সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

‘সরকার চায় কূটনীতিকদের মধ্যেও ভয়-ভীতি পরিবেশ সৃষ্টি হোক’

অবৈধ সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দেশের মানুষকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে যেভাবে চেপে রাখতে চাচ্ছে ঠিক একইভাবে এখন কূটনীতিকদের মধ্যেও ভয়-ভীতির পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) খালেদা জিয়ার গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে উপস্থিত সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

সম্প্রতি মার্কিন রাষ্ট্রদূত গুম হওয়া বিএনপির একজন নেতার বাসায় গেলে (মায়ের ডাক সংগঠনের প্রধান) সেখানে আরেকটি (জিয়াউর রহমানের শাসনামলে নিহত পরিবারের সদস্যদের গড়ে উঠা মায়ের কান্না) সংগঠনের দ্বারা উদ্ভূত পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার পর (মার্কিন রাষ্ট্রদূত) তিনি নিরাপত্তাহীনতার আশঙ্কা নিয়ে ফিরে এসেছেন বলে জানান। এই বিষয়টি কীভাবে দেখছেন?

উত্তরে আমির খসরু বলেন, ‘এটা তো গভীর উদ্বেগের বিষয়। একজন কূটনীতিবিদ একটি বিশেষ অনুষ্ঠানে গিয়েছেন। সেখানে যাওয়ার ফলে সরকারি দলের মদদে তাদের সহযোগিতায় আরেকটি প্রতিষ্ঠানের নাম দিয়ে সেখানে উপস্থিত হওয়াটাই তো আইনবিরোধী। তারা যদি আলাদা অনুষ্ঠান করতে চায়, অনুষ্ঠান করতে পারে। স্বাধীনতা আছে। কিন্তু আরেকটি অনুষ্ঠানে গিয়ে সেখানে অনুষ্ঠানের অনেকটা বাধাগ্রস্ত করার প্রক্রিয়া এবং সেটিকে অন্যদিকে নিয়ে যাওয়ার যে প্রক্রিয়া তা অগণতান্ত্রিক।’

আওয়ামী লীগ সরকারের তীব্র সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘এটাই প্রথমবার নয়। আমরা তো আগেও দেখেছি সরকারি দলের মদদে মার্কিন আরেকজন রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্ণিকেটের নৈশ্যভোজের অনুষ্ঠান.. সেখানেও আক্রমণ করেছে, ভাঙচুর করেছে। বিএনপির পক্ষ থেকেও আমরা একটি হোটেলে মানবাধিকার নিয়ে একটি অনুষ্ঠান করেছি, সেখানেও একই লোকজন বাইরে থেকে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করেছে।’

‘বিভিন্ন অনুষ্ঠান হলে সেখানে গিয়ে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা সরকারি মদদে। এটা তো আওয়ামী লীগের চরিত্রে পরিণত হয়েছে। সুতরাং একদিকে যেমন বাংলাদেশের মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এখন দেখা যাচ্ছে কূটনীতিবিদদের নিরাপত্তা বাংলাদেশ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে যাচ্ছে। অথচ এই দেশগুলোর সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক খুবই ভালো। তাদের সঙ্গে আমাদের বড় বাণিজ্য আছে। তাদের সঙ্গে আমাদের বহুবিদ সম্পর্ক আছে, সুসম্পর্ক আছে। শুধু এই একটি রাষ্ট্র নয়, অনেকের সঙ্গেই আছে। তাই এখানে যে দেশের মানুষের নিরাপত্তাহীনতা, কূটনৈতিকদের নিরাপত্তাহীনতা এটা কি প্রতিফলন ঘটে? এটা বাংলাদেশের জন্য দেশের বাইরে ভাবমূর্তি ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।’

বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির এই চেয়ারম্যান বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে তাদের কে বলা হয়নি। সরকারকে বলে কোনো অনুষ্ঠানে যাওয়া, যাবে না। তাদের যদি বলা না হয় সেখানে দুই দিন ধরে পুলিশের ঘোরাঘুরি হচ্ছে। তা ছাড়া রাষ্ট্রদূতের সঙ্গেও তো পুলিশ রয়েছেন। সরকার অবগত আছে। আর যদি বলাও না হয় এটার অর্থ যে- কোথায় না বলে গেলে সেই মানুষগুলো কি নিরাপত্তা পাবে না? এটা হতে পারে নাকি! বলে গেলে আপনি নিরাপত্তা পাবেন আর না বলে গেলে নিরাপত্তা পাবেন না, এটাও তো একটা দেশের যে নিরাপত্তার চরিত্র সেটার কি প্রতিফলন ঘটছে না? এই ধরনের কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে এর আগে মার্শা বার্নিকাটের বহরে যে হামলা করেছে তারও তো বিচার হয়নি। মায়ের কান্না সংগঠনের নামে একই লোকগুলো আমাদের অনুষ্ঠানে গিয়ে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা করেছে। তারা তাদের অনুষ্ঠান করতে পারে.. কিন্তু অন্যের অনুষ্ঠানে গিয়ে বাধাগ্রস্ত করা এটা তো আইনবিরোধী। তাদের বিরুদ্ধে তো সরকারের বিভিন্নভাবে অ্যাকশনে যাওয়ার কথা। তাই নয় কি? এটা তো আমরা দেখছি না। কেউ গ্রেপ্তার হয়নি, কারও বিচার হয়নি। এই ধারা চলতে থাকলে দেশের মানুষের সঙ্গে বিদেশিদের নিরাপত্তা, কূটনীতিকদের নিরাপত্তা যদি একটি দেশে বিঘ্ন হয়, যা দেশের সত্যিকার চরিত্র তাদের কর্মকাণ্ডের মধ্যে প্রতিফলন ঘটছে।’

‘এটা পরিষ্কার যে এভাবে ঘটনাটি ঘটছে, এটা যে সরকারের মদদে সরকারের সহযোগিতায় তা তো তাদের কথাবার্তায় পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। সরকারের মন্ত্রীদের কথা বার্তায় পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। এই ধরনের ঘটনাকে তারা ইন-ডাইরেক্টলি সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। কারণ তাদের (সরকার) মদদ ব্যতীত এই ধরনের কর্মকাণ্ড হওয়া সম্ভব নয়। একটি অনুষ্ঠান হচ্ছে সেখানে অন্য আরেকটি অনুষ্ঠানের লোকজন গিয়ে চেষ্টা করাটাও তো আইনবিরোধী। আমি মনে করি, মার্শা বার্নিকাটের উপর যে আক্রমণ হয়েছে সেখানে কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি, বিচারও হয়নি। এসবের পেছনে কারা আছে এটা সরকার নিজেরাই প্রমাণ করছে। তাদের কথাবার্তা অ্যাকশনে প্রমাণ করছে এখানে তাদের মদদ আছে, সহযোগিতা আছে। তারা চাচ্ছে যে এই ধরনের ঘটনা ঘটুক, এর মাধ্যমে একটা ভয়-ভীতির পরিবেশ সৃষ্টি হোক। অবৈধ সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য দেশের মানুষকে ভয়-ভীতি দেখিয়ে যেভাবে চেপে রাখতে চাচ্ছে ঠিক একইভাবে এখন কূটনীতিকদের মধ্যেও ভয়-ভীতির পরিবেশ সৃষ্টির চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।’

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তো জেলেই আছেন, আপনি কেমন আছেন প্রশ্নে আমির খসরু বলেন, ‘ভালোই আছি। রাজনীতির একটা অংশ জেল।’

এমএইচ/এসজি

Header Ad
Header Ad

এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

ছবিঃ সংগৃহীত

রাজধানীর নিউমার্কেট থানাধীন এলিফ্যান্ট রোডের একটি ছাত্রী হোস্টেল থেকে আনিকা মেহেরুন্নেসা সাহি (২৪) নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি ঢাবির ব্যবস্থাপনা বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১১টার দিকে এলিফ্যান্ট রোডের ৮০৩ নং মকসুদ টাওয়ারের ৮ তলার একটি কক্ষে এই ঘটনা ঘটে।

পরে অচেতন অবস্থায় রাত পৌনে ২টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়েলে জরুরি বিভাগের দায়িত্বরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

অনিকা জয়পুরহাট সদরের নতুন হাট গ্রামের ফিরোজ হোসেনের মেয়ে। বর্তমানে এলিফ্যান্ট রোডে একটি ছাত্রী নিবাসে থাকতেন।

নিউমার্কেট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) বিরাজ মিস্ত্রি বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে ওই শিক্ষার্থীকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করি। পরে অচেতন অবস্থায় তাকে ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, এলিফ্যান্ট রোডে একটি ছাত্রী হোস্টেলে কয়েকজন মেয়ে মিলে থাকতেন। রাতে ছাত্রী হোস্টেলের অন্যান্য রুমমেটরা বিষয়টি আমাদেরকে জানায়। আমরা তাদের সঙ্গে কথা বলে জানতে পেরেছি প্রেমঘটিত কলহের জেরে ওই শিক্ষার্থী এমন ঘটনাটি ঘটিয়ে থাকতে পারে।

এ ঘটনায় বুয়েটের এক শিক্ষার্থীকে জিজ্ঞাসা করার জন্য থানা পুলিশের হেফাজতের নেওয়া হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারণ নির্ণয়ে মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে রাখা হয়েছে। এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  

ছবিঃ সংগৃহীত

বেসরকারি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ বন্ধ করে দেয়া নোটিশ বাতিল চেয়ে করা আবেদন খারিজ করে হাইকোর্টের দেয়া আদেশের বিরুদ্ধে লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে আদেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বাধীন ৪ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ হাইকোর্টের রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করে এই আদেশ দেন।

এ সময় আদালতে চ্যানেল ওয়ানের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট পলাশ চন্দ্র রায়, অ্যাডভোকেট কাজী আখতার হোসেন, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মাসুম বিল্লাহ ও ব্যারিস্টার মারুফ ইব্রাহিম (আকাশ)।

পরে ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল সাংবাদিকদের বলেন, এ আদেশের ফলে ১৬ বছর পর চ্যানেল ওয়ান খুলতে সব আইনি বাধা কাটলো।

প্রসঙ্গত, ২০১০ সালের ২৭ এপ্রিল আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর চ্যানেল ওয়ানের সম্প্রচার বন্ধ করা হয়েছিল। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) চ্যানেল ওয়ানের ফ্রিকোয়েন্সি বরাদ্দ বন্ধ করার পর টিভি চ্যানেলটির কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে হাইকোর্টে আবেদন করে,আবেদনটি খারিজ হয়ে যায়।

সেসময় সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, অনুমতি না নিয়ে চ্যানেল ওয়ান কর্তৃপক্ষ আমদানি করা সম্প্রচার যন্ত্রপাতি বিক্রি করেছে। আর সেজন্য চ্যানেলটি বন্ধ করা হয়েছে।

চ্যানেল ওয়ান ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন মামুনের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। তিনি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত।

Header Ad
Header Ad

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  

ছবিঃ সংগৃহীত

ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গাজার যুদ্ধবিরতি চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে দেশটির বিরোধী দল।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) ডেমোক্রেটিক পার্টির নেতা ইয়াইর গোলান অভিযোগ করেন নেতানিয়াহু ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি স্থগিত করেছেন, যা চুক্তির সরাসরি লঙ্ঘন এবং প্রথম পর্যায়ের চুক্তির বিপর্যয় ঘটিয়েছে।

গোলান এক টুইট বার্তায় উল্লেখ করেন, নেতানিয়াহু বন্দিদের মুক্তি স্থগিত করার আদেশ দিয়েছেন, চুক্তি স্পষ্টভাবে লঙ্ঘন করেছেন এবং প্রথম পর্যায়ের চুক্তি ধ্বংস করেছেন, যেমন আমরা আগেই সতর্ক করেছিলাম।

গোলান, যিনি নেতানিয়াহুর সরকারের তীব্র সমালোচক বলে পরিচিত, তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, আমাদের ভাইবোনদের খেসারত দিয়ে বিরোধী দল প্রধানমন্ত্রীকে তার পদে থাকতে দেবে না।

তিনি আরও বলেন, বিবি (নেতানিয়াহু), যদি তুমি চুক্তি ধ্বংস করো, তবে সবকিছু অগ্নিগর্ভ হয়ে উঠবে।

হামাসের পক্ষ থেকে মুক্ত ৬ জন বন্দির বিনিময়ে শনিবার ৬২০ জন ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল ইসরাইলের। তবে, তেল আবিব এটি স্থগিত করে দাবি করেছে বন্দি হস্তান্তরের অনুষ্ঠান আপমানজনক ছিল।

গাজার যুদ্ধবিরতি ও বন্দি বিনিময় চুক্তি গত মাসে কার্যকর হয়েছিল, যা ইসরাইলের গণহত্যামূলক যুদ্ধের বিরতি দেয়। এই যুদ্ধে ৪৮,৩০০ এরও বেশি প্রাণহানি ঘটেছে, যার মধ্যে বেশিরভাগই নারী ও শিশু, এবং গাজা অঞ্চল সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত নভেম্বরে নেতানিয়াহু এবং তার সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োাভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। ইসরাইল বর্তমানে আন্তর্জাতিক আদালতে গাজায় তার যুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগের মুখোমুখি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এলিফ্যান্ট রোডের একটি বাসা থেকে ঢাবি ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
চ্যানেল ‘চ্যানেল ওয়ান’ সম্প্রচারে বাধা নেই  
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অভিযোগ  
‘ডু অর ডাই’ ম্যাচে নিউজল্যান্ডের বিপক্ষে আজ মাঠে নামছে বাংলাদেশ
আ:লীগ পাচার হওয়া অর্থ দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা  
বনশ্রীতে ব্যবসায়ীকে গুলি করে ২০০ ভরি সোনা ছিনতাই    
চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো