড. সহিদুজ্জামান, মেহেদী হাসান এলিস, আনোয়ার হোসেন, নাসির উদ্দিন, শফিকুল আলম মিলুসহ বিপুলসংখ্যক আইনজীবী।

এর আগে গত বুধবার শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে মন্তব্যের অভিযোগে করা মানহানি মামলা থেকে খালাস পান তারেক রহমান।

Header Ad

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত এক সপ্তাহে প্রায় ২০ হাজার প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। আবাসন, শ্রম এবং সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এই অভিযান চালানো হয়, যা সৌদির সরকার এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সৌদি আরবের বার্তাসংস্থা সৌদি গেজেট।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মোট ১৯ হাজার ৬৯৬ জন অবৈধ বাসিন্দাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে শনিবার সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা দিয়েছে। গত ১৪ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার সহযোগিতায় নিরাপত্তা বাহিনীর পরিচালিত যৌথ নিরাপত্তা অভিযানের সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

সৌদি গেজেট বলছে, যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মধ্যে ১১ হাজার ৩৩৬ জন রেসিডেন্সি আইন লঙ্ঘনকারী, ৫ হাজার ১৭৬ জন সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনকারী এবং ৩ হাজার ১৮৪ জন শ্রম আইন লঙ্ঘনকারী রয়েছেন। এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৫৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে ৩২ শতাংশ ইয়েমেনি নাগরিক, ৬৫ শতাংশ ইথিওপিয়ান নাগরিক এবং তিন শতাংশ অন্যান্য জাতীয়তার।

মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তার চেষ্টাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে দিয়ে আসছে।

সৌদি কর্তৃপক্ষ আইনলঙ্ঘনকারীদের বিষয়ে তথ্য দিতে সরকারি হেল্প লাইন নম্বর চালু করেছে। দেশটির মক্কা, রিয়াদ এবং পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের বাসিন্দারা ৯১১ এবং অন্যান্য অঞ্চলের বাসিন্দারা ৯৯৯ ও ৯৯৬ নম্বরে কল করে আইনলঙ্ঘনকারীদের তথ্য দিতে পারেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আইপিএল ইতিহাসের সবচেয়ে দামি ক্রিকেটার পান্ত
আরও এক মামলায় খালাস পেলেন তারেক রহমান
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার