বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দেশের গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য দায়ী নির্বাচন কমিশন: রিজভী

ছবি: সংগৃহীত

দেশের গণতন্ত্র ধ্বংসের জন্য নির্বাচন কমিশন ও প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে দায়ী করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দখল-ডাকাতির নির্বাচনে আপনি এককভাবে ফলাফল ঘোষণা করেছেন, আপনি কেন পদত্যাগ করেননি? আপনারা কাছে চাকরিটাই বড় ছিল, দেশ-রাষ্ট্রের কথা কি মনে ছিল না? আমাদের দেশের গণতন্ত্র ধ্বংস করার জন্য যারা দায়ী, তার মধ্যে অন্যতম নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে’ আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে অ্যাগ্রিকালচারিস্টস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (অ্যাব)।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, সাংবিধানিক ব্যবস্থা লঙ্ঘন করার জন্য যারা দায়ী, তাদের আইনের মাধ্যমে বিচার দাবি করছি। আইনের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো উচিত।

স্বৈরাচারের দোসরদের সঙ্গে আঁতাত করা মানে শহীদের রক্তের সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে বেইমানি করা জানিয়ে রিজভী বলেন, আমাদের দল এমন একটি রাজনৈতিক দল, এর সাথে স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের গভীর সম্পৃক্ততা রয়েছে। সব ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা রয়েছে আমাদের। একটি রাজনৈতিক দলের নেতারা অতীতে আঁতাত করা যাদের রেকর্ড আছে তারা ক্ষমার কথা বলছেন। গণহত্যাকারীদের কিসের ক্ষমা?

এখনো সব অফিস ও আদালতে শেখ হাসিনার প্রেতাত্মা রয়েছে বলেও মন্তব্য করেন রিজভী বলেন, গণহত্যাকারীদের ও গণহত্যায় জড়িত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীসহ জড়িতদের অবশ্যই বিচার করতে হবে। বর্তমানে শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে একটি বিশেষ গোষ্ঠীর লোকদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে যা জনগণের নজরে এসেছে।

বস্তুনিষ্ঠু সংবাদ প্রকাশ না করায় মিডিয়া স্বৈরাচারের ডাণ্ডায় পরিণত হয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, গণমাধ্যমের মূল কাজ সত্য উদঘাটন করে নিষ্ঠাবস্তু খবর পরিবেশন করা। এটাই গণতন্ত্র। এর বাইরে গেলে সেটা গণমাধ্যম নয়, প্রচারমাধ্যম বা স্বৈরাচারের ডাণ্ডায় পরিণত হয়। প্রকৃত গণতান্ত্রিক দেশে স্থিতিশীল বজায় রাখতে ভূমিকা রাখে গণমাধ্যম। রাষ্ট্রীয় গণতন্ত্রকে বিকাশ করতে হলে একমাত্র উপাদান হচ্ছে স্বাধীন গণমাধ্যম, আবার সেই গণমাধ্যমকে অবশ্যই সত্য বস্তুনিষ্ঠু সংবাদ প্রকাশ করতে হবে।

বিএনপির ওই সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ১৯৯৭ সালের সব গণমাধ্যম বন্ধ করেছিল, শুধু চারটি পত্রিকা রেখে আওয়ামী লীগ বাকশাল কায়েম করেছিল। এবার ভিন্নরূপে বাকশাল কায়েম করেছিল আওয়ামী লীগ। খুব বেশি পত্রিকা বন্ধ না করলেও দিগন্ত টিভি, ইসলামিক টিভি, আমার দেশ, দিনকাল বন্ধ করেছে। কিন্তু যেসব চালু ছিল সেখানে মালিকানা দিয়েছে আওয়ামী লীগের একনিষ্ঠদের। তারা সারাক্ষণ আওয়ামী লীগের প্রচারমাধ্যম হিসেবে কাজ করেছে।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম বলেন, চ্যানেল ২৪ এ প্রকাশিত মিথ্যা বানোয়াট সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে সব সাংবাদিক বন্ধুদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন অব বাংলাদেশকে কেউ দখল করেনি বরং আওয়ামী লীগের মদদপুষ্ট যারা এতদিন লুটপাট করে কৃষিবিদদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে, শেখ হাসিনার পতনের পর সাধারণ কৃষিবিদদের রোষানল থেকে তারা নিজেদের রক্ষা করতে আত্মগোপন করেছে। উপরন্ত যেখানে দুই বছর পর পর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশের নির্বাচনের মাধ্যমে কেআইবি পরিচালনা করার কথা, সেখানে ১৮ বছর নির্বাচনবিহীন জোরপূর্বক তথাকথিত একতরফা ভোটারবিহীন নির্বাচনের মাধ্যমে জাতীয় পেশাজীবীদের প্রতিষ্ঠান তথা কৃষিবিদদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন জোরপূর্বক দখল করে রাখা হয়েছে।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য কৃষিবিদ ড. আব্দুর রাজ্জাক ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কৃষিবিদ বাহাউদ্দিন নাসিম যারা বঙ্গবন্ধু কৃষিবিদ পরিষদের যথাক্রমে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক, কৃষিবিদ মশিউর রহমান হুমায়ুন (খুনি শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী) ও কৃষিবিদ সমীর চন্দ (কৃষকলীগের সভাপতি) যারা অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে দীর্ঘ ১৮ বছর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেন।

লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, এখানে উল্লেখ্য যে, কৃষিবিদ সমীর চন্দ্র, সভাপতি, কৃষক লীগ এবং মশিউর রহমান হুমায়ুন, বিশেষ সহকারী, সাবেক প্রধানমন্ত্রী এর নেতৃত্বে অস্ত্রধারীদের সহায়তায় ১/১১ এরপর ২০০৮ সালে তথাকথিত নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন হলে অ্যাবের বর্তমান আহ্বায়ক কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুনের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান দখল করে নেয়। অথচ চ্যানেল ২৪ এ প্রচারিত সংবাদে এই ধরনের কোনো তথ্য খুঁজে পাওয়া যায়নি। এটি সম্পূর্ণরূপে হলুদ সাংবাদিকতারই বহিঃপ্রকাশ।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, সার্বিক পরিস্থিতি দেখে প্রতীয়মান হয়, আওয়ামী লীগের গত ১৮ বছরের প্রিন্ট ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে যারা এসব প্রতিষ্ঠানের মালিকানা অর্জন করেছেন তাদের চ্যানেলের মাধ্যমে মিথ্যা বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ পরিবেশন করে মিডিয়া ক্যু এর মাধ্যমে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা চলছে। শেখ হাসিনার সুবিধাভোগী দোসরদের যেকোনো ধরনের অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্র সাধারণ কৃষিবিদরা নস্যাৎ করে দিতে বদ্ধপরিকর এবং এ বিষয়ে জাতীয়তাবাদী আদর্শের সব কৃষিবিদরা ঐক্যবদ্ধ। আমরা এ ধরনের মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অ্যাবের নেতা কৃষিবিদ রাশিদুল হাসান হারুন, কৃষিবিদ শফিউল আলম দিদার, কৃষিবিদ ড. শফিকুল ইসলাম, কৃষিবিদ নুরুন্নবী ভূইয়া শ্যামল, কৃষিবিদ আনিসুর রহমান আনিস, কৃষিবিদ ড. আকিকুল ইসলাম আকিক, কৃষিবিদ ফেরদৌস হাওলাদার, কৃষিবিদ কেএম সানোয়ার আলম, কৃষিবিদ শাহাদাত হোসেন পারভেজ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার

গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল। ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনির অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ১৫ মাসের অধিক সময় পর ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও, ধ্বংসযজ্ঞের ভয়াবহতা এখনও পরিষ্কারভাবে দেখা যাচ্ছে। যুদ্ধবিরতির পর গাজার বাসিন্দারা নিজেদের হারানো স্বজনদের খোঁজে ধ্বংস হওয়া ভবনের ধ্বংসস্তূপে ছুটে যাচ্ছেন। তবে তাদের পক্ষে কিছুই খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না, কেবল কঙ্কাল ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি শুরুর পর স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবীরা রাফার ধ্বংসস্তূপের মধ্যে মৃতদেহের খোঁজ করছেন। এই সময়ের মধ্যে অন্তত ১২০টি পচাগলা মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে অধিকাংশ মরদেহের কেবল কঙ্কাল উদ্ধার হয়েছে, কিছু মরদেহ সম্পূর্ণ পচে গেছে। এক স্বেচ্ছাসেবী জানায়, পরিবারের সদস্যরা হারানো স্বজনদের খুঁজতে শতাধিক ফোন করেছেন।

স্থানীয় কর্তৃপক্ষের তথ্যমতে, ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ শুরু হলেও ভারী যন্ত্রপাতির অভাবে প্রচুর সময় লেগে যাচ্ছে। গত ১৫ মাসের ইসরায়েলি হামলায় গাজার প্রায় ২০ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে, এবং ৯০ শতাংশ বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। এর পাশাপাশি, হাজার হাজার অবিস্ফোরিত বোমা ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে রয়েছে, যা পরিবেশের জন্য বিপজ্জনক।

জাতিসংঘের তথ্য অনুযায়ী, গাজা থেকে চার কোটি ২০ লাখ টনের বেশি ধ্বংসাবশেষ সরাতে হবে, যা সম্পূর্ণ করতে ১০ বছর সময়ও লাগতে পারে। এই পরিমাণ ধ্বংসাবশেষ অপসারণ করতে প্রায় ৭০ কোটি ডলার খরচ হতে পারে। এ ছাড়া, বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে থাকা অবিস্ফোরিত বোমাগুলোর নিষ্ক্রিয়করণ কিংবা অপসারণ প্রক্রিয়া অত্যন্ত জটিল এবং ব্যয়বহুল। তাই এই কাজে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।

Header Ad
Header Ad

বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা

ছবি: সংগৃহীত

ইতালির রোম থেকে ঢাকা আসা বাংলাদেশ বিমানের বিজি-৩৫৬ নম্বর ফ্লাইটে বোমা রয়েছে এমন আতঙ্কের পর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সতর্কতা জারি করা হয়। তবে, তল্লাশি শেষে কর্তৃপক্ষ জানায়, বিমানে কোনো বোমা বা ক্ষতিকর বস্তু পাওয়া যায়নি।

বিমানবন্দর সূত্রে জানা যায়, ফ্লাইটটি রোম থেকে ঢাকায় আসার পথে বোমা থাকার আশঙ্কা সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়। এ খবরে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্রুত জোরদার করা হয়। বিমানবাহিনী, সিভিল এভিয়েশন এবং এভসেকের দল নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে তৎপর হয়।

বিজি-৩৫৬ ফ্লাইটটি মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় রাত ৮টায় রোমের লিওনার্দো দ্য ভিঞ্চি বিমানবন্দর থেকে রওনা হয়ে সকালে সকাল ৯টা ২৮ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে নিরাপদে অবতরণ করে।

পরে, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট বিমানটি তল্লাশি করে। সিট, করিডোর, টয়লেট ও ক্যাফে সহ বিমানটির সকল স্থানে চেকিং চালানো হয়। যাত্রীদের জরুরি ভিত্তিতে নামানো হলেও তাদের হ্যান্ড ব্যাগেজগুলোও তল্লাশি করা হয়, তবে সেগুলোর মধ্যে সন্দেহজনক কিছুই পাওয়া যায়নি।

শেষে, নিরাপদে বিমানটি তৃতীয় টার্মিনালে সরিয়ে যাত্রীদেরকে স্বস্তির সঙ্গে পৌঁছে দেওয়া হয়। ফ্লাইটটিতে মোট ১৩ জন ক্রু এবং ২৫৪ জন যাত্রী ছিল।

Header Ad
Header Ad

কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি

কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি। ছবি: সংগৃহীত

মালয়েশিয়া যেতে না পারা ১৮ হাজার কর্মীদের ‘মহাসমাবেশ ও অবস্থান কর্মসূচি’ শীর্ষক ব্যানারে সকাল থেকেই সড়কের ওপর অবস্থান করেন বিদেশগামী কর্মীরা। এতে মূল সড়কের উভয় পাশে যানবাহনের দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়।

টাকা দিয়েও নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে মালয়েশিয়া যেতে না পেরে আন্দোলনে নামা বিদেশগামী কর্মীদের কারওয়ান বাজার মোড় থেকে সরিয়ে দিয়েছে পুলিশ। এ সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তির ঘটনা ঘটে। আজ বুধবার (২২ জানুয়ারি) বেলা ১১টা দিকে রাস্তা থেকে উঠিয়ে দেয়া হয় তাদের।

তাদের দাবি- তারা এখনো রিক্রুটিং এজেন্টদের কাছ থেকে অর্থ ফেরত পাননি। তাই অর্থ ফেরতসহ বিভিন্ন দাবিতে রাজধানীর কারওয়ান বাজার এলাকায় অবস্থান নেন।

আবরোধকারীদের একজন বলেন, ৫ লাখ টাকা দিয়েও আমরা মালয়েশিয়া যেতে পারিনি। বর্তমানে ঋণ করে চলছি, পরিবার নিয়ে খুব কষ্টের মধ্যে আছি। জানুয়ারির মধ্যেই আমাদের মালয়েশিয়া যাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। এ সময় বিষয়টি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাতের দাবিও জানান তিনি।

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

গাজায় ধ্বংসস্তূপ সরাতেই বেরিয়ে আসছে কঙ্কাল, পচাগলা ১২০ মরদেহ উদ্ধার
বোমা পাওয়া যায়নি বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে, নিরাপদে নামলো যাত্রীরা
কারওয়ান বাজারে পুলিশের সাথে আন্দোলনকারীদের ধস্তাধস্তি
প্রথমবার ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে বিশ্বকাপের আশা বাঁচিয়ে রাখল বাংলাদেশ
৭ টেলিকম প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিল
বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকি, চলছে তল্লাশি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে গাছ থেকে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের দায়িত্ব ছাড়লেন সারজিস আলম
শিশুদেরও গোপন কারাগারে রেখেছিলেন হাসিনা, দেওয়া হতো না মায়ের দুধ!
অভিযানকালে জুয়াড়িদের হামলা, ডিবি পুলিশের ৭ সদস্য আহত
৯ গোলের রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়, নকআউট পর্বে বার্সেলোনা
চালের দাম বাড়ার আর সুযোগ দেব না, বরং কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপন সম্ভব হচ্ছে না, চলছে বিকল্প চিকিৎসা
থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
জার্মান চ্যান্সেলরের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক
ব্যর্থতা স্বীকার করে ইসরায়েলি সেনাপ্রধানের পদত্যাগ
সুইজারল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস
তুরস্কে হোটেলে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৬৬
ভোটের মাঠে ইসলামের পক্ষে একটিই বাক্স পাঠানোর প্রত্যয়
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তাকে বদলি