বুধবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৩ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

ফাইল ছবি

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। রাজিবুল ইসলামকে (বাপ্পি) সভাপতি ও সজল কুণ্ডুকে সাধারণ সম্পাদক হিসেবে অনুমোদন দিয়ে এ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান এ কমিটির অনুমোদন দেন।

কমিটি অনুমোদন দিয়ে এতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার 'স্মার্ট বাংলাদেশ', 'স্মার্ট মহানগর' বিনির্মাণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ এর পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হলো।

ঘোষিত কমিটিতে সহ-সভাপতি হয়েছেন কাউসার আহমেদ (ইমন), সৈয়দ ইমরান হোসেন, মো. নাজমুল হোসেন, উবায়দুর রহমান লিও, নিবাস মজুমদার, রেহানুল হক রাফি, রাজীব সাহা, আবু তালিম ভূইয়া, আরাফাত হোসেন মারুফ, মো. হাসিবুল আলম পুলক, শাখাওয়াত হোসেন আরেফিন, মো. শাকিল তালুকদার, আহমেদ আলী রেজওয়ান, সালমান রহমান (আশরাফ), আদনান আইয়ুব, মো. রিয়াজ মোল্লা, শাহজালাল শাহীন, ইশতেফাক হক (ইফাজ), সৈয়দ আমিনুল ইসলাম (নিবিড়), কাজী জাহিদুল ইসলাম রাজন, মাশরুফ বিন নেসার শান, মো. শাহরিয়ার শাওন, মো. আক্তার হোসেন, মো. বিপ্লব খান,নাইমুল ইসলাম নোমান, নাজমুল হাসান প্রিন্স তালুকদার, সারোয়ার হোসেন, ফারকিলিত সাফাক-ই-আরফাকসাজ, আনিসুর রহমান আনিস, জুটন চন্দ্র দাস,মাহমুদুল হাসান (ইমন)।

এছাড়াও সহ-সভাপতি হিসেবে আরও আছেন, মাজেদুল মজিদ মাহমুদ (সাদমান), সাদি মোহাম্মদ সৈকত, আব্দুল্লাহ আল ফাহাদ রাজু, রাকিবুল ইসলাম শাওন, মো. ফজলে রাব্বি, সোহানুর রহমান সোহান, ওহিদুল ইসলাম অপু, মেহেদী হাসান, তানভীর আহমেদ, রুবেল মাহমুদ, সাব্বির বিন ইসলাম, মাসুদ রানা, মো. আবু ইউসুফ হৃদয়, আশিক মাহমুদ, মো. নুরুদ্দিন হাওলাদার, মাহমুদ হাসান জিল্লু, মো. ইনজামুল ইসলাম (আকিব), সোহেল রানা, আব্দুল্লাহ আল-হাসান, আহমেদ সারোয়ার স্বচ্ছ, মো. কামরুজ্জামান ইফতি, আরাফাত হোসেন রনি, মো. ইমরান হোসেন, সিফাত হোসেন, শেখ কোরবান ইসলাম, আব্দুল্লাহ আশিক, এফ এম সাইফুজ্জামান সজিব, মো. শামীম খান, বখতিয়ার শিকদার বাপ্পি, সুজন দাস, মো. তাবারক হোসেন (বিপ্লব), বাবু দাস, মো. ইমরান হোসেন পাভেল, জবিউল্লাহ শান্ত, বিশ্বজিৎ হাওলাদার জিৎ, ফেরদাউস আনসারী, নাইমুর রহমান দুর্জয়, জহিরুল ইসলাম খান তুহিন, মেহেদী হাসান রাজু, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, আল আমিন।

যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন সাগর (সানাফ), সৈয়দ মুক্তাদির সাদ, সৌরভ দেব নয়ন, মোস্তাফিজুর রহমান, মোহাম্মদ আবিয়াজ সাজেদ, নয়ন শিকদার, কাজী তানবীর হোসেন, মাহবুব আলম মাহিব, রফিকুল ইসলাম রাসেল, ইয়াসির আরাফাত, আক্তারুজ্জামান মান্না।

সাংগঠনিক সম্পাদক হয়েছেন, সাকিব হোসাইন, শাকিল হোসেন (জীবন), আরমান মাহমুদ তুষার, রহমান ইকবাল (ইকু), জোবায়েদ সাদাফ সাজিদ, দিপ্ত কুন্ডু, জাহিদুল ইসলাম দিপু, মো. রাকিব হোসেন, নাইমুল ইসলাম, মো. সাইদুল ইসলাম জনি, মো. রাহাত হোসেন রাব্বি।

প্রচার সম্পাদক হয়েছেন হামিম খান কাজল। উপ-প্রচার সম্পাদক করা হয়েছেন আরিফুল ইসলাম, এরশাদ হোসাইন, এম আহসানুর রহমান ইমন, এম এস আর সবুজ, মাহবুব আলম খান তনিম, মুনতাসির রাফি।

দপ্তর সম্পাদক করা হয়েছে মো. সাকিব আল হাসান (রাজিব) কে। উপ-দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন নাঈফুজ্জামান কোতোয়াল, শিমুল রায়, জুনাইদ বোগদাদী প্রধান, রাইসুল আলম ইসতিয়াক, শফিক বেপারী, কাজী রাকিব হোসেন।

গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মীর মোহাম্মদ সাইকুন আলী শান্ত। উপ-গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক হয়েছেন মোকারোম হোসাইন রুদ্র, মো. জনি ইসলাম, জুয়েল রানা, মো. মারজুক হোসেন ভুবন, মারুফ বিল্লাহ ও জাফরুল ইসলাম (লিটন)।

শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক করা হয়েছে শাহাদাত মাহমুদ সাকিবকে। উপ-শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক হয়েছেন মো. জিন্নাত হোসেন, সাব্বির হাওলাদার, প্রতীম বিশ্বাস, রোহান আহমেদ, আহসান হাবিব ইমরান।

সাংস্কৃতিক সম্পাদক হয়েছেন তমাল পাল। উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক করা হয়েছেন এইচ. এম. আমিনুল, নীলপদ্ম রায় প্রান্ত, স্বপন চৌধুরী, রাহুল কুমার ভৌমিক, সোহেল জামান রাকিব।

সমাজসেবা সম্পাদক হয়েছেন শাকিল আহমেদ হৃদয়। উপ-সমাজসেবা সম্পাদক করা হয়েছে শেখ মেহেদী হাসান, মাসুম বিল্লাহ, সাদ্দাম হোসেন সাদমানকে। ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন মো. আবু হোসাইন। উপ-ক্রীড়া সম্পাদক হয়েছেন নাঈম ইসলাম দুর্জয়, তারিকুল ইসলাম অপু, সজল হাওলাদার, মো. নূর নবী (রাঈদ), সাহাবুদ্দিন চুপ্পু, আব্দুল্লাহ সাবিত আনোয়ার চৌধুরী।

আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহ আলম বিজয়। উপ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন শাহরিয়া ইসলাম জয়, মোস্তাফিজুর রহমান দিপু, শেখ মুহাম্মদ নাঈম উল ইসলাম, ওয়াহিদুল ইসলাম নিশান, সৈয়দ লামমিম হাসান নিলয়। পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন সাফায়েত খন্দকার সিয়াম। উপ-পাঠাগার সম্পাদক হয়েছেন ইমতিয়াজ আহমেদ ইমরান, ফয়সাল আহম্মেদ তমাল, মাহমুদুল হাসান তুষার।

তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন হাবিবুর রহমান শাকিল। উপ-তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক হয়েছেন ফয়সাল আহমেদ ভুবন, সাবের হোসাইন, মুরসালিন সরকার। অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. সোহাগ রানা। উপ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন সুরুজ ফরাজী, গোলাম রাব্বি সিকদার শফিউদ্দিন মাহমুদ তুষার, আখিয়ারুল ইসলাম আফিক।

আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মেহেদী হাসান (নাহিদ)। উপ-আইন বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন কাজী জার্জিস বিন এরতেজা, মো. মঈন হোসেন (সজীব), মো. জুবায়ের হোসেন শেখ রওনক আহমেদ, আরিফুর রহমান ফাহাদ, নওফেল হামিদ জয়। পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন ইরফান আহমেদ বাধন। উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. রাব্বী হোসেন, সজীব হাওলাদার, জাহিদুল ইসলাম।

স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন মো. আরাফাত উল্লাহ। উপ-স্কুল ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আহসানুল্লাহ সজীব, নিয়ামাল ওয়াকিল, নিবিড় হাসান, মো. ফয়সাল রাব্বি। বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবরার খান তাহমিদ। উপ-বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক হয়েছেন আবু কাওসার, মো. তানভীর আহমেদ বাপ্পি, মো. জিসান হাওলাদার, মো. ওয়ালিউল।

Header Ad
Header Ad

ফ্যাসিস্ট সরকার দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ফ্যাসিস্ট সরকার দেশটাকে সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস করে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকালে নারায়ণগঞ্জ শহরের মিশনপাড়া এলাকায় আয়োজিত কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তারেক রহমান বলেন, কিছু সংখ্যক লোক নিজেদের স্বার্থের জন্য আমাদের এ অর্জনে পানি ঢালার চেষ্টা করছে। তাই দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকারীদের আমাদের দলের ৩১ দফার বাস্তবায়নের মাধ্যমে জবাব দিতে হবে। আমরা তাদের কায়দায় জবাব দেবো না।

তিনি আরও বলেন, আগামী নির্বাচন কঠিন হবে। শুধু একটি নির্বাচনই নয় পরের নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে হবে। এখন কথায় চিড়া ভিজবে না। জনগণকে জানাতে হবে। জনগণের বিশ্বাস ধরে রাখতে হবে। বিগত ১৫ বছরে নির্যাতনের শিকার হয়েও জনগণের পক্ষে কথা বলে বন্ধ করেনি বিএনপি। তাই ব্যক্তি স্বার্থের জন্য কাউকে সুযোগ দেওয়া যাবে না।

তারেক রহমান বলেন, আমরা ব্যক্তি স্বার্থে রাজনীতি করছি না। মানুষ বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে আপনাকে জনগণের দিকে তাকাতে হবে। অনেক সময়ে দলের মধ্যে কিছু দুষ্টু থাকে তাদের টাইট দিয়ে রাখতে হবে। আমাদের ৩১ দফা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িতে দিতে হবে। জনগণের আস্থা ধরে রাখার দায়িত্ব আপনার আমাদের।

নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খানের সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিটির সদস্য ইসমাইল জবিউল্লাহ, আমরা বিএনপি পরিবারের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন, বিএনপি নেতা মাহমুদা হাবিবা, মো. আবদুস সাত্তার পাটোয়ারী, বিএনিপর কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নজরুল ইসলাম আজাদ ও মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মী।

Header Ad
Header Ad

আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে কত?

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম। এবার প্রতি ভরিতে দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ২ হাজার ৮৮ টাকা। তাতে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কমে হয়েছে ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৬ টাকা। নতুন এই দর বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হবে।

বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৮৬ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৪ হাজার ১৯৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৫ হাজার ৩০ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৪ হাজার ৪৭৮ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ১৪ ডিসেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ১ হাজার ৭৭৩ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৮ হাজার ৪৯৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩২ হাজার ২০০ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৩১৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছিল গত ১৫ ডিসেম্বর থেকে।

Header Ad
Header Ad

তাবলিগ ইস্যুতে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী

মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী। ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার মাওলানা মিজানুর রহমান আজহারী তাবলিগ জামায়াতের দুই পক্ষের সংঘর্ষে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক ও মর্মাহত প্রকাশ করেছেন। বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক বিবৃতিতে তিনি এই ঘটনার তীব্র নিন্দা জানান।

পাশাপাশি, তিনি তাবলিগ জামায়াতের নেতৃত্বকে বিভেদ ভুলে ঐক্যের পথে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান, যাতে ইসলামের শান্তি ও সৌহার্দ্যের বার্তা অক্ষুণ্ণ থাকে।

মাওলানা আজহারী তার স্ট্যাটাসে উল্লেখ করেন, নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর সময় আউস ও খাযরাজ গোত্র শত বছরের শত্রুতা ভুলে নবীজির তাওহিদের শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে এক ঘণ্টার মধ্যেই পরস্পর ভাই ভাই হয়ে গিয়েছিল। তারা শিখেছিল, বড়ত্ব কেবল আল্লাহর জন্য, আর মানুষের উচিত আল্লাহর ইচ্ছার সামনে নিজেদের সমর্পণ করা।

তিনি বলেন, নবীজির এই শিক্ষাই বর্তমান সময়ে তাবলিগ জামায়াতের সাথীদের জন্য প্রাসঙ্গিক। নেতৃত্বের উচিত দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে উম্মাহ স্পিরিটকে অগ্রাধিকার দিয়ে সমাধানের পথে এগিয়ে আসা।

আজহারী সতর্ক করে বলেন, তাবলিগ জামায়াতের এ বিভক্তি বাংলাদেশের মুসলিমদের ভাবমূর্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। প্রতিবেশী দেশের গণমাধ্যমগুলো ইতোমধ্যেই এ ঘটনাকে বিতর্কিত করে ইসলামি আন্দোলনগুলোকে দুর্বল করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে।

তিনি আত্মসমালোচনার প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে বলেন, তাবলিগ জামায়াতের সাথীদের মাঝে ‘এক উম্মাহ’ ধারণাটি যথাযথভাবে প্রতিষ্ঠিত করতে ব্যর্থ হওয়াই আজকের এই সংঘাতের মূল কারণ। অন্যান্য দেশে তাবলিগ জামায়াতের কার্যক্রম ভিন্ন মতাদর্শের মধ্যেও সংঘাতহীনভাবে পরিচালিত হয়। কারণ তারা উম্মাহর স্বার্থকে বড় করে দেখে।

মাওলানা আজহারী শামের মুসলিমদের উদাহরণ টেনে বলেন, শামে একাধিক গ্রুপ ভিন্ন মতাদর্শ থাকা সত্ত্বেও স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে তারা ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল। বাংলাদেশের মুসলিমদেরও উচিত দলীয় স্বার্থকে ছাড়িয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মুসলিম স্বার্থ রক্ষা করা।

তাবলিগের সাথীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আল্লাহর নামে সংযত হোন। মুসলিম ভাইয়ের রক্ত ঝরানো কখনোই নবীজির উম্মতের বৈশিষ্ট্য হতে পারে না। দলীয় স্বার্থের ঊর্ধ্বে উঠে উম্মাহর বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করুন। নবীজি আসাবিয়্যাত বা গোত্রীয়তার ভয়াবহতা সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন। তাই এ ধরনের প্রবণতা থেকে দূরে থাকুন।

সবশেষে মাওলানা আজহারী তাবলিগ জামায়াতের মুরুব্বিদের প্রতি ফলপ্রসূ আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান খোঁজার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, দেশের ইসলামি ঐক্য রক্ষার দায়িত্ব আপনাদের ওপর বর্তায়। তাই দ্রুত এই সংঘাত নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ নিন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফ্যাসিস্ট সরকার দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: তারেক রহমান
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে কত?
তাবলিগ ইস্যুতে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী
নির্বাচনের জন্য ৬ মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়: সালাহউদ্দিন আহমেদ
এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউলের দুর্নীতির অনুসন্ধানে দুদক
দিনাজপুরে অর্ধকোটি টাকার নিষিদ্ধ ট্যাবলেটসহ আটক ২
রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা থেকে খালাস পেলেন তারেক রহমান
শামা ওবায়েদকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য, কনটেন্ট ক্রিয়েটর ইলিয়াসের বিরুদ্ধে ঝাড়ু মিছিল
প্রধান উপদেষ্টা মিসরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাষণ দেবেন
সাকিবকে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ
এবার ভারতীয় পণ্যে উচ্চ শুল্ক আরোপে ট্রাম্পের হুমকি
কড়াইল বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপ জয়ের দুই বছর আজ
কড়াইল বস্তিতে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
সাদপন্থিদের সন্ত্রাসী সংগঠন আখ্যা দিয়ে নিষিদ্ধের দাবি জোবায়েরপন্থিদের
অস্কারের সংক্ষিপ্ত তালিকা থেকে ছিটকে পড়ল 'বলী’
অনুমোদন পাওয়া ভেন্যু বাতিল, অনিশ্চয়তায় ফোক ফেস্ট
প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত নিজেদের প্রভু মনে করে: রিজভী
গঠন হচ্ছে ‌‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান অধিদপ্তর’
যশোরের শার্শা সীমান্ত থেকে দুই ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার