বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

'সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবির বর্তমানে বিএনপির কেউ নন'

ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁ-৬ (রাণীনগর ও আত্রাই) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক প্রতিমন্ত্রী আলমগীর কবিরের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও মিথ্যাচারের অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছে নওগাঁ জেলা বিএনপি। সোমবার (৯ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নওগাঁ জেলা বিএনপির কার্যালয়ে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়েন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক নান্নু। লিখিত বক্তব্যে আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, গত সাড়ে ১৫ বছরের অপরাজনীতি, অত্যাচার, নির্যাতন, খুন-গুম ও দুর্নীতির অবসানের পর দেশ যখন নতুন করে মুক্ত হয়েছে। ঠিক তখনই বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন করে নানা ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। গত ৫ আগস্ট আওয়ামী সরকারের পতনের পর জেলার অন্যান্য এলাকার মতো রাণীনগর ও আত্রাই এলাকায় বিএনপির লোকজন অত্যন্ত সচেতন অবস্থায় আছেন। তাঁদের দ্বারা কোনো প্রকার অপকর্ম, ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ বা চাঁদাবাজির কোনো ঘটনা সংঘটিত হয়নি। অথচ আত্রাই-রাণীনগরের এলাকার শান্তিপ্রিয় এই পরিবেশ নষ্ট করার জন্য সাবেক এমপি আলমগীর কবির উঠে-পড়ে লেগেছেন।

আলমগীর কবির দলীয় নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য রাখছেন উল্লেখ করে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক বলেন, আলমগীর কবির বর্তমানে বিএনপির কেউ নন। এমনকি বিএনপিতে তাঁর প্রাথমিক সদস্য পদও নেই। অথচ তিনি আত্রাই-রাণীনগর এলাকায় সুকৌশলে বিএনপির নাম ব্যবহার করে সমাবেশ ডেকে বিএনপি, জিয়া পরিবার এবং বিএনপির দুঃসময়ের ত্যাগী নেতাদের বিপক্ষে মিথ্যাচার ও কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য প্রদান করে জনগণকে বিক্ষুব্ধ করে তুলছেন। এতে যেকোনো সময় এলাকায় বড় ধরনের আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটতে পারে। এমন ঘটনা ঘটলে সকল দায়-দায়িত্ব তাঁকেই নিতে হবে। এই জন্য দলের পক্ষ থেকে ওই এলাকার বিএনপির দলীয় লোকজনকে আলমগীর কবিরসহ সকল সুযোগ সন্ধানীদের উস্কানিমূলক বক্তব্য ও জনসভা থেকে বিরত থাকার জন্য বলা হচ্ছে।

আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, বিগত সাড়ে ১৫ বছরে বিএনপির আন্দোলনে সংগ্রামের সাথে আলমগীর কবির বা তার পরিবারের কারও কোনো সম্পর্ক ছিল না। এমনকি বিএনপি কর্মীদের নামে বিভিন্ন মিথ্যা মামলা, খুন- গুম হওয়া কোনো নেতাকর্মীদের বা তাদের পরিবারের সাথে কোনো প্রকার সহযোগিতা বা খোঁজখবর নেন নাই। ফলে তাঁর বা তাঁর পরিবারের কারো বিরুদ্ধে রাজনৈতিক কোনো মামলা হয়নি। বরং বিগত সংসদ নির্বাচনে তাঁর নিকট আত্মীয় আওয়ামী লীগ নেতা ওমর ফারুককে নওগাঁ-৬ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করিয়ে এবং আর্থিক সহযোগিতা করে সংসদ সদস্য বানিয়ে তাঁর কাছ থেকে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করেছেন। ১/১১ সময় বিএনপি ত্যাগ করে এলডিপিতে যোগ দিয়ে তিনি বিএনপির সঙ্গে বেঈমানী করে অত্র এলাকায় বেঈমান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। আবারও তিনি বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন।

সংবাদ সম্মেলনে অন্যদের মধ্যে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব বায়েজিদ হোসেন, জেলা বিএনপির যুগ্ন আহ্বায়ক শেখ রেজাউল ইসলাম ও শফিউল আজম রানা, রাণীনগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মোশাররফ হোসেন প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে তোলা অভিযোগের বিষয়ে আলমগীর কবিরের বক্তব্য জানার জন্য তাঁর মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তা রিসিভ না করায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

বহুল আলোচিত বাংলা ভাইয়ের দুর্গ বলে পরিচিত আত্রাই ও রানীনগর উপজেলা নিয়ে নওগাঁ-৬ আসন। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত আলমগীর কবির গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। তখন এলাকায় বাংলা ভাইয়ের উত্থান ঘটেছিল। বিএনপি সরকারের মেয়াদ শেষের দিকে আলমগীর কবির বিএনপি ত্যাগ করে এলডিপিতে যোগ দেন। তবে অতীতের বিতর্কিত ভূমিকার পরেও ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আলমগীর কবিরকে বিএনপির দলীয় মনোনয়ন নিয়ে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। আলমগীর কবিরকে দলীয় মনোনয়ন দেওয়ায় সেই সময় আত্রাই ও রাণীনগর বিএনপির একাংশ তাঁকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করেন।

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত