রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

শেখ হাসিনার পরিণতি থেকে আমাদের যেন শিক্ষা হয়: জামায়াতের আমির

বাংলাদেশ জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, এখন থেকে আগত এবং অনাগত যারা আছে শেখ হাসিনার পরিণতি থেকে আমাদের যেন শিক্ষা হয়। জাতির সেবক হয়ে এসে মালিক বনে গেলে কী শিক্ষা হয় তা আমরা দেখেছি।

তিনি বলেন, ‘যারা জনগণের টাকায় অস্ত্র গুলি কিনে আবার তা জনগণের ওপর প্রয়োগ করবে এমন কোনো সরকার আমরা দেখতে চাই না। তার জন্য আমাদের দেশের ১৮ কোটি মানুষের হাত একত্রিত করতে। বিশ্বকে জানান দিতে হবে দেশ ও জাতির স্বার্থে আমাদের মধ্যে কোনো বিভাজন নেই। আর আমরা কাউকে, কোনো জাতিকে বিভক্ত করার সুযোগ দেব না। দলের ভিত্তিতে, জাতির ভিত্তিতে গোষ্ঠীর ভিত্তিতে আর আমরা কাউকে বিভক্তের সুযোগ দেব না। জাতিকে তারাই ভাগ করে যারা জাতির দুশমন। আমরা মতলববাজদের বলে দিতে চাই, অতীতে তোমরা যা করেছো, আগামিতে তোমাদের আর তা করতে দেব না।’

শুক্রবার (৪ অক্টোবর) মহানগরীর রাজবাড়ী মাঠে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ ও আহত পরিবারের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জানিয়ে দেব এখন থেকে বাংলাদেশের মানুষ সাদাকে সাদা আর কালো বলবে। আমরা চাই এমন একটি দেশ হবে যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না। আমরা কোনো সাধারণ শ্রমিককে অবহেলা করব না। আমাদের দেশে মতলববাজরা মালিক এবং শ্রমিকের মাঝে সংঘর্ষ বাঁধিয়ে রাখে। শিল্প যদি না বাঁচে তাহলে শ্রমিকের কর্মসংস্থান কোথায় হবে। যারা এই সমাজের দুশমন তারাই শিল্পকে ধ্বংস করতে চায়। তারা শ্রমিকদের আবেগকে উসকে দিয়ে রাস্তায় নামায়। রাস্তায় মরে শ্রমিকরা বেনিফিট নেয় ঘরে বসে মতলববাজরা। আমরা চাই দেশের শিল্প বাঁচুক শ্রমিকও বাঁচুক। আমরা এমন একটি সমাজ চাই যেখানে শিক্ষিত মানুষ কলমের খোঁচায় হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট করবে না। আমরা চাই উমরের মতো শাসন যেখানে খলিফা তার রাতের ঘুম জনগণের জন্য ওয়াকফ করে দেবে। আমরা গ্রামের মেম্বার থেকে পার্লামেন্টের মেম্বার পর্যন্ত, অফিসের পিয়ন থেকে অফিস প্রধান পর্যন্ত খোদাভিরু শাসক চাই। তবে কিছু মানুষ আছে যারা এমন শাসক চায় না। এমন মানুষ আমাদের সমাজেই বসবাস করেন। তবে খোদাভিরু শাসক আমাদের এই সমাজ থেকেই বাছাই করে নিতে হবে। আল্লাহ আসমান থেকে ফেরেশতা পাঠায়া দিয়া গ্রামের মেম্বার এবং এমপি বানিয়ে দেবেন না। এই মানুষের মধ্য থেকেই আল্লাহ চান সমাজের মানুষের শৃঙ্খলা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্যে ন্যায় বিচার কায়েম করার জন্যে আল্লাহ কাউকে না কাউকে দায়িত্ব দেবেন।’

জামায়াতে আমির হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ‘আমাদের নেতাকর্মীদের যারা হত্যা করেছে, তাদের সবার বিচাই চাই। তারা শুধু আমাদের নেতাকর্মীদের নয়, গোটা জাতিকে হত্যা করতে চেয়েছিল। সেনাবাহিনীর ৫৭ জন চৌকস অফিসারকে তারা হত্যা করেছে। বিডিআর বাহিনীকে তারা ধ্বংস করেছে। নিজেদের ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার সিঁড়ি হিসেবে তাদের বলির পাঠা বানানো হয়েছে। এ সমস্ত হত্যাকাণ্ডের বিচার চাই আমরা। যত আলেম-ওলামা জেলে বন্দি আছে তাদের সবার মুক্তি চাই।’

তিনি বলেন, ‘দেশের এত পরিবর্তন এরপরেও জামায়াতের নেতাকর্মীরা ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছে, দেশের ৫৬ হাজার বর্গ মাইলের মধ্যে কেউ বলতে পারবে না কাউকে নির্যাতন করা হয়েছে, কারো কাছে চাঁদা দাবি করা হয়েছে, কারও ইজ্জতে টান দেয়া হয়েছে, ফুটপাত তখন থেকে শুরু করে কোনো ব্যবসায়ীকে হয়রানি করা হয়েছে, হুমকি দিয়েছে। আল্লাহর মেহেরবানী আমাদের কোনো নেতাকর্মী এমনটা করেনি। আমরা দফায় দফায় আন্দোলন করেছি, তবে স্বৈরাচার হঠাতে পারিনি, আল্লাহ ২০২৪ সালে এসে আমাদের সফল করেছেন। আর এ কাজটা সম্পন্ন হয়েছে আমাদের যুব সমাজ তরুণদের জন্যে। আবু সাইদ, মুগ্ধ যারা জীবন দিয়েছে তাদের জন্যে। যারা এই জাতির ওপর জুলুম করেছেন তাদের সকলের বিচার চাই। আমি সরকারের কাছে দাবি জানাই যারা শহীদ হয়েছেন তাদের পরিবারের একজনকে যোগ্যতা অনুসারে সরকারি চাকরি দেয়া হোক এবং যারা আহত হয়েছেন তাদেরও চাকরির ব্যবস্থা করা হোক। আমরা আশা করব সরকার আমাদের দাবির প্রতি সম্মান প্রদর্শন করবেন।’

মতবিনিময় সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মুহাম্মদ ইজ্জত উল্লাহ, ঢাকা অঞ্চল উত্তর টীম সদস্য আবুল হাশেম খান, গাজীপুর জেলা আমির ড. জাহাঙ্গীর আলম, গাজীপুর মহানগর নায়েবে আমির মুহাম্মদ খায়রুল হাসান, গাজীপুর মহানগর সেক্রেটারি আবু সাইদ মোহাম্মদ ফারুক, গাজীপুর মহানগর প্রচার সম্পাদক এবং বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মো. সালাহউদ্দিন আইউবী।

Header Ad
Header Ad

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা। ছবি: সংগৃহীত

চারদিনের কাতার সফর শেষে ইতালিতে পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে দেশের পথে রওনা হয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (২৭ এপ্রিল) বাংলাদেশ সময় দুপুর ১টায় তিনি ইতালির রোম ত্যাগ করেন।

রোম সফরকালে ড. ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ভ্যাটিকান সিটির প্রভাবশালী দুই কার্ডিনাল—সিলভানো মারিয়া টমাসি ও জ্যাকব কুভাকাদ। বৈঠকে তারা ভূ-রাজনৈতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা করেন এবং বিশেষভাবে পোপ ফ্রান্সিস ও ড. ইউনূসের মানবকল্যাণমুখী কর্মকাণ্ড নিয়ে কথা বলেন।

কার্ডিনালরা প্রয়াত পোপ ফ্রান্সিসকে ইউনূসের একজন “ঘনিষ্ঠ বন্ধু” বলে উল্লেখ করেন এবং বলেন, দু’জনই বিশ্বজুড়ে দারিদ্র্য বিমোচনে কাজ করেছেন। তারা ড. ইউনূসের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, “আপনি যেমন দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, পোপ ফ্রান্সিসও তা-ই করেছেন নিজের পথ থেকে।”

শনিবার রোমের ব্যাসিলিকা অব সেন্ট মেরিতে পোপ ফ্রান্সিসকে সমাহিত করা হয়। এরপরই কার্ডিনালদের সঙ্গে ড. ইউনূসের পৃথক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জানা গেছে, আগামী সপ্তাহেই ভ্যাটিকান সিটিতে নতুন পোপ নির্বাচনের জন্য কার্ডিনালদের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে এই দুই কার্ডিনাল নিজরাও সম্ভাব্য প্রার্থী হিসেবে বিবেচিত।

Header Ad
Header Ad

রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ

আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেছেন, ‘আমাদের রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে। এজন্য চেয়ারটি সংস্কার করা প্রয়োজন। এখন সময় এসেছে ঘুণপোকা ধরা চেয়ারটি পরিবর্তন করার।’

শনিবার (২৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় চুয়াডাঙ্গা জেলা এবি পার্টি আয়োজিত মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিষয়ে তিনি বলেন, ‘প্রফেসর ইউনুস যদি এই সময়টাতে হাল না ধরতেন, ২২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাচার হওয়া বাংলাদেশে দুর্ভিক্ষ হতে পারতো এবং আওয়ামী লীগের দাবি অনুযায়ী ক্ষমতা হারানোর পর তাদের লক্ষ লক্ষ নেতাকর্মী মারা যেতে পারতো। এসবের কিছুই হয়নি।’ 

মতবিনিময় ও আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন এবি পার্টি চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার আহ্বায়ক আলমগীর হোসেন। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন এবি পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা।

সভায় বক্তারা বলেন, এবি পার্টি জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে এবং আগামী দিনের রাজনীতিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। এসময় দলকে তৃণমূল পর্যন্ত আরও সংগঠিত ও শক্তিশালী করতে সদস্যদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানানো হয়।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, ‘বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন ইউনুস সরকার কিছু সম্ভাবনাময় অগ্রগতি দেখিয়েছে। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা এখন বাংলাদেশের প্রতি আগ্রহ দেখাচ্ছে। রেমিটেন্সের গতি বেড়েছে, যা দেশের অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।

তিনি বলেন, ‘বর্তমান সরকার চাইলে জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে পারে। এতে নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা যাচাই হয়ে যাবে।

Header Ad
Header Ad

উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ

ছবি: সংগৃহীত

তীব্র ছাত্র আন্দোলনের মুখে একযোগে পদত্যাগ করেছেন ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (UIU) উপাচার্য, ডিন, বিভাগীয় প্রধানসহ মোট ১১ জন প্রশাসনিক কর্মকর্তা। শনিবার (২৬ এপ্রিল) রাত ৯টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে এই পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়া হয়।

পোস্টে বলা হয়, “আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অযৌক্তিক দাবির প্রতিবাদে” উপাচার্য, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, বিভাগীয় প্রধান এবং বিভিন্ন ইনস্টিটিউটের পরিচালকরা যৌথভাবে প্রশাসনিক পদ থেকে পদত্যাগ করেছেন।

পদত্যাগকারীদের মধ্যে যারা রয়েছেন: উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক এম রিজওয়ান খান (আইএআর নির্বাহী পরিচালক ও ইমেরিটাস অধ্যাপক), অধ্যাপক নুরুল হুদা (কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রধান), অধ্যাপক ওমর ফারুক (অর্থনীতি বিভাগের প্রধান), অধ্যাপক হাসান সারওয়ার (সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন), অধ্যাপক খন্দকার আবদুল্লাহ আল মামুন (আইরিকের পরিচালক), মো. কে. মাশুকুর রহমান (ইইই বিভাগের প্রধান), তাহমিনা ফয়েজ (ফার্মেসি বিভাগের প্রধান), সুমন আহমেদ (সিডিআইপির পরিচালক), জান্নাতুন নূর (ডেটা সায়েন্স প্রোগ্রামের পরিচালক), রফিকুল ইসলাম (বিজিই প্রোগ্রামের পরিচালক), অধ্যাপক আবু সাকলায়েন (আইএনএস পরিচালক)।

এর আগে একই দিন সকাল থেকে তিন দফা দাবিতে আন্দোলনে নামে ইউআইইউ শিক্ষার্থীরা। শুরুতে ক্যাম্পাসে অবস্থান কর্মসূচি চললেও পরে তারা আমরণ অনশনের ঘোষণা দেয়।

শিক্ষার্থীদের মূল দাবিগুলো:

১. কম্পিউটার সায়েন্স বিভাগের প্রধান নুরুল হুদার বিরুদ্ধে ছাত্রদের সঙ্গে অমানবিক আচরণ, বিশ্ববিদ্যালয়ে একক সিন্ডিকেট তৈরি ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে তার পদত্যাগ দাবি করা হয়।

২. মিডটার্ম পরীক্ষায় সময় ১৫ মিনিট কমিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত বাতিল করে আগের সময় ফিরিয়ে আনার দাবি।

৩. ইমপ্রুভমেন্ট ফি পুনর্নির্ধারণসহ আগে স্বীকৃত সংস্কার দাবিগুলোর দ্রুত বাস্তবায়নের আহ্বান।

ক্যাম্পাসজুড়ে টান টান উত্তেজনা বিরাজ করছে। শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে অনড়, অন্যদিকে প্রশাসনিক পদত্যাগের পর পরিস্থিতি আরও জটিল হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দেশের পথে প্রধান উপদেষ্টা
রাজনীতির চেয়ারে ঘুণপোকা ধরেছে, এটি সংস্কার করা প্রয়োজন: ব্যারিস্টার ফুয়াদ
উত্তাল ইউআইইউ ক্যাম্পাস, ভিসি-ডিনসহ ১১ কর্মকর্তার পদত্যাগ
এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা