মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দেশের গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য দায়ী নির্বাচন কমিশন: রিজভী

ছবি: সংগৃহীত

দেশের গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য নির্বাচন কমিশন ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে দায়ী করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দখল-ডাকাতির নির্বাচনে আপনি এককভাবে ফলাফল ঘোষণা করেছেন, আপনি কেন পদত্যাগ করেননি? আপনারা কাছে চাকরিটাই বড় ছিল, দেশ-রাষ্ট্রের কথা কি মনে ছিল না? আমাদের দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস করার জন্য যারা দায়ী, তার মধ্যে অন্যতম নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে’ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে অ্যাগ্রিকালচারিস্টস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (অ্যাব)।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, সাংবিধানিক ব্যবস্থা লঙ্ঘন করার জন্য যারা দায়ী, তাদের আইনের মাধ্যমে বিচার দাবি করছি। আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত।

স্বৈরাচারের দোসরদের সঙ্গে আঁতাত করা মানে শহীদের রক্তের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে বেইমানি করা জানিয়ে রিজভী বলেন, আমাদের দল এমন একটি রাজনৈতিক দল, এর সাথে স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের গভীর সম্পৃক্ততা রয়েছে। সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রয়েছে আমাদের। একটি রাজনৈতিক দলের নেতারা অতীতে আঁতাত করা যাদের রেকর্ড আছে তারা ক্ষমার কথা বলছেন। গণহত্যাকারীদের কিসের ক্ষমা?

এখনো সব অফিস ও আদালতে শেখ হাসিনার প্রেতাত্মা রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন রিজভী বলেন, গণহত্যাকারীদের ও গণহত্যায় জড়িত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীসহ জড়িতদের অবশ্যই বিচার করতে হবে। বর্তমানে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে একটি বিশেষ গোষ্ঠীর লোকদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে যা জনগণের নজরে এসেছে।

বস্তুনিষ্ঠু সংবাদ প্রকাশ না করায় মিডিয়া স্বৈরাচারের ডাণ্ডায় পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, গণমাধ্যমের মূল কাজ সত্য উদঘাটন করে নিষ্ঠাবস্তু খবর পরিবেশন করা। এটাই গণতন্ত্র। এর বাইরে গেলে সেটা গণমাধ্যম নয়, প্রচারমাধ্যম বা স্বৈরাচারের ডাণ্ডায় পরিণত হয়। প্রকৃত গণতান্ত্রিক দেশে স্থিতিশীল বজায় রাখতে ভূমিকা রাখে গণমাধ্যম। রাষ্ট্রীয় গণতন্ত্রকে বিকাশ করতে হলে একমাত্র উপাদান হচ্ছে স্বাধীন গণমাধ্যম, আবার সেই গণমাধ্যমকে অবশ্যই সত্য বস্তুনিষ্ঠু সংবাদ প্রকাশ করতে হবে।

বিএনপির ওই সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ১৯৯৭ সালের সব গণমাধ্যম বন্ধ করেছিল, শুধু চারটি পত্রিকা রেখে আওয়ামী লীগ বাকশাল কায়েম করেছিল। এবার ভিন্নরূপে বাকশাল কায়েম করেছিল আওয়ামী লীগ। খুব বেশি পত্রিকা বন্ধ না করলেও দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি, আমার দেশ, দিনকাল বন্ধ করেছে। কিন্তু যেসব চালু ছিল সেখানে মালিকানা দিয়েছে আওয়ামী লীগের একনিষ্ঠদের। তারা সারাক্ষণ আওয়ামী লীগের প্রচারমাধ্যম হিসেবে কাজ করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম বলেন, চ্যানেল ২৪ এ প্রকাশিত মিথ্যা বানোয়াট সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে সব সাংবাদিক বন্ধুদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন অব বাংলাদেশকে কেউ দখল করেনি বরং আওয়ামী লীগের মদদপুষ্ট যারা এতদিন লুটপাট করে কৃষিবিদদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে, শেখ হাসিনার পতনের পর সাধারণ কৃষিবিদদের রোষানল থেকে তারা নিজেদের রক্ষা করতে আত্মগোপন করেছে। উপরন্ত যেখানে দুই বছর পর পর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের নির্বাচনের মাধ্যমে কেআইবি পরিচালনা করার কথা, সেখানে ১৮ বছর নির্বাচনবিহীন জোরপূর্বক তথাকথিত একতরফা ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় পেশাজীবীদের প্রতিষ্ঠান তথা কৃষিবিদদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন জোরপূর্বক দখল করে রাখা হয়েছে।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিবিদ ড. আব্দুর রাজ্জাক ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বাহাউদ্দিন নাসিম যারা বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের যথাক্রমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ুন (খুনি শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী) ও কৃষিবিদ সমীর চন্দ (কৃষকলীগের সভাপতি) যারা অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে দীর্ঘ ১৮ বছর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন।

লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, এখানে উল্লেখ্য যে, কৃষিবিদ সমীর চন্দ্র, সভাপতি, কৃষক লীগ এবং মশিউর রহমান হুমায়ুন, বিশেষ সহকারী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী এর নেতৃত্বে অস্ত্রধারীদের সহায়তায় ১/১১ এরপর ২০০৮ সালে তথাকথিত নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন হলে অ্যাবের বর্তমান আহ্বায়ক কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল করে নেয়। অথচ চ্যানেল ২৪ এ প্রচারিত সংবাদে এই ধরনের কোনো তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি। এটি সম্পূর্ণরূপে হলুদ সাংবাদিকতারই বহিঃপ্রকাশ।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, সার্বিক পরিস্থিতি দেখে প্রতীয়মান হয়, আওয়ামী লীগের গত ১৮ বছরের প্রিন্ট ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে যারা এসব প্রতিষ্ঠানের মালিকানা অর্জন করেছেন তাদের চ্যানেলের মাধ্যমে মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করে মিডিয়া ক্যু এর মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা চলছে। শেখ হাসিনার সুবিধাভোগী দোসরদের যেকোনো ধরনের অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র সাধারণ কৃষিবিদরা নস্যাৎ করে দিতে বদ্ধপরিকর এবং এ বিষয়ে জাতীয়তাবাদী আদর্শের সব কৃষিবিদরা ঐক্যবদ্ধ। আমরা এ ধরনের মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অ্যাবের নেতা কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন, কৃষিবিদ শফিউল আলম দিদার, কৃষিবিদ ড. শফিকুল ইসলাম, কৃষিবিদ নুরুন্নবী ভূইয়া শ্যামল, কৃষিবিদ আনিসুর রহমান আনিস, কৃষিবিদ ড. আকিকুল ইসলাম আকিক, কৃষিবিদ ফেরদৌস হাওলাদার, কৃষিবিদ কেএম সানোয়ার আলম, কৃষিবিদ শাহাদাত হোসেন পারভেজ প্রমুখ।

Header Ad

মানুষ আগেও ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না: মির্জা আব্বাস

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, বিএনপিকে অন্ধকারে রেখে কিছু করলে মেনে নেয়া হবে না। আগেও মানুষ ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না। এ সরকারকে বলতে চাই, আপনারা এমন কিছু করবেন না, যাতে জাতি আপনাদের ওপর বিশ্বাস হারায়।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে বীর মুক্তিযোদ্ধা মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ সাবুর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা আব্বাস বলেন, আমরা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য পাগল হয়ে যাচ্ছি না, জনগণকে গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিতে আন্দোলন করছি।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, আজকে সংবাদপত্রে এসেছে-কেউ বলছেন নির্বাচনের আগেই সংস্কার করা হবে। আবার আরেকজন বললেন যে, সংস্কার করে নির্বাচন করতে হবে। এই সংস্কার করতে আপনাদের (অন্তর্বর্তীকালীন সরকার) কয়দিন লাগবে। আমরা তো সংস্কারের কোনো লাইন দেখতে পাচ্ছি না।

সরকারের উদ্দেশে তিনি স্পষ্ট করে বলেন, কোনো রকম ছলচাতুরি করার প্রয়োজন নেই। আপনারা কবে নির্বাচন দিতে চান, তা জাতিকে জানান। সংবিধান পুনঃলিখন করতে হলে আমাদের সাথে কথা বলে করতে হবে।

Header Ad

মাওলানা সাদকে দেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন

ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় আলেম ও তাবলীগ জামাতের স্বঘোষিত আমির মাওলানা সাদ কান্ধলভীকে বাংলাদেশে আসার সুযোগ দেওয়া হলে অন্তর্বর্তী সরকারকে দেশ ছেড়ে পালাতে হবে বলে সতর্ক করেছেন কওমি আলেম-ওলামারা। মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ইসলামি মহাসম্মেলনে বক্তারা এই হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেন।

সম্মেলনে পীর মধুপুর মাওলানা আব্দুল হামিদ বলেন, বিশ্ব ইজতেমা নিয়ে সরকার দুই পক্ষের সঙ্গে পরামর্শ করছে। তবে এই মহাসম্মেলনে গৃহীত সিদ্ধান্তই বাস্তবায়ন করতে হবে। তিনি স্পষ্টভাবে জানান, যদি মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসতে দেওয়া হয়, তবে সরকারকেও পালাতে হবে।

হেফাজতে ইসলামী বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব জুনায়েদ আল হাবিব বলেন, কওমি আলেমরা এ সরকারকে স্থাপন করেছে, আর কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী চোখ রাঙালে তা সহ্য করা হবে না। তাবলীগের নেতৃত্ব শুধুমাত্র আলেমদের হাতেই থাকবে, অন্য কারও হাতে নয়।

বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী অভিযোগ করেন যে, মাওলানা সাদ ও তার অনুসারীরা বিশ্ব ইজতেমায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছে। তিনি বলেন, কোনোভাবেই তাদের এ ষড়যন্ত্র সফল হতে দেওয়া হবে না।

মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলীপুরী অভিযোগ করেন, মাওলানা সাদ কোরআন-হাদিসের বিরুদ্ধে কুফরি বক্তব্য দিয়েছেন এবং সারা বিশ্বে তাবলীগের মূলধারা তাকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করেছে। তিনি সাদের অনুসারীদের কাদিয়ানী বলে অভিহিত করে বাংলাদেশে তাদের কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধের দাবি জানান।

নরসিংদীর জামিয়া কোরআনিয়া বৌয়াকুর মাদ্রাসার মোহতামিম মাওলানা ইসমাইল নুরপুরী বলেন, সাদ অনুসারীদের বাতিল ও বিভ্রান্ত বলেই প্রমাণিত হয়েছে। তিনি বলেন, "আমরা চাই, মাওলানা সাদ বাংলার মাটিতে পা না রাখুন।"

জামেয়া হোসাইনিয়া মিরপুর মাদ্রাসার মোহতামিম মাওলানা বাহাউদ্দীন জাকারিয়া অভিযোগ করেন, মাওলানা সাদের বক্তব্য ইসলাম প্রচারকের যোগ্য নয়। তার সমালোচনামূলক মন্তব্য নবী ও সাহাবাদের প্রতি অশ্রদ্ধার পরিচায়ক।

সম্মেলনে কাকরাইল মসজিদে সাদপন্থীদের কার্যক্রম বন্ধ ও কাকরাইল মসজিদসহ বিশ্ব ইজতেমা মাঠ বাতিলপন্থীদের জন্য ছেড়ে না দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়। এছাড়াও নয় দফা দাবি পেশ করা হয়, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো – মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, শাপলা চত্ত্বরের ঘটনার বিচার, কওমি মাদরাসার ছাত্র-শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার এবং মাওলানা সাদের বাংলাদেশে আগমন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করা।

সম্মেলনে কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণা করার দাবি পুনর্ব্যক্ত করেন বক্তারা।

Header Ad

সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা

ছবি: সংগৃহীত

সরকারি কর্মকর্তাদের যে কোনো অনুষ্ঠানে স্লোগান বা জয়ধ্বনি ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে নির্দেশ দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে, অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের আগে সংশ্লিষ্ট বিষয়ের ওপর লিখিত বক্তব্য প্রস্তুত করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে একটি নয় দফা নির্দেশনা দেশের সব সচিবদের কাছে পাঠানো হয়েছে।

সরকারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, গেজেট নোটিফিকেশনের মাধ্যমে যে সকল দিবস বাতিল করা হয়েছে, সেই দিবসগুলো পালন না করার বিষয়ে সরকারি কর্মচারীদের সতর্ক থাকতে হবে। কোনো অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত হওয়ার আগে আমন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান এবং অনুষ্ঠান আয়োজনের পেছনের কারা আছেন, সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রয়োজনে গোয়েন্দা সংস্থার সহযোগিতা নিতে বলা হয়েছে।

অনুষ্ঠানকে বিতর্কমুক্ত রাখতে আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথিদের সম্পর্কেও তথ্য সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে। যদি কোনো বিতর্কিত ব্যক্তি অতিথি হিসেবে থাকেন, তবে সেই অনুষ্ঠান এড়িয়ে চলার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আমন্ত্রণপত্র, ব্যানার, লিফলেট, পতাকা বা অন্যান্য ছাপানো উপকরণে কোনো বিতর্কিত স্লোগান বা লোগো ব্যবহার করা হয়েছে কিনা, তা সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা করার জন্যও বলা হয়েছে।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে সরকারি কর্মচারীদের আরও সতর্কতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হচ্ছে। সম্প্রতি মাঠপর্যায়ের কিছু অফিসের কর্মকাণ্ড মিডিয়ায় প্রকাশিত হওয়ায় বিব্রতকর পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়। এসব ঘটনা এড়াতে নয় দফা নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় বলেছে, সরকারি কর্মকর্তাদের সব ধরনের অনুষ্ঠানে লিখিত বক্তব্যের বাইরে কোনো ধরনের স্লোগান বা জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকতে হবে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মানুষ আগেও ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না: মির্জা আব্বাস
মাওলানা সাদকে দেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন
সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা
বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
এলপি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন সুচরিতা-নাঈম
টাঙ্গাইলে নিজ ঘরে স্কুল শিক্ষকের আত্মহত্যা