বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪ | ১০ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ফলাফল পূর্ব নির্ধারিত ছিল: জিএম কাদের

সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা জি এম কাদের। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা জিএম কাদের বলেছেন, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তিন ধরনের নির্বাচন হয়েছে। কোথাও কোথাও ইলেকশন যেভাবেই হোক ফলাফল একটা পূর্ব নির্ধারিত ছিল এবং শিট বানিয়ে দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ মার্চ) রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনা এবং দ্বাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে জিএম কাদের এই অভিযোগ করেন। এর আগে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের বৈঠক শুরু হয়। এরপর সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের পর রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর ধন্যবাদ প্রস্তাব কন্ঠভোটে পাস করা হয়।

ধন্যবাদ প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয়েছে তিন ধরনের ইলেকশন হয়েছে। কোনো কোনো এলাকায় সবগুলো সুষ্ঠু ইলেকশন হয়েছে। সেখানে কোনো ডিস্টার্বেন্স হয়নি। সাধারণত প্রতিযোগিতাহীন ইলেকশন হয়েছে। সেখানে কোনো শক্ত প্রার্থী ছিল না। সেখানে সরকাররে সদিচ্ছা ছিল। শতভাগ সুষ্ঠু হয়েছে। তবে উপস্থিতি কম ছিল। আরেকটা হয়েছে ফ্রি স্টাইল। সেখানে মাসল পাওয়ার এবং মানি অবাধে ব্যবহারর হয়েছে। সেটার মাধ্যমে ভোটকেন্দ্র দখল করা হয়েছে। বেশিরভাগ সময় এখানে সরকারি দল এবং বিদ্রোহী প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী বা আমাদের প্রার্থী…। আরেকটা ছিল যেটা নিয়ে ব্যাপকভাবে অভিযোগ আমাদের অনেক নেতা–কর্মী প্রার্থীদের। ইলেকশন যেভাবেই হোক ফলাফল একটা পূর্ব নির্ধারিত ছিল এবং শিট বানিয়ে দেওয়া হয়েছে।’

সরকারি দলের সদস্যরা এই বক্তব্যের ব্যাপক প্রতিবাদ জানালে জিএম কাদের হেসে বলেন, এটা নাও হতে পারে।

জি এম কাদের নির্বাচন সম্পর্কিত এসব বক্তব্য দেওয়ার সময় সরকারি দল ও স্বতন্ত্র সদস্যরা হইচই ও হট্টগোল করে তার বক্তব্যের প্রতিবাদ জানান। সদস্যরা হই চইয়ের এক পর্যায়ে স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, ‌‌‘মাননীয় সদস্যবৃন্দ ওনাকে বলতে দিন।’ এর আগে বিরোধী দলীয় চীপ হুইপকে বলতে শোনা যায়, শোনেন। ধৈর্য্য ধরেন।

নির্বাচনে ৪২ শতাংশ ভোট পড়া সম্ভব কি না তা দেখতে অঙ্ক করেছেন জানিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘যে প্রেক্ষাপটে ছিল তাতে ৪২ শতাংশ ভোট দিতে গেলে সব ভোটকেন্দ্রের সামনে ৮ ঘণ্টা লাইন থাকার কথা। কিন্তু তা ছিল না।’ এসময় সংসদ সদস্যরা হইচই শুরু করেন।

জিএম কাদের বলেন, ‘অনেকে বলেছেন ঘণ্টায় তিন চারটার বেশি ভোট হয়নি। আমি আমার কথা বলছি না। ধারণার কথা বলছি।’ তিনি বলেন, ‘যদি ৪২ পার্সেন্ট দেখানো হয় বাকী ব্যালটগুলো কিভাবে আসলো কার পক্ষে আসলো?’

জিএম কাদের বলেন, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সংবিধান মোতাবেক ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী বৈধ হিসাবে গণ্য করা যায়। আইন অনুযায়ী তা বৈধ হয়েছে। কেউ বেআইনি ঘোষণা করেনি। কিন্তু সিংহভাগ মানুষ মনে করে ভাল নির্বাচন হয়নি, সঠিকভাবে জনমতের প্রতিফলন হয়েছে বলে মনে করে না।’ তিনি বলনে, ‘আমি মনে করি এই নির্বাচনে আইনকানুন ব্যাপকভাবে লঙ্ঘিত হয়েছে। যারা দেখার কথা তারা এড়িয়ে গেছেন অনেক সময় লঙ্ঘনে সহায়তা করেছেন।’

বিরোধী দলীয় নেতা বলেন, ‘রাষ্ট্রপতি বলেছেন- নির্বাচনে জয় হয়েছে জনগণের গণতন্ত্রের। আমার জানামতে দেশের বেশিরভাগ মানুষ একথার সঙ্গে একমত নয়। এই নির্বাচনে শুধু জয়ী হয়েছে সরকার ও সরকারি দল আওয়ামী লীগ। এই নির্বাচনের পর আওয়ামী লীগ ছাড়া জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা আছে এমন অন্য সব দল নিজস্ব নীতি আদর্শ নিয়ে টিকে থাকতে পারবে কি না সংশয়ের সৃষ্টি হয়েছে।’ এখন স্বাভাবিক রাজনীতি একটি অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ধাবিত হচ্ছে বলে তার শঙ্কা।

জিএম কাদের বলেন, রাষ্ট্রপতি বলেছেন নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলো স্বাধীনভাবে রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে পেরেছে। এই বক্তব্যের সঙ্গে তারা একমত নন। কারণ, মামলা দিয়ে জেলে বন্দি করা হয়েছে, হুলিয়া দিয়ে ঘর ছাড়া করা হয়েছে। রাস্তায় দাঁড়াতে দেওয়া হয়নি। ধানক্ষেতে বনে জঙ্গলে তাদের পালিয়ে বেড়াতে হয়েছে। তাদের পক্ষে এমন পরিবেশ ছিল না যে স্বাধীনভাবে কর্মসূচি পালন করতে পারবেন।

জিএম কাদের বলেন, আইএমএফ ও আমাদের হিসাবে পার্থক্য হচ্ছে কেন? ব্যাংকের অদ্ভুত ব্যাপার, তারা চাতুরতা করে নিজেদের খেলাপি ঋণ আদায় না করে কার্পেটের তলে ঢুকিয়ে রেখেছে। জনগণের পয়সা। তাদের নিজেদের পয়সা না। আমাদের পয়সা নিচ্ছে। যাকে তাকে দিচ্ছে। তারপর এ পয়সাগুলো দেখাচ্ছে তাদের কাছে আছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক এটাকে উৎসাহী করছে বলেও অভিযোগ উঠেছে বলে দাবি করেন জিএম কাদের।

দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে জিএম কাদের বলেন, নির্দিষ্ট কিছুসংখ্যক ব্যক্তি আমদানি করছে। এতে সিন্ডিকেট হওয়াটা স্বাভাবিক।

Header Ad
Header Ad

ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জাহাজের ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়: র‍্যাব

ছবি: সংগৃহীত

চাঁদপুরে সারবহনকারী এমভি আল বাখেরা জাহাজে সাত জনকে ঘুমের ওষুধ খাইয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। বুধবার (২৫ ডিসেম্বর) ঘাতক আকাশ মন্ডল ইরফানের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন র‍্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মুনীম ফেরদৌস।

তিনি জানান, দীর্ঘদিন ধরে বেতন ভাতা না পাওয়া ও দুর্ব্যবহারের ক্ষোভ থেকে আকাশ মন্ডল ইরফান জাহাজের মাস্টার গোলাম কিবরিয়াসহ সবাইকে হত্যা করে।

কর্নেল মুনীম ফেরদৌস বলেন, জাহাজের মাস্টার গোলাম কিবরিয়া দীর্ঘ ৮ মাস ধরে কোনো প্রকার বেতন ভাতা দিতেন না এমনকি তিনি দুর্ব্যবহারও করতো। এসবের ক্ষোভ থেকে আকাশ মন্ডল ইরফান সবাইকে হত্যা করেন।

তিনি জানান, ইরফান প্রথমে খাবারের মধ্যে ঘুমের ঔষুধ খাইয়ে সবাইকে অচেতন করে। পরে হাতে গ্লাভস পড়ে চাইনিজ কুড়াল দিয়ে সবাইকে কুপিয়ে হত্যা করে। এরপর সবাইকে কোপানের পর মৃত্যু নিশ্চিত করে নিজে জাহাজ চালিয়ে হাইম চর এলাকায় এসে অন্য একটি ট্রলারে করে পালিয়ে যান। মাস্টার গোলাম কিবরিয়াকে হত্যার সময় অন্যরা দেখে ফেলায় ইরফান তাদেরও হত্যা করে বলে জানান এই র‌্যাব কর্মকর্তা।

এর আগে গত সোমবার চাঁদপুরের মেঘনা নদীর হাইমচর উপজেলার ইশানবালা এলাকায় এমভি আল-বাখেরা নামে সারবাহী একটি জাহাজ থেকে ৫ জনকে মৃত ও ৩ জনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে ২ জন চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।

পণ্যবাহী জাহাজটি গত রোববার সকাল ৮টার দিকে চট্টগ্রামের কাফকো সার কারখানার ঘাট থেকে যাত্রা করে। এরমধ্যে কোম্পানির মালিক শিপন বাখেরা জাহাজে ফোন করে কাউকে পাননি। এতে সন্দেহ হয় মালিকপক্ষের। জাহাজের অবস্থান এবং পরিস্থিতি সম্পর্কে জেনে মেসার্স বৃষ্টি এন্টারপ্রাইজের অন্য জাহাজ মুগনি-৩ থেকে যোগাযোগ করার জন্য বলা হয়। ওই সময় মুগনি-৩ জাহাজটি মাওয়া থেকে ঘটনাস্থল দিয়ে অতিক্রম করার সময় বাখেরা নামক জাহাজটিকে দেখতে পায়। ওই সময় তারা জাহাজের লোকদের রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল দেন। ফোন পেয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা জাহাজ থেকে নিহত ও আহতদের উদ্ধার করেন। তারা যখন জাহাজটিতে উঠেছিলেন, তখন ইঞ্জিন বন্ধ ছিল।

Header Ad
Header Ad

কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় পাঁচজন আটক

বীর মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় পাঁচজন আটক। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই কানুকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করার ঘটনায় পাঁচজনকে আটক করেছে পুলিশ। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও বিশ্লেষণ করে তাদের শনাক্ত করা হয়।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) চৌদ্দগ্রাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ টি এম আক্তার উজ জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ জানিয়েছে, সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাতভর চৌদ্দগ্রামের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে এই পাঁচজনকে আটক করা হয়। তবে প্রধান দুই অভিযুক্ত, যারা বীর মুক্তিযোদ্ধাকে টানাহেঁচড়া ও জুতার মালা পরানোর নেতৃত্ব দিয়েছিল, এখনো অধরা।

আটক ব্যক্তিরা হলেন—বাতিসা ইউনিয়নের কুলিয়ারা গ্রামের ইসমাইল হোসেন মজুমদার (৪৩), মো. জামাল উদ্দিন মজুমদার (৫৮), ইলিয়াছ ভূঁইয়া (৫৮), রায়কোট গ্রামের মসজিদের ইমাম আবুল কালাম আজাদ (৪৮), এবং চাঁদপুরের মইশাদী গ্রামের জাকির হোসেনের ছেলে ইমতিয়াজ আবদুল্লাহ সাজ্জাদ (১৯)। ইমতিয়াজ অভিযুক্ত আবুল হাশেমের ভাগনে।

ওসি আক্তার উজ জামান জানান, রোববার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাইকে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সামনে আসার পর তাৎক্ষণিকভাবে তদন্ত শুরু করা হয়। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানকে লাঞ্ছিত করার বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখা হয় এবং ভিডিও ফুটেজ দেখে অভিযুক্তদের শনাক্ত করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদে আটককৃতরা জানিয়েছেন, আবদুল হাইয়ের সঙ্গে প্রধান অভিযুক্ত আবুল হাশেমের দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ছিল। ২০০৮ সালে স্থানীয় কুলিয়ারা উচ্চবিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির নির্বাচনে আবদুল হাই হাশেমের বড় ভাইকে মারধর করেন, যা থেকে এই শত্রুতা শুরু হয়। ঘটনার দিন পাতড্ডা বাজার থেকে আবুল হাশেম মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাইকে ধরে কুলিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠে নিয়ে যান। সেখানে উপস্থিত জনতার সঙ্গে আলোচনা করে হাশেম তাকে অপমান করার সিদ্ধান্ত নেয়।

ওসি আক্তার উজ জামান জানিয়েছেন, এখনও এই ঘটনায় মামলা হয়নি। তবে তার হোয়াটসঅ্যাপে একটি এজাহার জমা দেওয়া হয়েছে। আটক অন্যদের খুঁজে বের করতে পুলিশের একাধিক দল অভিযান চালিয়ে যাচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

ফরিদপুর মেডিকেলে চিকিৎসকের ওপর ছাত্রলীগ কর্মীর হামলা

অভিযুক্ত মো. মোত্তাকিম। ছবি: সংগৃহীত

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. শাহিন জোয়াদ্দার সন্ত্রাসী হামলার শিকার হয়েছেন। হামলায় তার দুটি দাঁত ভেঙে গেছে। গুরুতর আহত অবস্থায় তাকে জরুরি অপারেশন করতে হয়েছে। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অর্থোপেডিক্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. শাহীন জোয়ার্দারের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী ও হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, শহর ছাত্রলীগ কর্মী মো. মোত্তাকিমের নেতৃত্বে ৬-৭ জন মুখোশধারী যুবক হেলমেট, হকি স্টিক, এবং এসএস পাইপ নিয়ে শাহীন জোয়ার্দারের ওপর হামলা চালায়। হামলায় চিকিৎসকের দুটি দাঁত ভেঙে যায় এবং তিনি গুরুতর আহত হন। পরে তাকে জরুরি অপারেশন করতে হয়। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

মোত্তাকিম ফরিদপুরের জেড এম প্রাইভেট নার্সিং ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী এবং ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ইন্টার্নশিপ করছেন। এছাড়া, তিনি শহর ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী বলে জানা গেছে।

ঘটনার সূত্রপাত হয় হাসপাতালে সিঁড়ি দিয়ে ওঠানামার সময় অসাবধানতাবশত শাহীন জোয়ার্দার ও মোত্তাকিমের ধাক্কা লাগা নিয়ে। প্রথমে তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরে মোত্তাকিম তার সহযোগীদের নিয়ে ফিরে এসে শাহীন জোয়ার্দারকে মারধর করে।

এ ঘটনায় উত্তেজিত চিকিৎসক ও হাসপাতালের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বিক্ষোভ করেন। একজন সন্দেহভাজনকে ধরে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।

ফরিদপুর মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর দিলরুবা জেবা বলেছেন, “ডা. শাহীন জোয়ার্দার একজন সম্মানিত অর্থোপেডিক্স বিশেষজ্ঞ। প্রকাশ্যে এ ধরনের হামলা অত্যন্ত নিন্দনীয়। আমাদের কাছে ঘটনার ভিডিও ফুটেজ আছে। আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব এবং বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানাব।”

এ বিষয়ে কোতোয়ালী থানার ওসি মো. আসাদুজ্জামান গণমাধ্যমকে জানান, এ ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তিনজনকে আটক করা হয়েছে এবং মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ঘুমের ওষুধ খাইয়ে জাহাজের ৭ জনকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়: র‍্যাব
কুমিল্লায় বীর মুক্তিযোদ্ধাকে লাঞ্ছিতের ঘটনায় পাঁচজন আটক
ফরিদপুর মেডিকেলে চিকিৎসকের ওপর ছাত্রলীগ কর্মীর হামলা
চাঁদপুরে জাহাজে ৭ খুনের ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার
আবারও চিরকুটে ভাঙন, ব্যান্ড ছাড়লেন জাহিদ নিরব
আজ শুভ বড়দিন
আন্দোলনে নামলেন ২৫ ক্যাডারের কর্মকর্তারা
যার যার ধর্মের শান্তির বাণী নিজের মধ্যে স্থাপন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
চ্যাম্পিয়নস ট্রফির পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ, বাংলাদেশের প্রথম প্রতিপক্ষ ভারত
গণহত্যায় জড়িতদের বিএনপিতে নেওয়া হবেনা: মির্জা ফখরুল
কলকাতার কারাগার থেকে মুক্তি পেলেন পিকে হালদারসহ ৬ সহযোগী
প্রেমিকাকে বিয়ে করছেন অ্যামাজন প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস
পদ্মা সেতু ও নভোথিয়েটার দুর্নীতি মামলার পুনরায় তদন্ত করবে দুদক
বড় পরিবর্তন আসছে আইইএলটিএস পরীক্ষায়, ২৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর
বেনাপোল দিয়ে দেশে ফিরল ভারতে পাচার হওয়া ২৬ বাংলাদেশি
আওয়ামী লীগ এই দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: শফিকুর রহমান
বাংলাদেশিদের জন্য চালু হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের ভিসা
এস আলম গ্রুপের ৬ কারখানা বন্ধ ঘোষণা, শ্রমিকদের বিক্ষোভ
বিমানবন্দরে বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক আটক
উদ্বোধনের দিনেই বগি সেটে সমস্যা, শিডিউল বিপর্যয়ে ‘রুপসী বাংলা এক্সপ্রেস’