মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাজনৈতিক কর্মসূচি বন্ধের সিদ্ধান্ত সংকট আরো ঘনীভূত করবে: রিজভী

রুহুল কবির রিজভী। ছবি সংগৃহীত

নির্বাচন কমিশনের রাজনৈতিক কর্মসূচি বন্ধের সিদ্ধান্তটি বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক, অর্থনীতিক ও কূটনীতিক সংকটকে আরো ঘনীভূত করে তুলবে বলে মনে করেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের ওপর সর্বজনীন অনাস্থা ও বিশ্বাসহীনতা বিরাজমান। পক্ষপাতদুষ্ট এই কমিশনের অধীনে কোনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বা ফেয়ার ইলেকশন সম্ভব নয়।

বৃহস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) বিএনপির পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে রিজভী বলেন, আওয়ামী লীগের আজ্ঞাবহ ও বিতর্কিত রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানে পরিণত হওয়া নির্বাচন কমিশন সম্প্রতি একটি নজিরবিহীন ও গণবিরোধী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচন কমিশন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছে যেন, ১৮ ডিসেম্বর থেকে জাতীয় নির্বাচনের ভোটগ্রহণের আগ পর্যন্ত ভোটের প্রচার ছাড়া অন্য কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি তথা সভা-সমাবেশ আয়োজনের অনুমতি না দেওয়া হয়।

তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারি একটি তথাকথিত নির্বাচনের নামে ভাগ-বাটোয়ারার মাধ্যমে ডামি নির্বাচন আয়োজনের যে অপপ্রয়াস, সেটিকে পৃষ্ঠপোষকতা করতেই অথর্ব ও অযোগ্য নির্বাচন কমিশন জনবিদ্বেষী সিদ্ধান্তটি নিয়েছে। প্রকারান্তরে এটি আবারও প্রমাণিত হয়েছে, বর্তমান নির্বাচন কমিশনের উপর কেন সর্বজনীন অনাস্থা ও বিশ্বাসহীনতা বিরাজমান। সর্বাঙ্গীনভাবে পক্ষপাতদুষ্ট এই কমিশনের অধীনে কেন কোনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড বা ফেয়ার ইলেকশন সম্ভব নয়।

রিজভী বলেন, শেখ হাসিনার দ্বারা আদিষ্ট হয়ে, গণতন্ত্রকামী জনগণের আকাঙ্খার বিরুদ্ধে গিয়ে, নির্বাচন কমিশনের এই দুরভিসন্ধি একাধারে অনৈতিক, অবৈধ ও অসাংবিধানিক। জনগণের মুক্তি ও স্বাধীনতার আকাঙ্খাকে দমিয়ে রাখতে, দুঃশাসন, দুর্নীতি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অসহনীয় মূল্য বৃদ্ধিতে মানুষের ভয়াবহ দুর্গতির মধ্যে নীল-নকশার এই অন্যায় পদক্ষেপকে গণতন্ত্রের পক্ষের সকল শক্তি ঘৃণাভরে ধিক্কার জানাচ্ছে। ইতিপূর্বে নামসর্বস্ব রাজনৈতিক দলসমূহকে নিবন্ধন ও ভুয়া প্রতিষ্ঠানসমূহকে নির্বাচনী পর্যবেক্ষক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্দেশনা প্রতিপালন করেছে মেরুদণ্ডহীন নির্বাচন কমিশন।

তিনি আরও বলেন, জনগণের কষ্টার্জিত টাকা দিয়ে, রাষ্ট্রযন্ত্রের প্রত্যক্ষ পৃষ্ঠপোষকতায়, তথাকথিত রাজনৈতিক দল সৃষ্টি করে নির্বাচনকে কিঞ্চিৎ অংশগ্রহণমূলক দেখানোর যে অপকৌশল এবং সেটিকে বৈধতা প্রদানে দেশি-বিদেশি ভাড়াটে পর্যবেক্ষক এনে দেশবাসীর সঙ্গে যে নির্লজ্জ মিথ্যাচার, আওয়ামী লীগ ও নির্বাচন কমিশনের এই যৌথ প্রতারণা জাতির সামনে সুস্পষ্টভাবে উম্মোচিত হয়েছে।

রিজভী বলেন, দেশের মানুষের ভোটাধিকার পুনরুদ্ধারে বিএনপির চলমান শান্তিপূর্ণ ও অহিংস আন্দোলন একটি সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার। সভা-সমাবেশ ব্যাহত করে জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার ও দাবি আদায়ের সংগ্রামের বিরুদ্ধে যে অবস্থান নিয়েছে নির্বাচন কমিশন, আমরা আশা করছি, দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে তারা এটি প্রত্যাহার করবেন।

তিনি বলেন, কারসাজির মাধ্যমে ভোটারবিহীন ও প্রতিদ্বন্দ্বিতাহীন তথাকথিত নির্বাচনে, পূর্বনির্ধারিত ফলাফল ঘোষণার লক্ষ্যে, নামস্বর্বস্ব নানা দলের সঙ্গে যেভাবে আসন নিয়ে ভাগ-বাটোয়ারা করছে আওয়ামী লীগ, একতরফা সেই নির্বাচন আয়োজনের নৈতিক, সাংবিধানিক ও আইনগত কোনো ভিত্তি নেই। আওয়ামী লীগ ও রাষ্ট্রযন্ত্রের পূর্বনির্ধারিত ফলাফলের এই নির্বাচনী অপপ্রয়াসকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণ। ভোটে অংশগ্রহণ করা বা না করা, দুটি সিদ্ধান্তই দেশের প্রতিটি ভোটার ও রাজনৈতিক দলের গণতান্ত্রিক অধিকার। গণতান্ত্রিক বিশ্বের সকল দেশে, সকল সমাজে, ব্যক্তিগত ও দলীয় এই সিদ্ধান্তকে সম্মান জানানো হয়, সেটিই স্বাভাবিক। বাংলাদেশের বৃহত্তম ও জনপ্রিয়তম রাজনৈতিক দল হিসেবে, জনগণের সমর্থনকে শক্তি হিসেবে ধারণ করে, বিএনপি কখনোই নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিপক্ষে নয়।

বিএনপি নেতা বলেন, রাষ্ট্রযন্ত্রের দ্বারা সংঘটিত চলমান সর্বগ্রাসী সহিংসতা ও বিভাজিত রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায়, যে নির্বাচনকে অন্তর্ভুক্তিমূলক বা অংশগ্রহণমূলক করবার ন্যূনতম পরিবেশও সৃষ্টি করেনি নির্বাচন কমিশন, জাতির সাথে প্রতারণামূলক সেই উদ্যোগে ১৬০০ কোটি টাকা ব্যয় করে নির্বাচন কমিশন কি অর্জন করতে চাচ্ছে, সেটি নিয়েও আজ জনমনে প্রশ্ন রয়েছে।

Header Ad

বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামাদের ঢল। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয় বলে ঘোষণা দিয়েছেন তাবলিগ ও কওমির শীর্ষ আলেমরা। তারা বলেছেন, গাজীপুরের টঙ্গীতে ইজতেমার মাঠ ও ঢাকার কাকরাইল মসজিদে তাবলিগ জামাতের দিল্লির মাওলানা সাদপন্থীদের আর ঢুকতে দেওয়া হবে না।

মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এক মহাসম্মেলনে এসব কথা বলেন তাবলিগ জামাতের শীর্ষ নেতারা। তাবলিগ কওমি মাদরাসা ও দ্বীন রক্ষার্থে এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে ওলামা মাশায়েখ বাংলাদেশ। মহাসম্মেলনে দেশের শীর্ষ ওলামায়ে কেরামরা বক্তব্য দেন।

ইসলামি মহাসম্মেলনে যোগ দিতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও আশপাশের এলাকায় বিপুল সংখ্যায় আলেম–ওলামা জড়ো হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার সকাল নয়টা থেকে এ সম্মেলন শুরু হয়। বেলা সোয়া ১টার দিকে সম্মেলন শেষ হয়।

সম্মেলনে আলেমরা বলছেন, মানুষ কখনো নকল জিনিস গ্রহণ করে না। নকল বন্ধ করা সরকারের দায়িত্ব। নকল ধারার তাবলিগ চলতে পারে না। ফ্যাসিবাদের সঙ্গে যোগসাজশ করে নকল তাবলিগ নানা সুবিধা নিয়েছে। তারা অন্তর্বর্তী সরকারের আশপাশেও ঘুরঘুর করছে। তাদের প্রতিহত করতে হবে।

সম্মেলনে মাওলানা শাহ মহিবুল্লাহ বাবুনগরী, খলিল আহমাদ কাসেমী হাটহাজারী, আব্দুল হামিদ পীর সাহেব মধুপুর, আব্দুল রহমান হাফেজ্জী, নুরুল ইসলাম, আদিব সাহেব হুজুর, ওবায়দুল্লাহ ফারুক, রশিদুর রহমান, শায়খ জিয়াউদ্দিন, শায়খ সাজিদুর রহমান, আব্দুল কুদ্দুস, ফরিদাবাদ, নুরুল ইসলাম ওলিপুরী, মাহফুজুল হক, আবু তাহের নদভী, আরশাদ রহমানি, সালাহউদ্দীন নানুপুরী, মুস্তাক আহমদ, অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান চৌধুরী, আনোয়ারুল করীম, মুফতি মোহাম্মদ আলী, মুফতি মনসুরুল হক, মুফতি দেলাওয়ার হোসাইন প্রমুখ উপস্থিত আছেন বলে জানিয়েছেন আলেমরা।

Header Ad

এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত

ছবি: সংগৃহীত

দীর্ঘ প্রায় এক মাস পর পর্যটকদের জন্য খুলে দেওয়া হয়েছে খাগড়াছড়ি ও সাজেকের দুয়ার। খাগড়াছড়িতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন। এতে স্বস্তি ফিরেছে পর্যটক ও পর্যটনব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের।

খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) থেকে এ নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করায় পর্যটকরা পাহাড়ি এ জেলার সব পর্যটন স্থানের পাশাপাশি যেতে পারবেন সাজেকও। এতে করে দীর্ঘ একমাস পর এখানকার পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। পর্যটকদের জন্য বিভিন্ন ছাড়সহ নানান সুযোগ-সুবিধা ঘোষণা করেছেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা।

স্থানীয় গাড়ি চালকরা জানান, এটাই তাদের জীবিকা। শুধু তাই নয়, প্রতিদিন নতুন নতুন মানুষকে পাহাড়ি সৌন্দর্য ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখানো তাদের কাছে বিশাল আনন্দের ব্যাপার। নিষেধাজ্ঞা তুলে দেয়ায় তারা বেশ আনন্দে আছেন।

হোটেল ও মোটেল মালিকরা বলছেন, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় গত একমাসে খাগড়াছড়িতে পর্যটন খাতে প্রায় ৫০ কোটি টাকার লোকসান হয়েছে। তবে এবার তা কাটিয়ে উঠতে চান তারা।

এ বিষয়ে খাগড়াছড়ির জেলা প্রশাসক সহিদুজ্জামান জানিয়েছেন, জেলার সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়েছে বলে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘পর্যটনকে কেন্দ্র করে এখানকার জীবন-জীবিকা গড়ে ওঠেছে। নিষেধাজ্ঞা তুলে দেওয়ায় এ এলাকা আবারও পর্যটকদের উপস্থিতিতে সরব থাকবে।’

প্রসঙ্গত, পাহাড়ে সম্প্রতি সাম্প্রদায়িক সহিংস ঘটনার কারণে গত ৮ থেকে ৩১ অক্টোবর ও সাজেকে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে কয়েক দফায় পর্যটকদের ভ্রমণে নিরুৎসাহিত করে রাঙামাটি জেলা প্রশাসন।

Header Ad

মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী

মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

অপেক্ষার পালা শেষ করে শুরু হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) সকাল ৭টা থেকে শুরু ভোটগ্রহণ। চলমান এই নির্বাচনে আবারও লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভুত ছয় প্রার্থী। আগে থেকেই যেসব নির্বাচিত প্রতিনিধি রয়েছেন, স্টেটের বিভিন্ন আইন সভায় তারাই আবার দাঁড়িয়েছেন। এবার নতুন কোনো প্রার্থীর খবর পাওয়া যায়নি।

টানা চতুর্থ মেয়াদে সিনেটর হওয়ার দৌঁড়ে আছেন জর্জিয়ার ডিস্ট্রিক্ট-৫ থেকে কিশোরগঞ্জের সন্তান শেখ এম রহমান। একই স্টেটের ডিস্ট্রিক্ট-৭ থেকে পুনরায় লড়ছেন নোয়াখালীর সন্তান নাবিলা ইসলাম।

কানেক্টিকাট ডিস্ট্রিক্ট-৪ থেকে সিনেটর হওয়ার লড়াইয়ে আছেন চাঁদপুরের মাসুদুর রহমান। ভার্জিনিয়ায় সিনেট ডিস্ট্রিক্ট-৩৭ থেকে ভোটযুদ্ধে রয়েছেন নোয়াখালীর সন্তান সাদ্দাম সেলিম। তারা সবাই ডেমোক্র্যাট প্রার্থী।

নিউ হ্যাম্পশায়ার স্টেট হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভ পদে রকিংহ্যাম ডিস্ট্রিক্ট-২০ থেকে ষষ্ঠ মেয়াদে লড়ছেন পিরোজপুরের সন্তান আবুল বি খান। তিনি রিপাবলিকান প্রার্থী।

এর বাইরে পেনসিলভেনিয়া, মিশিগান, নিউ জার্সিসহ অন্যান্য স্টেটে কয়েকজন বাংলাদেশি-আমেরিকান রয়েছেন কাউন্টি ও অন্যান্য পর্যায়ে। নিউ জার্সি প্লেইন্স বরো টাউনশিপ থেকে নির্বাচিত কাউন্সিলম্যান ড. নুরুন নবী টানা ১৪ বছর ধরে এই পদে রয়েছেন। এবারও জয়ের আশাবাদী এই ডেমোক্র্যাট প্রার্থী।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী
শাকিব খানের সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন পূজা চেরি
মুক্তিযোদ্ধার নাতি-নাতনি কোটা রেখেই ঢাবির ভর্তি কার্যক্রম শুরু
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বাংলায় ব্যালট পেপার
প্রশ্নবিদ্ধ সাকিবের বোলিং অ্যাকশন, দিতে হবে পরীক্ষা
যেভাবে নির্বাচিত হন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট
এলপি গ্যাসের দাম বাড়বে না কমবে, জানা যাবে আজ
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জুরি বোর্ডের সদস্য হলেন সুচরিতা-নাঈম
টাঙ্গাইলে নিজ ঘরে স্কুল শিক্ষকের আত্মহত্যা
ইসলামি মহাসম্মেলন: সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলেম-ওলামা ও জনতার ঢল
সাংবাদিক নেতা মোল্লা জালাল গ্রেপ্তার
গাজায় থামছেই না ইসরায়েলি আগ্রাসন, নিহত আরও ৩৩
মোহাম্মদপুরে ডাস্টবিনে মিলল মানুষের খণ্ডিত পা
আজ যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন
বদলগাছিতে মাইক্রোবাস থেকে ককটেল নিক্ষেপ, ৬টি উদ্ধার
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যে আগ্রহী আওয়ামী লীগ: ড. হাছান মাহমুদ
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে ঋণ বন্ধ, বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে সরকারের ৪০ হাজার কোটি ঋণ পরিশোধ
টাঙ্গাইলে ৩৫০ বোতল ভারতীয় ফেনসিডিলসহ ২ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার