মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ওসমান পরিবার পালালেও সমস্যা হয়নি আইভীর

সেলিনা হায়াৎ আইভী। ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনা সরকারের পতনের সঙ্গে সঙ্গেই নারায়ণগঞ্জ থেকে পালিয়েছে বিতর্কিত ওসমান পরিবার। হত্যা, গুম, চাঁদাবাজি, দখলবাজিসহ অসংখ্য অপকর্মের হোতা শামীম ওসমান, সেলিম ওসমান, আজমেরী ওসমানসহ এ পরিবারের সব ক্যাডার লাপাত্তা।

তবে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করলেও কোনো বাধা ছাড়াই নারায়ণগঞ্জে আছেন সদ্য অপসারিত সিটি মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। গতকাল সোমবার অপসারণের আগ পর্যন্ত তিনি সিটি করপোরেশনে বসেছেন, দলীয় কর্মসূচিও পালন করেছেন। বিষয়টিকে তাঁর ইতিবাচক রাজনীতির সুফল বলে অভিহিত করে বিভিন্ন দলের নেতারা বলেছেন, দেশে এ ধরনের রাজনীতি ও রাজনীতিবিদদের লালন করা প্রয়োজন।

১৯৯৬ সালে প্রথমবারের মতো নারায়ণগঞ্জ-৪ আসন থেকে এমপি হন শামীম ওসমান। এর পরপরই চাঁদাবাজি, দখলবাজি, হত্যা, গুম, জমি দখল, বালুমহাল দখলসহ অসংখ্য অপকর্মে লিপ্ত হয়ে ‘গডফাদার’ তকমা অর্জন করেন তিনি। নারায়ণগঞ্জের মানুষ প্রকাশ্যে তাঁর নাম উচ্চারণ করতেও ভয় পেত। ২০০১ সালের অক্টোবরের নির্বাচনের পর জনরোষের ভয়ে নারায়ণগঞ্জ থেকে পালিয়ে যান শামীম ওসমান, তাঁর ভাই নাসিম ওসমান, সেলিম ওসমানসহ ক্যাডার বাহিনী।

ওসমান পরিবার পালালেও নারায়ণগঞ্জ ছাড়েননি তখনকার আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক এমপি এস এম আকরাম, মেজর জেনারেল (অব.) কে এম শফিউল্লাহ, বাহাউল হক, এমদাদুল হক ভূঁইয়া, শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেনসহ ওসমান পরিবারের বিরোধীরা। ২০০৩ সালে নারায়ণগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশে আসেন ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। তখন সে সময় তিনি নির্বাচনে জিতে সারাদেশের আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীকে উজ্জীবিত করেন।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে নারায়ণগঞ্জে ফিরে আসে পলাতক ওসমানরা। এসেই তারা আইভীর বিরোধিতা শুরু করেন। ২০১১ সালে নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনে শামীম ওসমানকে ১ লাখ ভোটের বিশাল ব্যবধানে শোচনীয়ভাবে পরাজিত করেন আইভী। এর পর থেকে আইভীর চরম বিরোধিতা করে গেছেন শামীম ওসমান।

অন্যদিকে সরকার পতনের পরও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনে অফিস করেছেন আইভি। ১৫ আগস্ট শোক দিবসে জেলা আওয়ামী লীগ অফিসে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুলও দিয়েছেন তিনি।

বিষয়টিকে ইতিবাচক রাজনীতির উদাহরণ হিসেবে বর্ণনা করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বাসদের সমন্বয়ক নিখিল দাস। তিনি বলেন, ডা. আইভীর কোনো গুন্ডা বাহিনী নেই। তিনি সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে চলেছেন। তাই তাঁকে চলে যেতে হয়নি। অন্যদিকে শামীম ওসমান ও ওসমান পরিবার নামটিই অপরাজনীতির আরেক প্রতিশব্দ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নিজ দল ছাড়া কোনো রাজনৈতিক পক্ষকেই তিনি নারায়ণগঞ্জে দাঁড়াতে দেননি। ফলে সরকার পতনের পর তাঁকে কেউ নারায়ণগঞ্জে দাঁড়াতে দেবে না– এটা ওসমানরা ভালোই বুঝতে পেরেছেন। তাই তারা শহর ছেড়ে পালিয়েছেন।

জেলা গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক তরিকুল সুজন বলেন, শেখ হাসিনার দুঃশাসনের নারায়ণগঞ্জের প্রতিনিধি ছিলেন শামীম ওসমান। গত ১৯ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত তিনি ও তাঁর ক্যাডার বাহিনী ছাত্র-জনতার ওপর সশস্ত্র হামলা করে অনেককে হতাহত করেছে। ফলে তাঁকে পালাতে হয়েছে। অন্যদিকে ডা. আইভী আওয়ামী লীগ করলেও কখনও কারও ওপর হামলা করেননি, ক্ষমতার প্রভাব খাটাননি। তাই তিনি নারায়ণগঞ্জে অবস্থান করতে পারছেন।

তবে আইভী প্রশ্নে নারায়ণগঞ্জ বিএনপিতে রয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। একটি অংশ প্রকাশ্যেই তাঁর বাড়ির ইট খুলে নেওয়ার হুমকি দিচ্ছে। অন্যদিকে বেশির ভাগ বিএনপি নেতা এ ব্যাপারে কথা বলতে নারাজ। মহানগর জামায়াতের প্রচার সম্পাদক হাফেজ আব্দুল মোমেন বলেন, ‘যারা আওয়ামী লীগের কর্মকাণ্ডকে মৌনভাবে সমর্থন দিয়েছে, তারাও অপরাধী। মেয়র আইভী সে রকম। আর শামীম ওসমান একজন ভয়ংকর সন্ত্রাসী। সে সন্ত্রাসী বলেই নিজেই ভয়ে পালিয়েছে।’

এ প্রসঙ্গে ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, ‘যদি নগরবাসীর জন্য, মানুষের জন্য ভালো কিছু করে থাকি, তাহলে তার সুফল ভোগ করব। যখন কাজ করেছি তখন আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জামায়াত দেখে করিনি। এ নগরের সবার জন্যই কাজ করেছি।’

Header Ad
Header Ad

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা। ছবি: সংগৃহীত

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীদের হাতে ধরা পড়েছেন আবুল হাসনাত আদনান নামে এক ছাত্রলীগ নেতা।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) রাজধানীর বাংলামোটরের রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারের ওয়াটারফল রেস্টুরেন্ট থেকে শিক্ষার্থীদের হাতে আটক হন তিনি।

আটক আবুল হাসনাত আদনান জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসনাত আদনান।

জানা যায়, নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের এই নেতা রেস্টুরেন্টে বিয়ে খেতে এসেছে এমন খবর পেয়ে সেখান থেকেই তাকে ধরেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাকর্মীরা। পরে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন তারা। খবর পেয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সদস্যরা ঘটনাস্থলে আসেন।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা জানান, সে জুলাই হামলায় জড়িত ছিল এবং আন্দোলনের সময় হামলার বিভিন্ন তথ্য-প্রমাণ তার মোবাইলে পাওয়া যায়৷ আন্দোলনের সময় গুলি করেছে বলেও জানান শিক্ষার্থীরা। তার মোবাইলে শিক্ষার্থী হত্যার আলামত পাওয়া গেছে এবং বর্তমানে ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে বিভিন্ন গুজব ছড়ানোর আলামত পাওয়া যায় বলেও জানান তারা।

Header Ad
Header Ad

মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় জামায়াতের ২ সমর্থক বহিষ্কার

বাংলাদেশ জামাত-ই ইসলাম তাদের ফেইজবুক পেইজে এক বিবৃতিতে এসব জানায়। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই কানুকে জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তার ঘটনায় জড়িতদের বহিষ্কার করেছে জামায়াতে ইসলামী। এ ঘটনায় নিন্দাও জানিয়ে জড়িতদের শাস্তির দাবি করা হয় দলটির পক্ষ থেকে।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা জামায়াতে ইসলামীর প্রচার সেক্রেটারি মু. বেলাল হোসাইন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব তথ্য জানানো হয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতের কুমিল্লা দক্ষিণ জেলার আমির অ্যাডভোকেট মু. শাহজাহান, জেলা সেক্রেটারি ড. সরওয়ার উদ্দিন ছিদ্দিকী, চৌদ্দগ্রাম উপজেলা আমির মু. মাহফুজুর রহমান ও উপজেলা সেক্রেটারি মু. বেলাল হোসাইন যৌথভাবে বলেন, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হাই কানুকে লাঞ্ছিত করার ঘটনা আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে। আমরা এই ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। জামায়াতে ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা ছাড়াও দেশের সাধারণ কোনো নাগরিককে হেনস্তা করা সমর্থন করে না। আমরা এ ঘটনায় জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানাই।

নেতৃবৃন্দ বলেন, যারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত তারা জামায়াতে ইসলামীর কোনো পর্যায়ের নেতা বা কর্মী নয়। জামায়াতের কেউ আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বিষয়টি সমর্থন করে না। স্থানীয়ভাবে খোঁজখবর নিয়ে জানা গেছে, আবদুল হাই কানু তার এলাকায় হত্যা মামলাসহ ৯টি মামলার আসামি। আমরা মনে করি, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেবে।

তারা আরও বলেন, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত ঢাকায় থাকা আবুল হাশেম এবং দুবাই ফেরত অহিদুর রহমানের শাস্তি দাবি করছি। পাশাপাশি আমরা সবাইকে আহ্বান জানাচ্ছি, আইন নিজের হাতে নেওয়ার কোনো অধিকার কারো নেই। আমরা আবুল হাশেম, অহিদুর রহমানসহ এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত সকলের শাস্তি দাবি করছি এবং শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে সমর্থক হওয়া সত্ত্বেও তাদের জামায়াতে ইসলামী থেকে বহিষ্কার ঘোষণা করছি।

প্রসঙ্গত, গত রোববার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানুকে গলায় জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা করেন স্থানীয় কয়েকজন। কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের কুলিয়ারা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে এ ঘটনা ঘটে। ওই এলাকার জামায়াতের সমর্থক প্রবাসী আবুল হাসেমের নেতৃত্বে ১০-১২ জনের একদল দুর্বৃত্ত এ ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটান। এ ঘটনার একটি ভিডিও ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হলে বিষয়টি নিয়ে দেশজুড়ে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হাই কানু লুদিয়ারা এলাকার বাসিন্দা। তিনি স্থানীয় আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তবে আওয়ামী লীগের সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হকের রোষানলে পড়ে দীর্ঘ ৮ বছর এলাকা ছাড়া ছিলেন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর বেশ কয়েকবার তার বাড়িতে হামলা চালানো হয়।

Header Ad
Header Ad

নকল সিগারেট ব্র্যান্ডের ব্যবসায় জড়িত ছিলেন সাবেক শিক্ষামন্ত্রী

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। ছবি: সংগৃহীত

বিদেশী ব্র্যান্ডের নকল সিগারেট এবং নকল ব্র্যান্ড রোল লাগিয়ে বিক্রির ব্যবসায় জড়িত সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)’র সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল (সিআইসি) এই সংক্রান্ত একটি প্রতিবেদন এনবিআর চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান বরাবর জমা দিয়েছে বলে জানা গেছে।

এনবিআরের প্রতিবেদন বলছে, নকল সিগারেট তৈরি এবং ব্যান্ডরোল তৈরির সঙ্গে জড়িত ২০টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বিজয় ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো এবং তারা ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো অন্যতম বৃহৎ।

এ দুই প্রতিষ্ঠান মিথ্যা ঘোষণায় কাঁচামাল আমদানি করে এবং কিশোরগঞ্জ ও চট্টগ্রামের চকোরিয়ার কারখানায় নকল সিগারেট তৈরি করে। পরে নকল সিগারেট দেশের বিভিন্ন স্থানে বিক্রি হয়। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটনের তামাক ব্যবসায় বিনিয়োগ রয়েছে সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের। এ ব্যবসার আয়ের একটি অংশ প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাংক হিসেবে জমা দেয়া হতো। নওফেল এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান।

নাম প্রকাশ না করা শর্তে তদন্ত সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের প্রতিবেদন এনবিআর এ জমা দেয়া হয়েছে। পরবর্তী পদক্ষেপ এনবিআর’ই গ্রহণ করবে।’

একটি গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্যানেল মেয়র আবদুস সবুর লিটনের মালিকানাধীন দুই প্রতিষ্ঠান বিজয় ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো এবং তারা ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো নকল সিগারেট তৈরি এবং নকল ‘ব্যান্ড রোল’ লাগিয়ে বিদেশী বিভিন্ন ব্র্যান্ডের সিগারেট তৈরির হোতা।

জানা গেছে, বিজয় ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির ৪০ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা সাবেক শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের। বিজয় ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো এবং তারা ইন্টারন্যাশনাল টোব্যাকো প্রতিষ্ঠার পর থেকে কমপক্ষে ১০ হাজার টন সিগারেট তৈরির কাঁচামাল সংগ্রহ করেছে সিগারেটের কাঁচামাল আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছ থেকে। যা দিয়ে ৫ কোটি সিগারেটের শলাকা তৈরি সম্ভব। এখানে সরকার ভ্যাট ও সম্পূরক শুল্ক ও অন্যান্য খাত বাবদ রাজস্ব হারিয়েছে কমপক্ষে পাঁচ হাজার কোটি টাকা।

গত ৮ অক্টোবর এই বিষয়ে একটি গণমাধ্যম ‘৫ হাজার কোটি লোপাটে এক জুটি’ শীর্ষক একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিয়ের দাওয়াত খেতে এসে আটক ছাত্রলীগ নেতা
মুক্তিযোদ্ধাকে হেনস্তার ঘটনায় জামায়াতের ২ সমর্থক বহিষ্কার
নকল সিগারেট ব্র্যান্ডের ব্যবসায় জড়িত ছিলেন সাবেক শিক্ষামন্ত্রী
২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে গুচ্ছ পদ্ধতি রাখতে জরুরি নির্দেশনা  
শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার দেওয়া চিঠি গ্রহণ করেছে দিল্লি
‘মুজিব’ সিনেমার পরিচালক শ্যাম বেনেগাল মারা গেছেন
হেনরী ও তার স্বামীর ৪৯ ব্যাংক হিসাবে লেনদেন পৌনে ৪ হাজার কোটি
স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল
ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল
শিল্পকলার সাবেক ডিজি লাকীসহ ২৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মিউজিক ফেস্ট মঞ্চে বিপিএল উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা  
দর্শনা সীমান্তে ভারতে পাচারকালে দুই নারী উদ্ধার; পাচারকারী আটক
১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার: চিকিৎসাধীন আরও ২ জনের মৃত্যু  
সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি এস আলমের