বুধবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২৫ | ১ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দেশের মানুষ এখন বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

মানুষ এখন তাকিয়ে আছে বিএনপির দিকে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) বিকেলে কুমিল্লার ফান টাউন পার্ক মিলনায়তনে রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১-দফা ও জনসম্পৃক্ত বিষয়ে প্রশিক্ষণ কর্মশালায় লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি।

কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আমাদের প্রত্যাশা, ইচ্ছা হলো দেশের মানুষের কাছে একটি জবাবদিহিতামূলক সরকার গঠন করতে চাই। যারা জনগণের কাছে জবাবদিহিতা করতে বাধ্য থাকবে, তাহলে দেশের সকল সমস্যা সমাধান করতে সক্ষম হবো পর্যায়ক্রমে। আগামীদিনে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে বিএনপি কী করবে তার বর্ণনা হলো রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১-দফা। সংস্কার প্রস্তাব শুধু দলীয় কর্মীদের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলে চলবে না, প্রতিটি জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। দয়া করে এ ঘরে আবদ্ধ রাখবেন না। ৩১ দফায় কারও আপত্তি বা কোনো প্রস্তাবনা থাকলে সংস্কার কিংবা সংযোজন করা হবে।

তারেক রহমান বলেন, যখন অনেকেই বিশ্বাস করতে চাইতো না যে স্বৈরাচারের বিদায় হবে, আমরা সেই সময় এ দফা দিয়ে ছিলাম। সেটা প্রায় দুই বছর আগে। আমরা প্রথমে এটা ২৭ দফা দিয়েছিলাম, পরবর্তীতে ৩১ দফা হয়েছে। কারণ আমাদের সাথে অনেক গণতান্ত্রিক দল স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে ছিলেন তাদের মতামত যুক্ত করা হয়েছে।

বিতর্কিত কাজ থেকে কর্মীদের বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘দলের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে, জনগণের আস্থা নষ্ট হয় এমন কাজ করা যাবে না। জনগণের আস্থায় অর্জনের জন্য কাজ করতে হবে।স্বৈরাচারীরা দেশটাকে শেষ করে দিয়েছে। এখনো সময় আছে। আসুন আমরা দেশ ও মানুষের কাজে ব্যয় করি।

দেশ ও মানুষের জন্য জিয়া পরিবারের অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমার বাবা শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করতে গিয়েই ষড়যন্ত্রকারীদের হাতে জীবন দিয়েছেন। আমার মা বেগম খালেদা জিয়া দেশের মানুষের পক্ষে থাকার কারণে কীভাবে নির্যাতিত হয়েছেন; আপনারা দেখেছেন। আমার ভাই আরাফাত রহমান ষড়যন্ত্রকারীদের অত্যাচারে শহিদ হয়েছেন। বাংলাদেশের বহু বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারের কাহিনী আমার পরিবারের মতোই।

তারেক রহমান বলেন, আমরা দেখেছি কীভাবে গত ১৫ বছরে পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে। কীভাবে দেশকে দুর্নীতিতে ডুবিয়ে দেওয়া হয়েছে। কীভাবে অর্থ লুটপাট করে বিদেশে পাচার করেছে। তারা দুর্নীতির ওপর টিকে থাকতে চেয়েছিল এবং সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে দুর্নীতি ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। এই দুর্নীতি থেকে যদি দেশকে রক্ষা করতে হয় তাহলে তা প্রাইমারি স্কুল থেকেই শিক্ষার্থীদেরকে সচেতন করে গড়ে তুলতে হবে।

তিনি বলেন, দেশে দক্ষ মানব সম্পদ গড়ে তুলতে হবে। দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে আধুনিকায়নকরণ করা হবে। অতিথি শিক্ষার্থীকে অন্যান্য বিষয়ের পাশাপাশি ইংরেজিতে দক্ষ করে গড়ে তোলা হবে। প্রতিটি শিক্ষার্থীকে খেলাধুলায় উৎসাহিত করা হবে। আমরা চাচ্ছি প্রাইমারি লেভেল থেকে ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত প্রতিটি নাগরিক একজন দক্ষ নাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে হবে। দেশের নাগরিকদেরকে এমনভাবে প্রশিক্ষিত করে গড়ে তুলতে হবে যাতে তারা দেশ-বিদেশে কোথাও গিয়ে না আটকে যায়। সারা বিশ্বেই যেন সে একজন দক্ষ কর্মী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে।

প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিভিন্ন শ্রেণিপেশায় নিযুক্ত নেতাকর্মীরা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে প্রশ্ন করেন। এ সময় তিনি এবং কর্মশালার প্রশিক্ষকরা তাদের প্রশ্নের উত্তর দেন। এক প্রশ্নের জবাবে তারেক রহমান বলেন, দেশের পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ব্যবস্থাকে উন্নত করতে হবে। দেশের যানজট একটি প্রধান সমস্যা এ সমস্যা মোকাবিলা করতে সমন্বিত উদ্যোগ নিতে হবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, জুলাই আগস্ট বিপ্লবে শহিদদের নামে সংশ্লিষ্ট এলাকায় বিভিন্ন স্থাপনার নামকরণ করা হবে।

Header Ad
Header Ad

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা

সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। ছবি: সংগৃহীত

কিশোরগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার ওপর হামলার অভিযোগে সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, ওবায়দুল কাদেরসহ ১২৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) বিকেলে কিশোরগঞ্জ সদর থানায় লতিবাবাদ এলাকার বাসিন্দা তহমুল ইসলাম (২৭) এ মামলা করেন।

পুলিশ সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে কিশোরগঞ্জ সদর থানায় ১১টি মামলাসহ জেলায় প্রায় অর্ধশত মামলা হয়েছে। এসব মামলায় প্রায় চার হাজার জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০ হাজারের বেশি ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। তবে, এটি প্রথম মামলা যেখানে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদকে আসামি করা হলো। তিনি মামলায় তিন নম্বর আসামি। মামলায় আরও ২০০ থেকে ২৫০ জন অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার বাদী তহমুল ইসলাম, যিনি বিএনপির কর্মী হিসেবে পরিচিত, জানান যে ছাত্র জনতার অভ্যুত্থানের সময় তিনি আহত হন। দীর্ঘ চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে মামলা করেছেন।

কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, মামলাটি তদন্ত করে যথাযথ আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Header Ad
Header Ad

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস। ছবি: সংগৃহীত

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টের দেওয়া ১০ বছরের কারাদণ্ডের রায়ের বিরুদ্ধে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে তাকে খালাস দিয়েছেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে এই মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ সব আসামি খালাস পেয়েছেন।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) সকালে প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদসহ আপিল বিভাগের পাঁচ বিচারপতি সর্বসম্মতিতে এ রায় ঘোষণা করেন। হাইকোর্টের সাজার বিরুদ্ধে খালেদা জিয়ার আপিল মঞ্জুর করে সর্বোচ্চ আদালত এ রায় দেন।

রায়ে আদালত বলেছেন, প্রতিহিংসার বশবর্তী হয়ে এ মামলা করা হয়েছিল। আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জয়নুল আবেদীন, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল, অ্যাডভোকেট আমিনুল ইসলাম, ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসীম, অ্যাডভোকেট মাহবুবুর রহমান খান, অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, অ্যাডভোকেট ছিদ্দিক উল্লাহ মিয়া, ব্যারিস্টার সানজিদ সিদ্দিকী, অ্যাডভোকেট মাকসুদ উল্লাহ, অ্যাডভোকেট আজমল হোসেন খোকন। আদালতে দুদকের পক্ষে ছিলেন। অ্যাডভোকেট আসিফ হোসাইন। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল অনীক আর হক।

রায়ের পর খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা বলেন, সর্ব্বোচ আদালতে আমরা ন্যায়বিচার পেয়েছি। এর আগে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার আপিলের শুনানি শেষ হয়।এ বিষয়ে রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়।

খালেদা জিয়ার আপিলের ওপর চার কার্যদিবস শুনানি শেষে রায়ের জন্য মঙ্গলবার দিন ধার্য করা হয়। গত ৭ জানুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার আপিলের শুনানি শুরু হয়।

খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা শুনানিতে বলেন হাইকোর্ট বিভাগ এ মামলায় খালেদা জিয়াকে যে সাজা দিয়েছেন তাতে আইনের মারাত্মক ব্যত্যয় হয়েছে। শুধু তাই নয় জিয়া অরফানেজ ট্রাস্টের যে অর্থ আত্মসাতের কথা বলা হয়েছে সেই অর্থও সুরক্ষিত আছে সেই অ্যাকাউন্টে তা সুরক্ষিত আছে। একইসঙ্গে খালেদা জিয়াকে নির্বাচন থেকে দূরে রাখতেই এ রায় দেওয়া হয়।

গত বছরের ১১ নভেম্বর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি চেয়ে করা আবেদন) মঞ্জুর করেন আপিল বিভাগ। একইসঙ্গে খালেদা জিয়াকে দেওয়া ১০ বছরের সাজা স্থগিত করেন আদালত। পাশাপাশি খালেদা জিয়াকে আপিলের সারসংক্ষেপ দুই সপ্তাহের মধ্যে দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন সর্বোচ্চ আদালত।

গত সোমবার আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলামের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির বেঞ্চ এ আদেশ দেন। গত বছরের ৩ নভেম্বর জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়াকে ১০ বছরের সাজার বিরুদ্ধে লিভ টু আপিলের শুনানির জন্য ১০ নভেম্বর দিন ধার্য করেন চেম্বার আদালত।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ডাদেশ দেন বিচারিক আদালত। একইসঙ্গে এ মামলার অন্য পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অরফানেজ ট্রাস্টের নামে সরকারি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক আখতারুজ্জামান।

একইসঙ্গে এই মামলায় খালেদা জিয়ার ছেলে তারেক রহমানসহ মামলার অপর পাঁচ আসামির প্রত্যেককে ১০ বছর করে সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পাশাপাশি ছয় আসামির প্রত্যেককে ২ কোটি ১০ লাখ টাকা করে জরিমানা করা হয়।

বাকি চার আসামি হলেন- সাবেক মুখ্যসচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, সাবেক এমপি ও ব্যবসায়ী কাজী সালিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ ও জিয়াউর রহমানের ভাগনে মমিনুর রহমান। এর মধ্যে পলাতক আছেন তারেক রহমান, কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও মমিনুর রহমান।

এরপর বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে হাইকোর্টে আপিল করেন খালেদা জিয়া, কাজী সালিমুল হক কামাল এবং ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ। পরে ২০১৮ সালের ৩০ অক্টোবর বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ খালেদার সাজা বাড়িয়ে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেন। হাইকোর্টের এ রায়ের বিরুদ্ধে লিভ-টু আপিল করেন খালেদা জিয়া।

Header Ad
Header Ad

গোবিন্দগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি রবিউল, সম্পাদক আবু জাফর

সভাপতি রবিউল কবির ও সাধারণ সম্পাদক আবু জাফর নির্বাচিত হয়েছেন। ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ পৌর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন ও কাউন্সিলে রবিউল কবির সভাপতি আবু জাফর সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন রংপুর বিভাগীয় সহসম্পাদক অধ্যাপক আমিনুল ইসলাম।

সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল খলেক এবং প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যাপক ডা. ময়নুল হাসান সাদিক।

উপজেলা বি এন পি কার্যালয়ে পৌর বিএনপির আহ্বায়ক রবিউল কবির মনুর সভাপতিত্বে এবং সদস্য সচিব মো. আবু জাফর লেলিনের সঞ্চালনায় প্রথম পর্যায়ে সম্মেলন ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ও প্রধান বক্তা ছাড়াও বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহামুদুন নবী টিটুল, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ফারুক আহমেদ, জেলা বিএনপির সহ সভাপতি রেজানুল হাবিব রফিক, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জেলা বিএনপির সহসভাপতি ফারুক কবির আহমেদ, জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সানোয়ার হোসেন দীপু।

আরও বক্তব্য দেন উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক ও রাখাল বুরুজ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হাসানুল হক চৌধুরী ডিউকসহ জেলা, উপজেলা ও পৌর বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা। পরে দ্বিতীয় সেসনে সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পৌর বিএনপির কাউন্সিলরা ভোট দেন।

দ্বিবার্ষিক কাউন্সেলে সভাপতি পদে তিনজন রবিউল কবির (মনু) মণ্ডল (চেয়ার প্রতীক), মোনোয়ার হোসেন রাজু (মোটর সাইকেল প্রতীক) ও জাহাঙ্গীর আলম ডাবলু (আনারস প্রতীক); সাধারণ সম্পাদক পদে দুজন আবু জাফর লেলিন (ঘোড়া প্রতীক) ও মোসাদ্দেক হোসেন সজল (খেঁজুরগাছ প্রতীক) এবং সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ছয়জন আমিরুল ইসলাম সরকার (আম প্রতীক), মমিন শেখ (মোমবাতি), মাহিদুর রহমান রানক (মাছ), আব্দুল মান্নান সিন্টু (মোরগ), আনিছুর রহমান নাদিম (দেয়াল ঘড়ি) ও তারিকুল ইসলাম চঞ্চল (বাইসাইকেল) প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। কাউন্সিলে পৌর সভার ৯টি ওয়ার্ডের ৪৫৯ কাউন্সিলর তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন।

ভোটে আগামী দুই বছরের জন্য গোবিন্দগঞ্জ পৌর বি এন পির সভাপতি পদে রবিউল কবির (মনু) মণ্ডল, সাধারণ সম্পাদক পদে আবু জাফর লেলিন এবং সাংগঠনিক সম্পাদক পদে মাহিদুর রহমান রানক ও আব্দুল মান্নান সিন্টু নির্বাচিত হন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বিরুদ্ধে মামলা
জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
গোবিন্দগঞ্জ পৌর বিএনপির সভাপতি রবিউল, সম্পাদক আবু জাফর
ছাগলকাণ্ডে আলোচিত সেই মতিউর ও তার স্ত্রী গ্রেপ্তার
মধ্যরাতে সেন্টমার্টিনে ভয়াবহ আগুন, ৩ রিসোর্ট পুড়ে ছাই
এলপি গ্যাসের দাম বাড়ল
পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক
অপরাধী যেই হোক ছাড় দেওয়া হবে না: ডিবি প্রধান
ভারত থেকে এক হাজার ১৩৭ কোটি টাকার ডিজেল কিনছে বাংলাদেশ
বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর কারাগারে
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে এখন কোনো উত্তেজনা নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এবার নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার বিরুদ্ধে ইবি প্রশাসনের মামলা
‘ভুল ইংরেজি’ বলে ঢাকা মেডিকেলে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
মিথিলার সঙ্গে দূরত্ব, প্রাক্তনকে বুকে নিয়ে সৃজিতের সেলফি
দক্ষিণ আফ্রিকার সোনার খনিতে মৃতদেহের ছড়াছড়ি: অন্তত ১০০ জনের প্রাণহানি
মডেল তিন্নি হত্যা মামলায় খালাস পেলেন জাপার সাবেক এমপি অভি
এস আলমের ২০০ কোটি টাকার সম্পদ ক্রোক, ৮৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের নির্দেশ
নির্বাচন কমিশনে ইউএনডিপি’র প্রতিনিধি দল
১০ ট্রাক অস্ত্র মামলায় খালাস পেলেন বাবর, মুক্তিতে বাধা নেই
‘ঘোষণা দিতে ব্যর্থ হলে হাসিনার পতনের মত প্রোক্লেমেশন আদায় করে নেব’