বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর নদীর ওপর মার্শাল ল শাসন চলেছে: নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, মোংলা-ঘাষিয়াখালী নৌপথটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭৪ সালে উদ্বোধন করেন। বঙ্গবন্ধুর হাতের ছোঁয়া যে জায়গায় পৌঁছেছে, সেটার অনুভূতি অন্যরকম বিষয়। বঙ্গবন্ধু যেখানে হাত দিয়েছেন, সেখানে সোনায় পরিণত হয়েছে। মোংলা-ঘাষিয়াখালী নৌপথটিকে সংরক্ষণ করতে হবে। চ্যানেলে নাব্যতা সমস্যা রয়েছে। সেগুলো দূর করার জন্য বিআইডব্লিউটিএ কাজ করছে। আমরা এক্সপার্ট দিয়ে কাজ করতে চাই। এই চ্যানেলের ড্রেজিং কাজটি নিখুঁত হতে হবে। এটি বাংলাদেশ-ভারত নৌ প্রটোকল রুটের অংশ।

রবিবার (৯ জুন) ঢাকায় মতিঝিলস্থ বিআইডব্লিউটিএ ভবনে বিআইডব্লিউটিএ এবং ইউএসএইড আয়োজিত ‘মোংলা-ঘাষিয়াখালী চ্যানেল আপগ্রেডিং প্রজেক্ট-কনসেপচুয়াল স্টাডি’ বিষয়ক ওয়ার্কশপে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় প্রতিমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু নৌপথের নাব্যতা ধরে রাখার জন্য ১৯৭৫ সালে সাতটি ড্রেজার সংগ্রহ করেছিলেন। এরপর কোনো সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধান কোনো ড্রেজার সংগ্রহ করেননি। বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিআইডব্লিউটিতে ৩৮টি নতুন ড্রেজার সংযুক্ত হয়ে ৪৫টি হয়েছে। আরো ৩৫টি ড্রেজার সংগ্রহের কাজ চলমান। তিনি বলেন, ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে যদি সপরিবারের হত্যা করা না হতো, তাহলে আজকে ৫৪ বছর পর এত সমস্যা নিয়ে কথা বলতে হতো না, সবকিছু স্মুথলি চলতো। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর কোনো সরকার নাব্যতা, সিলটেশন ইত্যাদি নিয়ে কথা বলেনি, কোনো কাজ করেনি, শুধু রুটিন ওয়ার্ক করেছে। ইমারজেন্সি দিয়ে দেশ চালিয়েছে। নদীর ওপর মার্শাল ল শাসন চলেছে।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, বিআইডব্লিউটিএর ক্যাপিটাল ও মেইনটেনেন্স ড্রেজিং এর বালু নদীতে ফেলা হয় না। শুধু ইমার্জেন্সি ফেরি রুট ও নৌরুট খননের ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম হয়। প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা উদ্যোগ নিয়েছেন বলে নৌপথ খননে ড্রেজারের অভাব নেই। সরকারি ও বেসরকারি মিলে প্রায় ২০০ ড্রেজার রয়েছে। সরকারের দৃষ্টিভঙ্গির কারণেই এই পরিবর্তন এসেছে। তিনি জানান, ২০১০ সাল পর্যন্ত বিআইডব্লিউটিএ মোংলা-ঘাষিয়াখালী চ্যানেলটির নাব্যতা বজায় রেখেছিল। মোংলা বন্দরে কার্যকারিতা বজায় রাখার জন্য ২০১৩-১৪ সালের দিকে ক্যাপিটাল ড্রেজিং শুরু করা হয়েছিল। বর্তমানে চ্যানেলটিতে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ মেইনটেনেন্স ড্রেজিং এর প্রয়োজন হচ্ছে। আজকের এই কনসেপচুয়াল স্টাডি থেকে লব্ধ জ্ঞান ফিজিবিলিটি স্টাডিতে কাজে লাগবে।

বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর আরিফ আহমেদ মোস্তফার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন- নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোস্তফা কামাল, বিআইডব্লিউটিসির সদস্য মোহাম্মদ মনোয়ার উজ জামান এবং ইনস্টিটিউট অব ওয়াটার মডেলিং ও পরিচালক রুবায়েত আলম। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইউএসএইডের টিম লিডার জীন হেনরী লেবোয়রী।

দিনব্যাপী এ ওয়ার্কশপে শতাধিক কর্মকর্তা অংশ নেয়।

Header Ad
Header Ad

আ.লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই : বদিউল আলম মজুমদার

সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে আওয়ামী লীগের জন্য কোনো বাধা থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান ও সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, নির্বাচনকে উৎসবমুখর করতে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য কোনো ধরনের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হবে না।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে রংপুর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে, সেখানে নির্বাচন কমিশন সংস্কার বিষয়ে বিভিন্ন অংশীজনের সাথে মতবিনিময় সভা করেন বদিউল আলম মজুমদার। এতে ডিসি মোহাম্মদ রবিউল ফয়সাল, পুলিশ সুপার মো. শরীফ উদ্দিনসহ সরকারি-বেসরকারি প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিয়ে প্রশ্নের উত্তরে ড. মজুমদার বলেন, ‘আপনাদের মতো আমরাও সেটা দেখার অপেক্ষায় আছি। আমি তো কোনো বাধা দেখছি না। তাদের জন্য কোনো বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে এমন কিছু দেখিনি। আমরা চাই একটা অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন। যারা সব প্রস্তুতি নিয়ে নির্বাচন করতে চায় তারা নির্বাচন করতে পারবে। কোনোরকম বাধা দেওয়া হবে না। আমি আশা করি, সব দল নির্বাচনে অংশ নেবে।’

আরেক প্রশ্নের উত্তরে বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমরা অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চাই। সবদলের অংশগ্রহণ। যারা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হয়ে ভোটে অংশগ্রহণ করতে পারবে। কোনও রকম বাধা-বিপত্তি তাদের দেয়া হবে না। বাধার সৃষ্টি করা হবে না, সে রকম একটি নির্বাচন আমরা চাই। সবাই নির্বাচনে অংশ নেবে বলেও প্রত্যাশা করেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

বন্ধুত্বের আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশকে ৬৮৫ ভারতীয় নাগরিকের খোলা চিঠি

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের জনগণের কাছে খোলা চিঠি লিখলেন ৬৮৫ জন বিশিষ্ট ভারতীয়। চিঠিতে তাঁদের শান্তি ও বন্ধুত্বের পথে চলার অনুরোধ জানানো হয়েছে।সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ, তাঁদের সম্পত্তি, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং তাঁদের দেশ ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য করার জন্য জবরদস্তি বন্ধ করার আহ্বান জানানো হয়েছে। চিঠিতে যাঁরা স্বাক্ষর করেছেন, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন ১৯ জন অবসরপ্রাপ্ত বিচারক, ১৩৯ জন অবসরপ্রাপ্ত আমলা (এর মধ্যে রয়েছেন ৩৪ জন রাষ্ট্রদূত), ৩০০ জন উপাচার্য, ১৯২ জন প্রাক্তন সামরিক অফিসার এবং নাগরিক সমাজের ৩৫ জন গণ্যমান্যরাও।

বৃহস্পতিবার ( ১৯ ডিসেম্বর) এ খবর দিয়েছে অনলাইন দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।

চিঠিতে, গত পাঁচ দশকের বেশি সময় ধরে ঢাকা-দিল্লি সম্পর্কের বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে দুই দেশের বন্ধুত্ব বজায় রাখার ওপর জোর দিয়েছেন তারা।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদনে বলা হয়, চিঠিতে স্বাক্ষরকারীদের মধ্যে রয়েছেন ভারতের সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এস ওয়াই কুরাইশি।

চিঠিতে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর কথিত ‘হামলা ও তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ধ্বংস’ না করার আহ্বান জানানো হয়েছে। বিশিষ্টজনরা ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ও বিশ্বাসযোগ্য দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক রক্ষা করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন। কেননা এই দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উভয় দেশের দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থ রক্ষা করবে বলে মনে করেন তারা।

চিঠিতে হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, শিয়া এবং আহমদিয়াসহ সব সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিতের ওপর জোর দেওয়া হয়েছে।

এছাড়া সেখানে ভারত ও বাংলাদেশের স্থল ও সমুদ্রসীমার মতো গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক বিষয়গুলোর সমাধান এবং বিদ্যুৎ, যোগাযোগ ও অবকাঠামোগত সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার প্রশংসা করা হয়েছে।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়, সহজ শর্তে অনুদান এবং ঋণের মাধ্যমে বাংলাদেশকে তার সমর্থনে অবিচল রয়েছে ভারত। ঘনিষ্ঠ, সহযোগিতামূলক এবং বিশ্বাসযোগ্য দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উভয় দেশের জনগণের জন্যই দীর্ঘমেয়াদি স্বার্থ রক্ষা করবে বলে মনে করেন ভারতীয় বিশিষ্ট নাগরিকরা।

এছাড়া তারা বাংলাদেশের জনগণকে ভারতবিরোধী প্রচারণা দ্বারা প্রভাবিত না হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। সবশেষে গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা পুনরুদ্ধারের আহ্বান জানিয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়েছেন তারা।

Header Ad
Header Ad

সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর ডাকাতদের আত্মসমর্পণ, ভল্ট ও জিম্মিরা অক্ষত

র‌্যাব-১০ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার তাপস কর্মকার। ছবি: সংগৃহীত

ঢাকার কেরাণীগঞ্জে রূপালী ব্যাংকে হানা দেওয়া ডাকাতরা সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর আত্মসমর্পণ করেছে; জিম্মিদশা থেকে অক্ষত অবস্থায় মুক্ত হয়েছে গ্রাহক-কর্মীদের সবাই। ব্যাংকের ভল্টও সুরক্ষিত আছে।

র‌্যাব-১০ এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার তাপস কর্মকার বলেন, “রূপালী ব্যাংকে ঢুকে ১৫ লাখ টাকা দাবি করা তিন ডাকাত ৩টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ যৌথবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেছে। তাদেরকে কেরাণীগঞ্জ থানায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।”

বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে কেরাণীগঞ্জের চুনকুটিয়া এলাকায় রূপালী ব্যাংকের জিনজিরা শাখায় হানা দেয় একদল সশস্ত্র ডাকাত। তাতে ব্যাংকের গ্রাহক ও কর্মী মিলে ১৬ জন ভেতরে জিম্মি দশায় পড়েন।

বিকাল সাড়ে ৫টায় তিন ডাকাত আত্মসমর্পণ করে জানিয়ে র‌্যাব কর্মকর্তা তাপস কর্মকার বলেন, “ভেতরে ১৬ জন জিম্মি ছিলেন, যাদের মধ্যে চারজন ব্যাংক কর্মকর্তা আর বাকি ১২ জন গ্রাহক। প্রত্যেকেই অক্ষত রয়েছেন। বিনা রক্তপাতে তিন ডাকাতকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।”

ডাকাতদের আত্মসমর্পণের ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, প্রথমে আমরা তাদের সঙ্গে আত্মসমর্পণের জন্য প্রস্তাব দেই। আলোচনায় এক পর্যায়ে তারা আমাদের কাছে আত্মসমর্পণের জন্য রাজি হন।

তবে বিক্ষুব্ধ জনতার কাছ থেকে নিরাপদে তাদেরকে সরিয়ে নেওয়ার প্রস্তাব দেন। একটি বন্দুক জানালা দিয়ে ফেলা হয় তারা আত্মসমর্পন করেন। বাকি অস্ত্র ব্যাগে ভরে বাইরে ফেলে দেয় ডাকাত দলের সদস্যরা। পরে একে একে ডাকাত দলের সদস্যরা বেড়িয়ে আসে। তখন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা তিন ডাকাত সদস্যকে গাড়িতে তুলে নিয়ে যায়।

কেরাণীগঞ্জ মডেল থানার ওসি সোহরাব আল হোসাইন বলেন, “তিন ডাকাত আমাদের হেফাজতে রয়েছে। তাদের কাছ থেকে বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে।”

পুলিশের কেরাণীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ডাকাত পড়ার খবর পেয়ে প্রথমে স্থানীয়রা জড়ো হয়ে ব্যাংকের গেইটে বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেয়।

পরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা গিয়ে ব্যাংকের ওই শাখার চারপাশে অবস্থান নেয়। তারা আলোচনার মাধ্যমে ডাকাতদের আত্মসমর্পণ করানোর চেষ্টা চালান।

ব্যাংকে ডাকাত দলের হানা দেওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সেখানে উৎসুক জনতা ভিড় করে। ব্যাংকের সামনের সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়। পুলিশ, র‌্যাব ও সেনা সদস্যরা তাদের বার বার দূরে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ডাকাত দলের সদস্যরা চিরকূটের মাধ্যমে নিজেদের মোবাইল নম্বর দিয়েছিল। সেই মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে ডাকাত দলের সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। তিন ডাকাত সদস্যেরই বয়স ১৮ থেকে ২২ বছরের মধ্যে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পক্ষ থেকে ডাকাত সদস্যদের বিস্তারিত পরিচয় জানানো হয়নি।

এর আগে বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে ডাকাতরা ব্যাংকে ঢোকে। এ সময় পাশের মসজিদের মাইক থেকে ডাকাতির খবর জানানো হলে স্থানীয় কয়েকশ লোক ব্যাংকের ওই শাখা ঘিরে ফেলেন ও বাইরে থেকে তালা ঝুলিয়ে দেন। পরে পুলিশ, র‍্যাব, ফায়ার সার্ভিস ও সেনাবাহিনীর টিম ঘটনাস্থলে পৌঁছে ব্যাংকটি ঘেরাও করে রাখে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আ.লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণে বাধা নেই : বদিউল আলম মজুমদার
বন্ধুত্বের আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশকে ৬৮৫ ভারতীয় নাগরিকের খোলা চিঠি
সাড়ে ৩ ঘণ্টা পর ডাকাতদের আত্মসমর্পণ, ভল্ট ও জিম্মিরা অক্ষত
সাবেক এনবিআর চেয়ারম্যান নজিবুরের সম্পদ অনুসন্ধানে দুদক
কেরানীগঞ্জে ব্যাংকে ডাকাত; ভেতরে জিম্মি ১৫ জন
পিলখানা হত্যাকাণ্ড: হাসিনাসহ ৫৮ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে অভিযোগ
ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ কুবিতে ছাত্রদলের ব্যানারে শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ
রাজশাহীতে বিএনপির মাইকে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গান, দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোল  
সেন্টমার্টিনে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
কেরানীগঞ্জে রূপালী ব্যাংকে ডাকাত, ঘিরে রেখেছে র‍্যাব-পুলিশ
সংস্কারপন্থীদের কারণে বিভেদ বিএনপিতে, ত্যাগীদের ক্ষোভ
লোকসভায় ধস্তাধস্তি; রাহুলের ‘আঘাতে’ বিজেপির ২ এমপি আহত
এক হাজার ৯২ কোটি টাকার মামলা এস আলমের ছেলের বিরুদ্ধে
প্রতিপক্ষের বুটের আঘাতে রক্তাক্ত দোন্নারুম্মার মুখ
শনিবার মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে যোগ দিচ্ছেন না খালেদা জিয়া
কায়রোতে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
আফগানিস্তানে দু’টি বাস দুর্ঘটনায় ৪৪ জন নিহত
পাকিস্তানের ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচির ওপর নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের
২৩৮ পদে জনবল নিচ্ছে ভূমি মন্ত্রণালয়, আবেদন অনলাইনে
শেখ হাসিনার নির্দেশেই ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছিল, পলকের স্বীকারোক্তি