সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘আওয়ামী লীগ সব সময় ডাবল স্ট্যান্ডার্ড পার্টি’

আওয়ামী লীগ সব সময় ‘ডাবল স্ট্যান্ডার্ড পার্টি’। কারণ, তারা মুখে বলে একটা, কাজ করে আরেকটা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ আমাদের প্রোগ্রামের সময় তিন দিন আগে থেকে যানবাহন বন্ধ করে দেয়। তিন দিন আগে পুলিশকে নামিয়ে দিয়ে চেকপোস্ট বসায়। মোবাইল ফোন পর্যন্ত তারা চেক করতে থাকে। ঢাকার সমাবেশের আগে তারা ১৫ দিনের বিশেষ অভিযান চালিয়েছে। বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালিয়ে তারা হাজার হাজার লোককে ধরে নিয়ে গেছে।’

রবিবার (২৯ জানুয়ারি) দুপুরে বিএনপি চেয়ারপারসনের গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল।

ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগের কৌশল হচ্ছে যেকোনো মূল্যে হোক বিরোধী দলকে তারা কর্মসূচি করতে দেবে না। অন্যদিকে ভিন্ন মত সহ্য করবে না আর তারা তাদেরটা করতেই থাকবে। সে ক্ষেত্রে তারা রাষ্ট্রের সব যন্ত্রকে ব্যবহার করবে।’

এর আগে বিএনপি লিয়াজোঁ কমিটি ও ১২ দলীয় জোটের সঙ্গে বৈঠক করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ দলের অন্য নেতারা। বৈঠকটি বেলা সোয়া ১১টার দিকে শুরু হয়ে ১টার দিকে শেষ হয়।

বৈঠক শেষে ১২ দলীয় জোটের নেতাদের নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে আসেন মির্জা ফখরুল। এ সময় এক সাংবাদিক বিএনপির মহাসচিবকে প্রশ্ন করেন, রাজশাহীতে প্রধানমন্ত্রীর জনসভায় দলটির নেতা-কর্মীরা যাতে নির্বিঘ্নে যেতে পারে, সে জন্য সাতটি বিশেষ ট্রেন রাখা হয়েছে। অন্যদিকে বিএনপির কর্মসূচি পালনে বৈপরীত্য দেখা যাচ্ছে। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয় শান্তিপূর্ণভাবে আপনাদের (বিএনপিকে) কর্মসূচি পালন করতে দেওয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে মির্জা ফখরুলের প্রতিক্রিয়া কী?

মির্জা ফখরুল অভিযোগ করেন, আওয়ামী লীগের চরিত্র ও কর্মকাণ্ড জনগণের কাছে স্পষ্টভাবে এসে গেছে। তারা এ দেশে একদলীয় শাসনব্যবস্থা চাপিয়ে দিচ্ছে। আওয়ামী লীগ এই দেশের সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা করেছে, তারা এ দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের যে একটা সমাজ, সেটাকে তারা ধ্বংস করে দিয়েছে।

গোটা জাতিকে একটা অশান্তিকর অবস্থার দিকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এ দেশের মানুষ কেউ জানে না, কীভাবে নির্বাচন হবে। এই দেশের মানুষ জানে না যে সে তার ভোটটা দিতে পারবে কি পারবে না।

নতুন দল ও জোট যুক্ত হওয়ার কারণে আন্দোলনে ভিন্নমাত্রা পেয়েছে কি না, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অবশ্যই। মানুষের মধ্যে একটা আস্থা সৃষ্টি হয়েছে। অন্যান্য দল এই দাবির সঙ্গে একমত হয়ে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য তাঁরা লড়াই করছেন, সংগ্রাম করছেন, এটা নিঃসন্দেহে অনেক বড় মাত্রা যোগ করেছে এবং মানুষকে আশ্বস্ত করছে।’

বিএনপির পদযাত্রাকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মরণযাত্রা বলেছেন, এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘তাঁর এমন মন্তব্যে বোঝা যায়, কিশোর কুমারের একটা গান আছে না, মরণযাত্রা নিয়ে, ওইটা ওনার মনে পড়েছে। উনি উনার নিজের চিন্তা করছেন কি না জানি না। তবে আমরা এটুকু বলতে পারি, পদযাত্রার মধ্য দিয়ে একটা নতুন মাত্রা সৃষ্টি হলো।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই ফ্যাসিবাদী অগণতান্ত্রিক সরকারের পতনের লক্ষ্যে আমরা যুগপৎ আন্দোলনের মধ্য দিয়েই জনগণকে সম্পৃক্ত করছি। সামনের দিকে আন্দোলনকে আরও বেগবান করে ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনা গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে আনা এবং গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করা এবং খালেদা জিয়াসহ সব কারাবন্দীর মুক্তির দাবিতে আমরা একমত হয়েছি।

১২ দলীয় জোটের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে মির্জা ফখরুলের সঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান, দলের ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মাদ শাহজাহান ও আবদুল আউয়াল মিন্টু উপস্থিত ছিলেন।

আর ১২ দলীয় জোটের নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক, বাংলাদেশ লেবার পার্টির মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বাংলাদেশ জাতীয় দলের সৈয়দ এহসানুল হুদা, লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির শাহাদাত হোসেন সেলিম, এনডিপির ক্বারী মো. আবু তাহের, জমিয়তে ওলামায় ইসলামের মুফতি গোলাম মহিউদ্দিন ইকরাম, জাগপার রাশেদ প্রধান, ইসলামী ঐক্যজোটের মাওলানা আবদুল করিম, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির আবুল কাশেম ও বাংলাদেশ মুসলিম লীগের তফাজ্জল হোসেন।

এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা

মিঠাপুকুর সাব রেজিষ্ট্রি অফিস। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কোন দলিল রেজিস্ট্রি হয়নি, যার কারণে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকরা ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। এতে ভুক্তভোগীরা ব্যাপক হতাশা ও ভোগান্তির সম্মুখীন হয়েছেন।

কয়েকজন ভুক্তভোগী জানান, তারা সকালে অফিসে এসে দলের রেজিস্ট্রির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে গেলেও মোহরীরা দলিল রেজিস্ট্রি না করার কথা জানিয়ে তাদের ফিরে যেতে বলেন। তারা আরও বলেন, সাব রেজিষ্টারের নির্দেশনা অনুযায়ী, কাগজপত্রে জমির কাগজ ছাড়াও নানা ধরনের অতিরিক্ত কাগজ জমা দিতে হবে, যা পূর্বে রেজিস্ট্রি প্রক্রিয়ায় প্রয়োজন ছিল না। এই অতিরিক্ত কাগজপত্রের জন্য তারা দলিল জমা দিতে পারছেন না।

দলিল লেখক সমিতির সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক আল আমিন সরকার মানিক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আকমল হোসেনসহ অনেক দলিল লেখক জানান, পূর্বে যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন ছিল না, এখন সেগুলো জমা দিতে বলা হচ্ছে। এর ফলে সেবা গ্রহণকারীরা নানা সমস্যা ও সময় সাপেক্ষ ভোগান্তিতে পড়ছেন। এছাড়াও তারা জানান, সাব রেজিস্ট্রার সেবা গ্রহিতাদের এবং স্থানীয়দের সাথে অসদাচরণ করছেন, যার কারণে দলিল দাখিল হচ্ছে না।

এ বিষয়ে সাব রেজিস্ট্রার শিরিনা আক্তার জানান, তিনি সকাল ৯টা থেকে অফিসে রয়েছেন এবং একের পর এক কাজ করছেন। তবে দলিল দাখিল না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "দলিল দাখিল না হওয়া কারণে রেজিস্ট্রি হয়নি। তবে কেন দলিল দাখিল হচ্ছে না, তা আমি বলতে পারবো না।" তিনি আরও জানান, সেবা গ্রহিতাদের নিয়ম বহির্ভূত আবদার রাখার কারণে মনক্ষুণ্ন হচ্ছেন এবং এই সমস্যার জন্য দায়ী করেছেন।

অফিসের তথ্য প্রকাশ করার জন্য নকল কপি এবং রেজিস্ট্রি ফি সংক্রান্ত বিষয়ে সাব রেজিস্ট্রার রেকর্ড রুমে একটি বোর্ডের কথা উল্লেখ করেন। কিন্তু এই বোর্ডটি কেন বাহিরে রাখা হয়নি, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, অফিসের অবস্থা খারাপ থাকায় এটি বাহিরে স্থাপন করা সম্ভব হয়নি এবং চুরির আশঙ্কার কারণে এটি ভিতরে রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সাব রেজিস্ট্রার ও দলিল লেখক সমিতির মধ্যে দলিল রেজিস্ট্রি ফি এবং নকল কপির ফি নিয়ে বিরোধের কারণে এসব সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। তাদের অভিযোগ, সরকারিভাবে রেজিস্ট্রি ফি ৬০০ টাকা হলেও অফিসে তা ১,৩২০ টাকা আদায় করা হচ্ছে এবং নকল কপির জন্য ২-৩ হাজার টাকা নেওয়া হচ্ছে। এমনকি, দলিলের টিপ সিল দিতে ১-২ শ টাকা আদায় করা হচ্ছে। তারা সন্দেহ করছেন যে, এই বাড়তি টাকার ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে মতবিরোধের কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

এ বিষয়ে সাব রেজিস্ট্রার এবং দলিল লেখক সমিতি এসব অভিযোগ অস্বীকার করলেও ভুক্তভোগী গ্রাহকরা এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিকাশ চন্দ্র বর্মন জানান, "এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।" ভুক্তভোগী এবং সচেতন মহল দ্রুত সমাধানের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

পুড়ে গেছে ৭০ রিসোর্ট

সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে

সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে। ছবি: সংগৃহীত

রাঙ্গামাটির পর্যটন কেন্দ্র সাজেকের রিসোর্টে ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিস, সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা সাড়ে তিন ঘণ্টার চেষ্টায় সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয়রা জানান, আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে প্রথমে সাজেকের অবকাশ রিসোর্টে আগুনের সূত্রপাত হয়। এরপর মুহূর্তেই আগুন চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে সাজেক অবকাশ, ইকো ভ্যালি ও মেঘছুট রিসোর্ট এবং মনটানা ও মারুয়াতি রেস্টুরেন্টসহ প্রায় ৬০-৭০টি রিসোর্ট ও কটেজ পুড়ে গেছে।

সাজেক রিসোর্ট কটেজ মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক রাহুল চাকমা জয় বলেন, ‘সাজেক পর্যটন কেন্দ্রের রিসোর্টে ভয়াবহ আগুন লাগে। আগুন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। কতগুলো রিসোর্টে আগুন লেগেছে এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়।’

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আকতার জানান, দুপুরের দিকে সাজেকের একটি রিসোর্ট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালায়। খাগড়াছড়ি, দীঘিনালার দুটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করে। পাশাপাশি খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটও আগুন নেভানোর কাজে যোগ দেয়।

বাঘাইহাট জোনের ভারপ্রাপ্ত জোন কমান্ডার মেজর মো. আবু নঈম খন্দকার বলেন, ‘এই মুহূর্তে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও নিরূপণ করা যাচ্ছে না।’

Header Ad
Header Ad

মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। ছবি: সংগৃহীত

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা মুসলিম বিক্ষোভকারীদের হত্যার জন্য প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছেন। ২০০৪ সালের অক্টোবর মাসে, থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে সেনাবাহিনীর ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়ার সময় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ৭৮ জন মুসলিম বিক্ষোভকারীর মৃত্যু ঘটে।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ক্ষমা চেয়ে থাকসিন বলেন, "আমি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলাম, আমার লক্ষ্য ছিল স্থানীয় জনগণের কল্যাণে কাজ করা। যদি আমার কোনো ভুল বা অযথা অসন্তোষের সৃষ্টি হয়ে থাকে, তবে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"

এই ঘটনা 'তাক বাই গণহত্যা' নামে পরিচিত এবং এর জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন প্রথমবারের মতো দুঃখ প্রকাশ করলেন। ২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর নারাথিওয়াত প্রদেশের তাক বাই শহরে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানো হয়, যার ফলে ৯ জন নিহত হয়। এরপর বিক্ষোভকারীদের হাতে বাধা দিয়ে সেনাবাহিনীর ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়া হয়, যার ফলে আরও ৭৮ জনের মৃত্যু হয়।

থাই মানবাধিকার সংস্থা "দুয়ে জাই" এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা আঞ্চনা হিম্মিনা এএফপিকে বলেছেন, এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে প্রথমবারের মতো ক্ষমা চাওয়া। তিনি আরও বলেন, যদি থাকসিন ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে আন্তরিক হন, তাহলে তার উচিত এই হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারের কাছে সরাসরি ক্ষমা চাওয়া।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন
বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী
রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি
যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন বিশ্বনবী (স.)
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে নির্দেশনা দিলেন সেনাপ্রধান
সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী(ভিডিও)
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত