মঙ্গলবার, ২ জুলাই ২০২৪ | ১৭ আষাঢ় ১৪৩১
Dhaka Prokash

সরকারের জন্য ভয়াবহ পরিণতি অপেক্ষা করছে: মির্জা ফখরুল

সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

বিএনপি চেয়ারপারসন অসুস্থ বেগম খালেদা জিয়াকে গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ আখ্যা দিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, তাকে ছাড়া গণতন্ত্র কল্পনা করা যায় না। তাকে অন্যায়ভাবে ৬ বছর কারাগারে বন্দি অবস্থায় রাখা হয়েছে। তাকে মুক্ত না করলে সরকারের জন্য ভয়াবহ পরিণতি অপেক্ষা করছে।

মির্জা ফখরুল নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বলেন, ভয়ে মরা নয়, সাহস করে লড়াই করুন। পরিবর্তন করতে হলে তরুণ-যুবকদের এগিয়ে আসতে হবে। আওয়ামী লীগ দখলদার সরকার। তারা দেশকে ও দেশের রাজনৈতিক কাঠামো ধ্বংস করেছে। দেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতাকে ধ্বংস করছে। কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।

শনিবার (২৯ জুন) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করে বিএনপি। এতে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

এদিন বেলা আড়াইটার পর পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের মধ্য দিয়ে সমাবেশ শুরু হয়। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এই সমাবেশে বিপুলসংখ্যক নেতাকর্মী অংশ নেন। বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সঞ্চালনায় সমাবেশে বিএনপির সিনিয়র নেতা ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতারা বক্তব্য দেন।

সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে খেটে খাওয়া শ্রমিকরা চাল-ডাল, তেল কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। কেউ চিকিৎসা পায় না। লুট করে বিদেশে টাকা পাচার করেছেন। সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান লুটের সঙ্গে জড়িত। আমরা চিন্তা করতে পারি না। তিনি দেশের গণতন্ত্র ধ্বংসের সঙ্গে জড়িত। আজকে পুলিশের সাবেক প্রধান দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত। এনবিআরের কর্মকর্তা জড়িত। এমন আরও অনেকেই আছে। কিন্তু রাঘববোয়ালদের ধরা হয় না।

তিনি বলেন, খালেদা জিয়া আমাদের গণতন্ত্র ও আন্দোলনের প্রতীক। তাকে রক্ষা করতে হলে ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বলব- আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য লড়াইয়ে শামিল হই। তরুণ-যুবকদের হাতেই দেশের ভবিষ্যত। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান চেষ্টা করে যাচ্ছেন। তার প্রতি চরম অন্যায় করা হয়েছে। মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে তাকে নির্বাসিত করা হয়েছে।

বিএনপির মহাসচিব বলেন, সরকার ভারতের সঙ্গে দেশবিরোধী চুক্তি করেছে। আমরা পানি চাই, অভিন্ন নদীর পানির হিস্যা চাই। আজকে শেখ হাসিনা সবকিছু উজাড় করে ভারতকে দিয়ে দিয়েছেন। বিনিময়ে বাংলাদেশের মানুষ কিছুই পাইনি। বরং তারা পেয়েছে ঘৃণা এবং তাদের সম্পদ লুট করা হয়েছে। এই সরকার ক্ষমতায় থাকা মানে দেশ ধ্বংস করা। সুতরাং নিজেদের রক্ষা করতে হলে আমাদের আন্দোলন আরও তীব্র করতে হবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া দেশের প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৮১ সালে তিনি জাতীয়তাবাদী দলের পতাকা ও স্বাধীনতা তথা গণতন্ত্রের পতাকা হাতে তুলে নেন। ৯ বছর তিনি রাজপথে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন। মিছিলে পায়ে হেঁটে নেতৃত্ব দিয়েছেন। তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কিন্তু কখনো হাল ছেড়ে দেননি। বরং ছাত্রসমাজকে সঙ্গে নিয়ে স্বৈরাচারকে পরাজিত করেছিলেন। বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই বেগম খালেদা জিয়া। তিনি ১৯৯০ সালে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বে এসে অভূতপূর্ব উন্নয়ন করেছিলেন।

তিনি বলেন, ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে কারাবন্দি করা হয়। তার আগে বিএনপির নির্বাহী কমিটির সভায় তিনি বলেছিলেন- ‘আমাকে আটক করার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। গণতান্ত্রিক আন্দোলন স্তিমিত করার চেষ্টা হচ্ছে। কিন্তু আপনারা থেমে যাবেন না। গণতন্ত্রের আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।’ সেই আন্দোলন এখনো চলছে। অনেকেই অনেক ত্যাগ স্বীকার করেছেন। ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। ৭০০ এর বেশি মানুষকে গুম করা হয়েছে। কয়েক হাজার মানুষকে বিচারবহির্ভূত হত্যা করা হয়েছে। প্রায় ৪ হাজার নেতাকর্মীকে মিথ্যা মামলায় সাজা দেওয়া হয়েছে। অনেক নেতাকর্মীকে কারাগারে আটক রাখা হয়েছে। এই ত্যাগ বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।

মির্জা ফখরুল বলেন, এসবের উদ্দেশ্য হলো দেশের গণতন্ত্রকামী মানুষকে আটক, নির্যাতন ও করে দেশে চিরদিনের জন্য গণতন্ত্রকে নির্বাসিত করে দেওয়া। তারা করেছেও তাই। তাকিয়ে দেখুন ৩টি নির্বাচন হয়ে গেছে। প্রত্যেকটি নির্বাচনে তাদের দলকে ক্ষমতায় আনার জন্য নানারকম কৌশল করেছে। নির্বাচনী ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়ে একদলীয় ব্যবস্থা কায়েম করেছে। প্রথমে (২০১৪ সালে) করেছে ভোটারবিহীন। ১৫৪ জনকে বিনা ভোটে সংসদ গঠন করেছে। ২০১৮ সালে ভোটের আগের রাতেই ব্যালট বাক্স তারা চুরি করেছে। এইবার (২০২৪ সালে দ্বাদশ নির্বাচন) আমরা নির্বাচন বর্জন করেছি। পরে তারা নিজেদের লোকদের প্রার্থী বানিয়ে ডামি ইলেকশন করেছে। এই হলো তাদের গণতন্ত্রের নমুনা।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে ও প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর সঞ্চালনায় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, মো. শাহজাহান, নিতাই রায় চৌধুরী, আহমেদ আযম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, মিজানুর রহমান মিনু, জয়নুল আবদীন ফারুক, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক সালাউদ্দিন আহমেদ, চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক শিরিন সুলতানা, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনু, উত্তর বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব আমিনুল হক, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী, ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছির প্রমুখ বক্তব্য দেন।

Header Ad

হত্যাচেষ্টা ও চুরির মামলায় চিত্রনায়িকা ববির জামিন

ছবি: সংগৃহীত

চুরি ও হত্যার উদ্দেশ্যে মারধরের অভিযোগে করা মামলায় জামিন পেয়েছেন চিত্রনায়িকা ইয়ামিন হক ববি। গত ২৫ জুন ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করেন। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারাহ দিবা ছন্দা শুনানি শেষে দুই হাজার টাকা মুচলেকায় তাকে জামিন দেন।

সোমবার (১ জুলাই) গুলশান থানার আদালতের সাধারণ নিবন্ধন শাখার উপপরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

 

ছবি: সংগৃহীত

মামলায় মির্জা আবুল বাশার নামে আরেকজনকে আসামি করা হয়েছে। গত ২৩ জুন গুলশান থানায় এ মামলা করেন ওয়াইএন সেন্টারের এজিএম মুহাম্মাদ সাকিব উদ্দোজা।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, সাকিব উদ্দোজা ওয়াইএন সেন্টার এজিএম পদে প্রায় ২ মাস ধরে কর্মরত আছেন। ওই ভবনের ৭ম তলায় ভুবান নামীয় রেস্টুরেন্টটি আবুল বাশার ও ববি প্রায় ২ মাস ধরে জোর করে দখল করার চেষ্টা করছেন। রেস্টুরেন্টের মালিক তাদের বারবার রেস্টুরেন্ট ছেড়ে দিতে বললেও তারা কর্ণপাত করেননি। পরে মালিক গত ২৩ জুন সেখানে নতুন তালা লাগিয়ে দেন। সেদিন দুপুর ১টার দিকে মেইন গেট আটকানো ছিল এবং পকেট গেটে সিকিউরিটি বসা ছিল। সিকিউরিটি গার্ড গেট খুলে দেয়ার আগেই আবুল বাসার গাড়ি দিয়ে মেইন গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। এতে প্রায় দেড় লাখ টাকার ক্ষতি হয়।

 

ছবি: সংগৃহীত

এ সময় সাকিবের অফিস কলিগ বাধা দিলে আবুল বাশার তাকেও গাড়ি দিয়ে চাপা দেয়ার চেষ্টা করেন। তখন তিনি সরে গেলে গাড়ি থেকে নেমে তাকে মারধর করেন আবুল বাশার। সাকিব বাধা দিলে নায়িকা ববি ও আবুল বাশার তার ওপর উত্তেজিত হয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি মারধর করেন। এ সময় তার পকেটে থাকা এক লাখ টাকাও ছিনিয়ে নেয়া হয় বলে অভিযোগ করা হয়েছে।

সূত্র জানায়, ববি ও মির্জা আবুল বাসার যৌথভাবে গুলশানের ওয়াইএন সেন্টারে একটি রেস্টুরেন্ট ক্রয় করেন। ওই রেস্টুরেন্টটি নায়িকা তার নামে নামকরণ করেন ‘ববস্টার’। এই রেস্টুরেন্টের আগের মালিককে ৫৫ লাখ টাকা দেয়ার কথা ছিল ববি ও বাশারের। প্রথমে ১৫ লাখ পরে ১০ লাখ টাকার চেক দিলেও দুটি চেকই বাউন্স করে। বারবার প্রথম পক্ষের মালিক টাকার জন্য তাগাদা দিলে তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়। প্রথম পক্ষ টাকা চাইলে ববি ও তার পার্টনার আবুল বাসার তাদেরকে হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিল।

দুর্নীতিবাজদের জন্য সহানুভূতি নয়: মন্ত্রিপরিষদ সচিব

ছবি: সংগৃহীত

দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের প্রতি কোনো সহানুভূতি দেখানো হবে না বলে দাবি করেছেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

সোমবার (০১ জুলাই) সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘দুর্নীতি তো সবাই করে না। যারা দুর্নীতি করছে, সরকারের নজরে এলেই তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’

মাহবুব হোসেন বলেন, ‘দুর্নীতি করে পালিয়ে যাওয়া সম্ভব না। দুর্নীতি প্রমাণিত হওয়ার পরে সরকার কাউকে ছেড়ে দিয়েছে এমন নজির নেই।’

উল্লেখ্য, সম্প্রতি কয়েকজন সরকারি কর্মকর্তা ও তাদের পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে বেশ কিছু দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজীর আহমেদ, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তা মতিউর রহমান ও তার পরিবারের সদস্যদরা ও এনবিআরের ১ম সচিব (কর) কাজী আবু মাহমুদ ফয়সালের নাম ওঠে এসেছে। এর মধ্যেই এদের বিরদ্ধে তদন্তের কাজ শুরু করেছে দুদক।

পদ্মা সেতু পরিচালনায় হচ্ছে নতুন কোম্পানি

ছবি: সংগৃহীত

পদ্মা সেতু পরিচালনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটি নতুন কোম্পানি গঠন করা হ‌বে। ‘পদ্মা ব্রিজ অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স কোম্পানি পিএলসি’ নামে শতভাগ সরকারি মালিকানাধীন এ কোম্পানি গঠনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়ে‌ছে মন্ত্রিসভা।

সোমবার (১ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ‌ অনু‌মোদন দেওয়া হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হা‌সিনা।

বৈঠক শেষে বিকে‌লে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেছেন, এ কোম্পানির অনুমোদিত মূলধন হবে ১ হাজার কোটি টাকা। কোম্পানির মূল দায়িত্ব হবে পদ্মা সেতু রক্ষণাবেক্ষণ। কোম্পানিতে ১৪ জনের বোর্ড অব ডিরেক্টর থাকবেন। রেল মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, সেতু বিভাগ ও সেতু কর্তৃপক্ষ থেকে প্রতিনিধি থাকবেন। কোম্পানি আইন অনুযায়ী তারা চলবেন এবং জনবল কাঠামো তারা অনুমোদন দেবেন।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, এ কোম্পানি গঠনের মূল উদ্দেশ্য হলো ধীরে ধীরে পদ্মা সেতু আমাদের আওতায় নিয়ে আসা। বিদেশি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে থাকা চুক্তি শেষ হওয়ার পরই কোম্পানি গঠন করা হবে।

সর্বশেষ সংবাদ

হত্যাচেষ্টা ও চুরির মামলায় চিত্রনায়িকা ববির জামিন
দুর্নীতিবাজদের জন্য সহানুভূতি নয়: মন্ত্রিপরিষদ সচিব
পদ্মা সেতু পরিচালনায় হচ্ছে নতুন কোম্পানি
বিদেশের কারাগারে বন্দি সাড়ে ১১ হাজার বাংলাদেশি : সংসদে পররাষ্ট্রমন্ত্রী
'আহা ছোট ভাই, আহারে রেকর্ড', কাকে ইঙ্গিত করলেন আরশাদ আদনান?
গাইবান্ধায় আঁখিরা নদী থেকে নারীর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
টাঙ্গাইলে মেয়াদ উত্তীর্ণ ঔষধ বিক্রি, ২ ফার্মেসীসহ তিন ব্যবসায়ীকে জরিমানা
মায়ের স্মার্টফোন আসক্তি থাকলে সন্তান কথা কম বলে- গবেষণা
টাঙ্গাইলে ১ হাজার কৃষক বিনামূল্যে পেল ধান বীজ, উদ্বোধন করলেন এমপি
অসুস্থ গাভি জবাই করে এড়ে গরুর মাংস বলে বিক্রি, অতঃপর...
টাঙ্গাইলে এলেঙ্গা রিসোর্টে অভিযান, তিন খদ্দেরসহ ৭ যৌনকর্মী গ্রেফতার
‘ক্লাব প্রেমে’ বেনজীরেরর চেয়েও এগিয়ে আলোচিত নাসির
লায়লার করা ধর্ষণ মামলায় জামিন পেলেন টিকটকার প্রিন্স মামুন
যত্ন-স্বচ্ছতার সঙ্গে বাজেট বাস্তবায়নের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে সমঝোতা নিয়ে বিএনপি-জামায়াত অপপ্রচার করছে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
টাকা দিয়েও স্থায়ী হলো না চাকরি, কেরু চিনিকল শ্রমিকের আত্মহত্যা
দুই স্ত্রীকে নিয়ে সংসার, এবার গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ আরমানের বিরুদ্ধে
সাদিক এগ্রোর বিরুদ্ধে এবার অনুসন্ধানে নেমেছে দুদক
ঘণ্টায় ২০৯ কিলোমিটার গতিতে ধেয়ে আসছে হারিকেন বেরিল
হাইকোর্টের রায়ে কোটা পুনর্বহাল, বিক্ষোভে উত্তাল ঢাবি