শুক্রবার, ৮ নভেম্বর ২০২৪ | ২৩ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বিএনপিকে 'অতি আত্মবিশ্বাসী' না হওয়ার আহ্বান তারেক রহমানের

আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখছেন তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি টানা দেড় যুগ ধরে ক্ষমতার বাইরে উল্লেখ করে দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর বিএনপির সামনে সুদিনের আভাস দেখা যাচ্ছে। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে দল ক্ষমতায় ফিরবে। এ অবস্থায় অতি আত্মবশ্বাসী হয়ে জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হবেন না।

বুধবার (৬ নভেম্বর) রাজধানী ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে বিএনপির উদ্যোগে ‘৭ই নভেম্বর ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তারেক রহমান এসব কথা বলেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে পলাতক স্বৈরাচারের দোসরদের ষড়যন্ত্র কিন্তু থেমে নেই। মাফিয়া সরকার বিনা ভোটে ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার সময় বিশ্বে বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিচিত করবার অপকৌশলে লিপ্ত ছিল। ক্ষমতা হারিয়ে ৫ আগস্টের অপশক্তি এখন কিন্তু আবার বিশ্বে বাংলাদেশকে সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র পরিচিত করানোর অপচেষ্টার লিপ্ত হয়েছে। সুতরাং ৫ আগস্টের পরাজিত অপশক্তির ষড়যন্ত্র রুখে দিতে অন্তর্বর্তী সরকারের পাশাপাশি অবশ্যই বাংলাদেশের পক্ষের সব শক্তিকে সজাগ এবং সতর্ক থাকতে হবে।

অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, দেশে জনগণের আদালত এবং রাষ্ট্রীয় আদালত তথা বিচারবিভাগ শক্তিশালী, স্বাধীন এবং কার্যকর থাকলে ফ্যাসিবাদ কখনো স্বাধীনতা এবং ভোটের অধিকার কেড়ে নিতে সক্ষম হবে না। জনগণের আদালতের অর্থ কিন্তু বিচারিক আদালত কিংবা মব জাস্টিস নয়। জনগণের আদালতের অর্থ কোনো ব্যক্তি তার দলকে রাজনৈতিকভাবে ক্ষমতাবান, চূড়ান্ত ক্ষমতা হাতে ন্যস্ত থাকা। জনগণের ভোট প্রয়োগের অধিকার নিশ্চিত করা গেলে কোনো রাজনৈতিক দল বা ব্যক্তিকে নিষিদ্ধ কিংবা প্রসিদ্ধ করার মতো অপ্রিয় কাজের দায়ভারও রাষ্ট্রকে বহন করতে হবে না। জনগণ নিজেরেই তাদের ভোটের অধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে খুনি, লুটেরা, টাকা পাচারকারী, দুর্নীতিবাজ কিংবা রাজনৈতিক পরিচয়ে আড়ালে থাকা মাফিয়া চক্রকে প্রত্যাখ্যান করবে। যেকোন ফৌজদারি অপরাধের বিচার অবশ্যই হতে হবে রাষ্ট্রীয় আদালতে। কিন্তু কোনো ব্যক্তি বা দলের রাজনৈতিক ভাগ্য নির্ধারণের ভার রাজনীতির মাঠে, অর্থাৎ জনগণের দ্বারা, জনগণের আদালতে হবার সংস্কৃতি চালু করা গেলে এটি নিঃসন্দেহে একটি গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সংস্কার হিসেবে বিবেচিত হবে।

অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন কার্যক্রম শুরু করেছে উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের ধারাবাহিকতার যথানিয়মে নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু হবে। সুতরাং বিএনপির সকল নেতাকর্মীকে বলতে চাই, জনগণের বিশ্বাস ও ভালোবাসা অর্জন করুন, জনগণের সঙ্গে থাকুন, জনগণকে সঙ্গে রাখুন। একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনে জনগণ ভোট দেওয়ার সুযোগ পেলে বিএনপি অবশ্যই বিজয়ী হবে। তবে প্রত্যেক নেতাকর্মীর মধ্যে বিজয়ের আত্মবিশ্বাস থাকা ভালো। কিন্তু খেয়াল রাখবেন, অতি আত্মবিশ্বাসী হয়ে নিজেদের জনগণের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন রাখবেন না। জনগণের কাছে পছন্দ নয়, এমন কোনো কাজ করা থেকে নিজেদের বিরত রাখবেন। কারণ জনগণই বিএনপির সকল রাজনৈতিক ক্ষমতায় উৎস।

তিনি বলেন, জনপ্রত্যাশার বিচারে ১৯৭১ সাল, ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর, ১৯৯০ এবং ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট- প্রতিটি ঘটনা একই সূত্রে গাঁথা। প্রতিটি আন্দোলনের লক্ষ্য ছিল একটি বৈষম্যহীন, গণতান্ত্রিক এবং মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মাণ।

রাষ্ট্র মেরামতে অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কার কার্যক্রম শুরু করেছে উল্লেখ করে তারেক রহমান বলেন, সংস্কার একটি ধারাবাহিক এবং চলমান প্রক্রিয়া। বিএনপি সংস্কার কার্যক্রমের পক্ষে। তবে বিএনপি মনে করে, রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের প্রথাগত সংস্কারের চেয়ে জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের লক্ষ্যে রাজনীতি, রাজনৈতিক দল এবং রাজনৈতিক কর্মী-সমর্থকদের গুণগত পরিবর্তন, সংস্কার বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনায় শেষ পর্যন্ত রাজনীতিবিদদের দ্বারাই রাষ্ট্র পরিচালিত হয়।

একদিন পরেই অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ তিন মাস পূর্ণ হতে যাচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, একটি সরকারের সাফল্য এবং ব্যর্থতা মূল্যায়নের জন্য তিন মাস হয়তো যথেষ্ট সময় নয়। কিন্তু মনে রাখা দরকার, বাজারে দ্রব্যমূল্যের সঙ্গে যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রতিদিন যে মানুষগুলোকে হার মানতে হয়, তিন মাস সময় তাদের কাছে মনে হতে পারে তিন বছরের সমান। তাই বিশেষ করে কৃষক, শ্রমিক, দিনমজুর বা স্বল্প আয়ের মানুষ কিংবা নিম্নমধ্যবিত্ত এমনকি অনেক মধ্যবিত্ত জনগোষ্ঠী প্রতিদিনের দুঃখ-দুর্দশা লাঘব করতে কঠোর হাতে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত জরুরি। দ্রব্যমূল্য জনগণের ক্রয়ক্ষমতায় মধ্যে আনতে ব্যর্থ হলে অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সংস্কার কার্যক্রম জনগণের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়তে পারে।

তারেক রহমান বলেন, দেশকে আমদানি নির্ভর, পরনির্ভর এবং ঋণনির্ভর একটি ভঙ্গুর রাষ্ট্রে পরিণত করে মাফিয়া সরকারের প্রধান দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন। পলাতক স্বৈরাচারের ১৫ বছরের দুঃশাসনের কুফল এখনো জনগণকে বয়ে বেড়াতে হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে ছাত্র-জনতার রক্তক্ষয়ী গণঅভ্যুত্থানে ৫ আগস্ট পলাতক স্বৈরাচারের পরাজয়েরর মধ্যে দিয়ে আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে, দেশ এবং জনগণের স্বাধীনতা রক্ষা করতে হলে বাংলাদেশের আবহমান কালের ধর্মীয়, সামাজিক এবং সাংস্কৃতিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী জাতীয়তাবাদী শক্তির বৃহত্তর ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই।

Header Ad

হামাস-হিজবুল্লাহর হাতেই ইসরায়েলি দখলদারিত্বের সমাপ্তি হবে: খামেনি

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা সাইয়েদ আলি খামেনি। ছবি: সংগৃহীত

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা সাইয়েদ আলি খামেনি হিজবুল্লাহর প্রয়াত মহাসচিব শহিদ সাইয়েদ হাসান নাসরুল্লাহর সাহস এবং কৌশলগত দূরদর্শিতার প্রশংসা করেছেন, যা লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠীটির উল্লেখযোগ্য শক্তি এবং প্রভাবের জন্ম দিয়েছে।

তিনি বলেন, ‘হাসান নাসরুল্লাহর আল্লাহর ওপর নির্ভরশীলতা এবং তার সাহস, জ্ঞান এবং ধৈর্যের কারণে হিজবুল্লাহ অসাধারণভাবে সমৃদ্ধ হয়েছে’।

বৃহস্পতিবার তেহরানে ইরানের অ্যাসেম্বলি অব এক্সপার্টস সদস্যদের সঙ্গে এক বৈঠকে খামেনি এ কথা বলেন।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা বলেন, হিজবুল্লাহ এমন এক শক্তি হয়ে উঠেছে, যাকে শত্রুরা পরাজিত করতে পারেনি। যদিও তারা সমস্ত সামরিক, মিডিয়া এবং রাজনৈতিক সম্পদ ব্যবহার করে ফায়দা নিচ্ছে।

তিনি বলেন, সাইয়েদ নাসরুল্লাহ ‘একটি স্থায়ী উত্তরাধিকার রেখে গেছেন। আর তা হলো- হিজবুল্লাহ’। যা গত চার দশকে একটি ছোট যোদ্ধা দল থেকে একটি শক্তিশালী শক্তিতে পরিণত হয়েছে এবং একাধিকবার ইসরাইলি দখলদারিত্বকে লেবাননের এলাকা থেকে প্রত্যাহার করতে বাধ্য করেছে।

খামেনি বলেন, ‘কেউ যদি মনে করে যে, হিজবুল্লাহ দুর্বল হয়ে গেছে, তারা ভুলের মধ্যে আছে। একদিন গোটা পৃথিবী দেখবে- কিভাবে এই প্রতিরোধ যোদ্ধারা দখলদার ইসরাইলকে পরাজিত করবে’।

তিনি আরও বলেন, ‘শত্রু এই সংগঠনকে পরাজিত করতে পারেনি এবং ইনশাআল্লাহ তারা কখনও পারবেও না। একদিন বিশ্ব দেখবে যে, ইসরাইলি দখলদাররা এই যোদ্ধাদের হাতেই পরাস্ত হবে’। সূত্র: আল-মায়াদিন

Header Ad

শহীদ নাফিজের দেহ বহনকারী সেই রিকশাটি গণভবনের জাদুঘরে

ছবি: সংগৃহীত

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ গোলাম নাফিজের দেহ বহনকারী রিকশাটি জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরে স্মৃতিচিহ্ন হিসাবে রাখা হবে। বৃহস্পতিবার গণভবনে নাফিজের দেহ বহনকারী রিকশাটি দেখতে এসে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম এ কথা বলেন।

গণভবনে রিকশা হস্তান্তরের সময় উপদেষ্টা রিকশাচালক নূর মোহাম্মদকে তাঁর সাহসিকতার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং আর্থিক সহায়তার আশ্বাস দেন।

গত ৫ নভেম্বর ‘নাফিজের নিথর দেহ পড়ে থাকা রিকশাটি বিক্রি করে দিয়েছেন নুরু’ শীর্ষক সংবাদ প্রকাশ করে একটি গণমাধ্যম। পরে উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম তাৎক্ষণিক রিকশা ও রিকশাচালককে খুঁজে বের করার জন্য তাঁর দপ্তরের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান করেন।

উপদেষ্টার নির্দেশনা অনুযায়ী রিকশাচালক নূর মোহাম্মদ ওরফে নুরুর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি তা (রিকশা) ৩৫ হাজার টাকায় লন্ডনপ্রবাসী আহসানুল কবীর সিদ্দিকী কায়সারের নিকট বিক্রি করেছেন বলে জানান। পরবর্তী সময় আহসানুল কবীর সিদ্দিকীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি রিকশাটি জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরে হস্তান্তর করার ইচ্ছা পোষণ করেন। সে অনুযায়ী বৃহস্পতিবার রিকশাটি জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মৃতি জাদুঘরের যুগ্ম-আহ্বায়ক ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলমের নিকট হস্তান্তর করা হয়।

উল্লেখ্য, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ৪ আগস্ট বিকেল সাড়ে চারটার দিকে ফার্মগেটের পথচারী-সেতুর নিচে গুলিবিদ্ধ হয়ে শহীদ হন বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী গোলাম নাফিজ। গুলিবিদ্ধ নাফিজকে পুলিশ যখন রিকশার পাদানিতে তুলে দেন, তখনো তিনি রিকশার রডটি হাত দিয়ে ধরে রেখেছিলেন। রিকশাচালক তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে গেলেও শেষ রক্ষা হয়নি। পরবর্তী সময় এই রিকশার ছবি কাঁদিয়েছে পুরো বাংলাদেশকে।

Header Ad

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৭ জনের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও সাত জনের মৃত্যু হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এ সময় নতুন করে এক হাজার ২০৯ জন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন।

প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়াদের মধ্যে ঢাকা সিটি করপোরেশনের ৪০৬ জন এবং বাকিরা ঢাকার বাইরের। এ সময়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন এক হাজার ১০৮ জন।

চলতি বছর এখন পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৬৯ হাজার ৪৫৬ জন। এর মধ্যে ছাড়পত্র পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৭৯৩ জন। মারা গেছেন ৩৩৭ জন।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালে দেশের ইতিহাসে ডেঙ্গুতে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ২১ হাজার ১৭৯ জন রোগী আক্রান্ত এবং ১ হাজার ৭০৫ জনের মৃত্যু হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হামাস-হিজবুল্লাহর হাতেই ইসরায়েলি দখলদারিত্বের সমাপ্তি হবে: খামেনি
শহীদ নাফিজের দেহ বহনকারী সেই রিকশাটি গণভবনের জাদুঘরে
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও ৭ জনের মৃত্যু
পদত্যাগ করলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করল ভারত
চুয়াডাঙ্গার দর্শনা বাজারে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, খাবার হোটেলে জরিমানা
ডোনাল্ড ট্রাম্পকে জামায়াতের অভিনন্দন
২০ বাংলাদেশিকে ফেরত দিলো আরাকান আর্মি
সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিলের নীতিগত সিদ্ধান্ত
‘দেশের মানুষের কাছে এই মুহূর্তে সংস্কারের চেয়ে নির্বাচন গুরুত্বপূর্ণ’
নিজেকে প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করে ট্রাম্পকে শেখ হাসিনার অভিনন্দন
‘বিশ্বই যেন বাংলাদেশের কাছে আসে সেভাবেই দেশকে গড়তে হবে’
ভাগ্য খুলতে পারে ২৭তম বিসিএসে বাদপড়াদের
স্মার্টফোনে ইন্টারনেটের গতি কম? জেনে নিন বাড়ানোর কৌশল
সালমানের পর এবার শাহরুখকে হত্যার হুমকি
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর চালু হলো বেনাপোল পৌর বাস টার্মিনাল, যানজট নিরসনে আশাবাদ
ট্রাম্পের জয়ে বাড়ল ডলারের দর, বিটকয়েনের দামে নতুন রেকর্ড
বিচারহীনতার ৯ বছর পেরিয়েও বিচার পায়নি গোবিন্দগঞ্জের সাঁওতালরা
যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে ৫ বাংলাদেশির জয়
প্রতারণা বন্ধে প্রায় ২ লাখ অ্যাকাউন্ট নিষিদ্ধ ও ৪ লাখ অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত করেছে ইমু