সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ: আযম খান

বিএনপির অন্যতম ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান বলেছেন, যে আশা আকাঙ্ক্ষা নিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম তা আজ ভুলুণ্ঠিত।

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতার মূলমন্ত্র ছিল সাম্য, মানবাধিকার ও গণতন্ত্র। কিন্তু আওয়ামী লীগ সেগুলো ধ্বংস করেছে। কারণ আওয়ামী লীগ কখনোই এগুলো মানে না।’

শনিবার (২৮ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীতে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) নসরুল হামিদ মিলনায়তনে এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

আযম খান বলেন, ‘আমি নিজে জিয়াউর রহমানের কণ্ঠে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা শুনেছি। যা তাজউদ্দীন আহমদের মেয়ে তার বইতে লিখেছেন। আজকে দেশের মানুষ যখন গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ছে, ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করছে তখনই একটি গোষ্ঠী জিয়াউর রহমান, তার সহধর্মিণী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং তাদের ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র করছে। তাদের চরিত্র হনন করতে ষড়যন্ত্র করছে।’

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা তাদেরকে নিয়ে উল্টাপাল্টা কথা বলছে। প্রকৃতপক্ষে তাদের কোনো রাজনৈতিক চরিত্র নেই। তারা নোংরা ভাষায় কথা বলে। কই আমরাতো কোনো নেতাকে নিয়ে কটুক্তি করি না। কারণ আমরা জিয়াউর রহমানের কর্মী। আমরা জাতীয়তাবাদী দলের কর্মী। আমরা জানি প্রতিপক্ষকে কীভাবে কথা বলতে হয়।

সিনিয়র এই আইনজীবী বলেন, ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকে আজ পর্যন্ত যত অসাংবিধানিক কর্মকাণ্ড সবই করেছে। কারণ তারা তো মুক্তিযুদ্ধের মূলমন্ত্রকে বিশ্বাস করে না। তারা শুধু এসবের নামে সুবিধা নিয়ে থাকে। সেজন্যই তো জাপানের রাষ্ট্রদূত বলেছেন আমার জীবনে শুনিনি যে দিনের ভোট রাতে হয়? এটা তো জঘন্য অপরাধ। এই কথা বলার পর আওয়ামী লীগের গায়ে আগুন লেগেছে।’

তিনি বলেন, ‘গুম খুন অত্যাচার নির্যাতন ও হামলা মামলা দিয়ে আমাদের আন্দোলন দমানোর চেষ্টা করছে সরকার। আমাদের অর্ধকোটি নেতা-কর্মী ক্ষমতাসীনদের হামলা মামলায় পর্যুদস্তু। তৃণমূলের নেতা-কর্মীরা অনেকেই নিঃস্ব। বিএনপির দশ লাখ নেতা-কর্মীর পরিবার নানাভাবে সর্বশান্ত হয়ে গেছে।’

আহমেদ আযম খান বলেন, ‘আমরা ক্ষমতার জন্য নয় দেশটাকে বাঁচানোর জন্য লড়াই সংগ্রাম করছি। আজকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে সারা দেশে কোটি কোটি মানুষ জেগে উঠেছে। তিনি দশ দফা এবং রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ২৭ দফা ঘোষণা করেছেন। এসব দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আসুন সবাই মিলে চলমান শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে আরো বেগবান করি।’

দেশপ্রেমিক সবাইকে আজকে মাঠে নামতে হবে। যেমনটি ইয়ুথ ফোরামের নেতৃত্বে ১৫টি সংগঠন ঐক্যবদ্ধ জোট করেছে। তারেক রহমানের নেতৃত্বে ইনশাআল্লাহ গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার বিদায় নিতে বাধ্য হবে। তারা পালানোর পথ পাবে না, যোগ করেন তিনি।

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৮৭তম জন্মবার্ষিকী ও বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের ১৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ‘গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় দেশপ্রেমিকের করণীয়’ শীর্ষক এই আলোচনা সভা হয়। ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল হক চৌধুরীর পরিচালনায় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন, অ্যাডভোকেট মাইনুদ্দিন মজুমদার, জাতীয়তাবাদী কৃষকদলের এম জাহাঙ্গীর আলম, জাতীয়তাবাদী নাগরিক দলের শাহজাদা ওমর ফারুক, মৎস্যজীবী দলের ইসমাইল হোসেন সিরাজী, দেশ রক্ষা মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের আজিজা সুলতানা, বাংলাদেশ ডেমোক্রেটিক কাউন্সিলের শেখ আলিম উল্লাহ আলিম, সাইফুল ইসলাম শুভ, ইয়ুথ ফোরামের মাহমুদুল হাসান শামীম, কমর উদ্দিন লিটন প্রমুখ।

এমএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা

মিঠাপুকুর সাব রেজিষ্ট্রি অফিস। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) কোন দলিল রেজিস্ট্রি হয়নি, যার কারণে সংশ্লিষ্ট গ্রাহকরা ফিরে যেতে বাধ্য হয়েছেন। এতে ভুক্তভোগীরা ব্যাপক হতাশা ও ভোগান্তির সম্মুখীন হয়েছেন।

কয়েকজন ভুক্তভোগী জানান, তারা সকালে অফিসে এসে দলের রেজিস্ট্রির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে গেলেও মোহরীরা দলিল রেজিস্ট্রি না করার কথা জানিয়ে তাদের ফিরে যেতে বলেন। তারা আরও বলেন, সাব রেজিষ্টারের নির্দেশনা অনুযায়ী, কাগজপত্রে জমির কাগজ ছাড়াও নানা ধরনের অতিরিক্ত কাগজ জমা দিতে হবে, যা পূর্বে রেজিস্ট্রি প্রক্রিয়ায় প্রয়োজন ছিল না। এই অতিরিক্ত কাগজপত্রের জন্য তারা দলিল জমা দিতে পারছেন না।

দলিল লেখক সমিতির সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক আল আমিন সরকার মানিক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আকমল হোসেনসহ অনেক দলিল লেখক জানান, পূর্বে যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন ছিল না, এখন সেগুলো জমা দিতে বলা হচ্ছে। এর ফলে সেবা গ্রহণকারীরা নানা সমস্যা ও সময় সাপেক্ষ ভোগান্তিতে পড়ছেন। এছাড়াও তারা জানান, সাব রেজিস্ট্রার সেবা গ্রহিতাদের এবং স্থানীয়দের সাথে অসদাচরণ করছেন, যার কারণে দলিল দাখিল হচ্ছে না।

এ বিষয়ে সাব রেজিস্ট্রার শিরিনা আক্তার জানান, তিনি সকাল ৯টা থেকে অফিসে রয়েছেন এবং একের পর এক কাজ করছেন। তবে দলিল দাখিল না হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "দলিল দাখিল না হওয়া কারণে রেজিস্ট্রি হয়নি। তবে কেন দলিল দাখিল হচ্ছে না, তা আমি বলতে পারবো না।" তিনি আরও জানান, সেবা গ্রহিতাদের নিয়ম বহির্ভূত আবদার রাখার কারণে মনক্ষুণ্ন হচ্ছেন এবং এই সমস্যার জন্য দায়ী করেছেন।

অফিসের তথ্য প্রকাশ করার জন্য নকল কপি এবং রেজিস্ট্রি ফি সংক্রান্ত বিষয়ে সাব রেজিস্ট্রার রেকর্ড রুমে একটি বোর্ডের কথা উল্লেখ করেন। কিন্তু এই বোর্ডটি কেন বাহিরে রাখা হয়নি, এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, অফিসের অবস্থা খারাপ থাকায় এটি বাহিরে স্থাপন করা সম্ভব হয়নি এবং চুরির আশঙ্কার কারণে এটি ভিতরে রাখা হয়েছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় কিছু বাসিন্দা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, সাব রেজিস্ট্রার ও দলিল লেখক সমিতির মধ্যে দলিল রেজিস্ট্রি ফি এবং নকল কপির ফি নিয়ে বিরোধের কারণে এসব সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। তাদের অভিযোগ, সরকারিভাবে রেজিস্ট্রি ফি ৬০০ টাকা হলেও অফিসে তা ১,৩২০ টাকা আদায় করা হচ্ছে এবং নকল কপির জন্য ২-৩ হাজার টাকা নেওয়া হচ্ছে। এমনকি, দলিলের টিপ সিল দিতে ১-২ শ টাকা আদায় করা হচ্ছে। তারা সন্দেহ করছেন যে, এই বাড়তি টাকার ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে মতবিরোধের কারণে এই অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে।

এ বিষয়ে সাব রেজিস্ট্রার এবং দলিল লেখক সমিতি এসব অভিযোগ অস্বীকার করলেও ভুক্তভোগী গ্রাহকরা এই তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

মিঠাপুকুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বিকাশ চন্দ্র বর্মন জানান, "এ বিষয়ে কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি। তবে অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।" ভুক্তভোগী এবং সচেতন মহল দ্রুত সমাধানের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

Header Ad
Header Ad

পুড়ে গেছে ৭০ রিসোর্ট

সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে

সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে। ছবি: সংগৃহীত

রাঙ্গামাটির পর্যটন কেন্দ্র সাজেকের রিসোর্টে ভয়াবহ আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিস, সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা সাড়ে তিন ঘণ্টার চেষ্টায় সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয়রা জানান, আজ সোমবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে প্রথমে সাজেকের অবকাশ রিসোর্টে আগুনের সূত্রপাত হয়। এরপর মুহূর্তেই আগুন চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। আগুনে সাজেক অবকাশ, ইকো ভ্যালি ও মেঘছুট রিসোর্ট এবং মনটানা ও মারুয়াতি রেস্টুরেন্টসহ প্রায় ৬০-৭০টি রিসোর্ট ও কটেজ পুড়ে গেছে।

সাজেক রিসোর্ট কটেজ মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক রাহুল চাকমা জয় বলেন, ‘সাজেক পর্যটন কেন্দ্রের রিসোর্টে ভয়াবহ আগুন লাগে। আগুন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে। কতগুলো রিসোর্টে আগুন লেগেছে এই মুহূর্তে বলা সম্ভব নয়।’

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শিরিন আকতার জানান, দুপুরের দিকে সাজেকের একটি রিসোর্ট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনী ও স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা চালায়। খাগড়াছড়ি, দীঘিনালার দুটি ইউনিট আগুন নেভানোর কাজ করে। পাশাপাশি খাগড়াছড়ি ও রাঙ্গামাটি ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিটও আগুন নেভানোর কাজে যোগ দেয়।

বাঘাইহাট জোনের ভারপ্রাপ্ত জোন কমান্ডার মেজর মো. আবু নঈম খন্দকার বলেন, ‘এই মুহূর্তে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণও নিরূপণ করা যাচ্ছে না।’

Header Ad
Header Ad

মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। ছবি: সংগৃহীত

থাইল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা মুসলিম বিক্ষোভকারীদের হত্যার জন্য প্রথমবারের মতো প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়েছেন। ২০০৪ সালের অক্টোবর মাসে, থাইল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে সেনাবাহিনীর ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়ার সময় শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ৭৮ জন মুসলিম বিক্ষোভকারীর মৃত্যু ঘটে।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ক্ষমা চেয়ে থাকসিন বলেন, "আমি যখন প্রধানমন্ত্রী ছিলাম, আমার লক্ষ্য ছিল স্থানীয় জনগণের কল্যাণে কাজ করা। যদি আমার কোনো ভুল বা অযথা অসন্তোষের সৃষ্টি হয়ে থাকে, তবে আমি ক্ষমাপ্রার্থী।"

এই ঘটনা 'তাক বাই গণহত্যা' নামে পরিচিত এবং এর জন্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন প্রথমবারের মতো দুঃখ প্রকাশ করলেন। ২০০৪ সালের ২৫ অক্টোবর নারাথিওয়াত প্রদেশের তাক বাই শহরে বিক্ষোভকারীদের ওপর গুলি চালানো হয়, যার ফলে ৯ জন নিহত হয়। এরপর বিক্ষোভকারীদের হাতে বাধা দিয়ে সেনাবাহিনীর ট্রাকে ঠাসাঠাসি করে নেওয়া হয়, যার ফলে আরও ৭৮ জনের মৃত্যু হয়।

থাই মানবাধিকার সংস্থা "দুয়ে জাই" এর সহ-প্রতিষ্ঠাতা আঞ্চনা হিম্মিনা এএফপিকে বলেছেন, এটি সাবেক প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে প্রথমবারের মতো ক্ষমা চাওয়া। তিনি আরও বলেন, যদি থাকসিন ক্ষমা চাওয়ার ব্যাপারে আন্তরিক হন, তাহলে তার উচিত এই হত্যাকাণ্ডের শিকার পরিবারের কাছে সরাসরি ক্ষমা চাওয়া।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের
সাভারে কাপড়ের কারখানায় আগুন, পুড়ে ছাই কাপড় ও কার্টন
বিয়ের ছবি প্রকাশ করলেন মেহজাবীন চৌধুরী
রিলিফের আশায় অনেক বাংলাদেশি স্বেচ্ছায় রোহিঙ্গা হচ্ছে: সিইসি
যেভাবে রমজানের প্রস্তুতি নিতেন বিশ্বনবী (স.)
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় যে নির্দেশনা দিলেন সেনাপ্রধান
সাজেকে ৭ রিসোর্ট ও কটেজে আগুন, নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সেনাবাহিনী(ভিডিও)
১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার
বাংলাদেশ থেকে আসা বিদ্বেষী বার্তায় অসন্তুষ্ট নয়াদিল্লি: জয়শঙ্কর
কক্সবাজারে বিমান বাহিনী ঘাঁটিতে দুর্বৃত্তদের হামলা, নিহত ১
আমাদের ব্যর্থতা আছে অস্বীকার করার উপায় নেই: আসিফ নজরুল
মিঠাপুকুরে ধর্ষকের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে সড়ক অবরোধ ও কুশপুত্তলিকা দাহ
এবার মেহেদি হাসান ও বিপ্লব কুমার চাকরি থেকে বরখাস্ত