মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

সরকারকে হটাতে হবে: মোশাররফ

বাংলাদেশ একটা ভয়াবহ সংকটের মধ্য রয়েছে। এই সংকট থেকে উত্তরণের জন্য দল মত নির্বিশেষ সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নাগরিক সমাজের নেতারা।

বৃহস্পতিবার ২১ এপ্রিল রাজধানীর সিদ্ধেশ্বরীতে একটি হোটেলে বাংলাদেশ গণঅধিকার পরিষদ আয়োজিত এক ইফতার ও দোয়া মাহফিলে এ আহ্বান জানান বক্তারা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, বাংলাদেশ একটি ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। দেশ একটি ধ্বংসের কিনারায় পৌঁছে গেছে। আজকে যারা গায়ের জোরে ক্ষমতায় আছেন তারাই এই দেশকে ধ্বংস করেছে। দেশের জনগণ আর এই স্বৈরাচারী, ফ্যাসিস্ট সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। আমাদের এখন দায়িত্ব এই সরকারের হাত থেকে দেশের মানুষকে রক্ষা করা।

তিনি বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে কোন স্বৈরাচার সরকার আপোসে ক্ষমতা ছেড়ে বিদায় নেয়নি। তাই অতীতে স্বৈরতন্ত্রের বিরুদ্ধে তৎকালীন পাকিস্তান এবং বাংলাদেশে ছাত্র জনতার গণ অভূত্থানের মাধ্যমে তাদের হটাতে পেরেছে। ঠিক একইভাবে আজকের এই স্বৈরাচার সরকারকে হটাতে হবে। এটাই জনগণের প্রত্যাশা। তাই যারা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করেন, দেশপ্রেমে বিশ্বাস করেন, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই স্বৈরাচার সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানাই। অবিলম্বে এই সরকারকে পদত্যাগ করে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছি। 

গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, দেশের অনেক দলের শীর্ষ নেতারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন। তাই আমরা সবাই মিলে যদি একসাথে কাজ করি তাহলে এই দেশকে অন্ধকার থেকে উদ্ধার করতে পারবো। এই ফ্যাসিস্ট সরকারের হাত থেকে রক্ষা করতে পারবো। 

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন আমরা নাকি সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছি। কিসের ষড়যন্ত্র? এই সরকারকে তো দেশের মানুষ আর চায় না। আমাদের বক্তব্য পরিস্কার, আপনারা ভালো মানুষের মতো চলে যান। আর তা যদি না হয় আপনাদের বিদায় আরো করুণভাবে হবে। 

বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক সাইফুল হক বলেন, আমাদের সরকারের ক’জন গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী গত ক’দিন ধরে বলছেন, সরকারের বিরুদ্ধে একটা ষড়যন্ত্র চলছে। আমি আমার গণতান্ত্রিক অধিকার চাই, আমি আমার ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করতে চাই, আমি একটি নিরপেক্ষ তদারকি সরকারের অধীনে গণতান্ত্রিক পন্থায় একটি নির্বাচন চাই এসব কি ষড়যন্ত্র? এই বক্তব্য নিশ্চয়ই কোন ষড়যন্ত্র নয়। সরকারের মন্ত্রীদের এমন বক্তব্যে তাদের ভেতরের নার্ভাসনেসের স্পষ্ট বহিঃপ্রকাশ। আর গত দু’টি নির্বাচনের মতো আগামী নির্বাচনও যদি হয় তাহলে বাংলাদেশ একটি ভয়াবহ বিপর্যয়ের মধ্যে নিমজ্জিত হবে।

গণ সংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, বাংলাদেশের একটা গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা এখন আমাদের দায়িত্ব এবং কর্তব্য। এ জন্য আমাদের যার যার অবস্থান থেকে সবাইকে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখার আহবান জানাই।

প্রফেসর ড. দিলারা চৌধুরী বলেন, সরকার শুধু উন্নয়নের কথা বলেন। কিসের উন্নয়ন হয়েছে। এদেশের মানুষেরতো উন্নয়ন হয়নি। মানুষের উন্নয়ন না হলেতো কোন উন্নয়নই ফলপ্রসু হবে না। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরে আমরা বুঝেছি দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়। এ দেশের সকল রাজনৈতিক দলের উচিত হবে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের জন্য ঐক্যবদ্ধ হওয়া।

এদিন বেশ কয়েকজন সাবেক সেনা কর্মকর্তা গণঅধিকার পরিষদে যোগদান করেন। তাদের ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক ড. রেজা কিবরিয়া।

গণঅধিকার পরিষদের সদস্য সচিব নুরুল হক নুরের সঞ্চালনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিলে আরো উপস্থিত ছিলেন- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, এনপিপির চেয়ারম্যান ডা. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি, মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভুইয়া, জাতীয় পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব রেজাউল করিম ভূইয়া, জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব আহসান হাবীব লিঙ্কন, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন্দ,  কবি ও লেখক ফরহাদ মাজহার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, অধ্যাপক ড. নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ, এবি পার্টির আহবায়ক ড. সোলায়মান চৌধুরী, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন, শায়রুল কবির খান, গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খান, ফারুক হাসান, আবু হানিফ, মাহফুজ, সোহরাব, সাদ্দাম হোসেন, এড. খাদেমুল ইসলাম, যুগ্ম সদস্য সচিব আতাউল্লাহ, সহকারি যুগ্ম আহবায়ক তামান্না ফেরদৌস শিখা, ফাতেমা তাসনিম প্রমুখ।

 

এমএইচ/

Header Ad
Header Ad

রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন

রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন। ছবি: সংগৃহীত

রংপুরে হিজবুত তাওহীদের কর্মীদের সঙ্গে এলাকাবাসীর সংঘর্ষের সময় হিজবুত তাওহীদের অফিস সহ চার কর্মীর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ ও দুই কর্মীর বাড়ি ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছেন।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮টার দিকে পীরগাছা উপজেলার পারুল ইউনিয়নের নাগদাহ সিদাম এলাকায় এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।

পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে অভিযান চালিয়ে ৭ জনকে আটক করেছে।

স্থানীয়রা জানায়, হিজবুত তাওহীদের প্রায় ৪০ জন কর্মী সেখানে একটি গোপন বৈঠক করছিল। বৈঠকের খবর পেয়ে এলাকাবাসী তাদের বাধা দেয়। এ সময় উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং মুহূর্তেই তা সংঘর্ষে রূপ নেয়। সংঘর্ষ চলাকালে হিজবুত তাওহীদের চার কর্মীর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করা হয় ও আরও দুই কর্মীর বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর চালানো হয়। সংঘর্ষের সময় উভয় পক্ষের মধ্যে লাঠিসোঁটা ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

সংঘর্ষে আহত চারজনকে তাৎক্ষণিকভাবে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহতদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিজবুত তাওহীদের কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা ও তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান এলাকাবাসী।

আটকদের স্বজনরা দাবি করেছেন, তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।

পীরগাছা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাজমুল হক সুমন বলেন, “হিজবুত তাওহীদের একটি সমাবেশ হওয়ার কথা ছিল। সেই সমাবেশ ঘিরেই এলাকাবাসীর মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয় ও সংঘর্ষের সূত্রপাত ঘটে। সংঘর্ষের পর পুরো এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে ওই এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।”

Header Ad
Header Ad

পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

সস্প্রতি ম্যাটস ও ডিএমএফ ইস্যুতে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কতৃক গৃহিত সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ এবং ম্যাটস শিক্ষার্থীদের অযৌক্তিক দাবির বিরুদ্ধে ও পাঁচ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মশাল মিছিল করেছে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীরা। 

গত সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) রাত পৌনে ১০ টার দিকে টাঙ্গাইল মেডিকেল কলেজ চত্বর থেকে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের সামনে এই মশাল মিছিল নিয়ে বিক্ষোভ করে শিক্ষার্থীরা।

এ সময় আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা জানান, দীর্ঘদিন যাবৎ বিভিন্ন মেডিকেলে ম্যাটস শিক্ষার্থীদের চিকিৎসক পদবী ব্যবহার নিয়ে আন্দোলন সংগ্রাম করে এলেও কোনো দৃশ্যমান পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না। মেডিকেলের শিক্ষার্থীরা অনেক কষ্ট করে পড়াশোনা করে, কিন্তু এসএসসি পাস করে ম্যাটসের শিক্ষার্থীরা চিকিৎসক সেজে বসে রয়েছে। এসব নৈরাজ্য বন্ধ করতে হবে।

বিক্ষোভকারীরা আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দীর্ঘদিনের সমস্যা সমাধানে একটি যৌক্তিক ও মৌলিক পরিবর্তন প্রয়োজন। এমবিবিএস ও বিডিএস ছাড়া চিকিৎসকের স্বীকৃতি দেওয়া বন্ধসহ ৫ দফা দাবি স্বাস্থ্যখাতে একটি বিপ্লব ঘটাতে পারে। এই দাবিগুলো বাস্তবায়িত হলে একদিকে যেমন স্বাস্থ্যখাতের অব্যবস্থাপনা ও অনিশ্চয়তা দূর হবে, ঠিক তেমনি রোগী ও সাধারণ মানুষ উপকৃত হবে। তাই সারা বাংলাদেশের মেডিকেল কলেজগুলোর সঙ্গে একমত হয়ে মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থীরা মশাল মিছিল নিয়ে বিক্ষোভ করেছে।

শিক্ষার্থীদের পাঁচ দফা দাবি গুলো হচ্ছে-
১। এমবিবিএস/বিডিএস ব্যতীত কেউ চিকিৎসক লিখতে পারবে না। বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যান্ড ডেন্টাল কাউন্সিলের (বিএমডিসি) বিরুদ্ধে করা রিট ৭২ ঘণ্টার মধ্যে প্রত্যাহার করতে হবে। বিএমডিসি নিবন্ধন শুধু এমবিবিএস/বিডিএস ডিগ্রিধারীদের দিতে হবে। ২০১০ সাল থেকে হাসিনা সরকার ম্যাটসদের (মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেনিং স্কুল) বিএমডিসি থেকে নিবন্ধন দেওয়া শুরু করেছে। এই ম্যাটসদের বিএমডিসি থেকে নিবন্ধন দেওয়া অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

২। উন্নত বিশ্বের চিকিৎসাব্যবস্থার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ওভার দ্যা কাউন্টার বা ওটিসি ড্রাগ লিস্ট আপডেট করতে হবে। এমবিবিএস বা বিডিএস ছাড়া অন্য কেউ ওটিসি লিস্টের বাইরের ওষুধ প্রেসক্রাইব করতে পারবে না। রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ফার্মেসিগুলো ওটিসি লিস্টের বাইরের কোনো ওষুধ বিক্রি করতে পারবে না।

৩। স্বাস্থ্যখাতে চিকিৎসকের সংকট নিরসনে দ্রুত ১০ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে সব শূন্য পদ পূরণ করতে হবে। আলাদা স্বাস্থ্য কমিশন গঠন করে আগের মতো সপ্তম গ্রেডে নিয়োগ দিতে হবে। প্রতি বছর ৪ থেকে ৫ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দিয়ে স্বাস্থ্যখাতের ভারসাম্য বজায় রাখতে হবে এবং চিকিৎসকদের বিসিএসে বয়সসীমা ৩৪ বছর করতে হবে।

৪। সব মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট স্কুল (ম্যাটস) ও মানহীন সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজগুলো বন্ধ করতে হবে। ইতিমধ্যে পাস করা ম্যাটস শিক্ষার্থীদের উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার (স্যাকমো) পদবী রহিত করে মেডিকেল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।

৫। চিকিৎসক সুরক্ষা আইন বাস্তবায়ন করতে হবে।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবিঃ সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের যোগসূত্রে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চালানো হয়। এমন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে সামরিক কবরস্থানে পিলখানায় শহীদ সামরিক কর্মকর্তা ও সদস্যদের কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে এ কথা জানান তিনি।

ফখরুল বলেন, এ দিনটি সেনাবাহিনীর জন্য কালো দিন। সেনাবাহিনীর শত্রুরা সেদিন ৫৭ জন চৌকস সেনাকে হত্যা করে। তাদের উদ্দেশ্য ছিল দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নষ্ট করে দেয়া।

তিনি বলেন, এ দিনটাকে জাতীয় দিবস করায় আমরা সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। নিহত সেনা সদস্যদের স্বজনদের প্রতি সমবেদনা জানাই।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন
পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  
৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  
ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  
চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই  
যুবদল নেতার বাড়িতে বোমা হামলা-অগ্নিসংযোগ, আহত ১  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো কলকাতা-ওড়িশায় ভূমিকম্প, অনুভূত হলো ঢাকাতেও
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!