শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

'ধর্মীয় শিক্ষা সংকোচন আগামী প্রজন্মকে দুর্নীতিগ্রস্ত করবে'

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, শিক্ষা যেকোনো জাতির অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক অগ্রগতির মূল চালিকাশক্তি। নৈতিকতা ও মূল্যবোধ চর্চার কথা নতুন শিক্ষাক্রমে বারবার উল্লেখ করা হলেও ইসলামী শিক্ষাকে সামষ্টিক মূল্যায়নে ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে বিজ্ঞান ও বাণিজ্য বিভাগ থেকে বাদ দিয়ে মানবিক বিভাগে ঐচ্ছিক রেখে কৌশলে সংকুচিত করা হয়েছে। যার ফলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম নীতি-নৈতিকতাহীন দুর্নীতিগ্রস্ত প্রজন্ম হিসেবে গড়ে উঠার দ্বার উন্মোচিত হবে।

শুক্রবার (২৬ আগস্ট) রাজধানীর শাহবাগ চত্বরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে ৩১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।

চরমোনাই পীর বলেন, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ ১৯৯১ সালের ২৩ আগস্ট প্রতিষ্ঠার পর থেকেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সুষ্ঠু ধারার রাজনীতি চর্চা করছে। ছাত্ররাজনীতির নামে চলমান মাদক, সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি ও ধর্ষণের প্রচলিত সংস্কৃতির বাইরে নৈতিকতা সমৃদ্ধ মেধাবী প্রজন্ম তৈরিতে কাজ করছে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ। এতে দেশবাসী ও অভিভাবকরা সন্তুষ্ট।

১৫০ আসনে ইভিএমে নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অধিকাংশ রাজনৈতিক দলের তীব্র আপত্তি ও ইভিএমে অনাস্থা সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশন কর্তৃক ১৫০ আসনে ইভিএমে নির্বাচনের সিদ্ধান্ত অযৌক্তিক। প্রায় সব রাজনৈতিক দল ইভিএমের বিপক্ষে মতামত দিলেও সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন তাদের মতামতকে আমলে নেয়নি। রাজনৈতিক দলগুলোকে ডেকে মতামত নেওয়ার পর তাদেরকে আশ্বস্ত করে এখন ধোঁকা দিচ্ছে সিইসি। সিইসির এমন সিদ্ধান্ত শুধুমাত্র আওয়ামী লীগ সরকারকে আবার ক্ষমতায় বসানোর অপকৌশল।

সভাপতির বক্তব্যে সংগঠনের কেন্দ্রীয় সভাপতি নূরুল করীম আকরাম বলেন, স্বাধীনতাত্তোর বাংলাদেশ সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপন করলেও এখনো আমরা শিক্ষার সংকট থেকে বের হতে পারিনি। বিজ্ঞানভিত্তিক, কর্মমূখী ও সর্বজনীন ইসলামী শিক্ষা কাঠামো প্রণয়নের জন্য আমাদের রাজপথে নামতে হচ্ছে। দেশের উন্নতির জন্য ডেমোগ্রাফিক ডেভিডেন্ড সুবিধা ব্যবহারে সরকার ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। যেখানে দেশের শিক্ষিত কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীকে কাজে লাগাতে সরকারগুলো বারবার ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে, সেখানে কারিগরি শিক্ষার সংকোচন নীতি গ্রহণ করা হচ্ছে।

এসময় তিনি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ন্যায়সঙ্গত দাবি ও আন্দোলনের সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করেন।

সেক্রেটারি জেনারেল শেখ মুহাম্মাদ আল-আমিনের সঞ্চালনায় আয়োজিত প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী সমাবেশ থেকে সর্বস্তরের শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে নতুন শিক্ষাক্রম সংস্কার ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে দু’দিন ছুটির বিষয়টি পুনর্বিবেচনার আহ্বান জানিয়েছে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশ।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুস আহমাদ, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জাতীয় শিক্ষক ফোরামের কেন্দ্রীয় সভাপতি অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম, ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর উত্তর সভাপতি অধ্যক্ষ শেখ ফজলে বারী মাসউদ, ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি আহমদ আব্দুল কাইউম, ইসলামী যুব আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা নেছার উদ্দিন প্রমুখ।

এমএইচ/এসজি

Header Ad
Header Ad

জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী

ছবিঃ সংগৃহীত

যানজটে আটকে থাকা বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমানের গাড়ি বহরকে সাইড করে দিতে গিয়ে বাস চাপায় নিহত হয়েছেন জসিম উদ্দিন (৫৩) নামে জামায়াতের একজন কর্মী।

নিহত জসিম উদ্দিন উপজেলার বাগমারা উত্তর ইউনিয়নের সৈয়দপুর পশ্চিম পাড়ার মৃত আলী আশ্রাফ মোল্লার ছেলে। তার স্ত্রী ও শিশুসহ তিন ছেলে সন্তান রয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৭টায় কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই উপজেলার সৈয়দপুর এলাকার ওয়ালটন শো-রুমের সামনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী সৈয়দপুর গ্রামের বাসিন্দা মারুপ সিরাজী বলেন, লক্ষীপুর যাওয়ার পথে জামায়াত আমিরের বহরের ৪টি গাড়ি বাগমারা উত্তরবাজারে যানজটে আটকা পড়লে জামায়াতের নেতাকর্মীরা ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। হঠাৎ তিশা পরিবহনের ঢাকামুখী একটি দ্রুতগতির বাস ধাক্কা দিলে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালনকারী জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দীনের মাথা থেতলে যায়। রক্তক্ষরণ হয়ে ঘটনাস্থলেই তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

বাগমারা বাজারের ব্যবসায়ী মফিজুল ইসলাম মুন্না বলেন, কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়ক চার লেনে উন্নীত হলেও বাগমারা বাজার অংশে অধিগ্রহণ জটিলতার কারণে দুই লেন করা হয়েছে।সে কারণে ২৪ ঘণ্টাই সড়কের এই অংশে যানজট লেগে থাকে। যানজট নিরসনে পুলিশ দায়িত্ব পালন করলে আজ হয়তো এমন মৃত্যু হতো না।

লালমাই উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা ইমাম হোসেন বলেন, আমিরে জামায়াত লক্ষীপুর যাওয়ার পথে বাগমারা উত্তর বাজার বালুর মাঠে পথসভা করেন। পথসভাস্থলে পৌঁছার কিছুক্ষণ আগে তাঁর গাড়ি বহর যানজটে আটকা পড়ে।

তখন আমিসহ সংগঠনের ১৫/২০ জন কর্মী ট্রাফিকের দায়িত্ব শুরু করি। আমরা আমিরে জামায়াতকে নিয়ে পথসভায় চলে যাওয়ার পর জামায়াতের কর্মী জসিম উদ্দিন বাস চাপায় মারা যান।

লালমাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহ আলম বলেন, বাগমারা উত্তরবাজারে বাস চাপায় জসিম উদ্দিন নামের একজন মারা গেছেন। মরদেহ নিহতের বাড়িতে রয়েছে। খবর পেয়েই নিহতের বাড়িতে গিয়েছি।

 

Header Ad
Header Ad

সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  

ছবিঃ সংগৃহীত

সুনামগঞ্জের মধ্যনগর বাজারে অনির্দিষ্ট কালের জন্য সভা-সমাবেশ ও মিছিল নিষিদ্ধ করে ১৪৪ ধারা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন। পুলিশের আসামি ধরাকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া এবং দলীয় অফিস ভাঙচুরের ঘটনায় এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা ৬টা থেকে ওই এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করে বিজ্ঞপ্তি দিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উজ্জ্বল রায়।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শুক্রবার সন্ধ্যায় আসামি ধরাকে কেন্দ্র করে মধ্যনগর উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাইয়ুম মজনু এবং যুবদল নেতা শহিদ মিয়ার লোকজনের মধ্যে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় বিএনপি ও যুবদলের অস্থায়ী অফিস ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার পর থেকে মধ্যনগর বাজার এলাকায় উভয় পক্ষের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করে। রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনার আশঙ্কা এবং সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তায় শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে পরবর্তী নির্দেশ দেওয়ার আগে পর্যন্ত বাজার এবং আশপাশের এলাকায় সভা-সমাবেশ মিছিল-মিটিং নিষিদ্ধ করা হয়।

মধ্যনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সজীব রহমান বলেন, ‘মধ্যনগর যুবদল নেতা শহিদ মিয়া ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কাঈযুম মজনুর লোকজনের মধ্যে পুলিশের আসামি ধরা নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়া হয়। পরে উভয় পক্ষের লোকজন বিএনপি ও যুবদলের অফিস ভাঙচুর করে। এতে বাজারের সাধারণ ব্যবসায়ী ও মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। বাজার ও আশপাশের এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে উপজেলা প্রশাসন ১৪৪ ধারা জারি করে। বিশৃঙ্খল অবস্থা এড়াতে বাজারে পুলিশের টহল বৃদ্ধি করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বাজার ও আশপাশের এলাকায় পুলিশ মোতায়েন থাকবে। এখন পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।’

Header Ad
Header Ad

একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  

ছবিঃ সংগৃহীত

বেসরকারি টেলিভিশন একুশে টিভি (ইটিভি) ভাঙচুরের হুমকির অভিযোগ উঠেছে এক জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে। এর আগে, ওই টিভি চ্যানেলের এক সংবাদকর্মীর সঙ্গে বাগবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন তিনি।

এ ঘটনায় শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় তেজগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে ইটিভি কর্তৃপক্ষ। জিডিতে উল্লেখ করা হয়েছে, একুশে টেলিভিশন এবং এর কর্মীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন, তাই তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশের কাছে অনুরোধ জানানো হয়েছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে তেজগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোবারক হোসেন বলেন, ‘মান্ডা এলাকায় একটি অনুষ্ঠানে দাঁড়ানো নিয়ে জামায়াতের এক নেতার সঙ্গে ইটিভির এক সংবাদকর্মীর তর্ক হয়। পরে ওই নেতা টেলিভিশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বার্তা পাঠিয়ে ক্যামেরাম্যানকে চাকরিচ্যুত না করলে চ্যানেল ভাঙচুরের হুমকি দেন বলে অভিযোগ রয়েছে। বিষয়টি আইনগতভাবে খতিয়ে দেখা হচ্ছে, এ জন্য একটি জিডি নেওয়া হয়েছে।’

এদিকে, ইটিভির নিরাপত্তা সুপারভাইজার আল আমিন তেজগাঁও থানায় একটি জিডি করেন। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, শুক্রবার (২১ ফেব্রুয়ারি) সকালে রাজধানীর মান্ডা গ্রিন মডেল টাউন অডিটোরিয়ামে জামায়াতে ইসলামীর পূর্বনির্ধারিত একটি অনুষ্ঠান ছিল। সেই অনুষ্ঠান কাভার করতে ইটিভির ক্যামেরাপারসন মোহাম্মদ রুমি হাসান তালুকদার সেখানে যান। এ সময় ঢাকা মহানগর দক্ষিণ জামায়াতে ইসলামীর প্রচার সহকারী সাইফুল ইসলাম মিঠুর সঙ্গে তার কথা-কাটাকাটি হয়।

এরপর মিঠু হোয়াটসঅ্যাপে ইটিভির কয়েকজন সাংবাদিককে মেসেজ পাঠান। সেখানে একটি ছবি সংযুক্ত করে তিনি লেখেন, ‘চাকরিচ্যুত করতে হবে এ ক্যামেরাম্যানকে, না হলে একুশে টেলিভিশন ভাঙচুর হবে।’

এ হুমকির ঘটনায় একুশে টেলিভিশন এবং এর কর্মীরা আতঙ্কে রয়েছেন। জিডিতে ইটিভির নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং হুমকিদাতা জামায়াত নেতার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

এ বিষয়ে জানতে সাইফুল ইসলাম মিঠুর মোবাইল নম্বরে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে সেটি বন্ধ পাওয়া যায়।

ওদিকে নগর জামায়াতের পক্ষ থেকে এক বার্তায় জানানো হয়, সাইফুল ইসলাম মিটু প্রচার সহকারী নন তিনি মহানগরী দক্ষিণ প্রচার বিভাগে কর্মরত কর্মচারী। ইতিমধ্যে তার তার বিরুদ্ধে অফিসিয়াল ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এবং ইটিভি কতৃপক্ষকে এ বিষয় নিয়ে দু:খ প্রকাশ করা হয়েছে।বিষয়টা মিটমাট হয়ে গেছে।

বার্তায় বলা হয়, সে যা করেছে তা অমার্জনীয় অপরাধ। সংগঠন অবহিত হওয়ার সাথে সাথে ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

জামায়াতের আমিরকে যানজট মুক্ত করতে গিয়ে প্রাণ দিলেন কর্মী
সুনামগঞ্জের মধ্যনগরে অনির্দিষ্টকালের জন্য ১৪৪ ধারা  
একুশে টিভির জিডি, কর্মচারির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে জামায়াত  
আফ্রিকার রানের চাপে বড় ব্যবধানে হারলো আফগানিস্তান
আগামীকাল দুই বিভাগে বৃষ্টি হতে পারে
অপারেশন ডেভিল হান্ট: ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার ৪৬১
খিলগাঁওয়ে স-মিলে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ১০ ইউনিট
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
পশ্চিম তীরে নতুন করে হামলার নির্দেশ দিলেন নেতানিয়াহু
মেসির অটোগ্রাফ চেয়ে শাস্তি পেলেন রেফারি
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বেনাপোলে হয়নি দুই বাংলার মিলন মেলা
মাতৃভাষার গুরুত্ব ও ভবিষ্যৎ প্রসঙ্গে যা বললেন ড. ইউনূস
চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানি: তিন দিন পর মামলা, আতঙ্কে যাত্রীরা
বিপ্লবের আত্মত্যাগ উন্নত বাংলাদেশের পথে নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে : পররাষ্ট্রসচিব
জাতিসংঘের প্রতিবেদনে ২০২৪ সালে আওয়ামী সরকারের পতনের কারণ উদঘাটন
চ্যাম্পিয়নশিপের দল শেফিল্ডে মাসে ৪০ কোটি টাকা বেতন পাবেন হামজা চৌধুরী
পবিপ্রবিতে আবাসিক হলগুলোর নাম পরিবর্তন, মুছে ফেলা হলো শেখ পরিবারের নাম
ইসরায়েলের তেল আবিবে তিনটি বাসে বিস্ফোরণ
বিয়ের ছবি ভাইরাল, বললেন শুভকামনা জানানোর জন্য ধন্যবাদ
বাংলা ভাষায় মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা জানালেন সৌদি রাষ্ট্রদূত