মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নয়াপল্টন কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ বিএনপির

বিএনপির নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় কার্যালয় ভাঙচুরের অভিযোগ করেছে দলটির চলতি দপ্তরের দায়িত্বে থাকা সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স। এসময় প্রিন্স অভিযোগ করে বলেন, সরকারের পুলিশ বাহিনী ৭ ডিসেম্বর দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা করে এবং তারা দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করে বোমা রাখে। একই সঙ্গে অসংখ্য দলীয় নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করে।

নয়াপল্টনে পুলিশি ব্যারিকেড সরে যাওয়ায় ৪ দিন পর নিজেদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করেন বিএনপির নেতারা। রবিবার (১১ ডিসেম্বর) বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকাপ্রকাশ-এর এক প্রশ্নের জবাবে সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, আপনারা দেখেন, মাত্রই অফিসে আমরা প্রবেশ করলাম। পুলিশের নির্দেশে অফিসের তালা খুলে দেওয়া হয়েছে। ভেতরের অবস্থা খুবই খারাপ। সব কিছু লন্ডভন্ড, চাঁদার টাকাও উধাও।

তিনি বলেন, পুলিশ আমাদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে প্রবেশ করে ৫টি কম্পিউটার, সিসিটিভির ফুটেজ ও ছোট ছোট আসবাবপত্র নিয়ে গেছে। প্রতি মাসে আমাদের দলের নেতা-কর্মীরা চাঁদার টাকা জমা দেয়। সেই টাকাও উধাও হয়ে গেছে।

কত টাকা ছিল এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা আমাদের দপ্তরের দায়িত্বে থাকা রুহল কবির রিজভী ভাই ভালো বলতে পারবেন। তিনি যেহেতু জেলে আছেন জেল থেকে বের হয়ে জানাবেন।

প্রিন্স অভিযোগ করে বলেন, আমরা দপ্তরে গিয়ে একটিও কম্পিউটার সিপিইউ, স্ক্যানার পাইনি। এমনকি আমাদের দলের কেন্দ্রীয় যে হিসাব বিভাগ আছে, সেই হিসাব বিভাগের কম্পিউটার, সিপিইউ নাই। সেখানে টেবিলের ড্রয়ারগুলো ভাঙা। সেখানে আমাদের দলের সদস্যদের চাঁদা রক্ষিত ছিল এবং ঢাকার বিভাগীয় সমাবেশ উপলক্ষে আমাদের খরচের টাকা রক্ষিত ছিল। অঙ্গসংগঠনের দপ্তরগুলোতে যে হিসাব বিভাগ আছে সেগুলো তছনছ করে ফেলেছে পুলিশ।

এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, পুলিশ আমাদের অফিস তছনছ করে ফেলেছে। দলের মহাসচিব সেখানে বসেন সেখানেও ভাঙচুর করা হয়েছে। তা ছাড়া উপর তলা থেকে শুরু করে নিচ পর্যন্ত সবকিছু ভেঙে ফেলা হয়েছে। পুলিশ ও সরকারের এমন ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

দপ্তরের দায়িত্বে থাকা বিএনপির এই সাংগঠনিক সম্পাদক বলেন, পুলিশের তাণ্ডব লীলা দেখে আমরা হতভম্ব, আমরা হতবিহ্বল। পুলিশ বোমার নাটক সাজিয়ে আমাদের অফিসের সবকিছু নিয়ে গেছে।

প্রিন্স সালেহ দপ্তরে প্রবেশের সময় উপস্থিত ছিলেন সহদপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু। এসময় টিপু অভিযোগ করে বলেন, পুলিশ আমাদের অফিসে প্রবেশ করে চাঁদার টাকাও নিয়ে গেছে। চাঁদার টাকা কত জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রতি মাসের মাসিক চাঁদা গণনা ছাড়া আরও টাকা ছিল, আমরা কিছুই পাইনি। আনুমানিক প্রতি মাসে ১০ লাখ টাকা চাঁদা উঠে দলীয়ভাবে।

এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির দপ্তর সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, কৃষক দলের নেতা সালাউদ্দিন, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা কাজী ইফতেখারুজ্জামান শিমুল, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মোরশেদ আলম, জিয়াউর রহমান জিয়া, ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক জাহাঙ্গীর আলম, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী কামরুল ইসলাম সজল, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী, মিডিয়া উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার প্রমুখ।

এদিকে বিএনপির অভিযোগের বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেছেন, ৭ ডিসেম্বর বিএনপির নেতা-কর্মীরা পুলিশের উপর প্রথমে হামলা করে। বিএনপি কার্যালয় থেকে তাদের উপর হাতবোমা ছুড়তে থাকে। ওই দিনে বিএনপির নাশকতার পরিকল্পনা ছিল।

পুলিশ কেন বিএনপির নয়াপল্টনের কার্যালয় ভাঙচুর করবে বা কীভাবে তাদের অফিস ভাঙচুর করা হলো এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ভাঙচুরের বিষয়টি আমাদের জানা নেই।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান বলেন, আমাদের কাছে নাশকতার তথ্য ছিল। এজন্য পুলিশের পক্ষ থেকে বিএনপির কার্যালয় ঘিরে রাখা হয় এবং সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তার স্বার্থে পুলিশ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়। তবে তাদের অফিস আমরা কোন ভাঙচুর করব? এ বিষয়ে আমার জানা নেই।

কেএম/এসজি

Header Ad
Header Ad

নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নওগাঁয় আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৩ সক্রিয় সদস্যসহ ৮ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি)। এদের মধ্যে বাকি ৫ জন চোরাই মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত। গ্রেপ্তারকৃতদের কাছ থেকে ১টি অটো চার্জার ভ্যান এবং ১৯টি অটো চার্জার ভ্যানের ব্যাটারিসহ ১৫০ কেজি খুচরা যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে।

রোববার (২৭ এপ্রিল) নওগাঁ এবং রাজশাহীর জেলার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) দুপুরে নওগাঁ জেলা পুলিশ কর্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) ফারজানা হোসেন এসব তথ্য জানান।

গ্রেপ্তারকৃত ডাকাত দলের সদস্যরা হলেন, জেলার পোরশা উপজেলার সোভাপুর গ্রামের মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে আব্দুল জব্বার (৪০) চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুর উপজেলার পাথরপূজার গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে নুরুজ্জামান (৪০) এবং নওগাঁর সাপাহার উপজেলার ধবলডাঙ্গা গ্রামের ইব্রাহিমের ছেলে মোহাম্মদ সেলিম (৩০)।

গ্রেপ্তারকৃত চোরাই মালামাল ক্রয়-বিক্রয় চক্রের সদস্যরা হলেন, জেলার মান্দা উপজেলার উত্তর কাঞ্চন গ্রামের আলম খানের ছেলে শহিদ খান (৩৪) একই গ্রামের পরেশ আলী মৃধার ছেলে কাওছার আলী মৃধা (২৪), উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের তমিজউদদীন মোল্লার ছেলে আব্দুল মতিন মোল্লা (৫০), কামারকুড়ি গ্রামের মৃত ময়েন উদ্দিনের ছেলে জিয়াউর রহমান (৪২) এবং শ্রীরামপুর গ্রামের মৃত সোলায়মান মন্ডলের ছেলে আজিজুল মন্ডল(৬৪)।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারজানা হোসেন বলেন, বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাত অনুমানিক ৮ টার দিকে সাপাহার থানার নোচনাহার বাজার থেকে সাদিকুল ইসলাম (৩২) নামে এক অটো চার্জার ভ্যান চালক তার নিজের অটো চার্জার ভ্যান চালিয়ে বাড়ি ফিরছিলেন। ফেরার পথে সাপাহার থানাধীন ইলিমপুর মোড় হইতে হরিপুর বাজারগামী রোডে ইলিমপুর ব্রীজের নিকট পৌছাতেই রাস্তার পাশে ওৎপেতে থাকা ০৪ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তি তার অটো চার্জার ভ্যান থামিয়ে তাকে ভ্যান থেকে টেনে নামায় এবং তার গলার চাকু ধরে হত্যার ভয় দেখিয়ে পাশের আম বাগানে নিয়ে এলোপাতাড়ি ভাবে মারপিট করে।

পরবর্তীতে তারা সাদিকুলের অটো চার্জার ভ্যানটি ছিনতাই করে নিয়ে যায়। অপর আরো একটি ঘটনায় একই ডাকাত দল গত শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) দিবাগত রাত ৩ টার দিকে পোরশা থানার সরাইগাছি - আড্ডা আঞ্চলিক মহাসড়কের মশিদপুর এলাকায় এক অটো চার্জার ভ্যান চালককে আটক করে। তাকে এলোপাতাড়ি মারপিট করে হত্যার ভয় দেখিয়ে তার অটো চার্জার ভ্যান ছিনতাই করে নিয়ে যায়।

তিনি আরও বলেন, এই দুই ঘটনায় পোরশা এবং সাপাহার থানায় আলাদা দুইটি মমলা হয়। মামলার পর থেকেই পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবির) একটি বিশেষ টিম অভিযান অব্যাহত রাখে। গতকাল (২৭ এপ্রিল) নওগাঁ এবং রাজশাহী জেলার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়ে ৩ জন ডাকাত এবং চোরাই ভ্যানের মালামাল ক্রয়-বিক্রয়ের সঙ্গে জড়িত এমন ৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ফারজানা হোসেন আরও বলেন, গ্রেফাতারকৃত ডাকাতদের মধ্যে মোহাম্মদ সেলিম (৩০) বহুল আলোচিত সাপাহার উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি আব্দুল্লাহ হিল কাফি হত্যা মামলার অন্যতম প্রধান আসামী। সেলিমের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৮টি চুরি এবং ডাকাতির মামলা রয়েছে। এছাড়াও ডাকাত আব্দুল জব্বারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ১০ টি এবং ডাকাত নুরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় ৪ টি চুরি এবং ডাকাতির মামলা রয়েছে। আসামীদের বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করা হবে।

সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(ক্রাইম অ্যান্ড অপস্) সুমন রঞ্জন সরকার জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক (ওসি ডিবি) আব্দুল মান্নানসহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Header Ad
Header Ad

নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল

বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেতা পরেশ রাওয়াল সম্প্রতি এক বিস্ময়কর অভিজ্ঞতার কথা প্রকাশ করেছেন। ‘ঘাতক’ ছবির শুটিং চলাকালে হাঁটুর মারাত্মক আঘাতের পর দ্রুত সেরে ওঠার জন্য তিনি নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলে জানিয়েছেন।

রাকেশ পান্ডের সঙ্গে একটি দৃশ্যের শুটিং চলাকালে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আঘাতের পর পরিচালক তিন্নু আনন্দ ও অভিনেতা ড্যানি দেনজোংপা তাকে দ্রুত মুম্বাইয়ের নানাবতী হাসপাতালে নিয়ে যান।

হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে গভীর উদ্বেগে ছিলেন পরেশ রাওয়াল। তখনই প্রয়াত অ্যাকশন ডিরেক্টর বীরু দেবগণ তাকে পরামর্শ দেন প্রতিদিন সকালে নিজের মূত্র পান করার জন্য। বীরু দেবগণের যুক্তি ছিল, বহু যোদ্ধা শরীরের দ্রুত আরোগ্যের জন্য এমন পদ্ধতি অনুসরণ করতেন। পরেশ রাওয়াল সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে জানান, তিনি তখন এমন এক মানসিক অবস্থায় ছিলেন যে সুস্থতার জন্য যেকোনো কিছু করতে রাজি ছিলেন।

 

বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল। ছবি: সংগৃহীত

নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে টানা ৩০ দিন নিজের মূত্র পান করেন পরেশ। পরে চিকিৎসকরা তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে চমকপ্রদ ফলাফল পান। চিকিৎসকদের মতে, তার চোট সারাতে যেখানে আড়াই মাস সময় লাগার কথা ছিল, সেখানে তিনি মাত্র দেড় মাসেই পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ওঠেন।

বর্তমানে পেশাগত জীবনেও ব্যস্ত সময় পার করছেন পরেশ রাওয়াল। শিগগিরই তিনি প্রিয়দর্শনের পরিচালনায় নির্মিত হরর-কমেডি 'ভূত বাংলা' ছবিতে অক্ষয়কুমার ও টাবুর সঙ্গে অভিনয় করবেন। পাশাপাশি ‘হেরা ফেরি ৩’-তেও পুরনো সহ-অভিনেতা অক্ষয়কুমার ও সুনীল শেঠির সঙ্গে আবার পর্দা ভাগ করবেন।

 

Header Ad
Header Ad

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করেছেন এনসিপির মূখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহ।

সোমবার (২৮ এপ্রিল) বিকেলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে নাহিদ ইসলামের জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফেসবুক পোস্টে হাসনাত আব্দুল্লাহ লেখেন, "শুভ জন্মদিন। বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী নাহিদ ইসলাম।" তার এই মন্তব্য সামাজিক মাধ্যমে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নওগাঁয় ডাকাত দলের ৩ সদস্যসহ ৮ জন গ্রেপ্তার, উদ্ধার লুণ্ঠিত মালামাল
নিজের মূত্র পান করেছিলেন বলিউড অভিনেতা পরেশ রাওয়াল
নাহিদ ইসলামকে বাংলাদেশের আগামীর প্রধানমন্ত্রী বললেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
কিছু লোডশেডিং না হলে ভর্তুকি বেড়ে যাবে: বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
গণপিটুনির পর কারাগারে ইমামের মৃত্যু, গাজীপুরের পূবাইলে চাঞ্চল্য
ইশরাক হোসেনকে মেয়র হিসেবে শপথ না পড়াতে লিগ্যাল নোটিশ
পাকিস্তানের পাশে দাঁড়িয়ে ৭টি অস্ত্রবাহী বিমান পাঠালো তুরস্ক
বিএনপির ৩ সংগঠনের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পাঁচ জেলায় বজ্রপাতে ১১ জনের মৃত্যু
জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর গঠন করলো সরকার
নিরীহ কাউকে মামলা দিয়ে হয়রানি করা যাবে না: আইজিপি
পাকিস্তানে সামরিক হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে ভারত: নিউইয়র্ক টাইমস
ঢাকায় অটোরিকশা ও চার্জিং স্টেশন বন্ধে ডিএনসিসির অভিযান শুরু হতে যাচ্ছে
চাঁদা না দিলে রেলের কমান্ড্যান্টকে বদলির হুমকির অভিযোগ দুই ছাত্র প্রতিনিধির বিরুদ্ধে (ভিডিও)
বলিউডে সেনারা হিরো, বাস্তবে কেন জিরো ভারতীয় বাহিনী!
কুমিল্লায় বজ্রপাতে স্কুলছাত্রসহ নিহত ৪
মে মাসে শেখ হাসিনার বিচার শুরু হচ্ছে: প্রধান উপদেষ্টা
ঢাকাসহ সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে
সবাই মিলে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করাই লক্ষ্য: আলী রীয়াজ