সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

বিএনপির সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের বৈঠক কাল

সরকারবিরোধী একটি কার্যকর প্ল্যাটফর্ম গড়তে দ্বিতীয়বারের মতো বিএনপির সঙ্গে বৈঠকে বসতে যাচ্ছে গণতন্ত্র মঞ্চ। বুধবার (৭ ডিসেম্বর) সকাল ১১টার দিকে নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে বিএনপির প্রতিনিধিদের সঙ্গে গণতন্ত্র মঞ্চের এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।

গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষে নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার ঢাকাপ্রকাশ-কে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গণতন্ত্র মঞ্চের একটি সূত্রে জানা গেছে, ৭ ডিসেম্বর বিএনপির সঙ্গে বৈঠকের পর ৮ ডিসেম্বর গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলন করা হবে। সেদিন হয়তো মঞ্চের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণা আসবে। বিএনপিও তাদের পক্ষ থেকে সংবাদ সম্মেলনে যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণা দিতে পারে। সবকিছু আগামীকালের বৈঠকে ঠিক করা হবে- আসলে কোন প্রক্রিয়ায় যুগপৎ আন্দোলনের ঘোষণা আসবে। এ ছাড়া ওই দিনের বৈঠকে বিএনপির ১০ ডিসেম্বরের সমাবেশের পরিকল্পনা বা কর্মকৌশল কী হবে, সেটাও জানতে চাইবে গণতন্ত্র মঞ্চ।

৭টি রাজনৈতিক দল নিয়ে গঠিত গণতন্ত্র মঞ্চ। দলগুলো হচ্ছে- জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণ অধিকার পরিষদ, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন ও গণসংহতি আন্দোলন।

আগামী দিনে রাজপথে বিএনপির আন্দোলন-সংগ্রামের ধরন, কৌশল মাথায় রেখে নিজেদের মধ্যে ভিন্নভাবে ঐক্য গড়ে তুলতে ঐক্যমতে পৌঁছেছে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলো। উদ্দেশ্য ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ না নিয়ে বরং কীভাবে সরকার পতনে রাজপথের আন্দোলনে বিএনপির সঙ্গে অথবা ভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে সরকারবিরোধী যুগৎপথভাবে অংশ নেওয়া যায়। গণতন্ত্র মঞ্চের একাধিক নেতার সঙ্গে আলাপকালে এমন তথ্যই উঠে এসেছে।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৭টি রাজনৈতিক দল। সেই সিদ্ধান্তের সঙ্গে সরকারবিরোধী অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলার উদ্যোগ অব্যাহত রয়েছে। পাশাপাশি বর্তমান সরকারের পদত্যাগ এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পরিবেশ নিশ্চিত করে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে একমত হতে কাজ করছেন দলগুলোর শীর্ষ নেতারা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সরকারবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের ভিত্তি হিসেবে বিএনপির দেওয়া খসড়া প্রস্তাবের মধ্যে অধিকাংশে ঐক্যমত্যে পৌঁছেছে গণতন্ত্র মঞ্চের শরিকরা। জোটের শরিকরা বলছেন, সর্বশেষ গত ১৫ নভেম্বর গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বিএনপির বৈঠকে হয়। সেই বৈঠকে যুগপৎ আন্দোলনের ভিত্তি হিসেবে বিএনপির পক্ষ থেকে ১০ দফা খসড়া প্রস্তাব দেওয়া হয়। সেগুলোর মধ্যে একটি বাদে অন্য নয়টি নিয়ে তাদের কোনো আপত্তি নেই। ১০ দফার সঙ্গে মঞ্চের পক্ষ থেকে আরও ৫/৬টি দফা যুক্ত করে বিএনপির কাছে পাঠানো হবে। সেই দফাগুলো নিয়ে আগামী ৭ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির সঙ্গে বৈঠক হবে। সেখানে যুগপৎ আন্দোলনের ভিত্তি চূড়ান্ত করে ডিসেম্বরের যেকোনো দিন আনুষ্ঠানিভাবে ঘোষণা দেওয়া হবে।

বিএনপির দেওয়া ১০ দফা প্রস্তাব নিয়ে সোমবার (৫ ডিসেম্বর) তৃতীয়বারের মতো বৈঠকে বসেন মঞ্চের শীর্ষ নেতারা। সেখানে বিএনপির ১০ দফা প্রস্তাবের মধ্যে ৯টি নিয়ে তেমন কোনো আপত্তি তোলেনি শরিকরা। তবে বিএনপির দ্বিতীয় দফা ‘১৯৯৬ সালে সংবিধানে সংযোজিত ধারা ৫৮-খ, গ ও ঘ-এর আলোকে দলনিরপেক্ষ নির্বাচনকালীন বা অন্তর্বর্তীকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন’ নিয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের আপত্তি রয়েছে। কারণ '৯৬ সালে গঠিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে অনেক সমালোচনা আছে।

গণতন্ত্র মঞ্চের প্রস্তাব হচ্ছে- তত্ত্বাবধায়ক বা অন্তর্বর্তীকালীন বা তদারকি সরকার, যেই নামে হোক না কেন এটার রূপরেখা এখনই ঠিক না করে ওপেন রাখা। কারণ যুগপৎ আন্দোলনে যদি সরকার পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়, তাহলে আন্দোলনে যুক্ত শরিকদের সঙ্গে আলোচনা করে এ সরকারের রূপরেখা চূড়ান্ত করাই হবে উপযুক্ত পদ্ধতি। ফলে পরবর্তী সময়ে কোনো বির্তকের সৃষ্টি হবে না। এ ছাড়া মঞ্চের ‘রাষ্ট্র সংস্কার রূপরেখা’ নামের একটি প্রস্তাব ১০ দফার সঙ্গে যুক্ত থাকবে। সেখানে সংবিধানের বেশকিছু ধারা সংশোধনের বিষয়ে বিস্তারিত থাকবে। আগামীকাল মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে বিএনপির কাছে এটি দেওয়া হবে।

এমএইচ/এসজি

Header Ad
Header Ad

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রাম কলেজ প্রাঙ্গণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে শেরেবাংলা হলের সামনে এ হামলার ঘটনা ঘটে। এতে ছাত্রদলের অন্তত চারজন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। তবে ছাত্রশিবির এ হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

আহতদের মধ্যে রয়েছেন ওমর ফারুক সাগর, রেদোয়ান ইসলাম, জাহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ কাইফ ও মোরশেদুল ইসলাম। তারা বর্তমানে চট্টগ্রামের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

এ ঘটনায় চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রদলের সদস্য সচিব ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ওমর ফারুক সাগর বলেন, “চট্টগ্রাম কলেজে আজ ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। আমন্ত্রণ পেয়ে আমরা সেখানে যাই। কিন্তু শেরেবাংলা হলের সামনে পৌঁছানোর পর ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা আচমকা আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাকে উদ্দেশ্য করে বলে, ‘ছাত্রদল নেতা ফারুক চট্টগ্রাম কলেজে থাকতে পারবে না।’ এরপর আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়।”

তিনি আরও বলেন, "হামলাকারীরা শিবির নেতা শামীম আব্দুল্লাহর নেতৃত্বে ৩০-৩৫ জন কর্মী নিয়ে হামলায় অংশ নেয়। তারা আমাদের মারধর করে এবং কলেজে ছাত্রদলের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করার হুমকি দেয়। বিষয়টি আমরা চকবাজার থানার ওসি ও বিএনপির সিনিয়র নেতাদের জানিয়েছি। তারা যে নির্দেশনা দেবেন, আমরা সে অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব।”

তবে হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রশিবিরের সভাপতি তানভীর হোসেন জুয়েল। তিনি বলেন, “আপনারা জানেন, চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তাই আমরা কোনো গ্যাদারিং করিনি এবং কলেজের বাইরে সংগঠনের কার্যক্রম চালাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, “সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আমরা দেখেছি, ছাত্রদল বহিরাগতদের নিয়ে কলেজে ফরম বিতরণ করছিল। তাদের কোনো কলেজ ড্রেস বা আইডি কার্ড ছিল না। তখন কিছু সাধারণ শিক্ষার্থী তাদের বাধা দেয় এবং জানায় যে এখানে ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ। তখনই উভয়পক্ষের মধ্যে ধাক্কাধাক্কি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। কিন্তু এটি রাজনৈতিক হামলা নয়। যদি ছাত্রশিবির হামলা করত, তাহলে তাদের নাম ও পদ-পদবি প্রকাশ করা হোক।”

এ বিষয়ে চট্টগ্রাম কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক মোজাহেদুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, "ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা আমার কাছে বিচার দিয়েছে যে, তারা লিফলেট বিতরণ করার সময় কিছু ছেলে এসে তাদের টানাহেঁচড়া করেছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছে, আমি তাদের ডেকে জিজ্ঞাসা করেছি। তারা জানিয়েছে, বার্ষিক ক্রীড়ার সময় ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা এসে জটলা করছিল এবং তারা বহিরাগত। এরপর আমি উভয়পক্ষকে কিছুক্ষণ কাউন্সেলিং করেছি।”

এই ঘটনায় কলেজ ক্যাম্পাসে উত্তেজনা বিরাজ করছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সতর্ক অবস্থানে রয়েছে, যাতে পরবর্তী কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি না হয়।

Header Ad
Header Ad

সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার

বিরাট কোহলি। ছবি: সংগৃহীত

দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির হাই-ভোল্টেজ ম্যাচে পাকিস্তানের বিপক্ষে আধিপত্য বিস্তার করে জয় পেয়েছে ভারত। বিরাট কোহলির দুর্দান্ত সেঞ্চুরিতে ২৪২ রানের লক্ষ্য সহজেই পার করেছে রোহিত শর্মার দল।

টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নামে পাকিস্তান। ভারতীয় বোলারদের দাপটে ব্যাটিংয়ে সুবিধা করতে পারেনি বাবর আজমের দল। সৌদ শাকিলের ৬২, মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪২ এবং খুশদিল শাহের ৩৮ রানের ইনিংসে ভর করে পাকিস্তান ২৪১ রান সংগ্রহ করে। ভারতের পক্ষে কুলদীপ যাদব, হার্দিক পান্ডিয়া ও মোহাম্মদ শামির বোলিং ছিল প্রশংসনীয়।

২৪২ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ভারতীয় ওপেনার রোহিত শর্মা ও শুবমান গিল ভালো শুরু করেন। উদ্বোধনী জুটিতে স্কোরবোর্ডে ৩১ রান যোগ করেন তারা। তবে পঞ্চম ওভারে শাহিন আফ্রিদির দুর্দান্ত এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে ফিরে যান রোহিত শর্মা। এরপর ক্রিজে আসেন বিরাট কোহলি এবং শুবমান গিলের সঙ্গে ৬৯ রানের জুটি গড়েন। ৫২ বলে ৪৬ রান করে গিল আউট হলে কোহলির সঙ্গী হন শ্রেয়াস আইয়ার।

কোহলি ও আইয়ারের ১১৪ রানের জুটি ভারতের জয়ের ভিত গড়ে দেয়। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ফিফটি তুলে নেন আইয়ার। তবে ৫৬ রানে খুশদিল শাহের বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হয়ে যান তিনি। অন্যদিকে কোহলি ছিলেন অবিচল। ৪২.৩ ওভারে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করার পাশাপাশি নিজের সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন ভারতীয় এই ব্যাটসম্যান। তিনি ১১১ বলে ১০০ রানে অপরাজিত থাকেন।

এর আগে পাকিস্তানের ব্যাটিং ইনিংসে বাবর আজম ও ইমাম-উল-হক ধীরে শুরু করলেও বড় ইনিংস গড়তে পারেননি। বাবর ২৬ বলে ২৩ রান করে হার্দিক পান্ডিয়ার বলে ক্যাচ দিয়ে আউট হন। অন্যদিকে রান আউট হয়ে ২৬ বলে মাত্র ১০ রান করে ফেরেন ইমাম। এরপর রিজওয়ান ও শাকিল ১০৪ রানের পার্টনারশিপ গড়ে দলকে শক্ত অবস্থানে নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু অক্ষর প্যাটেলের বলে বোল্ড হয়ে ৭৭ বলে ৪৬ রান করে সাজঘরে ফেরেন রিজওয়ান।

রিজওয়ান ফিরে গেলে পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইনআপ ভেঙে পড়ে। ৬২ রান করে শাকিলও বিদায় নেন। এরপর শেষ দিকে খুশদিল শাহ ৩৯ বলে ৩৮ রানের ইনিংস খেলে দলের সংগ্রহ ২৪১ রানে নিয়ে যান। ভারতের বোলারদের মধ্যে কুলদীপ, শামি ও হার্দিক পান্ডিয়া গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন।

বিরাট কোহলির অসাধারণ ব্যাটিং ও দলের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের সুবাদে ৬ উইকেটের জয় তুলে নিয়ে সেমিফাইনালের পথে অনেকটাই এগিয়ে গেল ভারত।

Header Ad
Header Ad

নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম জানিয়েছেন, তিনি এখনও পদত্যাগ করেননি। রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) রাতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

এর আগে, সন্ধ্যায় তার পদত্যাগের গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়লে গণমাধ্যমকে তিনি বলেন, "আমি পদত্যাগ করিনি। যে খবর ছড়িয়েছে, সেটা গুজব।"

এর আগে, গত মঙ্গলবার নাহিদ ইসলাম জানিয়েছিলেন, উপদেষ্টার পদ থেকে পদত্যাগ এবং নতুন রাজনৈতিক দলে যোগদানের বিষয়ে তিনি সপ্তাহের শেষ দিকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন।

অন্তর্বর্তী সরকারের একটি সূত্র জানিয়েছে, উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় নাহিদ ইসলাম পদত্যাগ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রাম কলেজে ছাত্রদলের ওপর ছাত্রশিবিরের হামলা
সেমিফাইনালের পথে ভারত, কোহলির সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানের হার
নাহিদের পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল
দুর্ঘটনায় আহত ছেলেকে হাসপাতালে দেখতে যাওয়ার পথে সড়কে প্রাণ গেল মায়ের
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা দ্রুত মৃত্যু ডেকে আনে!
জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না: ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ ঘোষণা, সরকারি ছুটি নিয়ে যা জানা গেল!
ঢাবির মধুর ক্যান্টিনে ছাত্রশিবিরের সংবাদ সম্মেলন, ছাত্রদলের নিন্দা
ভারতে ৫ বছর ধরে নিকটজনদের কাছে ধর্ষণের শিকার কিশোরী
ইলন মাস্ককে বাংলাদেশ সফর ও স্টারলিংক চালুর আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
পাঁচ দফা দাবিতে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ, একাডেমিক শাটডাউন ও লংমার্চের ঘোষণা
নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দুটি সময়সীমা নির্ধারণ: সিইসি
নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২