রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইলিয়াস আলীর পরিবার অনেক বিপদে আছে: ফখরুল

গুম হওয়া ইলিয়াস আলীর পরিবার বর্তমানে ‘অনেক বিপদে’ দিনযাপন করছেন বলে মন্তব্য করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

শনিবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে বনানীর বাসায় ইলিয়াস আলীর বাসায় তার পরিবারের সঙ্গে সঙ্গে দেখা করার পরে সাংবাদিকদের কাছে বিএনপি মহাসচিব এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, ‘ইলিয়াস আলীর পরিবার অনেক বিপদে আছেন। তার স্ত্রীর সঙ্গে কথা হচ্ছিল কিছুক্ষণ আগে। তিনি বললেন তার (ইলিয়াস আলী) ব্যাংক অ্যাকাউন্ট সেটা তারা হ্যান্ডেল করতে পারছেন না। তার গাড়িরও ট্যাক্স তারা দিতে পারছেন না।’

‘এই বিষয়গুলো তার পরিবারের কাছে একটা মর্মান্তিক যন্ত্রণার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার মেয়ের ভর্তির ব্যাপারে অনেক সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়েছে। সব কলেজে মেয়েকে ভর্তি করছিল না। পরে অনেক চেষ্টা-তদবির করে তার মেয়েকে ভর্তি করানো হয়েছে।’

এটা শুধু ইলিয়াস আলীর পরিবার নয়, গুম হওয়া সব পরিবারগুলো এমন নিদারুণ কষ্টের মধ্যে আছেন বলে মন্তব্য করেন বিএনপি মহাসচিব।

২০১২ সালে ১৭ এপ্রিল ইলিয়াস আলীকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিচয়ে লোকজন তুলে নিয়ে যায় বনানীর বাসার কাছে আমতলী থেকে। তার স্ত্রী তাহসিনা রশদীর লুনা, এক ছেলে ব্যারিস্টার আবরার ইলিয়াস এবং এক মেয়ে সাইয়ারা নাওয়াল।

শুক্রবার দুপুর ১২টায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল দলের যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালকে নিয়ে বনানীতে ইলিয়াস আলীর বাসায় যান। তিনি সেখানে তার সহধর্মিনী তাহসিনা রুশদীর লুনার সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় সিলেট জেলা সভাপতি কাইয়ুম চৌধুরী ও চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শায়রুল কবির খান উপস্থিত ছিলেন।

বিএনপি মহাসচিব দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে পরিবারের জন্য ঈদ উপহার তাহসিনা রুশদীর কাছে পৌঁছে দেন।

তিনি বলেন, ‘আমরা গুম হওয়া পরিবারগুলোর পাশে গিয়ে দাঁড়িয়েছি। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে ঈদ উপহার পৌঁছে দিচ্ছি। বিভিন্ন জেলাগুলোতে যারা ভিকটিম আছেন তাদের জেলা পর্যায়ের নেতারা এই ঈদ উপহার ও সহযোগিতা করার চেষ্টা করছেন।’

জবাবদিহি না আসলে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ হবে না মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘সম্প্রতি দুই জন ক্রসফায়ারে মারা গেছেন। এটা ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞার চার মাস পরে। এটার কারণটা হচ্ছে, আমি যেটা মনে করি যে, র‌্যাবের যে ক্যারেক্টার তারা তৈরি করে দিয়েছে, সেই ক্যারেক্টারে অনুযায়ী র‌্যাব বেআইনি, মানবাধিকার লঙ্ঘন করে কাজ করছে এবং করে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘যতক্ষণ পর্য়ন্ত তারা (সরকার) ব্যবস্থা না নেবে, যাদের দায়ী করা হয়েছে, যারা ওই কাজে জড়িত তাদের বিরুদ্ধে সরকার এখন পর্যন্ত কোনো আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়নি। তারজন্য স্বাভাবিকভাবে এসব (বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড) হবে। এর একমাত্র কারণ এখানে কোনো জবাবদিহিতা নেই। আমরা বার বার এ কথা বলেছি যে, সরকারের বড় সমস্যা হচ্ছে যে, তাদের যেহেতু জবাবদিহিতা জনগণের কাছে নেই, অন্য যেসব প্রতিষ্ঠান আছে তাদেরও সেই জবাবদিহিতার থাকার প্রয়োজন তারা মনে করে না।’

ইলিয়াস আলীর সন্ধানে সরকারের প্রচেষ্টা নেই অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গুম হওয়া নেতাকর্মীদের সন্ধানে সরকারের কোনো প্রচেষ্টাই দেখা যায় না। ইলিয়াস আলীর গুম হওয়ার বিষয়ে কোনো প্রচেষ্টা দেখা যায়নি। যেহেতু সরকারই ইনভলবড। যখন ইলিয়াস আলীকে তুলে নিয়ে গেছে তখন তো মানুষজন দেখেছে যে, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তুলে নিয়ে গেছে। যারা দেখেছেন তারাও গুম হয়েছে, তার গাড়ির চালকও গুম হয়েছে।’

‘খুব পরিষ্কার যে, এই সরকারের দ্বারাই এটা হয়েছে সেই কারণে তারা উদ্যোগ নেয় না…।’

গুম হওয়ার বিষয়ে দেশের একটি প্রতিষ্ঠান র‌্যাব ও তার ৭ কর্মকর্তার উপর যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা আরোপ তুলে নিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভারতের কাছে যে সহযোগিতা চাওয়ার বিষয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘সরকার ও আওয়ামী লীগ একটা ব্যানক্রাফট হয়ে গেছে যে, তারা জাতীয় সমস্যা সমাধানের জন্য ভারতকে অনুরোধ করতে চায়। ভারতকে বলবে যে, তাদের দিয়ে এই সমস্যার সমাধান করাবে। বিষয়টা হচ্ছে যে, এই সরকারের সেই মুভ নেই, তারা এটা নিয়ে মানুষের কাছে দাঁড়াতে পারছে না।’

‘অন্যদিকে তারা তো ক্ষমতায় জোর করে বসে আছে, ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এইসব বাহিনীকে ব্যবহার করছে। এইভাবে ব্যবহার করার পরে তাদের বিরুদ্ধে কিভাবে ব্যবস্থা নেবে, তাদের শাস্তি দেবে, তাদের বের করে দেবে অথবা তাদের আইনের আওতায় আনবে এটা তারা করতে পারছে না। সেজন্য সেদিকে না গিয়ে যেটা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত বলেছেন যে, যতক্ষণ পর্যন্ত না ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ওইসবের বিরুদ্ধে ততক্ষণ পর্যন্ত নিষেধাজ্ঞা উঠানোর সম্ভাবনা নেই। যেহেতু সরকার গুম করে, খুন করে নির্যাতন করে ক্ষমতায় টিকে আছে, তাদের নিয়ে এ সব অপকর্ম করছে সেজন্য তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারছে না। তারা (সরকার) আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে জিম্মি হয়ে গেছে।’

গুম থেকে ফেরত আসা বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদের প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আপনারা জানেন যে, তিনি ওখানে (ভারত) নিম্ন আদালতে মুক্ত হয়েছিলেন। পরে আবার উচ্চ আদালতে আপিল করে তাকে আটকিয়ে রাখা হয়েছে।’

এমএইচ/আরএ/

Header Ad

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার। ছবি: সংগৃহীত

সৌদি আরবের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী গত এক সপ্তাহে প্রায় ২০ হাজার প্রবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে। আবাসন, শ্রম এবং সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে এই অভিযান চালানো হয়, যা সৌদির সরকার এবং স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর মাধ্যমে ঘোষণা করা হয়েছে।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সৌদি আরবের বার্তাসংস্থা সৌদি গেজেট।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে সৌদি আরবের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মোট ১৯ হাজার ৬৯৬ জন অবৈধ বাসিন্দাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে শনিবার সৌদির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা দিয়েছে। গত ১৪ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বরের মধ্যে সংশ্লিষ্ট সরকারি সংস্থার সহযোগিতায় নিরাপত্তা বাহিনীর পরিচালিত যৌথ নিরাপত্তা অভিযানের সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

সৌদি গেজেট বলছে, যাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মধ্যে ১১ হাজার ৩৩৬ জন রেসিডেন্সি আইন লঙ্ঘনকারী, ৫ হাজার ১৭৬ জন সীমান্ত সুরক্ষা আইন লঙ্ঘনকারী এবং ৩ হাজার ১৮৪ জন শ্রম আইন লঙ্ঘনকারী রয়েছেন। এছাড়া অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রম করার চেষ্টা করার সময় ১ হাজার ৫৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। তাদের মধ্যে ৩২ শতাংশ ইয়েমেনি নাগরিক, ৬৫ শতাংশ ইথিওপিয়ান নাগরিক এবং তিন শতাংশ অন্যান্য জাতীয়তার।

মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশটিতে অবৈধভাবে প্রবেশে সহায়তার চেষ্টাকারী ব্যক্তির ১৫ বছরের কারাদণ্ড এবং ১০ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানার বিধান রয়েছে। সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বিষয়ে বারবার সতর্ক করে দিয়ে আসছে।

সৌদি কর্তৃপক্ষ আইনলঙ্ঘনকারীদের বিষয়ে তথ্য দিতে সরকারি হেল্প লাইন নম্বর চালু করেছে। দেশটির মক্কা, রিয়াদ এবং পূর্বাঞ্চলীয় প্রদেশের বাসিন্দারা ৯১১ এবং অন্যান্য অঞ্চলের বাসিন্দারা ৯৯৯ ও ৯৯৬ নম্বরে কল করে আইনলঙ্ঘনকারীদের তথ্য দিতে পারেন।

Header Ad

আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি

গণমাধ্যমের সামনে বক্তব্য রাখছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এস এম মো. নাসির উদ্দীন। ছবি: সংগৃহীত

নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এস এম মো. নাসির উদ্দীন ও চার নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আনুষ্ঠানিকভাবে শপথ নিয়েছেন। শপথ শেষে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন নবনিযুক্ত নির্বাচন কমিশনার। এসময় এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের নিয়ত সহি। জাতিকে আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও স্বচ্ছ নির্বাচন উপহার দিতে চাই। আর এ সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা যা করা দরকার তাই করব।

রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুর দেড়টার পর সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাদের শপথ পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেন, যেকোনো ধরনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার সক্ষমতা আমাদের আছে। এর আগে তথ্য ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সচিব থাকাকালে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এসেছি।

যে শপথ নিয়েছি এর সম্মানটা রাখতে চাই। আমার শপথ ভঙ্গ হবে না, আমি এই দায়িত্বকে জীবনের একটি অপরচুনিটি (সুযোগ) হিসেবে দেখছি। দেশের মানুষ ভোটাধিকার থেকে বঞ্চিত, তারা ফ্রি ফেয়ার একটা ইলেকশনের জন্য সংগ্রাম করেছে, অনেক আন্দোলন করেছে। বিগত বছরগুলোতে অনেকে রক্ত দিয়েছে। আমি তাদেরকে একটা ফ্রি, ফেয়ার এবং ক্রেডিবল (স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য) ইলেকশন দেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুত বদ্ধ। আমি আমার সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব। আমি ইনশাল্লাহ কনফিডেন্ট। আমরা সবাই মিলে আপনাদের সবার সহযোগিতা নিয়ে, দেশবাসীর সহযোগিতা নিয়ে, রাজনৈতিক দলগুলোর সহযোগিতাসহ এ জাতিকে একটা স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে পারব।

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, নির্বাচন করতে গেলে কিছু এসেনশিয়াল সংস্কার লাগবে। যেমন- এখন নানা রকম কথা হচ্ছে- আনুপাতিক ভোটের হারে এবং আগের নিয়মে হবে। সংবিধানে যদি এটার ফয়সালা না হয় তাহলে আমরা নির্বাচনটা করব কীভাবে। ইলেকশন করতে ইয়ং জেনারেশন যারা ভোট দেওয়ার জন্য বছরের পর বছর মুখিয়ে আছে, তাদেরকে তো ভোটার লিস্টে আনতে হবে। আমাকে ভোটার লিস্ট করতে হবে, কোথায় কোথায় রিফর্মশেনের দরকার হবে, সেটা আমরা পাব। এ বিষয়ে নির্বাচন সংস্কার কমিশন কাজ করছে। আগে তাদের পরামর্শ আসুক। এর যেগুলো গ্রহণযোগ্য সেগুলো আমাদের বাস্তবায়ন করতে হবে। সংবিধান যদি ঠিক না হয়, তাহলে আমাদের যাত্রা এলোপাথাড়ি হয়ে যাবে। সংস্কার কমিশন কাজ করছে, এটা শেষ হোক। আর বেশিদিনতো নেই। সরকার বলছে ডিসেম্বরের মধ্যে কমিশনগুলোর রিপোর্ট দেবে। আপনারা আশস্ত থাকুন, আমাদের নিয়ত সহি। ইনশাল্লাহ একটা ফ্রি, ফেয়ার অ্যান্ড ক্রেডিবল নির্বাচন হবে। এবার আরেকটা সুযোগ এসেছে, রাজনৈতিক দলগুলো, যারা নির্বাচন করবে তারা ১৫-১৬ বছর ধরে বলে আসছে আমরা ভোটের অধিকার চাই। আমরা আমাদের ভোট দিতে চাই। সুতরাং আমরা তাদের সঙ্গে পাব। তাদের দাবিকে বাস্তবায়ন করব, তারাও জাতির কাছে ওয়াদাবদ্ধ।

আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে আনার ইচ্ছে আছে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রিফর্ম কমিটির সুপারিশ আসুক, অনেক বির্তক চলছে, বিতর্কের ফয়সালা হোক। ফয়সালা হলে আপনারা দেখতে পারবেন।

প্রসঙ্গত, প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) নিয়োগ পান সাবেক সচিব এ এম এম মো. নাসির উদ্দীন। তার সঙ্গে চার নির্বাচন কমিশনারের নামও ঘোষণা করা হয়।

তারা হলেন- সাবেক অতিরিক্ত সচিব আনোয়ারুল ইসলাম সরকার, সাবেক জেলা ও দায়রা জজ আবদুর রহমান মাসুদ, সাবেক যুগ্ম সচিব বেগম তাহমিদা আহমেদ ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।

সংবিধানের ১১৮(১) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তাদের নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

নিয়োগ পাওয়ার পর সেদিন তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় নবনিযুক্ত প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নাসির উদ্দীন বলেন, অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা যা করা দরকার, তা তা করব, ইনশাআল্লাহ। যে দায়িত্ব এসেছে, তা আমাদের সুষ্ঠুভাবে পালন করতে হবে সবার সহযোগিতা নিয়ে।

Header Ad

৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান। ছবি : সংগৃহীত

বিসিএস ক্যাডার ও নন–ক্যাডার মিলে মোট ১৮ হাজার ১৪৯ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে। এর মধ্যে ক্যাডার পদে ১২ হাজার ৭১০ জন এবং নন-ক্যাডারে ৫ হাজার ৪৩৯ জনকে নিয়োগ দেয়া হবে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

এছাড়াও দ্রুত সময়ের মধ্যে ৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেয়া হবে বলে জানান জনপ্রশাসন সচিব। তিনি বলেন, ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএসে ২০৬৪ জন, ৪৪তম বিসিএসে ১৭১০ জন, ৪৫তম বিসিএসে ২৩০৯ জন, ৪৬তম বিসিএসে ৩১৪০ জন এবং ৪৭তম বিসিএসে ৩৪৮৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

জনপ্রশাসন সিনিয়র সচিব বলেন, নন-ক্যাডার পদে ৪৩তম বিসিএস থেকে ৬৪২ জন, ৪৪তম বিসিএসের ১৭৯১ জন, ৪৫তম বিসিএসে ১৫৭০ জন, ৪৬তম বিসিএসে ১১১১ জন, ৪৭তম বিসিএসে ৩২৫ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

ক্যাডার ও নন ক্যাডার মিলিয়ে ১৮১৪৯ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সৌদি আরবে এক সপ্তাহে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেপ্তার
আমাদের নিয়ত সহি, জাতিকে সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে চাই: সিইসি
৫ বিসিএস থেকে নিয়োগ পাবেন ১৮ হাজার ১৪৯ জন
শপথ নিলেন নতুন সিইসি ও ৪ নির্বাচন কমিশনার
দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চেয়ে থানায় জিডি করলেন নওশাবা
আইইউটির ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যুর ঘটনায় পল্লী বিদ্যুতের ৭ কর্মকর্তা-কর্মচারী বরখাস্ত
বাংলাদেশ-বেল‌জিয়ামের রাজনৈতিক সংলাপ আজ
রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ