রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | ১৪ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

আওয়ামী লীগের প্লাটিনাম জয়ন্তী আজ

ছবি: সংগৃহীত

আজ ২৩ জুন। বাঙালি জাতির মুক্তিসংগ্রাম ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী দল আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠার প্লাটিনাম জয়ন্তী। আওয়ামী লীগের হাত ধরেই রচিত হয়েছে পাকিস্তানি শোষকদের বিরুদ্ধে প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রাম। প্রতিষ্ঠার পর থেকে টানা ৭৫ বছর ধরে বাংলাদেশের রাজনীতির অগ্রভাগে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে বর্তমান ক্ষমতাসীন এ দলটি।

গত সাড়ে সাত দশক ধরে আওয়ামী লীগের পথচলা ছিল গৌরবোজ্জ্বল। দীর্ঘ এই পথচলায় সংগঠনটি বাঙালি জাতির অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সব প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফলতার মুকুটে সংযুক্ত করেছে একের পর এক পালক।

পৃথিবীর খুব কম সংগঠন আছে যারা ধারাবাহিক সাফল্য নিয়ে ‘প্লাটিনাম জয়ন্তী’ উদযাপন করার সৌভাগ্য অর্জন করেছে। দিবসটি উপলক্ষে এরই মধ্যে দলটির পক্ষ থেকে বিস্তারিত কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে।

১৯৪৯ সালের ২৩ জুন পুরনো ঢাকার ঐতিহ্যবাহী রোজ গার্ডেনে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগের আত্মপ্রকাশের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় এ রাজনৈতিক দলটি। এটিই ছিল তৎকালীন পাকিস্তানের প্রথম বিরোধী দল।

দলটির প্রতিষ্ঠাকালীন সভাপতি হন মওলানা হামিদ খান ভাসানী। রোজ গার্ডেনে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের পর মওলানা ভাসানীকে একটি নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করার দায়িত্ব দেওয়া হলে তিনি অন্যদের সঙ্গে পরামর্শ করে ৪০ জনের একটি কমিটি ঘোষণা করেন। সেই কমিটির সাধারণ সম্পাদক হন শামসুল হক। সহসভাপতি করা হয় আতাউর রহমান খান, আহমেদ আলী খান, আলী আমজাদ খান, শাখাওয়াত হোসেন ও আবদুস সালাম খানকে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তখন কারাগারে আটক থাকলেও, আওয়ামী লীগের প্রথম কমিটিতে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয় তাকে। কেন্দ্রীয়ভাবে নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ করা হলেও পরবর্তী সময়ে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক আদর্শের অধিকতর প্রতিফলন ঘটানোর জন্য এর নামকরণ করা হয় ‘আওয়ামী লীগ’।

১৯৫৪ সালের নির্বাচনে বিজয়ের পর ১৯৫৫ সালে অনুষ্ঠিত আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিলে দলের নাম থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দেওয়া হয়। আর ‘পূর্ব পাকিস্তান’ শব্দ দুইটি বাদ পড়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় থেকে। বাংলাদেশে স্বাধীনতা ঘোষণা করার পর থেকে প্রবাসী সরকারের সব কাগজপত্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নাম ব্যবহার শুরু হয়। ১৯৭০ সাল থেকে এই দলের নির্বাচনী প্রতীক নৌকা। পরবর্তী সময়ে দেশের অন্যতম প্রাচীন সংগঠনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধসহ প্রতিটি গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে এ দেশের গণমানুষের সংগঠনে পরিণত হয়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের নেতৃত্বের জন্যই আওয়ামী লীগকে ’৭০-এর নির্বাচনে পূর্ব-বাংলার মানুষ তাদের মুক্তির ম্যান্ডেট দিয়েছিল। প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ ভূখন্ডে প্রতিটি প্রাপ্তি ও অর্জন সবই আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে হয়েছে। মাতৃভাষা বাংলার মর্যাদা রক্ষা থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত বাঙালির যা কিছু অর্জন এবং বাংলাদেশের যা কিছু উন্নয়ন, সবটার মূলেই রয়েছে আওয়ামী লীগ।

রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ এবং বিশিষ্টজনরাও মনে করেন, আওয়ামী লীগের অর্জন পাকিস্তান আমলের গণতান্ত্রিক অর্জন। এই দলের অর্জন বাংলাদেশের অর্জন। জাতির জন্য যখন যা প্রয়োজন মনে করেছে, সেটি বাস্তবায়ন করেছে দলটি। ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ, সব আন্দোলন সংগ্রামে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ গঠনে সর্বোচ্চ ভূমিকা পালন করেছে আওয়ামী লীগ। স্বাধীনতার পর থেকে দেশ বিরোধীদের ষড়যন্ত্র সত্ত্বেও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ধ্বংস্তুপ থেকে উঠে এসে স্বৈরশাসনের অবসান ঘটিয়েছে, প্রতিষ্ঠা করেছে গণতন্ত্র।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানই প্রথম স্বপ্ন দেখেন অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার শুরুতেই একটি অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক দল গঠনের কথা ভাবেন বঙ্গবন্ধু। তিনি মনে করতেন পাকিস্তান হয়ে যাওয়ার পর সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের আর দরকার নাই। একটা অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হবে, যার একটা সুষ্ঠু ম্যানিফেস্টো থাকবে।

এই ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু তার ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে লিখেন, ‘আমি মনে করেছিলাম, পাকিস্তান হয়ে গেছে; সাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের দরকার নাই। একটা অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান হবে। যার একটা সুষ্ঠু ম্যানিফেস্টো থাকবে। ভাবলাম, সময় এখনও আসে নাই। তাই যারা বাইরে আছেন তারা চিন্তাভাবনা করেই করেছেন।’

’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, আইয়ুবের সামরিক শাসন-বিরোধী আন্দোলন, ’৬৪-এর দাঙ্গার পর সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠা, ’৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন ও ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানের পথ পেরিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের ২৪ বছরের আপোষহীন সংগ্রাম-লড়াই এবং ১৯৭১ সালের নয় মাসের মুক্তিযুদ্ধ তথা সশস্ত্র জনযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা লাভ করে। ওই বছরের ১৬ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয় অর্জনের মধ্যদিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় বাঙালির হাজার বছরের লালিত স্বপ্নের ফসল স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ।

স্বাধীনতা পরবর্তীতে পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগকে ইতিহাস থেকে মুছে ফেলার ব্যর্থ চেষ্টা হলেও দীর্ঘ একুশ বছর লড়াই সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জয়ী হয়ে দলটি ক্ষমতায় ফিরে আসে ২৩ জুন। পরবর্তীতে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের অপশাসন, দমন পীড়নের বিরুদ্ধে আন্দোলন এবং অগণতান্ত্রিক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আওয়ামী লীগ ‘দিন বদলের সনদ’ ঘোষণা দেয় এবং ২০০৮ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিয়ে দলটাকে আবারও ক্ষমতায় বসায় জনগণ। সেই থেকে টানা ৪ বার নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করে আওয়ামী লীগ।

আওয়ামী লীগ সরকার জাতির পিতার হত্যাকারীদের বিচারের রায় কার্যকর করেছে। ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল’ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করেছে এবং রায়ও কার্যকর করা হচ্ছে। সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনীর মাধ্যমে জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করে অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলের পথ বন্ধ করা হয়েছে।

গত ১৫ বছরে নিজের অসামান্য নেতৃত্বগুণে দেশের অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধন করে বাংলাদেশকে একটি উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত সেই উন্নয়নের সুফল প্রাপ্তি নিশ্চিত করেছেন তিনি।

১৯৮১ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কাউন্সিল অধিবেশনে সংগঠনের সভাপতি নির্বাচিত হন শেখ হাসিনা। দীর্ঘ ৬ বছরের নির্বাসন শেষে ১৯৮১ সালের ১৭ মে আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেন। নব উদ্যোমে সংগঠিত হয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও বাঙালি জাতির হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার পুনরুদ্ধারের এক নবতর সংগ্রামের পথে যাত্রা শুরু করে আওয়ামী লীগ।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পরে শেখ হাসিনা গত চার দশকেরও বেশি সময় ধরে এই দলের নেতৃত্ব দিয়ে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্ব এই দলের নেতাকর্মীদের প্রেরণার উৎস এবং তা সংগঠনকে করেছে সমৃদ্ধ। তার আপোষহীন, সুদক্ষ ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বে স্বৈরতন্ত্রের জাল ছিঁড়ে গণতন্ত্রের স্বাদ পেয়েছিল বাংলার জনগণ। কালের বিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে আজ ডিজিটাল বাংলাদেশের পথ পেরিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশের স্বাপ্নিক অভিযাত্রী আওয়ামী লীগ।

বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের পথপরিক্রমায় অনেক অশ্রু, ত্যাগ আর রক্তের বিনিময়ে বাঙালি জাতি ফিরে পায় ‘ভাত ও ভোটের অধিকার’; দীর্ঘ স্বৈরশাসনের অবসানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা।

আজ শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে ও সুদক্ষ রাষ্ট্র পরিচালনায় সুশাসন, স্থিতিশীল অর্থনীতি, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ও খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন, উন্নয়নে গতিশীলতা, ডিজিটাল বাংলাদেশ, শিক্ষার প্রসার, স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণ, কর্মসংস্থান, বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, খাদ্য নিরাপত্তা, নারীর ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যুগান্তকারী উন্নয়নের ফলে বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে একটি আত্মমর্যাদাশীল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রে উন্নীত হয়েছে। ৭৫ বছরে দেশ আজ উন্নয়ন, অগ্রগতি এবং সাফল্যের জয়গানে মুখরিত। অপ্রতিরোধ্য আওয়ামী লীগ কেবল অতীত বর্তমান নয়, বাংলাদেশের ভবিষ্যতের নির্মাতা।

রোববার (২৩ জুন) ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এরই মধ্যে ১০ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে আওয়ামী লীগ। প্লাটিনাম জয়ন্তী ঘিরে কর্মসূচির মধ্য রয়েছে, রোববার সূর্য উদয় ক্ষণে কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন। এরপর সকাল ৭ টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন।

এছাড়াও সকাল সাড়ে ১০টায় টুঙ্গিপাড়ায় চিরনিদ্রায় শায়িত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান-এর সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের একটি প্রতিনিধি দল। এ দলের সদস্যরা হলেন, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শাজাহান খান, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক বেগম শামসুন্নাহার, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা বিষয়ক সম্পাদক ডা. রোকেয়া সুলতানা, কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী প্রমুখ।

এদিকে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দুপুর ২টা ১৫ মিনিটে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশন, বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে কর্মসূচির উদ্বোধন করা হবে। এরপর দুপুর ২টা ৩০ মিনিটে অনুষ্ঠিত হবে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করার কথা রয়েছে।

আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, আওয়ামী লীগের ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ কর্মসূচি গ্রহণের পাশাপাশি বিভিন্ন উপযোগী কর্মসূচির মাধ্যমে জাঁকজমকপূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করার জন্য আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের জেলা বা মহানগর, উপজেলা বা থানা, পৌর বা ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড শাখাসহ সব স্তরের নেতাকর্মী ও সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ

এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ। ছবি: সংগৃহীত

সব কিছু ঠিক থাকলে চলতি মাসের (এপ্রিল) মধ্যেই লন্ডন থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া দেশে ফিরছেন। তার সঙ্গে তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান এবং খালেদা জিয়ার প্রয়াত ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর স্ত্রী সৈয়দা শামিলা রহমানও দেশে ফিরছেন।

ঢাকা-লন্ডনের নির্ভরযোগ্য কূটনৈতিক সূত্রগুলো গণমাধ্যমকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছে।

সূত্রের বরাতে জানা গেছে, বর্তমানে যুক্তরাজ্যে বড় ছেলে তারেক রহমানের বাসায় চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে। কাতারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে তাকে দেশে ফেরানোর প্রস্তুতি চলছে। আগামী বুধবারের (৩০ এপ্রিল) মধ্যে দেশে ফিরবেন খালেদা জিয়া। শাশুড়ির সঙ্গে দুই পুত্রবধূ জোবাইদা রহমান এবং সৈয়দা শামিলা রহমানও দেশে ফিরছেন।

ঢাকার একটি কূটনৈতিক সূত্র জানিয়েছে, খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে দেশে ফেরাতে কাতারের বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সের আয়োজন করতে গত সপ্তাহে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অন্তর্বর্তী সরকারের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনকে চিঠি লিখেছেন।

চিঠিতে বলা হয়েছে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া উন্নত চিকিৎসার জন্য বর্তমানে লন্ডনে রয়েছেন। তার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল, তবে ‘আশঙ্কামুক্ত’ নয়। তথাপি তিনি এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে দেশে ফিরতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। ওনার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় চিকিৎসক বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে দেশে ফেরাতে পরামর্শ দিয়েছেন।

সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, বিএনপির মহাসচিবের চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে সরকার লন্ডন ও দোহার বাংলাদেশ হাইকমিশনের মাধ্যমে সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে দেশে ফেরাতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। সব কিছু ঠিক থাকলে খালেদা জিয়া আগামী বুধবারের (৩০ এপ্রিল) মধ্যে দেশে ফেরার কথা রয়েছে।

বিএনপির চেয়ারপাসন খালেদা জিয়া ২০১৮ সালে একটি দুর্নীতির মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে পুরান ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি ছিলেন। কোভিড-১৯ মহামারির সময় বিগত সকার তাকে বিশেষ বিবেচনায় কারামুক্তি দেয়।

গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের এক আদেশে খালেদা জিয়া মুক্তি পান। এরপর দুর্নীতির যে দুটি মামলায় তিনি কারাবন্দি ছিলেন, সেগুলোর রায় বাতিল করেন আদালত।

গত ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে লন্ডনে নিয়ে যাওয়া হয়। টানা ১৭ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর লন্ডন ক্লিনিক থেকে গত ২৫ জানুয়ারি খালেদা জিয়াকে তারেক রহমানের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। অর্ধযুগের বেশি সময় পর এবার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে ঈদ উদ্‌যাপন করেছেন খালেদা জিয়া। তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর কারাবন্দি অবস্থায় চারটি ঈদ কেটেছে কারাগারে ও বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে।

বর্তমানে তারেক রহমানের বাসায় চিকিৎসাধীন খালেদা জিয়ার পূর্ণাঙ্গ স্বাস্থ্য পরীক্ষা চলছে। তিনি দীর্ঘদিন ধরে লিভার সিরোসিস, কিডনি, হার্ট, ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিসসহ শারীরিক নানা অসুস্থতায় ভুগছেন।

প্রসঙ্গত, বিএনপি চেয়ারপারসন সর্বশেষ ২০১৭ সালের ১৫ জুলাই লন্ডন সফর করেছিলেন। এরপর তার আর কোনো বিদেশ সফর হয়নি।

Header Ad
Header Ad

বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে ব্যাংকার্স সিলেকশন কমিটির সদস্যভুক্ত বিভিন্ন ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জনবল নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। এ নিয়োগে ৭ ধরনের পদে মোট ৬০৮ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে অবেদন করতে পারবেন।

পদের নাম: প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ২টি।
ব্যাংক: বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/ ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজিতে স্নাতক বা সমমান।
বেতন: ৩৫,৫০০-৬৭,০১০ টাকা।

পদের নাম: সিনিয়র অফিসার (আইটি)।
পদসংখ্যা: ১৬৬টি।
ব্যাংক: সোনালী ব্যাংক।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং/কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ৩৫টি।
ব্যাংক: সোনালী ব্যাংকে ৩১টি, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ২টি, বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশনে ১টি ও কর্মসংস্থান ব্যাংকে ১টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার/অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার (আইটি)।
পদসংখ্যা: ৬৯টি।
ব্যাংক: সোনালী ব্যাংকে ৪৭টি, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংকে ২টি ও প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ২টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ন্যূনতম স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট ডাটাবেজ অ্যাডমিনিস্ট্রেটর।
পদসংখ্যা: ২টি।
ব্যাংক: সোনালী ব্যাংক।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ন্যূনতম স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

পদের নাম: অফিসার (আইটি)।
পদসংখ্যা: ৩৩২টি।
ব্যাংক: সোনালী ব্যাংকে ১৮৩টি, জনতা ব্যাংকে ১০০টি, অগ্রণী ব্যাংকে ৪৩টি, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে ৬টি।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং/কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ন্যূনতম স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ১৬,০০০-৩৮,৬৪০ টাকা।

পদের নাম: অ্যাসিস্ট্যান্ট নেটওয়ার্ক সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার।
পদসংখ্যা: ২টি।
ব্যাংক: রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।

শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং/ইলেকট্রিকাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস ইঞ্জিনিয়ারিং-সংশ্লিষ্ট বিষয়ে ন্যূনতম স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।

আবেদনের পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন

আবেদনের ফি: ২০০ টাকা। তবে অনগ্রসর গোষ্ঠীর নাগরিকদের জন্য আবেদনের ফি ৫০ টাকা।

আবেদনের শেষ সময়: আগামী ২১ মে, ২০২৫।

Header Ad
Header Ad

ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ

অধ্যাপক আলী রীয়াজ। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, ‍ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমেই ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে। এই ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, "এটা শুধু অঙ্গীকার নয়, এটা আমাদের দায়।”

রবিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় সংসদ ভবনের এলডি হলে গণসংহতি আন্দোলনের সঙ্গে সংলাপের সময় আলী রীয়াজ এসব কথা বলেন।

তিনি জানান, পুঞ্জীভূত সংকট থেকে উত্তরণে সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন ইতোমধ্যে এসেছে। এবার দ্রুত সময়ের মধ্যে ‘জুলাই সনদ’ চূড়ান্ত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

আলী রীয়াজ বলেন, “গত ৫৩ বছর ধরে যারা গণতন্ত্র ও অংশগ্রহণমূলক রাষ্ট্রের জন্য লড়াই করেছেন, তাদের প্রতি আমাদের দায় আছে। এই ঐক্য বজায় না রাখতে পারলে সব অর্জন হারিয়ে যাবে।”

তিনি আরও বলেন, “সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নই শেষ কথা নয়, প্রয়োজন গণতান্ত্রিক কাঠামো গড়ে তোলা এবং গণতন্ত্রচর্চার মাধ্যমে রাজনৈতিক শক্তিগুলোর ঐক্য অটুট রাখা।”

সংলাপে অংশ নিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী বলেন, “অংশীজনদের ঐকমত্যের ভিত্তিতেই জুলাই সনদ গঠিত হবে। আর দ্বিমতের বিষয়গুলো জনগণের সামনে তুলে ধরাই হবে আমাদের দায়িত্ব।”

এর আগেও বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ কয়েকটি দলের সঙ্গে সংলাপ করেছে ঐকমত্য কমিশন। আজ বিকেলে জেএসডির সঙ্গে বৈঠকের কথা রয়েছে।

উল্লেখ্য, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে রাষ্ট্র সংস্কারে ১১টি কমিশন গঠিত হয়েছে। এসব কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতেই জাতীয় ঐকমত্য গঠনের উদ্দেশ্যে ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কাজ শুরু করেছে এই কমিশন, যার নেতৃত্বে রয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এপ্রিলেই দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া, সঙ্গে থাকবেন দুই পুত্রবধূ
বাংলাদেশ ব্যাংকের অধীনে বিশাল নিয়োগ, পদ ৬০৮
ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় ফ্যাসিবাদী শাসক পালাতে বাধ্য হয়েছে: আলী রীয়াজ
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুই বাংলাদেশি নিহত
যেকোনো মূল্যে নিজের পানির অধিকার রক্ষা করবে পাকিস্তান: ‍শেহবাজ শরীফ
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাসিত কবি দাউদ হায়দার মারা গেছেন
পাকিস্তানে সেনাবাহিনী-সন্ত্রাসী গোলাগুলি, দুই সেনাসদস্যসহ নিহত ১৭
টাঙ্গাইলে ট্রাক-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে চালকসহ নিহত ২
হজের ফ্লাইট শুরু মঙ্গলবার, উদ্বোধন করবেন ধর্ম উপদেষ্টা
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত সাড়ে ৭ শতাধিক
ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহীদের মেয়ের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
সিন্ধুর পানি ছাড়ল ভারত, হঠাৎ বন্যায় ডুবলো পাকিস্তানের কাশ্মীর
রিয়ালের হৃদয়ভাঙা রাত, কোপা দেল রে চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা
উত্তরায় সেলফি তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় তরুণ-তরুণীর মৃত্যু
জাতীয় গ্রিডে যান্ত্রিক ত্রুটিতে ১০ জেলায় বিদ্যুৎ বিভ্রাট
আবারও দুই ধাপে ৬ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
পাকিস্তানি হামলার আশঙ্কায় বাঙ্কারে আশ্রয় নিচ্ছেন ভারতীয়রা
চীনা প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করলো বিএনপি
আওয়ামী লীগ ভারতের গোলামী করা দল : নুরুল হক নুর
ইরানের রাজাই বন্দরে শক্তিশালী বিস্ফোরণ, আহত ৫১৬ জন